টেক ইনসাইড

আইসিটি শিল্পের জন্য দুটি ডিজিটাল অর্থনীতি হাব প্রতিষ্ঠা করবে সরকার

প্রকাশ: ০৪:৪৭ পিএম, ৩০ অগাস্ট, ২০২৩


Thumbnail আইসিটি শিল্পের জন্য দুটি ডিজিটাল অর্থনীতি হাব প্রতিষ্ঠা করবে সরকার।

নীতি সহায়তা প্রদান, অধিকতর দক্ষতা উন্নয়ন, সরকারি ও বেসরকারি খাতে ডিজিটাল সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং স্থানীয় উদ্ভাবকদের একটি সম্প্রদায় গড়ে তোলার মাধ্যমে ডিজিটাল অর্থনীতিবান্ধব পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে সরকার আইসিটি শিল্পের জন্য দুটি ডিজিটাল অর্থনীতি হাব (কেন্দ্র) প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছে।

এ লক্ষে আজ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) মিলনায়তনে বিশ্বব্যাংক অর্থায়নে আইসিটি বিভাগের এনহান্সিং ডিজিটাল গভর্নমেন্ট অ্যান্ড ইকোনমি (ইডিজিই) প্রকল্পের সাথে বেসিস ও বাক্কোর দুটি আলাদা সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়।

সমঝোতা স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও বিশ্বব্যাংকের রিজিওনাল ডিরেক্টর পঙ্কজ গুপ্তের উপস্থিতি ছিলেন। ইডিজিই প্রকল্প পরিচালক নাহিদ সুলতানা মল্লিক, বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ এবং বাক্কো সভাপতি ওয়াহিদ শরীফ স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্বারকে স্বাক্ষর করেন।

সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবটিক্স, বিগডেটা, ব্লকচেইন, থ্রিডি’র মতো অগ্রসর প্রযুক্তিতে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করছে। এজন্য ইডিজিই প্রকল্প থেকে এসব প্রযুক্তিতে ১ লক্ষ স্নাতক ও স্নাতকোত্তর তরুণ-তরুণীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে।

পলক বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সাফল্যের পথ ধরে সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার, যার লক্ষ্য ২০৪১ সাল নাগাদ বিশ্বে বাংলাদেশকে বুদ্ধিদীপ্ত ও উদ্ভাবনী জাতি হিসেবে তুলে ধরা। উদ্ভাবন ও গবেষণার বিকাশে দেশের ১০টি সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকার গবেষণা ও উদ্ভাবন কেন্দ্র (আরআইসি) প্রতিষ্ঠা করছে। এসব আরআইসি থেকে অগ্রসর প্রযুক্তিনির্ভর নানা গবেষণা ও উদ্ভাবনের ফলে দেশে উদ্যোক্তা তৈরি হবে, যারা বিপুল সংখ্যক মানুষের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। 

চুক্তি অনুযায়ী, ব্যবসায়িক সংস্থাগুলির দক্ষতা ও নেটওয়ার্ককে কাজে লাগিয়ে ডিজিটাল অর্থনীতি কেন্দ্রগুলোকে (হাব) গতিশীল উদ্ভাবন, জ্ঞান বিতরণ এবং দক্ষতা উন্নয়ন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য চুক্তি স্বাক্ষরকারী পক্ষগুলো কাজ করবে। ডিজিটাল অর্থনীতির অংশীজনের জন্য চতুর্থ শিল্পবিপ্লব সম্পর্কিত কনটেন্ট তৈরির পাশাপাশি জ্ঞান ও সম্পদ ভাগ করে নেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে অংশীদারিত্ব গড়ে তুলবে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আইসিটি বিভাগের সচিব মোঃ সামসুল আরেফিন,  বিসিসি নির্বাহী পরিচালক রনজিৎ কুমার, ইডিজিই প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক নাহিদ সুলতানা মল্লিক, ইডিজিই প্রকল্পের পলিসি অ্যাডভাইজার আব্দুল বারি তুষার, বিশ্বব্যাংকের রিজনাল ডিরেক্টর পঙ্কজ গুপ্ত।

পরে প্রতিমন্ত্রী ইডিজিই প্রকল্প থেকে প্রকাশিত এবং প্রকল্পের কমিউনিকেশন স্পেশালিস্ট অজিত কুমার সরকার সম্পাদিত ‘টেক ইনসাইট’ শীর্ষক নিউজ লেটারের মোড়ক উন্মোচন করেন।


আইসিটি   শিল্প   ডিজিটাল   অর্থনীতি হাব   সরকার  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

বাংলাদেশের নারীরা ইন্টারনেট ব্যবহারে পিছিয়ে

প্রকাশ: ০৮:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কয়েক দিন আগেই দেশে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। যেখানে দেখা গেছে ছেলেদের থেকে পাসের হারে মেয়েরা এগিয়ে। শুধু এখানেই না, দিন দিন বিভিন্ন সেক্টরে নারীরা দক্ষতার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছেন।

তবে মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারে পিছিয়ে রয়েছে নারীরা। এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পিছিয়ে আমাদের দেশের নারীরা। মুঠোফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর বৈশ্বিক সংগঠন গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল কমিউনিকেশনস অ্যাসোসিয়েশন (জিএসএমএ) চলতি মাসে ‘দ্য মোবাইল জেন্ডার গ্যাপ রিপোর্ট ২০২৪’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনটি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোয় মুঠোফোনের মালিকানায় নারীরা পিছিয়ে আছেন। বিশেষ করে অস্বচ্ছল, পড়াশোনা না জানা, গ্রামাঞ্চলে বসবাস করা বা বিশেষভাবে সক্ষম নারীরা আরও বেশি পিছিয়ে আছেন।

সংস্থাটি প্রতিবেদন তৈরিতে ১২টি দেশের তথ্য প্রকাশ করেছে। দেশগুলো হলো- মিসর, ইথিওপিয়া, কেনিয়া, সেনেগাল, নাইজেরিয়া, উগান্ডা, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো ও গুয়াতেমালা।

জরিপ থেকে নেওয়া তথ্য অনুযায়ী মুঠোফোনে ইন্টারনেট সেবা গ্রহণে নারী-পুরুষের ব্যবধান বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি, ৪০ শতাংশ। ভারতে এ ব্যবধান ৩০ শতাংশ, পাকিস্তানে ৩৮ শতাংশ ও ইন্দোনেশিয়ায় ৮ শতাংশ। যদিও বাংলাদেশে মুঠোফোনের মালিকানা ও ইন্টারনেট ব্যবহারে নারী-পুরুষের ব্যবধান সামান্য কমেছে।


বাংলাদেশ   নারী   ইন্টারনেট  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

হ্যাক হওয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ফিরে পাবেন যেভাবে

প্রকাশ: ০২:১৮ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে প্রায়শই বিপদে পড়তে হয় ব্যবহারকারীদের। হ্যাকারদের উদ্ভট কাণ্ডে বন্ধু তালিকায় থাকাদের কাছে পড়তে হয় প্রশ্নের মুখোমুখি। এর জন্য প্রয়োজন বাড়তি নিরাপত্তার। এর জন্য সম্প্রতি নতুন কয়েকটি নিরাপত্তা ফিচার যুক্ত করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।

অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নেওয়ার পরও অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যায়। এমন হ্যাকের কবলে পড়লে, জানাতে হবে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে। তাহলেই ফিরে পাওয়া যাবে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট।

হ্যাক হলে যা করবেন:

ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে প্রথমেই ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বন্ধু তালিকায় থাকাদের জানাতে হবে। এতে বিড়ম্বনা এড়ানো যাবে। ছাড়াও থানায় জিডি করে রাখতে পারেন। হ্যাকারের যদি কোনো অসৎ উদ্দেশ্য থেকে থাকে তাহলে আপনার আইডি দিয়ে অপরাধমূলক কাজ করতে পারে।

অ্যাকাউন্ট হ্যাকের বিষয়টি ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে জানাতে প্রথমে Facebook.com/hacked সাইটে যেতে হবে। অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত ইমেইল অ্যাড্রেস বা ফোন নম্বর লিখতে হবে। এরপর বেশ কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। যেসব তথ্য চাওয়া হবে তা দিতে হবে। কারণ এটি প্রমাণ করবে যে আপনিই ওই অ্যাকাউন্টের প্রকৃত মালিক। এরপর রিপোর্ট করলে ফেসবুক ওই অ্যাকাউন্টের সঙ্গে সংযুক্ত ইমেইল অ্যাড্রেস বা ফোন নম্বর ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট রিকভার করতে সহায়তা করবে।

ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে জানানোর পর বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। বন্ধুদের আপনার হ্যাক হওয়া অ্যাকাউন্টটিতে রিপোর্ট করতে বলুন। কারণ ওই অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার বিষয়ে ফেসবুকে যত বেশি রিপোর্ট পড়বে, তত দ্রুত অ্যাকাউন্ট ফেরত পাওয়া যাবে।


ফেসবুক   অ্যাকাউন্ট  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

ইনস্টাগ্রামে যুক্ত হচ্ছে রিভিল ফিচার

প্রকাশ: ১১:৪১ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে অন্যতম ইনস্টাগ্রাম। তাইতো প্রতিনিয়ত নতুন ফিচার এনে চমকে দেয় মেটার মালিকানাধীন এই প্লাটফর্মটি। এবার ইনস্টাগ্রামে স্টোরি দেওয়ার ক্ষেত্রে নতুন অভিজ্ঞতা হবে ব্যবহারকারীদের। জানা গেছে, ইনস্টাগ্রামে যুক্ত হচ্ছে রিভিল নামের একটি ফিচার।

যার মাধ্যমে স্টোরি আপলোড করেও লুকিয়ে রাখা যাবে। সেই স্টোরি দেখতে হলে ফলোয়ারকে ডিএম অর্থাৎ ডিরেক্ট মেসেজ করতে হবে। আপনি অনুমতি দিলে তবেই সেই স্টোরিটি দেখতে পাবেন ফলোয়াররা। অর্থাৎ আপনার স্টোরি কে দেখবে না দেখবে, তা সম্পূর্ণ ভাবে আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

যেভাবে এই স্টোরি আপলোড করতে হবে-

স্টোরি তৈরি করার সময় সবার আগে ক্লিক করতে হবে স্টিকার আইকনে। সেখানেই খুঁজে পাবেন রিভিল নামের আইকনটি। সেটি সিলেক্ট করে নিলে স্টোরি সংক্রান্ত বিষয়টি সেখানে উল্লেখ করতে পারবেন। যাতে আপনার ব্লার স্টোরির আড়ালে কী লুকিয়ে রয়েছে, তার একটা ইঙ্গিত পাবেন আপনার ফলোয়াররা।

এই স্টোরি ইউজাররা কীভাবে দেখতে পাবেন, তা জানা যাবে স্ক্রিনের বাঁদিকের নিচে একটি প্রিভিউ আইকন থেকে। আপনি সেই প্রিভিউতে ক্লিক করে দেখে নিতে পারবেন ইউজারদের কাছে আপনার স্টোরিটি কীভাবে শো করবে। তবে স্টোরিটি দেখতে ইউজারদের ডিএম করতে হবে।


ইনস্টাগ্রাম   ফিচার  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

স্যামসাংয়ের তিন ন্যানোমিটার চিপ

প্রকাশ: ০১:১৮ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

মোবাইল প্রসেসর প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে প্রবেশ করেছে স্যামসাং। সম্প্রতি তিন ন্যানোমিটার প্রযুক্তিতে তৈরি চিপ উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রযুক্তি জায়ান্টটি। এ চিপটির সম্পূর্ণ ডিজাইন কার্যক্রম পরিচালনা করেছে সিনোপসিসের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর (এআই) টুল। 

প্রযুক্তিবিদ ও বাজারসংশ্লিষ্টদের তথ্যানুযায়ী, চিপ উন্নয়ন কার্যক্রমে এআইয়ের ব্যবহার এবং মোবাইল প্রসেসিং সক্ষমতার উন্নয়নে এটি অন্যতম মাইলফলক। নতুন প্রসেসরটি স্যামসাংকে দু’টি দিক থেকে এগিয়ে রেখেছে। প্রথমত, তিন ন্যানোমিটার প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রথমবার মোবাইল সিস্টেম অন চিপ চালু করেছে কোম্পানিটি। দ্বিতীয়, সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে এর ডিজাইন কার্যক্রম। নতুন চিপটির উন্নয়নে সিনোপসিসের সঙ্গে কাজ করেছে স্যামসাং। এর প্রেক্ষিতে সিনোপসিস ডট এআই নামের ইলেকট্রনিক ডিজাইন অটোমেশন (ইডিএ) টুল ব্যবহার করা হয়েছে। এ টুলটি চিপ ডিজাইন, অবকাঠামোগত পরিকল্পনা, ট্রানজিস্টর বসানোসহ বেশকিছু কাজ কমান্ডের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে সক্ষম। আগে ম্যানুয়ালি দীর্ঘ সময় নিয়ে এসব কাজ সম্পন্ন করতে হতো।


স্যামসাংয়   ন্যানোমিটার   চিপ  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

তিন হাজার কনটেন্ট সরাতে গুগলকে অনুরোধ বাংলাদেশের

প্রকাশ: ০৯:১৫ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত বছরের শেষ ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ২ হাজার ৯৪৩টি কন্টেন্ট সরাতে বিশ্বের শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিন গুগলের কাছে আবেদন করেছে বাংলাদেশ সরকার। যার মধ্যে রয়েছে ৮০৭টি কন্টেন্ট রয়েছে সরকারের সমালোচনা-সংক্রান্ত। তবে এই ছয় মাসে সরকারের অনুরোধের ৫৮ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি গুগল।

সম্প্রতি মার্কিন বহুজাতিক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানটি ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর মাসের স্বচ্ছতা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির সেই প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

গুগল বলছে, সরকারি সংস্থাগুলো স্থানীয় আইন লঙ্ঘনের দায়ে এবং আদালতের আদেশে আধেয় সরানোর অনুরোধ করে থাকে। গুগল এ ক্ষেত্রে নিজস্ব নির্দেশিকা ও নীতি লঙ্ঘন করে কি না, তা পর্যালোচনা করে থাকে।

২০২৩ সালের শেষ ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সরকার ৫৯১টি অনুরোধ করে। এর মাধ্যমে ২ হাজার ৯৪৩টি কন্টেন্ট সরানোর অনুরোধ করা হয়, যার মধ্যে ৫২ শতাংশ অনুরোধ ছিল সরকারের সমালোচনা-সংক্রান্ত।

৫৯১টি অনুরোধের মধ্যে ৫৮০টি ছিল ইউটিউব থেকে ২৯০৯টি কন্টেন্ট সরানোর। মোট অনুরোধের মধ্যে সরকারের সমালোচনামূলক ছিল ৩১০টি। ১৭৫টি ছিল মানহানিসংক্রান্ত।

তবে বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধের ৫৮ দশমিক ৬ শতাংশ ক্ষেত্রে গুগল কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। ১৮ দশমিক ৬ শতাংশ ক্ষেত্রে যথেষ্ট তথ্য ছিল না। প্রায় ১১ শতাংশ ক্ষেত্রে কন্টেন্ট আগেই সরিয়ে ফেলা হয়। প্রায় ৮ শতাংশের ক্ষেত্রে নীতি অনুযায়ী সরানো হয়েছে।


গুগল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন