সেমিফাইনালেই ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন শচীন টেন্ডুলকারকে। ৫০তম ওয়ানডে সেঞ্চুরিতে
কেবল শচীনের ৪৯তম সেঞ্চুরির রেকর্ডই ভাঙেননি। বিশ্বকাপের এক আসরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডেও
পেছনে ফেলেছিলেন। ২০০৩ সালে শচীন ৬৭৩ রান করে পৃথিবীকে অবাক করে দিয়েছিলেন। বিশ বছর
পর ভারতের তেরাঙ্গা উচিঁয়ে ধরে বিরাট ছাড়িয়ে যান ব্যাটিং ঈশ্বরকে।
৭১১ রান নিয়ে বিরাট মাঠে নেমেছিলেন ফাইনালে। নিজের ক্রিকেট আইডল থেকে মাঠে
নামার আগে পান অটোগ্রাফ সম্বলিত জার্সি। যা শচীনের ক্যারিয়ারের শেষ ওয়ানডের জার্সি।
নিজের শেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে নেমে বিরাট নিজেকে কোথায় নিয়ে যান, রানের পর্বতমালা
কতটা উচুঁ হয় সেটাই ছিল দেখার।
ভিরাটের পরেই আছে ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তিনি ১১ ম্যাচে রান সংগ্রহ
করেছেন ৫৯৭। দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্টন ডি কক আছেন তৃতীয় অবস্থানে। তিনি ১০ ম্যাচে সংগ্রহ
করেছেন ৫৯৪ রান। অবশ্য এক বিশ্বকাপে সর্বাধিক ৪টি সেঞ্চুরির রেকর্ডটি তার দখলেই আছে।
আহমেদাবাদে নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আরেকবার
হাসলো ভিরাটের ব্যাট। রান দ্যুতি ছড়িয়ে পেয়েছেন আরেকটি ফিফটি। কিন্তু এবারের ইনিংসটি
খুব একটি বড় হলো না। দলকে বিপদ থেকে উদ্ধার করেছিলেন। স্নায়ু স্থির রেখে এগিয়ে যাচ্ছিলেন।
কিন্তু অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের এক বাউন্সারে থামল তার রানছুট। ইনসাইড এজ হয়ে বিরাট
বোল্ড হলেন ৫৪ রানে।
৭৬৫ রানে থামলেন বিরাট। যেখানে তার ধারের কাছেও নেই কেউ। সুউচ্চ এই রান
পর্বত পরের বিশ বছরেও কি কেউ ভাঙতে পারবে? ভাঙতে হলে নতুন কোনো বিরাটের খোঁজে থাকতে
হবে ক্রিকেট বিশ্বকে!
শামিই ভারতের প্রথম বোলার, যিনি বিশ্বকাপের নক-আউটে ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়ার
কৃতিত্ব অর্জন করেন। এবারের বিশ্বকাপে শামি এই নিয়ে ৩ বার ইনিংসে ৫ উইকেট দখল করেন।
বিশ্বকাপের সার্বিক ইতিহাসে এই নিয়ে মোট ৪ বার ইনিংসে ৫ উইকেট নেন শামি, যা টুর্নামেন্টের
ইতিহাসে সর্বোচ্চ। তিনি ভেঙে দেন মিচেল স্টার্কের রেকর্ড।
ভারত বিশ্বকাপ আসরের প্রথম সেমিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন
শামি। ফাইনাল পর্যন্ত তার ৭ ম্যাচে মোট উইকেট ২৪টি। তিনিই এবারের আসরের সর্বোচ্চ উইকেট
শিকারি।
তার পরের জায়গাটি দখল করে আছেন অস্ট্রেলিয়ান লেগ স্পিনার অ্যাডাম জাম্পা।
তার উইকেট সংখ্যা ১১ ম্যাচে ২৩টি। শ্রীলঙ্কার মাধুশঙ্কার উইকেট ৯ ম্যাচে ২১টি। আর বাংলাদেশী
বোলারদের মধ্যে মেহেদি হাসান মিরাজ ৯ ম্যাচে মাত্র ১০ উইকেট নিয়েছেন।
বিশ্বকাপের সেরা বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০২৩ বোলার ব্যাটসম্যান
মন্তব্য করুন
অবশেষে মাঠে গড়িয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের খেলা। যেখানে উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে লড়েছে কানাডা। এই ম্যাচে শুরুতে স্বাগতিকদের সামনে বড় লক্ষ্য দাঁড় করালেও যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাটারদের আটকে রাখতে পারেনি কানাডার বোলাররা। অ্যারন জনস ও আন্দ্রেস গাউসের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে সহজ জয় তুলে নিয়েছে স্বাগতিকরা। এই জয়ে স্বপ্নের পথে একধাপ এগিয়ে থাকলো আমেরিকানরা।
ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৯৪ রান সংগ্রহ করে কানাডা। লক্ষ্য তাড়ায় ৭ উইকেট ও ১৪ বল হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছায় মোনাঙ্ক প্যাটেলের দল।
লক্ষ্য তাড়ায় ইনিংসের শুরুতেই হোঁচট খেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দলটির হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন স্টিভেন টেইলর ও মোনাঙ্ক প্যাটেল। তবে রানের খাতা খোলার আগেই এ জুটিতে আঘাত হানেন কলিম সানা।
প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলেই স্টিভেন টেইলরকে লেগ বিফোরের ফাঁদে (এলবিডব্লিউ) ফেলেন কলিম। কানাডার জোরালো আবদনে সাড়া দেন রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ। তবে সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানান টেইলর। তাতে অবশ্য লাভ হয়নি। টিভি আম্পায়ারও তাকে হতাশ করেছে।
এরপর ক্রিজে আসেন আন্দ্রেস গাউস। তার সঙ্গে ৪২ রানের জুটি গড়েন মোনাঙ্ক। ভয় ধরানো এই জুটি ভাঙেন দিলন হেলিগার।
ইনিংসের সপ্তম ওভারে মোনাঙ্ককে সাজঘরের পথ দেখান হেলিগার। আউট হওয়ার আগে ১৬ রান করেন তিনি।
পরে বাইশ গজে আসেন অ্যারন জনস। ঝোড়ো ব্যাটিং করে ২২ বলে ফিফটি করেন তিনি। তার সঙ্গে অর্ধশতক করেছেন গাউসও।
টি-২০ বিশ্বকাপ কানাডা যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
অবশেষে মাঠে গড়িয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের খেলা। যেখানে উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে লড়ছে কানাডা। এদিন ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল। এতে আগে ব্যাট করেছে কানাডা। যেখানে জোড়া ফিফটিতে স্বাগতিকদের সামনে বড় লক্ষ্য দাঁড় করিয়েছেন সাদের দল।
তবে কানাডার দেওয়া বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় স্বাগতিকরা। শূন্য রানেই এক উইকেট পড়ে তাদের। কিন্তু হোঁচট খেয়েও পরবর্তীতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে স্বাগতিকরা। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের সংগ্রহ ১০ ওভারে দুই উইকেটে ৮১ রান।
এদিন ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৯৪ রান সংগ্রহ করেছে কানাডা। জয়ের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়োজন ১৯১ রান।
লক্ষ্য তাড়ায় ইনিংসের শুরুতেই হোঁচট খায় যুক্তরাষ্ট্র। দলটির হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন স্টিভেন টেইলর ও মোনাঙ্ক প্যাটেল। তবে রানের খাতা খোলার আগেই এ জুটিতে আঘাত হানেন কলিম সানা।
প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলেই স্টিভেন টেইলরকে লেগ বিফোরের ফাঁদে (এলবিডব্লিউ) ফেলেন কলিম। কানাডার জোরালো আবদনে সাড়া দেন রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ। তবে সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানান টেইলর। তাতে অবশ্য লাভ হয়নি। টিভি আম্পায়ারও তাকে হতাশ করেছে।
এরপর ক্রিজে আসেন আন্দ্রেস গাউস। তাকে সঙ্গে নিয়ে শুরুর চাপ সামলে দলীয় ইনিংস এগিয়ে নিচ্ছিলেন মোনাঙ্ক। তবে তিনিও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। ডিলন হাইলিগারের বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে যান অধিনায়ক।
বর্তমানে ক্রিজে থেকে লক্ষ্যের দিকে এগোচ্ছেন আন্দ্রেস গাউস ও অ্যারন জোনস।
এর আগে টস হেরে আগে ব্যাটিং করতে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে কানাডা। তারই ধারাবাহিকতায় ফিফটি তুলে নিয়েছেন নভনিত ও কিরটন। আর শেষ মুহূর্তে শ্রেয়াসের উড়ন্ত ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহ পেয়েছে ম্যাপল লিফারসরা।
যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে একটি করে উইকেট নেন হারমীত সিং, কোরি অ্যান্ডারসন ও আলি খান।
টি-২০ বিশ্বকাপ কানাডা যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
অবশেষে মাঠে গড়িয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের খেলা। যেখানে উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে লড়ছে কানাডা। এদিন ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল। এতে আগে ব্যাট করছে কানাডা। যেখানে জোড়া ফিফটিতে স্বাগতিকদের সামনে বড় লক্ষ্য দাঁড় করিয়েছেন সাদের দল।
ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৯৪ রান সংগ্রহ করেছে কানাডা। দলটির হয়ে ফিফটি করেছেন নভনিত ঢালিওয়াল ও নিকোলাস কিরটন।
কানাডার হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন অ্যারন জনসন ও নভনিত ঢালিওয়াল। ইনিংসের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেন তারা দুজন।
তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠা এ জুটিতে আঘাত হানেন হারমীত সিং। ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে জনসনকে সাজঘরের পথ দেখান তিনি। আউট হওয়ার আগে ১৬ বলে ২৩ করেন জনসন। এরপর ক্রিজে আসেন পরগত সিং। তবে তিনিও রান আউট হয়ে সাজঘরে ফিরে যান।
পরবর্তীতে নিকোলাস কিরটন ও শ্রেয়াস মোভার ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় লক্ষ্যে পৌঁছায় তারা।
কানাডা দল: অ্যারন জনসন, নভনিত ঢালিওয়াল, পরগত সিং, নিকোলাস কিরটন, শ্রেয়াস মোভা, দিলপ্রীত বাজওয়া, সাদ বিন জাফর (অধিনায়ক), নিখিল দত্ত, দিলন হেলিগার, কলিম সানা ও জেরেমি গর্ডন।
যুক্তরাষ্ট্র দল: স্টিভেন টেইলর, মোনাঙ্ক প্যাটেল (অধিনায়ক), আন্দ্রেস গাউস, অ্যারন জনস, নীতিশ কুমার, কোরি অ্যান্ডারসন, হারমীত সিং, শেলডি ফন শ্যালউইক, জসদীপ সিং, আলি খান, সৌরভ নেত্রালভাকার।
টি-২০ বিশ্বকাপ কানাডা যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
অবশেষে মাঠে গড়িয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের খেলা। যেখানে উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে লড়ছে কানাডা। এদিন ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল। এতে আগে ব্যাট করছে কানাডা। আর ব্যাট হাতে রীতিমতো উড়ছে তারা।
ইতোমধ্যেই বিশ্বকাপের প্রথম অর্ধশতক হাঁকিয়েছেন কানাডার নভনিত ঢালিওয়াল। এতে বড় সংগ্রহের পথে রয়েছে সাদের দল।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কানাডার সংগ্রহ ১৪ ওভারে দুই উইকেটে ১২৮ রান।
কানাডার হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন অ্যারন জনসন ও নভনিত ঢালিওয়াল। ইনিংসের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেন তারা দুজন।
তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠা এ জুটিতে আঘাত হানেন হারমীত সিং। ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে জনসনকে সাজঘরের পথ দেখান তিনি। আউট হওয়ার আগে ১৬ বলে ২৩ করেন জনসন। এরপর ক্রিজে আসেন পরগত সিং। তবে তিনিও রান আউট হয়ে সাজঘরে ফিরে যান। এখন দলীয় ইনিংস এগিয়ে নিচ্ছেন, নভনিত ও কিরটন।
কানাডা দল: অ্যারন জনসন, নভনিত ঢালিওয়াল, পরগত সিং, নিকোলাস কিরটন, শ্রেয়াস মোভা, দিলপ্রীত বাজওয়া, সাদ বিন জাফর (অধিনায়ক), নিখিল দত্ত, দিলন হেলিগার, কলিম সানা ও জেরেমি গর্ডন।
যুক্তরাষ্ট্র দল: স্টিভেন টেইলর, মোনাঙ্ক প্যাটেল (অধিনায়ক), আন্দ্রেস গাউস, অ্যারন জনস, নীতিশ কুমার, কোরি অ্যান্ডারসন, হারমীত সিং, শেলডি ফন শ্যালউইক, জসদীপ সিং, আলি খান, সৌরভ নেত্রালভাকার।
মন্তব্য করুন
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের রাজা রিয়াল মাদ্রিদ। সেই কথা আরো একবার প্রমাণ করলো লস ব্ল্যাঙ্কোসরা। ওয়েম্বলিতে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের স্বপ্নভঙ্গ করে ১৫তম শিরোপা উঁচিয়ে ধরেছে স্প্যানিশ জায়ান্টরা।
লন্ডনের ওয়েম্বলিতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ ও বরুশিয়া ডর্টমুন্ড। ম্যাচটিতে ২-০ ব্যবধানে জয়ে শিরোপা উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা।
ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে অবশ্য শুরুটা দূর্দান্ত করেছিল বরুশিয়া ডর্টমুন্ড। একের পর আক্রমণে রিয়ালকে চাপে রাখে এডিন টেরজিকের দল। তবে দ্বিতীয়ার্দে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় চ্যাম্পিয়ন্স লিগের রাজারা।
ম্যাচের ১৩তম মিনিটে রিয়ালকে বিপদে ফেলতে পারত ডর্টমুন্ড। কিন্তু জুলিয়ান ব্র্যান্ড প্রতিপক্ষের রক্ষণে ফাঁকায় বল পেলেও তা শট নিতে দেরি করেন। রিয়ালের এক ডিফেন্ডার বাঁধা দেয়ার চেষ্টা করলে ঠিকঠাক শট নিতে পারেননি। বল চলে যায় বেশ বাইরে দিয়ে।
এরপর মধ্যমাঠের বলের দখল নেয়ার চেষ্টায় থাকে রিয়াল। সুযোগের খোঁজে থাকে লস ব্ল্যাঙ্কোসরা। ২১তম মিনিটে অবশ্য আরেকবার সুযোগ পায় ডর্টমুন্ড। কিন্তু এবার থিবো কোর্তোয়াকে একা পেয়েও বল জালে পাঠাতে পারেনি করিম আদেয়েমি।
দুই মিনিট পর আবারো রক্ষা পায় রিয়াল। এবার তাদের বাঁচিয়েছে গোলপোস্ট। কামাভিঙ্গার কাছ থেকে বল কেড়ে নিয়ে দারুণ পাস বাড়ান ম্যাটসেন।
সেই বল অফসাইড ফাঁদ ভেঙে পেয়ে যান নিকলাস ফুলক্রুগ, আগোয়ান গোলরক্ষকও ফাঁকিও দেন তবে তার শট সাইডবারে লেগে ফিরে আসে। তাতে হতাশা বাড়ে ডর্টমুন্ড শিবিরে।
বিরতি থেকে ফিরেই ডর্টমুন্ডের রক্ষণ কাঁপায় রিয়াল। ফ্রিকিকে টনি ক্রুসের প্রচেষ্টা অবশ্য ঝাঁপিয়ে ফেরান গোলরক্ষক গ্রেগর কোবেল। এরপর ধীরে ধীরে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের দিকে নিতে থাকে রিয়াল। দশ মিনিটের ব্যবধানে ডর্টমুন্ডের স্বপ্ন ভেঙে ম্যাচ নিজেদের করে নেয় কার্লো আনচেলোত্তির শিষ্যরা।
ম্যাচের ৭৪তম মিনিটে টনি ক্রুসের কর্নারের দূরের পোস্টে দারুণ হেডে জাল খুঁজে নিয়ে রিয়াল সমর্থকদের স্বস্তি এনে দেন কার্ভাহাল। আর ৮৩ তমমিনিটে ব্যবধান বাড়িয়ে রিয়ালকে শিরোপার আনন্দে ভাসান ভিনিসিয়ুস জুনিয়র।
এই প্রতিযোগিতায় সাফল্যের বিচারে রিয়াল মাদ্রিদ চলে গেল ধরাছোঁয়ার বাইরে। সবশেষ ১০ বছরে ছয়বার ফাইনাল খেলে সবক’টি ফাইনালই জিতল রিয়াল। আর সবমিলিয়ে এটি ১৫তম শিরোপা। তাদের পেছনে থাকা এসি মিলান জিতেছে সাতবার। তাদের থেকেও দ্বিগুনের বেশি শিরোপা রিয়ালের।
ডর্টমুন্ড রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
মন্তব্য করুন
অবশেষে মাঠে গড়িয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের খেলা। যেখানে উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে লড়েছে কানাডা। এই ম্যাচে শুরুতে স্বাগতিকদের সামনে বড় লক্ষ্য দাঁড় করালেও যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাটারদের আটকে রাখতে পারেনি কানাডার বোলাররা। অ্যারন জনস ও আন্দ্রেস গাউসের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে সহজ জয় তুলে নিয়েছে স্বাগতিকরা। এই জয়ে স্বপ্নের পথে একধাপ এগিয়ে থাকলো আমেরিকানরা।
অবশেষে মাঠে গড়িয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের খেলা। যেখানে উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে লড়ছে কানাডা। এদিন ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল। এতে আগে ব্যাট করেছে কানাডা। যেখানে জোড়া ফিফটিতে স্বাগতিকদের সামনে বড় লক্ষ্য দাঁড় করিয়েছেন সাদের দল।
অবশেষে মাঠে গড়িয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের খেলা। যেখানে উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে লড়ছে কানাডা। এদিন ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল। এতে আগে ব্যাট করছে কানাডা। যেখানে জোড়া ফিফটিতে স্বাগতিকদের সামনে বড় লক্ষ্য দাঁড় করিয়েছেন সাদের দল।