ইনসাইড ওয়েদার

‘চলতি মাসে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হতেই থাকবে’

প্রকাশ: ১০:১০ এএম, ২৫ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গত শনিবার রাতে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হয়েছে। সেই সাথে ছিল ঝোড়ো হাওয়া। রাজধানীতে যার গতি ঘণ্টায় ৯২ কিলোমিটার ছিল। সেই ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববার বিকেলেও রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হয়েছে।

চলতি মাসের শুরুতে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে, এ মাসে বৃষ্টি কম হতে পারে- এমনটি বলা হলেও মাসের শেষ দিকে এসে দাপট দেখাতে শুরু করেছে বৃষ্টি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, চলতি মাসের শেষ পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হতেই থাকবে। সঙ্গে হতে পারে কালবৈশাখী। এতে তাপমাত্রা মোটামুটি সহনীয় থাকবে।

এখন বোরো ফসল মাঠে। আবার আমের গাছে মুকুল থেকে গুটি হওয়া শুরু হয়েছে। উভয়ের জন্যই এই বৃষ্টি ইতিবাচক বলে মনে করছেন কৃষিবিদেরা।    

প্রতি মাসের শুরুতে আবহাওয়া অধিদপ্তর পুরো মাসের আবহাওয়া পরিস্থিতি তুলে ধরে। এ মাসের পরিস্থিতি তুলে ধরে বলা হয়েছিল, স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টি হতে পারে। আবার দেশের মধ্যে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের কয়েকটি তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার কথাও বলা হয়েছিল।

চলতি মাসের শুরুর দিকে অবশ্য বৃষ্টি কম হয়েছে। আবার কয়েকটি জেলায় মৃদু আকারে তাপপ্রবাহ বয়ে গেছে। তবে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের পর থেকেই শুরু হয় বৃষ্টি। শনিবার রাত থেকে গতকাল বিকেল পর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় কিশোরগঞ্জের নিকলীতে, ৬৩ মিলিমিটার। এ সময় রাজধানীতে বৃষ্টির পরিমাণ ছিল ৩৫ মিলিমিটার।

মার্চ মাসে দেশে গড় বৃষ্টির পরিমাণ ৫২ দশমিক ৪ মিলিমিটার। দেশের সার্বিক বৃষ্টিপাত এখনো সেই গড় পার করে গেছে কি না, আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্র তা জানাতে পারেনি। তবে রাজধানীতে বৃষ্টিপাতের পরিস্থিতি জানা গেছে। রাজধানীতে ইতিমধ্যে ৬৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়ে গেছে। এ মাসে রাজধানীর গড় বৃষ্টিপাত হয় ৬৫ দশমিক ৮ মিলিমিটার।

আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ বলেন, এ সময়টায় বৃষ্টি হয় পশ্চিমা লঘুচাপের কারণে। পশ্চিমা বাতাসের সঙ্গে থাকে শুকনো এবং ঠান্ডা হাওয়া। এর সঙ্গে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া দক্ষিণি গরম হাওয়া মিলে মেঘের সৃষ্টি হয়। বৃষ্টি হয় তখনই।

স্থানীয়ভাবেও অনেক সময় প্রচুর আর্দ্রতা সৃষ্টি হয়ে তা বৃষ্টি ঘটায়। এ বৃষ্টি হয় সাধারণত বিকেল বা রাতের দিকে। যেমন শনিবার রাতের বৃষ্টি। আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, গত রাতে মেঘ সৃষ্টি হয়েছে রাত ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জের দিকে। সেখানে তাপের সঙ্গে যমুনা নদী থেকে বয়ে আসা আর্দ্রতা মিলে মেঘের সৃষ্টি আর তাতেই হয়েছিল বৃষ্টি।

আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, এ মাসের বাকি কয়েক দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টি হবে। কালবৈশাখীও হতে পারে। এতে তাপমাত্রা মোটামুটি সহনীয় থাকবে।

আবহাওয়াবিদ মো. উমর ফারুক দেশের এক গণমাধ্যমকে বলেন, ঢাকায় আজ সোমবার বিকেলের দিকে বৃষ্টি হতে পারে। তবে আগামীকাল মঙ্গলবার বৃষ্টির প্রবণতা বাড়তে পারে। এমন অবস্থা দুই দিন থাকতে পারে। এরপর বৃষ্টি খানিকটা কমতে পারে। তবে চলতি মাসের শেষ পর্যন্ত তাপপ্রবাহের কোনো সম্ভাবনা নেই।

এ মাসে তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা কম থাকলেও আগামী এপ্রিল মাসের শুরুর দিকে তাপপ্রবাহ হতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ। তিনি বলেন, এপ্রিলের শুরুর দিকে তাপপ্রবাহ হতে পারে। তবে তা তীব্র না-ও হতে পারে।

এদিকে এখন বোরো ধান ফলনের সময়। এ ধানে ব্যাপক সেচের দরকার হয়। সেই সেচ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভূগর্ভস্থ পানি নির্ভর। তবে এ বৃষ্টি হওয়ার কারণে ধানের জন্য তা খুব উপকারই হবে বলে মনে করেন কৃষিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায়। তিনি বলেন, ধানের পাশাপাশি এখন আম গাছে গুটি এসে গেছে। এখন বৃষ্টি হলে আমের আকার বড় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হলেও অধুনা আমের ‘নতুন রাজ্য’ নওগাঁয় খুব বেশি বৃষ্টি হয়নি। তাই আম এবং ধানের জন্য আরও বৃষ্টি হলে তা উপকারই হবে বলে মনে করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের নওগাঁ জেলার প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা একেএম মনজুরে মাওলা। তিনি বলেন, এখন বৃষ্টি শুধু পেঁয়াজের বীজ তৈরির ক্ষেত্রেই সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এ জন্য  পেঁয়াজ উৎপাদনে এগিয়ে থাকা পাবনা, ফরিদপুর ও রাজশাহী অঞ্চলে সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।


ঝড়   বজ্রসহ বৃষ্টি   আবহাওয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

আগামী রবিবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস

প্রকাশ: ১২:২৬ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সারাদেশে বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। চলমান এই বৃষ্টিপাত আগামী রবিবার পর্যন্ত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। একইসঙ্গে আসছে ২৪ ঘণ্টায় ৮ বিভাগেই বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার (৯ মে) নিয়মিত বুলেটিনে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে।

আবহাওয়াবিদ মোহাম্মদ আবদুর রহমান খান গণমাধ্যমকে বলেছেন, বৃহস্পতিবার বিকেলে বা রাতে ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টি হবার সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির প্রবনতা কমলে তাপমাত্রা বাড়বে। তবে ১৭ মে পর্যন্ত দেশে তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা নেই। মে মাসের দ্বিতীয়ার্ধে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘু চাপ সৃষ্টি হতে পারে। এ সময় অভ্যন্তরীণ নদী বন্দরগুলোকে দুই নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

অন্য এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। পাশাপাশি, কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে।

এতে আরও বলা হয়- সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। সিনপটিক অবস্থা সম্পর্কে আবহাওয়া অফিস জানায়, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।


আবহাওয়া অফিস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

রাজধানীসহ ১২ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

প্রকাশ: ১১:০৪ এএম, ০৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের ১২টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (৮ মে) সকালে নদীবন্দরের সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।

আবহাওয়া অফিসের ওই সতর্ক বার্তায় বলা হয়েছে, বরিশাল, পটুয়াখালী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার বেগে দমকা ও ঝড়োহাওয়া সহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে দুই নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এ ছাড়া রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ঢাকা, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা ও ঝড়োহাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকায় এক নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।


আবহাওয়া অধিদপ্তর   ঝড়ের আভাস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

তাপপ্রবাহ: ৩৭ দিন পর স্বাভাবিক তাপমাত্রা

প্রকাশ: ০৯:১৯ এএম, ০৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলতি বছরের ৩১ মার্চ দেশে তাপপ্রবাহ শুরু হয়ে টানা ৩৭ দিন পর স্বাভাবিক হয়েছে তাপমাত্রা। প্রথমে মৃদু তাপপ্রবাহ দেখা দিলেও এপ্রিলের শেষার্ধে তা তীব্র থেকে অতি তীব্র হতে থাকে। পরে ঝড়-বৃষ্টির প্রবণতা বাড়ায় কমতে থাকে তাপমাত্রা। শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার (০৭ মে) এসে পুরো দেশে থেকেই বিদায় নিল তাপপ্রবাহ। ৩১ মার্চ থেকে টানা ৩৭ দিন ধরে দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া এ তাপপ্রবাহ ৭৬ বছরের মধ্যে রেকর্ড।   

গত ৩০ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয় যশোরে, যা গত পাঁচ দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ। এদিন চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ১৯৯৫ সালে চুয়াডাঙ্গায় ৪৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল।

আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানান, মঙ্গলবার (০৭ মে) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায়। ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি হলে তাপপ্রবাহ ধরা হয়। সে হিসাবে স্বাভাবিক স্তরে নেমে এসেছে তাপমাত্রা।

২০২৩ সালের ১৭ এপ্রিল আগের ৯ বছরের মধ্যে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ঈশ্বরদীতে, ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ২০১৪ সালের মে মাসে চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ ৪৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয় ১৯৭২ সালের ১৮ মে।
 
চলতি বছরের ২৯ এপ্রিল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়, যা তার আগের ৫৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ঢাকায় ১৯৬৫ সালে থার্মোমিটারের পারদ উঠেছিল ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এর আগে ১৯৬০ সালে ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হয়েছিল ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


তাপপ্রবাহ   তাপমাত্রা   আবহাওয়া অধিদপ্তর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

১৫ জেলায় ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের সংকেত

প্রকাশ: ০৯:০৭ এএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশের ১৫ জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার বেগে দুপুর ১টার মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (৭ মে) ভোর থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরসমূহের জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ কথা জানানো হয়েছে। 

এতে বলা হয়েছে, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ী দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এসময় এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে আবহাওয়ার ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

প্রথম দিনে ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। শিলাবৃষ্টিরও আশঙ্কা রয়েছে।

তাপপ্রবাহ: গোপালগঞ্জ, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা প্রশমিত হতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

দ্বিতীয় দিনে রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

তৃতীয় দিনে রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। রয়েছে শিলাবৃষ্টির আশঙ্কাও। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।


ঝড়   আবহাওয়া অধিদপ্তর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ওয়েদার

১৪ দিনে হিটস্ট্রোকে মৃত্যু ১৫ জনের

প্রকাশ: ১২:১২ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

সারাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহের ফলে নতুন করে হিটস্ট্রোকে আরও তিনজন আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাদের মধ্যে মারা গেছেন একজন।

সংস্থাটি জানায়, গত ১৪ দিনে হিটস্ট্রোকের শিকার হয়েছেন ৩৪ জন, আর মারা গেছেন ১৫ জন।

সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুম হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ও মৃত্যুর এ তথ্য জানিয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২২ এপ্রিল থেকে গতকাল (রবিবার) সকাল পর্যন্ত ১৪ দিনে সারাদেশে ৩৪ জন হিট স্ট্রোকের শিকার হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় তিনজন আক্রান্ত হয়েছেন, এরমধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। হিটস্ট্রোকে মারা যাওয়া ওই ব্যক্তি নড়াইলের বাসিন্দা।

অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, মৃতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাত জন মারা গেছেন মাগুরায়। এছাড়া মৃত্যুর খবর এসেছে চট্টগ্রাম, খুলনা, চুয়াডাঙ্গা, হবিগঞ্জ, রাজবাড়ী, ঝিনাইদহ, লালমনিরহাট, বান্দরবান এবং মাদারীপুর থেকে।


হিটস্ট্রোক   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন