ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

লিবিয়ায় গণঅভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের দায়ে ৪৫ জনের মৃত্যুদণ্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১১:১৯ এএম, ১৬ অগাস্ট, ২০১৮


Thumbnail

লিবিয়ায় ২০১১ সালে গণঅভ্যুত্থানকালীন সময়ে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার দায়ে ৪৫ জনকে ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার লিবিয়ার একটি আপিল আদালত এ রায় ঘোষণা করে। দেশটির আইন মন্ত্রণালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

লিবিয়ার আইন মন্ত্রণালয়ের এক কমর্কর্তা জানিয়েছেন, সাবেক নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার কিছু সময় আগে তাঁর অনুগত বাহিনীগুলো রাজধানী ত্রিপলিতে ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালায়। সে হত্যাকাণ্ডের মামালার রায় ঘোষণা করেছে আদালত।

হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় অভিযুক্ত আরও ৫৪ জনকে পাঁচ বছর করে কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে ওই রায়ে। এছাড়া ২২ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আদালতে বাদী পক্ষের আইনজীবী ও অভিযুক্তদের স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন।

লিবিয়ায় ২০১১ সালের পর থেকে কোনো মৃত্যুদণ্ডই কার্যকর করা হয়নি বলে ধারণা কর হয়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে লিবিয়ার আদালত ব্যবস্থাকে ‘অকার্যকর’ বলে বর্ণনা করা হয়েছে। ২০১১ সাল থেকে দেশটিতে অনেকেই বিনাবিচারে বন্দী হয়ে আছে। এমনকি তারা নিজেদের আটক অবস্থার বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ করারও কোনো সুযোগ পাচ্ছেন না বলে অ্যামনেস্টির ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়।  

উল্লেখ্য, ২০১১ সালে গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হন লিবিয়ার তৎকালীন নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি। এরপর থেকেই দেশটি বিভিন্ন প্রতিদ্বন্দ্বী শিবিরের মধ্যে বিভক্ত হয়ে পড়ে। এর ফলে সেখানে কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে সশস্ত্র লড়াই চলছে। গনঅভ্যুত্থানের প্রায় ৭ বছর পার হয়ে গেলেও দেশটিতে এখনো স্থিতিশীলতা আসেনি।


বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি/জেডএ 



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

রাইসির আকস্মিক মৃত্যু হলে কে হবেন ইরানের প্রেসিডেন্ট?

প্রকাশ: ১০:৩৮ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনারকবলে পড়েছে। উত্তর-পশ্চিম ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের জোলফা শহরে এটি নিয়ন্ত্রণহীনভাবে অবতরণ করে। হেলিকপ্টারে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের গভর্নরসহ আরও বেশ কয়েকজন সিনিয়র কর্মকর্তা ছিলেন।

ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমির ভাহিদি জানিয়েছেন, একাধিক উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। তবে তাদের সেখানে পৌঁছাতে সময় লাগবে। কারণ বর্তমানে সেখানে প্রতিকূল আবহাওয়া বিরাজ করছে।

এদিকে কী কারণে হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে তা এখনও স্পষ্ট করা যায়নি। দুর্ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলেও ধারণা করা হচ্ছে।

ইরানি বার্তাসংস্থা তাসনিম জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট রাইসিকে বহনকারী বহরে তিনটি হেলিকপ্টার ছিল। এর মধ্যে দুটি নিরাপদে অবতরণ করেছে।

প্রেসিডেন্টের আকস্মিক মৃত্যু হলে, ইরানের সংবিধান অনুযায়ী প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট সর্বোচ্চ নেতার অনুমোদনক্রমে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। বর্তমানে এ দায়িত্ব পালন করছেন মোহাম্মদ মোখবার।

প্রশ্ন দেখা দিয়েছে রাইসির আকস্মিক মৃত্যু হলে কে হবেন ইরানের প্রেসিডেন্ট? ইরানের রাজনৈতিক শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে, রাষ্ট্রের প্রধান হলেন সর্বোচ্চ নেতা আলি খামেনি এবং প্রেসিডেন্টকে সরকারের প্রধান সেকেন্ড-ইন-কমান্ড হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

যখন সেকেন্ড-ইন-কমান্ড মারা যান, তখন প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট দায়িত্বে থাকবেন এবং ৫০ দিনের মধ্যে দেশকে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য নির্বাচনে যেতে হবে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা জানিয়েছে, ইরানি প্রেসিডেন্টের হেলিকপ্টারে না থাকা এবং হেলিকপ্টার থেকে যোগাযোগ করার যে তথ্য ছড়ানো হয়েছে সেগুলোর কোনোটিই সত্যি নয়। সত্য হলো রাইসি এখনো নিখোঁজ রয়েছেন এবং তাকে খুঁজে পেতে অভিযানের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহমাদ ভাহিদি বলেছেন, বিভিন্ন উদ্ধারকারী দল হেলিকপ্টারটির সন্ধানে এখনও তল্লাশি চালাচ্ছে। খারাপ আবহাওয়া ও কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনাস্থলে যেতে সময় লাগবে।

তিনি বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং উদ্ধারকারী দল তাদের কাজ করছে। আমরা আশা করছি যত দ্রুত সম্ভব এটি সম্পন্ন হবে।

ইরান বিভিন্ন ধরনের হেলিকপ্টার ব্যবহার করে। তবে কয়েক দশক ধরে পশ্চিমা দেশগুলো নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রাখায় নতুন হেলিকপ্টার অথবা যন্ত্রাংশ ক্রয় করতে পারে না দেশটি। দেশটির সামরিক বাহিনীর অনেক হেলিকপ্টার ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের সময়েরও আগের।

উল্লেখ্য, ৬৩ বছর বয়সী ইব্রাহিম রাইসি ২০২১ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ইরানের রাজনীতিতে খুবই প্রভাবশালী এই নেতাকে দেশটির পরবর্তী সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা হিসেবে দেখা হয়।

ইরানের প্রেসিডেন্ট   ইব্রাহিম রাইসি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের পর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

প্রকাশ: ১০:১৯ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের পর এখনো খোঁজ পাওয়া যায়নি ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দোল্লাহিয়ানসহ তাদের সঙ্গীদের। ঘটনাস্থলে বৈরী আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার কাজও ব্যাহত হচ্ছে।

রোববার দেশটির পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের জোলফা এলাকার কাছে দুর্ঘটনাটি ঘটে। সেখানে ভারী বৃষ্টিপাত ও ঘন কুয়াশার কারণে ৫ মিটারের বেশি দূরত্বে কিছু দেখা যাচ্ছে না বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে আল জাজিরা।

হেলিকপ্টারে ইরানের প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছাড়াও পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের গভর্নর মালেক রহমতি এবং এই প্রদেশে ইরানের সর্বোচ্চ নেতার মুখপাত্র আয়াতোল্লাহ মোহাম্মদ আলী আলে–হাশেম ছিলেন।

ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ইরনার খবরে বলা হয়েছে, যেখানে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সেটি পার্বত্য অঞ্চল এবং বন–জঙ্গলে ঘেরা। ইরানের জরুরি সেবা সংস্থার মুখপাত্র বাবাক ইয়েকতাপারাস্ত ইরনাকে বলেছেন, ঘটনাস্থলের উদ্দেশে একটি উদ্ধারকারী হেলিকপ্টার পাঠানো হয়েছে। তবে ঘন কুয়াশার কারণে সেটি সেখানে পৌঁছাতে পারেনি।

ইরানের একটি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম টুইটারে বেশ কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা গেছে, উদ্ধারকারী কয়েকটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। পূর্ব আজারবাইজানের রাজধানী তাবরিজ শহর থেকে নির্বাচিত পার্লামেন্ট সদস্য আহমদ আলী রেজা বেইগি বলেছেন, উদ্ধারকারীরা এখনো প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টারের অবস্থান শনাক্ত করতে পারেননি। বৃষ্টি ও কুয়াশার কারণে উদ্ধাকাজ ব্যাহত হচ্ছে।

৪০টি উদ্ধারকারী দল উদ্ধারকাজে অংশ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন আল–জাজিরার সাংবাদিক আলী হাশেম। উদ্ধারকারীদের সঙ্গে আটটি অ্যাম্বুলেন্স ও একাধিক ড্রোন রয়েছে।

এসব সত্ত্বেও হেলিকপ্টারটি না খুঁজে পাওয়ার কারণ সম্পর্কে ধারণা দিতে গিয়ে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফুয়াদ ইজাদি বলেছেন, ‘হয়তো দুর্ঘটনাটি খুবই মারাত্মক হয়েছে বা যেখানে দুর্ঘটনাটি হয়েছে সেখানে যোগাযোগের নেটওয়ার্ক নেই। তাই হেলিকপ্টারটি খুঁজে পাওয়া যায়নি। আমাদের আরও অপেক্ষা করতে হবে।’

আজারবাইজান সীমান্তবর্তী এলাকায় একটি জলাধার প্রকল্প উদ্বোধনের পর আজ হেলিকপ্টারটিতে করে ফিরছিলেন রাইসি। এ যাত্রায় প্রেসিডেন্টের বহরে থাকা অন্য দুটি হেলিকপ্টার অক্ষত রয়েছে।

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত   ইরানের প্রেসিডেন্ট  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

সৌদি আরবের বাদশাহ অসুস্থ

প্রকাশ: ০৯:৪১ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল-সৌদ। এক মাসের কম সময়ের মধ্যে তার স্বাস্থ্যের কিছু পরীক্ষা করানো হচ্ছে। রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত বিবৃতিতে সৌদি আরবের রয়্যাল কোর্ট আজ রোববার এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেদ্দার আল-সালামের একটি ক্লিনিকে বাদশাহ সালমানের স্বাস্থ্যের কয়েকটি পরীক্ষা করা হবে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাদশাহ সালমান জ্বর ও অস্থিসন্ধির ব্যথায় ভুগছেন। চিকিৎসকেরা তার স্বাস্থ্যের কিছু পরীক্ষা করবেন। এর মাধ্যমে তিনি সুস্থ্ আছেন কি না, সেটি নিশ্চিত করা হবে।

৮৮ বছর বয়সী বাদশাহ সালমান ২০১৫ সালে সৌদি আরবের সিংহাসনে বসেন। এর দুই বছর পর ২০১৭ সালের জুনে সিংহাসনের পরবর্তী উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত হন যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান (৩৮)। মূলত এর পর থেকেই তিনি সৌদির কার্যত নেতা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন।

এর আগে ২০২২ সালের মে মাসে বাদশাহ সালমানকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। ওই সময় তার কোলোনস্কপি করা হয়েছিল। 

সৌদি আরব   বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল-সৌদ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত

প্রকাশ: ০৮:১৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিসহ দেশটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বহনকারী একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের খবর পাওয়া গেছে। তবে এতে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। খবর আল-জাজিরার

এদিকে পার্স টুডের খবরে বলা হয়, হেলিকপ্টারটিতে প্রেসিডেন্ট ছাড়াও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আব্দুল্লাহিয়ান ও পূর্ব আজারবাইজানের গভর্নর মালেক রাহমাতিসহ আরও কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব রয়েছেন। 

সীমান্ত এলাকায় আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে যৌথভাবে একটি বাঁধ উদ্বোধনের পর তিনি শহরে ফিরছিলেন। 

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, হেলিকপ্টারটি গন্তব্যে পৌঁছার আগেই অবতরণে বাধ্য হয়েছে। বিরূপ আবহাওয়ার কারণে সেখানে এখনও উদ্ধারকর্মীরা পৌঁছাতে পারেননি। 

ইরানের প্রেসিডেন্ট   ইব্রাহিম রাইসি   আল-জাজিরার  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

কিরগিজস্তান থেকে ১৪০ শিক্ষার্থীকে দেশে ফেরালো পাকিস্তান

প্রকাশ: ০৩:৩৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে আটকে পড়া ১৪০ শিক্ষার্থীকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পাকিস্তান। গতকাল শনিবার রাতে বিশকেকে বিদেশি শিক্ষার্থীদের হামলার পর একটি বিশেষ ফ্লাইটে করে পাকিস্তানে ফেরেন এই শিক্ষার্থীরা।

আজ রবিবার (১৯ মে) আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের পাকিস্তানে ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নকভি জানিয়েছেন, কিরগিজস্তান থেকে পাকিস্তানি শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি বিশেষ ফ্লাইট লাহোরের আল্লামা ইকবাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। সহিংসতার পর যেসব পাকিস্তানি শিক্ষার্থী দেশে ফিরতে চান, তাদের জন্য এমন আরও ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে।

উল্লেখ্য, গত ১৩ মে একদল কিরগিজ নাগরিকের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়ান মিশরীয় শিক্ষার্থীরা। ওই ঘটনার জেরে শুক্রবার রাতে বিশকেকের বিভিন্ন হোস্টেলে থাকা বিদেশি মেডিকেল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালান স্থানীয় বাসিন্দারা। এমনকি, শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত বাসভবনে ঢুকেও হামলা চালানো হয়। সেসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশি, পাকিস্তানি ভারতীয়রাও রয়েছেন।


কিরগিজস্তান   দেশ   পাকিস্তান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন