নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:২১ পিএম, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
ভ্রমনের পাশাপাশি থাকার জায়গাটাও হওয়া চাই একটু আরামদায়ক, বিলাসবহুল। সেটি না হলে ভ্রমনটা যেন পরিপূর্ণ হয়না। তবে শুধু ভ্রমনেই নয়, অনেকে ব্যবসার কাজে দেশের বাইরে গেলেও খোঁজ করেন নামী দামী হোটেলের। এমন অনেকেই আছেন যারা প্রায়ই বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটাতে পছন্দ করেন। টাইমস ম্যাগাজিনে সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে বসবাসের সেরা হোটেলগুলোর নাম। আসুন তবে জেনে নেই বসবাসে বিশ্ব সেরা ১০ হোটেল সম্পর্কে:
জিরাফ ম্যানর, কেনিয়া
কেনিয়ার নাইরোবি শহরের লাং`আটা উপশহরে অবস্থিত একটি হোটেলের নাম জিরাফ ম্যানর। প্রায় ১২ একর জায়গা জুড়ে অবস্থিত এই হোটেলটি আভিজাত্যপূর্ণ ডিজাইন আর দারুণ সব রুচিশীল আসবাবপত্র দিয়ে সাজানো। হোটেলের সাথেই ১৪০ একর জায়গার রয়েছে জিরাফের অভয়ারণ্য। বিপন্নপ্রায় জিরাফের প্রজননের জন্য এই অভয়ারণ্যটি ব্যবহৃত হয়।
ভাইসরয় লস ক্যাবস, মেক্সিকো
মেক্সিকোর এই বিলাসবহুল হোটেলটির নকশা করেছেন প্রখ্যাত স্থপতি মিগেল এঞ্জেল অ্যারাগনস। অসাধারণ সুন্দর ও আভিজাত্যে পরিপূর্ণ এই হোটেলটিতে প্রায় ১৯৪টি রুম ও স্যুট রয়েছে। কিছুদিন বন্ধ থাকার পর হোটেলটি আবার পুনরায় চালু করা হয়। সম্প্রতি হোটেলটিতে সমুদ্রমুখী পুল ও বার সংযোজন করা হয়েছে।
আলিলা ফোর্ট বিশানগর, ভারত
প্রায় দুই শতাব্দী আগে নির্মিত পাহাড়ের চূড়ার ওপর এই হোটেলটি ছিল রাজাদের তত্ত্বাবধানে ছিল। এরপর এটি আলিলা হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস কোম্পানির তত্ত্বাবধানে চলে যায়। নতুন করে সংস্করণ করা হয় এই হোটেলটির। বর্তমানে বিলাসবহুল এই হোটেলে রাত কাটাতে চাইলে আপনাকে গুণতেও হবে বিশাল অঙ্ক। ২০০ ডলার থেকে শুরু এখানে থাকার খরচ।
কনরাড মালদ্বীপ রাঙ্গালি আইল্যান্ড, মালদ্বীপ
এই হোটেলটি মালদ্বীপের রাঙ্গালি দ্বীপে পানির নিচে অবস্থিত। এখানেই তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম অর্ধ ডুবন্ত জাদুঘর। সমুদ্র থেকে প্রায় ১৬ ফুট নিচে কনরাড মালদ্বীপ রাঙ্গালি আইল্যান্ড হোটেলটি অবস্থিত। এর ভিতরে রয়েছে সম্পূর্ণ কাঁচে ঘেরা একটি রেস্তোরাঁ। যেখানে বসে সামুদ্রিক প্রাণীদের জীবনযাত্রা দেখা যায়।
কো বুটিক হোস্টেল, সিঙ্গাপুর
সিঙ্গাপুরে এই হোটেলটিতে থাকতে খরচ পরবে মাত্র ২০ ডলার। কম খরচে যারা সিঙ্গাপুরে থাকতে চান, তাদের জন্য এই হোটেলটি বেশ উপোযোগী। ভেতরে রয়েছে ছোট ছোট বেড। হোটেলটিতে থাকলেই কো কানেক্ট অ্যাকসেসের মাধ্যমে অনলাইনে আপনি হোটেলের অতিথিদের সাথে যুক্ত হতে পারবেন। আপনার থাকা, খাওয়াসহ সবকিছুই অতিথিদের সাথে শেয়ার করতে পারবেন।
ম্যারিয়ট মিনা হাউজ, মিশর
হোটেল থেকে সমুদ্র বা শহর দেখার অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে। তবে মিশরের এই হোটেলটি আপনাকে দেবে নতুন এক অভিজ্ঞতা। এখান থেকে মিশরের সুউচ্চ পিরামিড দেখার সুযোগ রয়েছে। ৩৩১ টি অভিজাত স্যুটসহ এই হোটেলে রয়েছে প্রায় ৪০ একর জায়গা জুড়ে বিশাল বাগান। এছাড়া গলফ খেলারও সুব্যবস্থা রয়েছে।
স্নো বিয়ার চ্যালেটস, মন্টেনা
যুক্তরাষ্ট্রের মন্টেনা অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত হোয়াইট ফিশ মাউন্টেন রিসোর্ট কোম্পানি তৈরি করেছে। বরফের রাজ্যে কাঠের বাড়িঘরের ভেতর বসবাস আপনাকে দেবে দারুণ এক অভিজ্ঞতা। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে চালু করা হয় এটি। যারা বরফের ওপর স্কেটিং করতে ভালোবাসেন তাদের জন্য অসাধারণ জায়গা এটি।
পোন্যান্ট লি ল্যাপরোজ, ভ্রমন জাহাজ
বর্তমানে বিশ্বে বিলাসবহুল ভ্রমন জাহাজের মধ্যে অন্যতম এটি। জাহাজে করে সমুদ্র ভ্রমন এমনিতেই এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার সৃষ্টি করে। এছাড়াও পর্যটক আকর্ষনের অন্যতম এই প্রমোদ তরীতে আছে আরামদায়ক ভ্রমনের সর্বাধুনিক সব ব্যবস্থা। এছাড়া ডেকের নিচে থেকে সমুদ্রের তলদেশ দেখারও সুযোগ রয়েছে।
আমানিয়াঙ্গাম, চীন
সাংহাই এয়ারপোর্ট থেকে মাত্র ২১ কি.মি দূরে অবস্থিত চীনের এই বিলাসবহুল হোটেলটি। অতিথি আমন্ত্রনের সব ধরনের আধুনিক সুযোগ সুবিধা সহ হোটেলটিতে রয়েছে ডাইনিংয়ের বিশাল ব্যবস্থাসহ ৩টি রেস্টুরেন্ট, একটি ধূমপানের স্থান ও ১ টি বার। চলতি মাসের জানুয়ারিতে জনসাধারণের জন্য এই হোটেলটি খুলে দেওয়া হয়।
ট্রি হোটেল, সুইডেন
জলে স্থলে হোটেল থাকলে গাছের মাথায় কেন নয়? অবশ্য হোটেলটি গাছ বা কাঠের তৈরি নয়, অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি। হোটেলের কাঠামো তৈরি হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তিতে হালকা অথচ মজবুত অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে। সুইডেনের উত্তরের শহর লুলিও থেকে প্রায় এক শ কিলোমিটার দূরে হরাডস গ্রামে এই অভিনব হোটেলটি অবস্থিত। সম্পূর্ণ আধুনিক নকশায় তৈরি করা হয়েছে এই ট্রি হোটেল।
বাংলা ইনসাইডার/জেডআই
মন্তব্য করুন
হুথিদের সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারে এক টেলিভিশন ভাষণে এই দাবি জানিয়েছে, ব্রিটেনের একটি তেলবাহী ট্যাংকার জাহাজে সরাসরি আঘাত হেনেছে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহী গোষ্ঠী।
তিনি জানিয়েছেন, তাদের যোদ্ধারা নৌ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ব্রিটেনের তেলবাহী ট্যাংকার ‘আন্দ্রোমেদা স্টারে’ সরাসরি হামলা চালাতে সক্ষম হয়েছে।
এছাড়া ইয়েমেনের সাআদা অঞ্চলের আকাশসীমায় ব্রিটেনের একটি ড্রোন ভূপাতিত করার তথ্যও জানান তিনি।
গত বছরের নভেম্বর থেকে লোহিত সাগরে চলাচল করা ইসরায়েলি জাহাজে হামলা শুরু করে হুথি বিদ্রোহীরা। তারা জানায়, ফিলিস্তিনের গাজাবাসীর প্রতি একাত্মতা প্রকাশের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ। কিন্তু ইসরায়েলের পক্ষ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য ইয়েমেনে হামলা চালালে তাদেরকেও বৈধ লক্ষ্যবস্তু ঘোষণা করে হুথি।
ব্রিটেনের সমুদ্র নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা আমব্রে শুক্রবার লোহিত সাগরে একটি জাহাজের কাছে হামলা হওয়ার তথ্য জানিয়েছিল। ওই সময় ধারণা করা হয়েছিল, হুথিরা নতুন করে আবারও কোনও জাহাজকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে।
এর কয়েক ঘণ্টা পর হুথি মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারে জানান, তাদের যোদ্ধাদের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হেনেছে ব্রিটিশ জাহাজে। লাল ও কালো রঙের এই ট্যাংকারটি বেশ বড় একটি জাহাজ। হামলার সময় এতে কি পরিমাণ তেল ছিল তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি। এছাড়া জাহাজটি কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সে বিষয়টিও এখনও স্পষ্ট নয়।
মন্তব্য করুন
ওয়াশিংটন, বার্লিন, দুবাইসহ বিশ্বের প্রভাবশালী দেশে অবস্থিত বাংলাদেশের বাণিজ্যিক মিশনগুলো নিয়ে চিন্তায় পড়েছে সরকার। এ মিশনগুলোকে রপ্তানি আয়ের যে টার্গেট দেওয়া হয়েছিল তা পূরণ করতে পারেনি। শুধু তাই নয়, অনেক মিশনের রপ্তানি আয় গত অর্থবছরের চেয়েও কমে গেছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বাংলাদেশের রপ্তানি আয় যে দেশগুলোর ওপর নির্ভরশীল, বিশেষ করে আমেরিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে স্থাপিত গুরুত্বপূর্ণ মিশনগুলো টার্গেট অর্জন করতে পারছে না; সরকারের দুশ্চিন্তার এটিই প্রধান কারণ। মিশনগুলো টার্গেট পূরণে ব্যর্থ হলে রপ্তানি আয় কমে যাবে। এর ফলে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত আরও ঝুঁকিতে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)-এর তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে ৬ হাজার ২০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। এর মধ্যে জুলাই-মার্চ প্রান্তিকে কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ হাজার ৬২৬ কোটি ডলার। টার্গেটের চেয়ে প্রায় ৪৫৪ কোটি মার্কিন ডলার বা ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ কম রপ্তানি আয় অর্জিত হয়েছে। বৈদেশিক মিশনগুলো টার্গেট অর্জনে ব্যর্থ হওয়ার কারণেই সরকারের লক্ষ্য অনুযায়ী রপ্তানি আয় বাড়ছে না বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সরকারি তথ্য বলছে, একক মিশন হিসেবে ওয়াশিংটন থেকে সর্বোচ্চ রপ্তানি আয় আসে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রপ্তানি আয় আসে জার্মানির বার্লিন মিশন থেকে। এ দুটি মিশনেই রপ্তানি আয় টার্গেটের চেয়ে অনেক পিছিয়ে আছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ প্রান্তিকে ওয়াশিংটনে রপ্তানি আয় লক্ষ্যের চেয়ে প্রায় ১২ দশমিক ৫ এবং বার্লিন থেকে প্রায় ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ কমেছে। শুধু তাই নয়, এ দুটি মিশনে গত বছরের চেয়েও রপ্তানি আয় কমে গেছে চলতি বছর। ইউরোপের গুরুত্বপূর্ণ মিশনের মধ্যে বেলজিয়ামের ব্রাসেলস, ফ্রান্সের প্যারিস, স্পেনের মাদ্রিদও রপ্তানি লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে চিন্তা বাড়াচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই মিশন। চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ প্রান্তিকে টার্গেটের চেয়ে প্রায় ১৭ দশমিক ৩ শতাংশ রপ্তানি আয় কমেছে। আলোচ্য সময়ে গুরুত্বপূর্ণ মিশনগুলোর মধ্যে কানাডার অটোয়া, ভারতের নয়াদিল্লি, মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন, সিঙ্গাপুর এমনকি জাপানের টোকিও মিশনও রপ্তানি লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, করোনা মহামারির পর গত দুই বছর জাপানের টোকিও মিশন রপ্তানি আয় বেশ ভালো করেছে। সরকার এটিকে নতুন বাজারের মধ্যে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হিসেবে দেখেছে। তবে চলতি অর্থবছরে টোকিও মিশনের রপ্তানি চিত্রটি নেতিবাচক হয়ে গেছে, যা উদ্বেগের। একইভাবে মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিশন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের রপ্তানি চিত্রটিও উদ্বেগজনক।
ইপিবির জরুরি বৈঠক : বিশ্বের প্রভাবশালী মিশনগুলোর রপ্তানি লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থতার বিষয়টি সামাল দিতে গত বৃহস্পতিবার ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছে ইপিবি। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান ও সিইও এ এইচ এম আহসান প্রভাবশালী দেশগুলোয় রপ্তানি কমে যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন। ওয়াশিংটন, বার্লিন, দুবাই, টোকিওর মতো গুরুত্বপূর্ণ মিশনগুলোর রপ্তানি আয় কেন কমে যাচ্ছে-এ বিষয়ে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএকে যত দ্রুত সম্ভব লিখিত কারণ জানাতে বলেন তিনি। বৈঠকে উপস্থিত ইপিবির এক সূত্র জানান, যেসব মিশন রপ্তানি টার্গেট পূরণ করতে পারেনি, সেগুলোর কাছেও চিঠি পাঠানো হবে। কেন রপ্তানি বাণিজ্য হ্রাস পাচ্ছে, কোথায় চ্যালেঞ্জ-এ বিষয়ে মিশনগুলোর ব্যাখ্যা চাওয়া হবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইপিবির এক কর্মকর্তা জানান, রপ্তানি বাড়াতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৬১টি মিশন রয়েছে বাংলাদেশের। এসব মিশনকে প্রতি বছর রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এসব মিশনের কাজই হচ্ছে দেশের রপ্তানি বাণিজ্য বাড়ানোর জন্য বহুমাত্রিক উদ্যোগ নেওয়া। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট দেশে সরকার ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বাংলাদেশের সরকার ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের কার্যকর সংযোগ স্থাপন, সম্ভাবনাময় পণ্যের বাজার সৃষ্টি, কোনো চ্যালেঞ্জ থাকলে সরকারকে দ্রুত অবহিত করাসহ বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম রয়েছে। বাংলাদেশি পণ্যের দূত হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি রপ্তানির গতি বাড়াতে আমদানিকারকের সঙ্গে বাংলাদেশি রপ্তানিকারকের পরিচয় করিয়ে দেওয়াও এসব মিশনের মূল কাজ। তবে এতে ব্যর্থ হচ্ছে অধিকাংশ মিশন। বিকেএমইএ’র নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রপ্তানি আদেশ বাড়ানোর ক্ষেত্রে মিশনগুলো সরাসরি কোনো ভূমিকা রাখতে পারে না। দু-একটি মিশন ব্যবসায়ীদের সহায়তা করলেও পর্যাপ্ত নয়। রপ্তানি কমে যাওয়ার মূল কারণ ইউরোপ-আমেরিকায় বিক্রি কমে গেছে। তারা ক্রয়াদেশও কম দিচ্ছে। এর ফলে আমাদের কারখানাগুলো সক্ষমতার ৫০ ভাগের বেশি কাজ করতে পারছে না। এর প্রভাব পড়ছে এশিয়ার দেশগুলোতেও। এ অবস্থায় ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনা যদি আরও বেড়ে যায় তবে রপ্তানি খাত আরও বেশি হুমকির মুখে পড়বে।
মন্তব্য করুন
গাজা নীতি মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
মন্তব্য করুন
ভারতের নির্বাচন: নরেন্দ্র মোদি কংগ্রেস বিজেপি ইন্ডিয়া জোট এনডিএ জোট লোকসভা ভোট
মন্তব্য করুন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গাজা ইসরায়েল
মন্তব্য করুন
হুথিদের সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারে এক টেলিভিশন ভাষণে এই দাবি জানিয়েছে, ব্রিটেনের একটি তেলবাহী ট্যাংকার জাহাজে সরাসরি আঘাত হেনেছে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। তিনি জানিয়েছেন, তাদের যোদ্ধারা নৌ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ব্রিটেনের তেলবাহী ট্যাংকার ‘আন্দ্রোমেদা স্টারে’ সরাসরি হামলা চালাতে সক্ষম হয়েছে।