নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:২৬ এএম, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়টিই এখনো নিশ্চিত করেনি বিএনপি। কিন্তু এরই মধ্যে ১১৫ আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে দলটি। লন্ডন ও গুলশান কার্যালয় সূত্র এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।
বিএনপি সূত্র জানিয়েছে, দেশব্যাপী জরিপ চালিয়ে এবং পঞ্চম, অষ্টম ও নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলকে বিবেচনায় নিয়ে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে। যেসব আসনে বড় কোনো ঝামেলা নেই সেসব আসনেই প্রার্থী চূড়ান্ত করে তালিকা প্রস্তুত করেছে দলটি। সেই তালিকা অনুযায়ী প্রার্থীর কাছে টেলিফোন করে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বার্তা দিচ্ছেন। তবে কিছু আসনে কমপক্ষে ৩ থেকে সর্বোচ্চ ৭ জন প্রার্থী আছেন। ওই আসনগুলোতে প্রার্থী প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে সময় লাগবে।
মনোনয়নের নিশ্চয়তা পাওয়া বিএনপি প্রার্থীরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আন্দোলনকে প্রধান টার্গেট করেই এগিয়ে যাচ্ছে বিএনপি।
চূড়ান্ত হওয়া ১১৫ আসনের প্রার্থী
ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার (পঞ্চগড়-১), মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর (ঠাকুরগাঁও-১), লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান (দিনাজপুর-২), শামসুজ্জামান (নীলফামারী-২), আসাদুল হাবিব দুলু (লালমনিরহাট-৩), এমদাদুল হক ভরসা (রংপুর-৪), অ্যাডভোকেট রুহুল কবীর রিজভী (কুড়িগ্রাম-২), ফয়সাল আলিম (জয়পুরহাট-১), প্রকৌশলী গোলাম মোস্তফা (জয়পুরহাট-২), হারুনুর রশিদ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩), নাসরিন আক্তার সিদ্দিকী (নওগাঁ-৩), ব্যারিস্টার আমিনুল হক (রাজশাহী-১), মিজানুর রহমান মিনু (রাজশাহী-২), কামরুন্নাহার শিরিন (নাটোর-১), অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু (নাটোর-২), ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু (সিরাজগঞ্জ-২), আবদুল মান্নান তালুকদার (সিরাজগঞ্জ-৩), হাবিবুর রহমান হাবিব (পাবনা-৪), মাসুদ অরুন (মেহেরপুর-১), মেহেদী আহমেদ রুমি (কুষ্টিয়া-৪), শামসুজ্জামান দুদু (চুয়াডাঙ্গা-১), মাহমুদ হাসান বাবু (চুয়াডাঙ্গা-২), মশিউর রহমান (ঝিনাইদহ-২), তরিকুল ইসলাম (যশোর-৩), টিএস আইয়ুব (যশোর-৪), নিতাই রায় চৌধুরী ( মাগুরা-২), নজরুল ইসলাম মঞ্জু (খুলনা-২), রফিকুল ইসলাম বকুল (খুলনা-৩), আজিজুল বারী হেলাল (খুলনা-৪), হাবিবুল ইসলাম হাবিব (সাতক্ষীরা-১), অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন (বরগুনা-২), এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাব হোসেন চৌধুরী (পটুয়াখালী-১), এবিএম মোশাররফ হোসেন (পটুয়াখালী-৪), মেজর (অব.) এম হাফিজউদ্দিন আহমেদ (ভোলা-৩), নাজিমউদ্দিন আলম (ভোলা-৪), মজিবর রহমান সরোয়ার (বরিশাল-৫), ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর (ঝালকাঠি-১), ফকির মাহবুব আলম স্বপন (টাঙ্গাইল-১), লুৎফর রহমান আজাদ (টাঙ্গাইল-৩), লুৎফর রহমান মতিন (টাঙ্গাইল-৪), সুলতান সালাউদ্দিন টুকু (টাঙ্গাইল-২), অ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী (টাঙ্গাইল-৬), মাহমুদুল হক রুবেল (শেরপুর-৩), সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স ( ময়মনসিংহ-১), ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন (ময়মনসিংহ-৪), একেএম মোশাররফ হোসেন (ময়মনসিংহ-৫), আখতারুল আলম ফারুক (ময়মনসিংহ-৬), মাহবুবুর রহমান লিটন (ময়মনসিংহ-৭), শাহ নুরুল কবির শাহিন (ময়মনসিংহ-৮), ফকরুদ্দিন আহমেদ বাচ্চু (ময়মনসিংহ-১১), ব্যারিস্টার কায়সার কামাল (নেত্রকোনা-১), তাহমিনা জামান (নেত্রকোনা-৪), ড. ওসমান ফারুক (কিশোরগঞ্জ-৩), অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান (কিশোরগঞ্জ-৪), শরিফুল আলম (কিশোরগঞ্জ-৬), আফরোজা খানম রিতা (মানিকগঞ্জ-৩), আমানউল্লাহ আমান (ঢাকা-২), গয়েশ্বর চন্দ্র রায় (ঢাকা-৩), সালাউদ্দিন আহমেদ (ঢাকা-৫), সাদেক হোসেন খোকা (ঢাকা-৬), নাসিমা আক্তার কল্পনা (ঢাকা-৭), হাবিব-উন-নবী খান সোহেল (ঢাকা-৮), মির্জা আব্বাস (ঢাকা-৯), এমএ কাইয়ুম (ঢাকা-১০), এসএ খালেক (ঢাকা-১৪), সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল (ঢাকা-১৫), ডা. দেওয়ান মোহাম্মদ সালাউদ্দিন (ঢাকা-১৯), শাহ রিয়াজুল হান্নান (গাজীপুর-৪), একেএম ফজলুল হক মিলন (গাজীপুর-৫), খায়রুল কবীর খোকন (নরসিংদী-১), ড. আবদুল মঈন খান (নরসিংদী-২), আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়াম (রাজবাড়ী-১), শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু (ফরিদপুর-২), সেলিমুজ্জামান সেলিম (গোপালগঞ্জ-১), সিরাজুল ইসলাম সিরাজ (গোপালগঞ্জ-২), হেলেন জেরিন খান (মাদারীপুর-২), শফিকুর রহমান কিরন (শরীয়তপুর-৩), কলিমুদ্দিন আহমেদ মিলন (সুনামগঞ্জ-৫), তাহমিনা রুশদি লুনা (সিলেট-২), নাসের রহমান (মৌলভীবাজার-৩), এমএকে একরামুজ্জামান সুখন (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১), আবু আসিফ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২), প্রকৌশলী খালেদ মাহবুব শ্যামল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন (কুমিল্লা-১), কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ (কুমিল্লা-৩), শওকত মাহমুদ (কুমিল্লা-৫), আমিন উর রশিদ ইয়াসিন (কুমিল্লা-৬), জাকারিয়া তাহের সুমন (কুমিল্লা-৮), আবুল কালাম (কুমিল্লা-৯), আনম এহসানুল হক মিলন (চাঁদপুর-১), শেখ ফরিদউদ্দিন আহমেদ (চাঁদপুর-৩), হারুনুর রশিদ (চাঁদপুর-৪), ভিপি জয়নাল আবেদীন (ফেনী-২), আবদুল আউয়াল মিন্টু (ফেনী-৩), ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন (নোয়াখালী-১), জয়নাল আবেদীন ফারুক (নোয়াখালী-২), বরকতউল্লাহ বুলু (নোয়াখালী-৩), মো. শাহজাহান (নোয়াখালী-৪), ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ (নোয়াখালী-৫), শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী (লক্ষ্মীপুর-৩), এম মোরশেদ খান (চট্টগ্রাম-৭), ডা. শাহাদাত হোসেন (চট্টগ্রাম-৮), আবদুল্লাহ আল নোমান (চট্টগ্রাম-৯), আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী (চট্টগ্রাম-১০), জাফরুল ইসলাম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-১৫), সালাহউদ্দিন আহমেদ (কক্সবাজার-১), লুৎফর রহমান কাজল (কক্সবাজার-৩), আবদুল ওয়াদুদ ভুঁইয়া (খাগড়াছড়ি), সাচিং প্র“ জেরী (বান্দরবান) ও কাজী তাপস (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫)।
এই তালিকায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ তাঁর পরিবারের সদস্যরাও রয়েছেন। তবে বিএনপি জানিয়েছে, তালিকা পরিবর্তিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
কমলা ভাসিন অ্যাওয়ার্ড খুশী কবির
মন্তব্য করুন
সুশীল ডোনাল্ড লু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বদিউল আলম মজুমদার আদিলুর রহমান খান
মন্তব্য করুন
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজা উপত্যকায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রও একমত বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। বুধবার (১৫ মে) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, “গাজায় শান্তি স্থাপন করার বিষয়টি আমরা আলোচনা করেছি। তিনি (ডোনাল্ড লু) বলেছেন, ইউএস অত্যন্ত টায়ারডলেসলি (অক্লান্তভাবে) কাজ করছে যাতে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। তিনি আমাকে যেটুকু বলেছেন- ‘তারা আশাবাদী’।”
‘আমরা বলেছি, গাজায় মানবতাবিরোধী অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে, নিরীহ নারী ও শিশুকে হত্যা করা হচ্ছে। ৩৫ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, তার মধ্যে ৭০ শতাংশ নারী ও শিশু’, যোগ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘এটি আসলে মেনে নেয়া যায় না। আমি বলেছি, টেলিভিশনে যখন এগুলো দেখি, তখন টেলিভিশন দেখা কন্টিনিউ করতে পারি না। সেখানে শান্তি স্থাপন করা দরকার। তিনিও একমত যে, সেখানে শান্তি স্থাপন করা দরকার। তিনি জানিয়েছেন, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার জন্য টায়ারলেসলি কাজ করছেন।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে বাংলাদেশ সফরে এসেছেন মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। আমাদের দুই দেশের সম্পর্ক খুবই চমৎকার। আমাদের বহুমাত্রিক সহযোগিতার ক্ষেত্র রয়েছে। একইসাথে গত ৫৩ বছরের আমাদের অভিযাত্রায় যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। যে কারণে ডোনাল্ড লুকে ধন্যবাদ জানিয়েছি।’
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পঞ্চমবারের মতো সরকার গঠনের পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। তিনি সম্পর্ককে ভিন্নমাত্রায় নিয়ে যাওয়ার অভিপ্রায় প্রকাশ করেছেন। সেই অভিপ্রায়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু বাংলাদেশ সফরে এসেছেন।’
‘আমাদের আলোচনা সেই লক্ষ্যেই হয়েছে। একক দেশ হিসেবে আমাদের রফতানির সবচেয়ে বড় গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগকারী দেশও যুক্তরাষ্ট্র। আমি ডোনাল্ড লু’কে অনুরোধ জানিয়েছি, বাংলাদেশে ৪০টি আইটি ভিলেজ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। সেখানে যাতে যুক্তরাষ্ট্র বিনিয়োগ বাড়ায়। যদিও কিছু বিনিয়োগ তারা এরইমধ্যে করেছে।’
হাসান মাহমুদ ডোনাল্ড লু ফিলিস্তিন গাজা
মন্তব্য করুন
রাজধানী ঢাকায় যেন ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে না পারে সে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বুধবার (১৫ মে) বনানীতে বিআরটিএর সদর কার্যালয়ে আয়োজিত সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা পরিষদের সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ব্যাটারিচালিত কোনো গাড়ি (তিন চাকার) যেন ঢাকা সিটিতে না চলে। আমরা ২২টি মহাসড়কে নিষিদ্ধ করেছি। শুধু নিষেধাজ্ঞা নয়, চলতে যেন না পারে সে ব্যবস্থা নিতে হবে। এর আগে ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ঢাকার মধ্যে অটোরিকশা বন্ধে সম্মতি জানান।
সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, ভয়াবহ ব্যাপার যখন রিকশাচালকরা দুই পা ওপরে উঠিয়ে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালায়। অনেক প্রতিবন্ধী আছেন যারা চোখে কিছুটা কম দেখেন তারাও এই রিকশা নিয়ে নেমে পড়েন।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, সিদ্ধান্তে আসা দরকার যে ঢাকায় ইজি বা অটোরিকশা চলবে না। এটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
সভায় বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি শাজাহান খান, সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরী, বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানী ওবায়দুল কাদের অটোরিকশা
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের চাকরির বাজারের প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা হওয়ার জনপ্রিয়তা সবচাইতে বেশি। চাকরিপ্রত্যাশীদের মতে সরকারি চাকরির মত পেশাগত নিরাপত্তা আর কোথাও নেই। আর সেজন্যই অনেক দেশে বেশি বয়সে সরকারি চাকরির আবেদনের সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশে এর সীমাবদ্ধতা ৩০ বছরে রয়েছে। সরকারি চাকরির কোন কোন ক্ষেত্রে বিশেষ দক্ষতার দরকার হয়। সেই দক্ষতা অর্জনের জন্য বাড়তি সময়ের প্রয়োজন হয়। তাছাড়া চাকরির আবেদনের বয়স যতই থাকুক না কেন, পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ অনির্দিষ্ট হয় না। একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ৫ বা ৭ বার সিভিল সার্ভিসের জন্য আবেদন করতে পারেন। আমাদের দেশেও যেকোন যুক্তিতে বয়স বাড়াতে গেলে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা উচিত।
জেন্ডার সমতা নিশ্চিত করতে কমলা ভাসিন অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ প্রদানের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আজাদ ফাউন্ডেশন, ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর ইন্ডিয়া এবং আই পার্টনার-ইন্ডিয়া যৌথভাবে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করবে। জেন্ডার সমতা নিয়ে কর্মরত দক্ষিণ এশিয়ায় বসবাসকারী যে কেউ এই পুরস্কারের জন্য আবেদন করতে পারেন। আগামী ৭ জুনের মধ্যে এই আবেদন করতে হবে।
বাংলাদেশে সুশীল সমাজের কিছু প্রতিনিধি আছেন যাদেরকে মনে করা হয় তারা মার্কিনপন্থী। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখে তারা গর্ব অনুভব করেন। কথায় কথায় মার্কিন দূতাবাসে যান। সেখানে প্রাতঃরাশ, মধ্যাহ্নভোজ, নৈশভোজে মিলিত হন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যা বলে তারা তার চেয়ে তিন ধাপ গলা উঁচিয়ে কথা বলেন। বাংলাদেশ নিয়ে তাদের কোন ভালবাসা নেই, প্রেম নেই, আগ্রহ নাই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান এবং নীতি বাংলাদেশে বাস্তবায়ন করাই যেন তাদের প্রধান লক্ষ্য। এই সমস্ত সুশীলদেরকে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্রের মাইক্রোফোন।