নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:০১ পিএম, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
আন্ত:কোরীয় বৈঠকে অংশ নিতে উত্তর কোরিয়া পৌছেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন। প্রেসিডেন্ট মুন সস্ত্রীক আজ মঙ্গলবার সকালে উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ং এ পৌঁছান। খবর বার্তা সংস্থা সিএনএনের।
বিমানবন্দরে তাঁদের স্বাগত জানান উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন ও তাঁর স্ত্রী রি সোলজু। গত এক দশকে প্রথম বারের মতো উত্তর কোরিয়া ভ্রমন করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট।
তিন দিনের এই সফরে স্থবির পারমাণবিক আলোচনাকে এগিয়ে নিতে তৃতীয়বারের মতো বৈঠকে বসছেন দুই দেশের শীর্ষ নেতা। চলতি বছরেই পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে দুই নেতা দুই বার বৈঠক করেছেন। সেই আলোচনাকেই এগিয়ে নিতে তৃতীয় বৈঠকে বসছেন তাঁরা। এছাড়াও পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে উত্তর কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যে উত্তেজনা বিরাজ করছে, সে বিষয়েও কথা বলবেন দুই নেতা।
পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে চলতি বছরের শুরুর দিকে উত্তর কোরিয়া সবাইকে চমকে দিয়ে প্রথম বারের মতো আলোচনার টেবিলে আসে। গত এপ্রিলে কোরীয় সীমান্তে মুন ও কিমের ঐতিহাসিক বৈঠকের পর দুই নেতার মধ্যে এটি হতে যাচ্ছে তৃতীয় বৈঠক।
বাংলা ইনসাইডার/জেডআই/জেডএ
মন্তব্য করুন
ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি
মন্তব্য করুন
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত ইরানের প্রেসিডেন্ট
মন্তব্য করুন
সৌদি আরব বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল-সৌদ
মন্তব্য করুন
ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি আল-জাজিরার
মন্তব্য করুন
কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে আটকে পড়া ১৪০ শিক্ষার্থীকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পাকিস্তান। গতকাল শনিবার রাতে বিশকেকে বিদেশি শিক্ষার্থীদের হামলার পর একটি বিশেষ ফ্লাইটে করে পাকিস্তানে ফেরেন এই শিক্ষার্থীরা।
আজ রবিবার (১৯ মে) আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের পাকিস্তানে ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নকভি জানিয়েছেন, কিরগিজস্তান থেকে পাকিস্তানি শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি বিশেষ ফ্লাইট লাহোরের আল্লামা ইকবাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। সহিংসতার পর যেসব পাকিস্তানি শিক্ষার্থী দেশে ফিরতে চান, তাদের জন্য এমন আরও ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৩ মে একদল কিরগিজ নাগরিকের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়ান মিশরীয় শিক্ষার্থীরা। ওই ঘটনার জেরে শুক্রবার রাতে বিশকেকের বিভিন্ন হোস্টেলে থাকা বিদেশি মেডিকেল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালান স্থানীয় বাসিন্দারা। এমনকি, শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত বাসভবনে ঢুকেও হামলা চালানো হয়। সেসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশি, পাকিস্তানি ও ভারতীয়রাও রয়েছেন।
মন্তব্য করুন