ইনসাইড বাংলাদেশ

‘টিউশনির টাকা জমিয়েই মনোনয়ন ফরম কিনেছি’

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৩:৪২ পিএম, ১৬ নভেম্বর, ২০১৮


Thumbnail

‘ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন, সাংসদ হয়ে দেশ তথা জনসেবায় সামনে থেকে নেতৃত্ব দিব। দেশসেবায় রাজনীতির চেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম আর নেই। আমি টিউশনি করিয়ে নিজের খরচ চালাই। বাবার মৃত্যুর পর আমি তাই করে আসছি। এই টিউশনির টাকা জমিয়েই মনোনয়ন ফরম কিনেছি।’

বাংলা ইনসাইডারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে এবার সর্বকনিষ্ঠ মনোনয়ন প্রত্যাশী মাহমুদুল হক জেমস (২৭)। ঢাকা-৭ আসন থেকে আওয়ামীলীগের মনোনয়নপত্র কিনেছেন তিনি। বাংলা ইনসাইডারের পাঠকদের জন্য তাঁর সাক্ষাৎকারটি তুলে ধরা হলো: 

আপনি নিজেকে তরুণ সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে জাহির করছেন। আপনার কাছে তারুণ্যের ব্যাপারটা আসলে কি?

কবি নজরুল ইসলাম তারুণ্য দেখেছিলেন লেনিন, কামাল আতার্তুকের মাঝে। আমার কাছে তারুণ্য মানে শুধুমাত্র বয়সের বাঁধনে জড়ানো কোন বিষয় নয়। কর্মস্পৃহা,চিন্তা-চেতনায় আসল। আমি বিশ্বাস করি, প্রত্যেক শিক্ষিত, রুচিশীল,স্মার্ট,সুবোধ চিন্তার অধিকারী সবাই আসলে তরুণ। সেক্ষেত্রে, সজীব ওয়াজেদ জয় তারুণ্যের দৃষ্টান্ত। আবার, কর্মস্পৃহা ও বুদ্ধিদীপ্তটায় দেশরত্ন শেখ হাসিনাও আসলে তরুণ।

রাজনীতি নিয়ে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি কেমন?

অ্যারিস্টটল বলেছেন,মানুষ জন্মগত ভাবেই রাজনৈতিক প্রাণী। অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ কোন কিছুই রাজনীতির বাহিরে নয়। রাজনীতির ব্যপ্তি অপরিসীম। আমি  এই দেশে জন্ম গ্রহণ করার পর এতদূর এসেছি, সেটার পেছনেও রাজনৈতিক পলিসির প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ প্রভাব আছে।

আপনার রাজনীতিতে আসার পেছনের গল্পটা শুনতে চাই । কেন রাজনীতিতে এলেন?

আমি পারিবারিক ভাবেই রাজনৈতিক আবহে বড় হয়েছি। আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি সনদ নেন নি। আমার মামা পদধারী আওয়ামীলীগের কর্মী। আবার এটাও নয় যে, শুধুমাত্র পারিবারিক আবহের কারণেই রাজনীতিতে এসেছি। বঙ্গবন্ধুর প্রতি ছোটবেলা থেকেই আলাদা ভালোলাগা ছিল। স্কুল জীবন পর্যন্ত উনাকে নিয়েই পড়াশোনা ও জানাশোনার চেষ্টা করেছি। কলেজে আসার পর ১/১১ পেলাম। তখনই প্রত্যক্ষ রাজনীতি তথা মিছিলে যাওয়া শুরু। শেখ হাসিনার মুক্তি ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শামিল হলাম।

একটা কথা বলতে ভুলে গেছি। ক্লাস ফাইভে বৃত্তি পরীক্ষা দেয়ার সময় বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রচনা এসেছিল। সেটা লিখতে গিয়েই আবিষ্কার করলাম, বড় হয়ে রাজনীতিতে যেতেই হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত হলাম। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি ছিলাম।

বেশিরভাগ ছাত্রনেতা ছাত্রলীগ শেষ করার পর অন্যান্য সহযোগী সংগঠনে যোগ দিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা বৃদ্ধির পর আওয়ামীলীগে যোগ দিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন। আপনি তা করলেন না কেন?

এটা আসলে যার যার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। এক এক জনের সিদ্ধান্ত এক এক রকমের হবে। আমি মনে করি, ছাত্রলীগ করার পর বুকের ভিতর অদম্য ইচ্ছা শক্তি থাকে, আমি সেটাকেই কাজে লাগাতে চাচ্ছি। ছাত্রলীগ আমার কাছে অদম্য সাহস, অদম্য ইচ্ছাশক্তি এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা। আপনি যদি জাতির পিতাকে অনুসরণ করেন দেখবেন, তিনি অল্প বয়সেই মন্ত্রী হয়েছিলেন। আমাদের জুনায়েদ আহমেদ পলক ভাইও খুবই তরুণ। আবার, গাজীপুরের সাংসদ জাহিদ আহসান রাসেলও খুবই তরুণ। এনালগ বাংলাদেশকে যিনি ডিজিটাল বাংলাদেশে নিয়ে গেলেন সেই সজীব ওয়াজেদ জয়ও তরুণ। বৈশ্বিক রাজনীতির প্রতি দৃষ্টিপাত করলে দেখবেন,ফ্রান্সের এমানুয়েল ম্যাখোঁ, কানাডার জাস্টিন ট্রুডোও তরুণ। ইচ্ছাশক্তি ও কর্মস্পৃহা থাকলে অভিজ্ঞতাকেও জয় করা যায়।

ধরেন মনোনয়ন পেয়ে গেলেন। নির্বাচন করতে অনেক অর্থ লাগে বলে মিথ আছে। আপনি কোথায় পাবেন এত অর্থ?

অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে জাতির পিতা তার নির্বাচনী খরচের সোর্স জানিয়েছেন। সাধারণ মানুষের এক আনা-দুই আনা, মানুষের ভালোবাসা তাকে বারবার নির্বাচিত করেছে। আমি যদি আমার নির্বাচনী এলাকার মানুষকে এটা বুঝাতে পারি যে, সুখে-দুঃখে আমি তাদের ঘরের ছেলের মত পাশে থাকব, তবে জিতে আসা কোন ব্যাপার না। আমি বিশ্বাস করি, ভালোবাসার শক্তির কাছে ব্যক্তিশক্তি মূল্যহীন।

প্রচার-প্রচারণায় কোন কোন বিষয়ের দিকে আলোকপাত করছেন?

প্রচার প্রচারণায় আমি সরকারের উন্নয়ন প্রচার করছি। পাশাপাশি এটা বুঝাচ্ছি যে, দশরত্ন শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই। আবার, ভোটাধিকার যে নাগরিকদের মর্যাদাবান করে এটাও বুঝাতে চাচ্ছি। আমি আমার আসনের ভোটারদের বুঝাতে চাচ্ছি, সার্বজনীন ভোটাধিকারের জন্য সার্বজনীন শিক্ষারও প্রয়োজন আছে। তাদের ভোটের মূল্যটা বোঝাতে চাচ্ছি।

যদি নির্বাচিত হন, তাহলে ঢাকা-৭ আসন নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কি?

আপনি জানেন ঢাকা-৭ আসন পুরান ঢাকায় অবস্থিত। পুরান ঢাকা নানান সমস্যায় জর্জরিত। এখানে ট্রাফিক জ্যাম, যোগাযোগ ব্যবস্থার অপ্রতুলতা,পানি-গ্যাসের সমস্যা সহ নানান সমস্যায় জর্জরিত। শেখ হাসিনা বিশ্বকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে স্বপ্নের পদ্মা সেতু বানিয়েছেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে নতুন রূপে সাজিয়ে দিচ্ছেন। তাই, বাংলার জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক আজ শেখ হাসিনা।

পুরাণ ঢাকার ঐতিহ্য বহাল রেখেই বসবাসযোগ্য ঢাকা বিনির্মাণ করা যায়। সমবায়ের ভিত্তিতে জমি অধিগ্রহণ করে প্ল্যান করে পুনর্নির্মাণ করলে আমার বিশ্বাস পুরাণ ঢাকা হবে আইকনিক রেসিডেনশিয়াল এরিয়া। যেখানে যাতায়াত,পানি নিষ্কাশন অন্যান্য নাগরিক সুবিধাদি অনায়াসেই পাওয়া যাবে। সায়দাবাদ পানি শোধনাগারের মত পুরান ঢাকাকে উদ্দেশ্য করে নতুন পানি শোধনাগার নির্মাণ করা যেতে পারে। এতে পানি সমস্যার সমাধান হবে বলেই বিশ্বাস করি।

আপনি জানেন, পুরান ঢাকা দিয়ে বেড়িবাঁধ আছে। এই বেড়িবাঁধ দিয়ে যাতায়াত সহজ করে দিলে মূল সড়কের উপর যানজট কমে যাবে অর্ধেক। ট্রাক স্ট্যান্ডের কারণে বেঁড়িবাঁধ ব্যবহারের কর্মদক্ষতা হারিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হাজারীবাগের ট্যানারি পুনর্নির্মাণ করে যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, তাতে আমরা শেখ হাসিনাকে ঘিরেই স্বপ্ন দেখি ।

লন্ডন টেমস নদীর তীরে, আর আমাদের ঢাকা বুড়িগঙ্গার তীরে। ব্যস্ততার দিক থেকে বুড়িগঙ্গা টেমস নদীর চেয়ে কোন অংশেই কম না। সদরঘাট ও সোয়ারীঘাট প্ল্যান করে সাজালে সরকার আর্থিক দিক থেকে লাভবান হবে। বুড়িগঙ্গাকেও সঠিক রক্ষণাবেক্ষন করতে হবে। নদী মাতৃক বাংলাদেশে বুড়িগঙ্গাকে গাবতলী পর্যন্ত জলপথ হিসেবে ব্যবহার করতে পারলে সড়ক পথের উপর চাপ কমে যাবে। এই সরকারের সময়ই ওয়াটার বাস চালু হয়েছিল, যা আজ নেই বললেই চলে।

আপনি জানেন, ঢাকা-৭ এ সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল হওয়ায় এখানে শত শত পথ শিশু আছে। যারা সকল নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তরুণদের সঙ্গে নিয়ে আমি এদের জন্য কিছু করতে চাই। সম্পূর্ণ স্বেচ্ছা শ্রমের বিনিময়ে ও সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আমি এই পথশিশুদের মূল ধারায় নিয়ে আসতে পারব বলেই আমার বিশ্বাস। বঙ্গবন্ধু আমাদের জাতির পিতা। তিনিই বলেছিলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে ধর্ষিতাদের পিতার নামের পাশে আমার নাম লিখে দাও আর ঠিকানা দিয়ে দাও ধানমন্ডি ৩২ নম্বর।’ আমি এই পথশিশুদের বাবার নামের জায়গায় শেখ মুজিবুর রহমান দিতে চাই, ছোট রাসেল যেভাবে বেড়ে উঠত, আমি তাদের সে ভাবেই বেড়ে তুলতে চাই। আর এই কর্মযজ্ঞে শেখ হাসিনাই আমার অনুপ্রেরণা।

আপনি যদি মনোনয়ন না পান, তারপর কি করবেন? রাজনীতিকেই কি পেশা হিসেবে নেবেন?

দেখেন, রাজনীতিকে পেশা হিসেবে নেবার মত আপাতত পারিবারিক সক্ষমতা আমার নেই। আমি আমার স্বপ্ন পূরণ করার জন্য মনোনয়ন কিনেছি। রাজনীতি আমি আজীবন করব। মনোনয়ন না পেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাকেই মনোনয়ন দিবেন, তার জন্যই স্বার্থহীনভাবেই কাজ করব। নির্বাচনের পর নিজের ও পরিবারের স্বচ্ছলতার জন্য শিক্ষিত ছেলে হিসেবে এমন পেশাকেই বেছে নেব, যে পেশায় কাজ করার পাশাপাশি সক্রিয় রাজনীতি করা যায়। সেক্ষেত্রে, ছোটখাটো ব্যবসা দিয়েই শুরু করব ইনশাআল্লাহ।

আপনার জন্মস্থান ময়মনসিংহ। আপনি সেখান থেকে মনোনয়ন না কনে ঢাকা থেকে কিনলেন কেন?

দেখুন, আমি অনেক আগে থেকেই পুরান ঢাকায় থাকি। পুরান ঢাকাই আমাকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ দিয়েছে। পুরান ঢাকাই আমাকে জবি ছাত্রলীগের জেমস হিসেবে পরিচয় করে দিয়েছে। এই পুরান ঢাকার মানুষেরাই আমাকে সাহস জুগিয়েছে। আমি সব সময় তাদের পাশে ছিলাম, তারাও আমার পাশে ছিল। পুরান ঢাকার মানুষদের সাথে আমার আত্মার বন্ধন।

বাংলা ইনসাইডার/জেডএ  



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ভাঙ্গা থেকে যশোর রেলপথ চালু হবে অক্টোবরে : রেলমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৮:৪০ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত রেলপথ পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হবে আগামী অক্টোবরে। ভাঙ্গা জংশনের নির্মাণকাজ শেষ হবে সেপ্টেম্বরে। রাজবাড়ী থেকে ভাঙ্গা হয়ে ঢাকা পর্যন্ত যে চন্দনা কমিউটার ট্রেন চলছে, তা ফরিদপুরে স্টপেজ দেওয়ার ব্যাপারে আন্দোলন চলছে।

এ ব্যাপারে মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম সাংবাদিকদের বলেন, ফরিদপুরে চন্দনা ট্রেনের রিশিডিউল দিয়ে দেব। আপনাদের মাধ্যমে সবাইকে আশ্বস্ত করছি। ওদের আশ্বস্ত করে দেন। আন্দোলন করতে হবে না।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ভাঙ্গা উপজেলার বামনকান্দা এলাকায় অবস্থিত ভাঙ্গা রেলওয়ে জংশনের নির্মাণকাজ পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রেল মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হুমায়ুন কবির, রেলের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাত ঢালী, প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেন, প্রজেক্ট ম্যানেজার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কবির হোসেন, ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিএম কুদরত এ খুদা, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও চায়না রেলওয়ে কোম্পানিসহ বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা।


ভাঙ্গা   যশোর   রেলপথ   অক্টোবর   রেলমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রধানমন্ত্রী চান সোনালি আঁশের আভিজাত্য ফিরিয়ে আনতে: নানক

প্রকাশ: ০৮:৩৭ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য, পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী চান সোনালি আঁশের আভিজাত্য ফিরিয়ে আনতে। যেকোনো মূল্যেই আমরা পাটের গৌরবময় সোনালি ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে চাই।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে খুলনায় বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশন (বিজেএ) আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘পাটবীজের আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে আনতে হবে। দেশে ছয় হাজার টন পাটবীজ প্রয়োজন। দেশে এক হাজার পাঁচশত টন উৎপাদন হয়। বাকি সাড়ে চার হাজার বীজ ভারত থেকে আমদানি করতে হয়। ব্যাপকভাবে পাটবীজ উৎপাদনে কৃষকদের উৎসাহিত করতে হবে।’

পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী ফ্রাষ্কফুর্টে পাঠালেন। আমাদের দেশের পাটপণ্যের ৫০ টি স্টল, ভারতের ২১টি স্টল। বিদেশে পাটপণ্যের বিপুল চাহিদা রয়েছে। কাঁচাপাট রপ্তানি করেও বড় অংকের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। প্রধানমন্ত্রী চান সোনালী আঁশের আভিজাত্য ফিরিয়ে আনতে। পাটচাষি, পাট ব্যবসায়ীদের প্রণোদনা দেওয়া দরকার।’ 

তিনি বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের ঋণ পরিশোধের উদ্যোগ নেওয়া হবে। উৎস কর কমিয়ে আনতে সবার সঙ্গে কথা বলা হবে। এ বিষয়টি নিয়ে অর্থমন্ত্রী অর্থ সচিব এবং প্রয়োজনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলব।’

মন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা জানেন মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনা ৬ মার্চকে পাট দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছেন। মাননীয় নেত্রী এই পাটকে কৃষি পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছেন। কিন্তু পাট চাষিরা যখন ব্যাংকে যান, পাট ব্যবসায়ীরা যখন ব্যাংকে যান তখন গাত্রদাহ হয়। সেইভাবে তারা একসেপ্ট করে না পাট ব্যবসায়ীদের। এটা মেনে নেওয়া যায় না। এটার জন্য যা যা করা দরকার আমি আছি। আমি আপনাদের পক্ষ হয়ে সেই দায়িত্ব পালন করব।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি পরিবেশবান্ধব এই সোনালি ব্যাগকে অতি দ্রুত উৎপাদনে নিয়ে আসার। পলিথিনের ব্যাগ বন্ধ করতে বলবো কিন্তু বিকল্প ভোক্তার হাতে দেব না বা বিক্রেতার হাতে দেব না, এটি হতে পারে না! বাজারে গিয়ে পাঁচ রকমের সবজি যদি কিনেন তাহলে পাঁচটা ব্যাগে পাঁচ রকম সবজি বিক্রেতা দেয় বিনা পয়সায়। তারপরও যদি বলেন সবগুলো আরেকটা ব্যাগে দিয়ে দেন সেটাও দিয়ে দেয় বিনা পয়সায়। কিন্তু আমাদের যে সোনালি ব্যাগ হচ্ছে সেটির উৎপাদনে যে দাম হচ্ছে সেটিকে আমরা কমিয়ে আনার চেষ্টা করছি। সেটিকে আমরা মানুষের ক্ষয়ক্ষমতার মধ্যে সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসার চেষ্টা করছি।’

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নানক বলেন, ‘আমি হেভিওয়েট মন্ত্রী না। আমরা রাস্তা থেকে বেড়ে ওঠা মানুষ। আমরা খুব সহজ মন্ত্রী। কাজেই আমাদের কাছে আসবেন। আমাদের দরজা খোলা। আমাদের কাছে আসবেন যেকোনো সমস্যা নিয়ে যেকোনো প্রয়োজনে আপনারা ডাকবেন। প্রয়োজনবোধে এই খুলনায় চলে আসব।’

বিজেএর চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ আহমেদ আকন্দের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক ও খুলনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য এসএম কামাল হোসেন।

 


আওয়ামী লীগ   পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী   অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ডিবি কার্যালয়ে মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৭:৩৯ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে গিয়েছিলেন। শনিবার (১৮ মে) বিকেলের দিকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে যান তিনি।

ডিবি সূত্রে জানা যায়, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মামুনুল হক ডিবিতে যান।

গত ৩ মে মামুনুল হক কারাগার থেকে মুক্তি পান। এর আগের দিন রাতে মাওলানা মামুনুল হকের মুক্তির কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে তিনি মুক্তি পাননি। তখন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেলার সুপার সুব্রত কুমার বালা জানিয়েছিলেন, বৃহস্পতিবার মামুনুল হককে মুক্তি দেওয়া সম্ভব হবে না। তার জামিনের কাগজপত্র যাচাইবাছাই চলছে।

গত ১১ মার্চ মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে আলোচনা করতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করেন হেফাজত নেতারা। ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খানসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নেন।

বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সংগঠনটির মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান দাবি করেন, ‘মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।’ গত ২৪ এপ্রিল তিন মামলায় জামিন পান মামুনুল হক। 


ডিবি   কার্যালয়   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

র‌্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞা: যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী?

প্রকাশ: ০৭:০০ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

র‌্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হচ্ছে কিনা এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে দুই ধরনের অবস্থানের কথা জানা যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র বাংলাদেশ সফরের সময় র‌্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ইতিবাচক কথাবার্তা শোনা গিয়েছিল। সে সময় ডোনাল্ড লু’র বরাত দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছিলেন যে, র‌্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে এবং বঙ্গবন্ধুর খুনি রাশেদ চৌধুরীকে ফিরিয়ে দিতে যুক্তরাষ্ট্র আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে সালমান এফ রহমান এটাও বলেছেন যে, এটা জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের হাতে রয়েছে এবং জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। তবে পররাষ্ট্র দপ্তর এবং হোয়াইট হাউস এ ব্যাপারে তাদেরকে তাগদা দিচ্ছে।

আর এরকম একটি বাস্তবতায় শেষ পর্যন্ত র‌্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হতে পারে এমন আশাবাদ সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার এই আশাবাদে জল ঢেলেছেন হোয়াইট হাউসের স্টেট ডিপার্টমেন্টের উপ মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল। তিনি নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছেন যে, র‌্যাবের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হোয়াইট হাউস বা স্টেট ডিপার্টমেন্ট কাজ করছে এমন দাবি সঠিক নয়। এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না। নিষেধাজ্ঞাগুলো আরোপ করা হয়েছে আচরণ পরিবর্তন এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করার জন্য।

উল্লেখ্য, গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে র‌্যাব এবং সংস্থাটির সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে সরকার। আর তিন বছরের বেশি সময় ধরে এই নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।

নির্বাচনের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের ব্যাপারে তার কৌশল পরিবর্তন করেছে। ইতোমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, অতীতের তিক্ততা ভুলে তারা সামনের দিকে এগোতে চায়। এরকম একটি বাস্তবতায় অনেকেই মনে করেছিল যে, র‌্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ক্ষেত্রে সরকার ইতিবাচক ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। বিশেষ করে ডোনাল্ড লু’র এই সফরের পর সরকারের অনেকেই আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন। তবে এখন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্রের বক্তব্যের ফলে ভিন্ন সুর পাওয়া গেল।

তবে কূটনৈতিক মহল বলছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান নানামুখী হয় এবং তাদের প্রকৃত অবস্থান বোঝা অত্যন্ত কষ্টকর। নির্বাচনের আগেও যেমন ডোনাল্ড লু, আফরিন আক্তারের অবস্থানের সঙ্গে জ্যাক সুলিভানের অবস্থানের মিল ছিল না। এমনকি শেষ দিকে পিটার ডি হাসের অবস্থানের সঙ্গেও হোয়াইট হাউসের অবস্থান এক রকম ছিলনা। বরং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরেই নানা প্রসঙ্গে বিভিন্নরকম মতামত থাকে। তাই ডোনাল্ড লু’র বরাত দিয়ে সালমান এফ রহমান যা বলেছেন কিংবা বেদান্ত প্যাটেল যা বলেছেন তার মধ্যে কোনটি সত্যি তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

তবে র‌্যাবের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য নির্বাচনের পর থেকেই বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে সেখানে এ বিষয়টি আলাপ-আলোচনা করার জন্য একটি লবিস্ট ফার্মকেও দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তাদের কাজও বহুদূর এগিয়েছে। তবে অতীত অভিজ্ঞতা এটি বলে দেয় যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি নিষেধাজ্ঞা দেয়ার পর সেটি প্রত্যাহার করাটা অনেক জটিল এবং দীর্ঘ প্রক্রিয়ার ব্যাপার।


র‌্যাব   বাংলাদেশ   যুক্তরাষ্ট্র   ডোনাল্ড লু   হোয়াইট হাউস   স্টেট ডিপার্টমেন্ট   বেদান্ত প্যাটেল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নাগরিকদের প্রতি যেকোনো ধরনের বৈষম্য আইনের শাসনের পরিপন্থি: রাষ্ট্রপতি

প্রকাশ: ০৬:৫১ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হয় সেদিকে সরকারের পাশাপাশি নাগরিক সমাজকেও কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। নাগরিকদের প্রতি যেকোনো ধরনের বৈষম্য আইনের শাসনের পরিপন্থি। কাজেই কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হয়।

শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ৮ম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির ভাষণে এসব কথা বলেন তিনি।

রাষ্ট্রপতি বলেন, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ হয়ে বেড়ে উঠতে পারে সে লক্ষ্যে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এ লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তির ইস্পাত কঠিন ঐক্যের বিকল্প নেই। ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থকে উপেক্ষা করে দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে।’

তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ডিজিটাল মাধ্যমকে ইতিবাচকভাবে ব্যবহার করুন। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পড়ুন, বঙ্গবন্ধুর জীবনী ও আদর্শ সম্পর্কে জানুন। মননে, বোধে, জীবনাচরণে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে বুকে লালন করে বাঙালির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরুন।

তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ২১ বছর পর ১৯৯২ সালে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে শুরু হয়ে এই  আন্দোলনের প্রাজ্ঞ নেতৃবৃন্দ প্রায় ৩৩ বছর ধরে নানা চড়াই-উতরাই, ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে এই সংগঠনকে আজকের জায়গায় নিয়ে এসেছেন। কেবল যুদ্ধাপরাধীদের বিচারই নয়, মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী প্রজন্মের কাছে এই মহাসংগ্রামের প্রকৃত ইতিহাস পৌঁছে দিয়ে তাদের মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে দীক্ষিত করার ক্ষেত্রেও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

সাহাবুদ্দিন বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সহনশীল ও মানবিক সমাজ এবং রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে আগামী দিনগুলোতেও ‘একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরেও ঘাতক-দালাল চক্র মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনাসহ আমাদের সাফল্যকে ম্লান করে দিতে অবিরাম অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধাপরাধী বা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার কাজ সম্পন্ন হলেও ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির কাজ কখনও শেষ হবে না। স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির ভূমিকা অতীতের মতো ভবিষ্যতে উজ্জ্বলভাবে কার্যকর থাকবে।

রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের চলমান বিচার আজ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরও প্রশংসা অর্জন করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ আর্থ-সামাজিক ও তথ্য-প্রযুক্তির নানা সূচকে বিশ্বের দরবারে উজ্জ্বল দৃষ্টান্তে পরিণত হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে যাত্রা শুরু করেছি আমরা। এই অগ্রযাত্রার পথে সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল মৌলবাদ ও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ। প্রধানমন্ত্রীর সাহসী নেতৃত্ব এবং জঙ্গিবাদের প্রতি সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কারণেই জঙ্গিবাদ দমনে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশ আজ রোল মডেল।

একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ৮ম জাতীয় সম্মেলন-২০২৪ এর সভাপতি বিশিষ্ট লেখক ও সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলিম, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. নিমচন্দ্র ভৌমিক, বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মানবাধিকার নেতা নির্মল রোজারিও, আদিবাসী মুক্তি মোর্চার সভাপতি অধ্যাপক যোগেন্দ্রনাথ সরেন, বাংলাদেশ বুড্ডিস্ট ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ভিক্ষু সুনন্দপ্রিয়, ন্যায় অধিকার তৃতীয় লিঙ্গ উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান সমাজকর্মী আনোয়ারা ইসলাম রাণী এবং  ৮ম জাতীয় সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক কাজী মুকুল বক্তব্য রাখেন।


রাষ্ট্রপতি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন