নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:৪৫ পিএম, ০৫ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে মনোনয়নপত্র বাতিলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিলের আজ তৃতীয় ও শেষ দিন পর্যন্ত মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া ৭৮৬ জনের মধ্যে মোট ৫৩৫ জন আপিল করেছেন। বাকি ২৫১ জন মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করেননি।
এই ২৫১ জনের মধ্যে জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান, মোর্শেদ খান, বিএনপি নেতা মশিউর রহমানসহ আরও কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ হেভিওয়েট আপিল আবেদন করেননি। এছাড়া স্বতন্ত্র থেকে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও ১ শতাংশের ভোটারের স্বাক্ষর যোগাড় করতে না পারা অনেকেই আপিল করেননি। আরও আপিল করেননি মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা।
বাংলা ইনসাইডারের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দুই ধরনের লোক মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করেননি।
১. যারা চিহ্নিত ঋনখেলাপী। যারা ব্যাংকের কাছ থেকে বড় অংকের ঋণ নিয়ে এখনও পরিশোধ করেননি।
২. আপিল বিভাগে যেটা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে দুই বছরের অধিক দন্ডপ্রাপ্ত কেউ সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না। এদের মধ্যে শুধুমাত্র খালেদা জিয়ার মনোনয়ন বাতিলের আপিল আবেদনটি করা হয়েছে। এটাকে আইনগতভাবে মনে না করে ‘পলিটিকাল স্ট্যান্ড’ বলেই মনে করা হচ্ছে।
বাংলা ইনসাইডার/এসআর/জেডএ
মন্তব্য করুন
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে ২৯ মে অনুষ্ঠেয় তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ
নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ৫২ জন নেতাকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী
তাদের প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
বহিষ্কৃতদের মধ্যে ১৭ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী, ২৬ জন ভাইস চেয়ারম্যান
প্রার্থী ও ৯ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী। গতকাল বুধবার বিএনপির পাঠানো এক সংবাদ
বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিভাগভিত্তিক হিসাবে দেখা যায়, রংপুর বিভাগের ১২ জন, রাজশাহী বিভাগের চারজন, বরিশাল বিভাগের পাঁচজন, ঢাকা বিভাগের চারজন, ময়মনসিংহ বিভাগের ৯ জন, সিলেট বিভাগের সাতজন, চট্টগ্রাম বিভাগের একজন, কুমিল্লা বিভাগের ছয়জন ও খুলনা বিভাগের চারজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
ডোনাল্ড লু বিএনপি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ চীন সফর ভারত যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আগামী ২৩ জুন আওয়ামী লীগের ৭৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পর্যন্ত আওয়ামী লীগ দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী, দলের ভেতর সুবিধাবাদী, লুটেরা এবং দলের নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করবে না। কিন্তু ২৩ জুনের পর আওয়ামী লীগের ক্র্যাশ প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ক্র্যাকডাউন হবে দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী এবং দলের সুনাম নষ্টকারীদের বিরুদ্ধে। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ব্যাপারে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি অনুসরণ করবে। আওয়ামী লীগের একটি দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
আওয়ামী লীগ এবং তার আদর্শিক জোট ১৪ দলের নেতাদের চীন সফরে হিড়িক পড়েছে। আওয়ামী লীগ এবং তার সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর এই চীন সফরকে ঘিরে কূটনৈতিক অঙ্গনে চলছে নানামুখী আলাপ আলোচনা। ভারত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উভয় দেশই ১৪ দল এবং আওয়ামী লীগের নেতাদের চীন সফরের ব্যাপারে দৃষ্টি রাখছেন। তবে তারা এই বিষয় নিয়ে কোন মন্তব্য করতে রাজি হচ্ছেন না। বিষয়টি তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয় হিসেবেই মনে করছেন।