নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:২১ পিএম, ২৩ জানুয়ারী, ২০১৯
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলাদেশ সরকারের প্রধান তথ্য অফিসার বেগম কামরুন নাহার। এর ফলে তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য অফিসার পদে কে বসবেন তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা-কল্পনা। রাষ্ট্রের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই পদটিতে ক্যাডারের বাইরে রাজনৈতিকভাবেও নিয়োগ হয়ে থাকে। গুঞ্জন রয়েছে, এই পদে বসতে পারেন বাংলাদেশের একজন খ্যাতিমান প্রবীণ সাংবাদিক।
আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা এসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) সাবেক বাংলাদেশ ব্যুরো প্রধান ফরিদ হোসেনকে এই পদে দেখা যেতে পারে শোনা যাচ্ছে। তিনি দীর্ঘ ২৭ বছর ধরে এপি’র বাংলাদেশ প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৬ সাল থেকে তিনি নয়াদিল্লীস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশননের প্রেস মিনিস্টারের দায়িত্ব পালন করছেন।
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. জাকির হোসেনের নামও আসছে আলোচনায়। তিনি ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
প্রধান তথ্য কর্মকর্তা হিসেবে দেখা যেতে পারে প্রধানমন্ত্রীর সাবেক প্রেসসচিব একেএম শামীম চৌধুরীকে। তথ্য ক্যাডারের এই কর্মকর্তা পিআইও হিসেবে অবসরে গিয়েছেন। এর আগে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের (ডিএফপি) মহাপরিচালক পদে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। এছাড়াও তিনি প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ-পিআইবির মহা পরিচালক, বাংলাদেশ বেতারের ডিজি, ফিল্ম আর্কাইভের ডিজি ও মুখ্য তথ্য কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে নিয়ে ভাষায় লিঙ্গীয় বৈষম্য নারী পক্ষ নামে একটি সংগঠন সিরাজগঞ্জ ও পাবনার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
রবিবার (১৯ মে') দুপুরে শহরের এস. এস রোডস্থ নর্থ টাউন রেস্তোরাঁয় প্রোগ্রাম ফর উইম্যান ডেভোলপমেন্ট (পি ডাব্লিউডি) সার্বিক সহযোগিতা ও নারীপক্ষ আয়োজনে ভাষায় লিঙ্গীয় বৈষম্য দিনব্যাপী মতবিনিময় সভার শুভ উদ্বোধন করেন নারীপক্ষ চেয়ার পারসন গীতা দাস।
মতবিনময় সভায় নারীপক্ষ চেয়ারপার্সন গীতা দাস বলেন, মানুষ কোনো ভালো কর্ম করলে তাকে বিশেষায়িত করা যায়। কিন্তু নারীরা নির্যাতিত হলেও তাদেরকে বিশেষায়িত করা হয়। যেমন ধর্ষণের শিকার হলে তাকে ধর্ষিতা, নির্যাতনের শিকার হলে নির্যাতিতা বলা হয়। অথচ ধর্ষণের শিকার, নির্যাতনের শিকার লিখলেও হয়।’ একজন নারীকে মানুষ হিসেবে দেখলে এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন কামরুন নাহার, ফেরদৌসী আখতার, পিডাব্লিউডি নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা জলি।
এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন বেসরকারি চ্যানেল টুয়েন্টিফর সিনিয়র রিপোর্টার সাংবাদিক হীরুকগুণ, এনটিভি জেলা প্রতিনিধি শরিফুল ইসলাম ইন্না, দৈনিক মানবজমিন পত্রিকার সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি সুজন সরকার, বৈশাখী টেলিভিশন সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি সুজিত সরকার, দীপ্ত টিভির সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি শিশির, দীপ্ত টিভি পাবনা জেলা প্রতিনিধি শামসুল আলম সহ অনেকে।
মন্তব্য করুন
পাবনার আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামালের বিরুদ্ধে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে প্রচারণার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৭ মে) বিকেলে উপজেলার একদন্ত ইউনিয়নের শিবপুর বাজার এলাকা থেকে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করেন চেয়ারম্যার প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামাল।
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপে আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদের মধ্যে সাইফুল ইসলাম ঘোড়া প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান ও মোটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যার প্রার্থী তানভীর ইসলাম বলেন, সাইফুল ইসলাম কামালের গুন্ডা সন্ত্রাসীরা প্রতিনিয়ত আমার কর্মী, সমর্থক, ভোটারদের ভয়ভীতি, হুমকী, উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে ভোট দিতে নিরুৎসাহিত করছে। ফলে নির্বাচন কমিশনের ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আচরণবিধি সাইফুল ইসলাম কামাল বারবার লঙ্ঘন করে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইফুল ইসলাম কামাল বলেন, ‘ঘোড়া নিয়ে প্রচার প্রচারণা করিনি। তবে আমি ঘেড়ার গাড়ি নিয়ে প্রচার প্রচারণা করেছি। এটাও যদি বিধি নিষেধ থাকে তাহলে এটাও পরিহার করবো।’
পাবনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টেট ও রিটার্নিং অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় চেয়ারম্যান প্রার্থী এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি আমরা। তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
মন্তব্য করুন
ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন
মন্তব্য করুন
সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে
বিদেশি
মদের
চালান
সহ
আমির
হোসেন
নামে
এক
পেশাদার
মাদক
কারবারিকে
গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
রোববার (১৯ মে) বিকেলে ওই মদের চালান ও মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তাহিরপুর
থানার
ওসি
মোহাম্মদ
নাজিম
উদ্দিন
জানান,
‘থানার
বাদাঘাট
পুলিশ
তদন্ত
কেন্দ্রের
ইনচার্জ
এসআই
নাজমুল
ইসলাম
সঙ্গীয়
অফিসার্স
সহ
পুলিশের
একটি
টিম
নিয়ে
উপজেলার
লাউড়গড়
গ্রামের
আমির
হোসেনের
বসত
ঘরের
শয়ন
কক্ষ
থেকে
বস্তা
ভর্তি
বিভিন্ন
ব্র্যান্ডের
২২
বোতল
বিদেশি
মদ
জব্দ
করেন।
এ সময় মাদক
কারবারে
জড়িত
থাকায়
বসতবাড়ির
মালিক
পেশাদার
মাদক
কারবারি
আমির
হোসেনকে
গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মন্তব্য করুন