নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:০০ পিএম, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯
দিন দুয়েক আগে, শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটের বর্তমান অবস্থা নিয়ে আক্ষেপ করেন সাবেক তারকা ক্রিকেটার মুথিয়া মুরালিধরণ। তিনি বলেন, লঙ্কান ক্রিকেটের বর্তমান অবস্থা বেশ পীড়া দেয় তাকে। ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ীদের নিম্নগামী গ্রাফ দেখে শঙ্কিত লঙ্কান ক্রিকেটের সোনালী সময়ের এই তারকা।
একটু পিছনে যেতেই হয়। ১৯৯৬ বিশ্বকাপ ক্রিকেট। আবির্ভাব ঘটে নতুন শক্তির। অর্জুনা রানাতুঙ্গা, অরবিন্দ ডি সিলভা, সনাৎ জয়সুরিয়ার মতো তারকা ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সে জিতে নেয় বিশ্বকাপের সোনালী ট্রফি।
তৈরি করা সেই পথে হেঁটেছেন মাহেলা জয়ার্বধনে, কুমার সাঙ্গাকারাসহ আরো অনেকে। ২০০৭ এবং ২০১১ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে তারা। আর ২০১৪ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপাও ঘরে তলে দ্বীপদেশটি।
কিন্তু সেই শ্রীলঙ্কার অবস্থা বেশ করুণ। তাদের ক্রিকেটের মধ্যগগণের সূর্য দিন দিন নামছে অস্তাচলে। চলতি বছরের কথাই ধরা যাক। ভারতের কাছে নাকানিচুবানি খাওয়ার পর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়ায় শ্রীলঙ্কা। কিন্তু পরের সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আবারো হাবুডুবু খায় ব্যর্থতার চোরাবালিতে। অজিদের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে ৩৬৬ রানের ব্যবধানে হারের পর দ্বিতীয় টেস্টে ইনিংস ও ৪০ রানের ব্যবধানে হার।
গত এক বছরে ১৩টি টেস্ট খেলেছে শ্রীলঙ্কা। যার মধ্যে ছয়টিতেই হেরেছে বড় ব্যবধানে, জয় চারটিতে আর বাকি তিনটি ম্যাচ ড্র করেছে। টেস্টের চেয়ে ওয়ানডে’র অবস্থা আরো খারাপ। ১৪ ওয়ানডেতে জয় পেয়েছে মাত্র তিন ম্যাচে। টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলো মধ্যে শ্রীলঙ্কার চেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে কেবল অস্ট্রেলিয়া। পরিসংখ্যান বলছে গত এক বছরে আফগানিস্তানের চেয়ে বাজে পারফরম্যান্স ছিল লঙ্কানদের।
এই অবস্থার জন্য বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম অধিনায়ক বদল। গত এক বছর নয়বার অধিনায়ক বদল করেছে শ্রীলংকা। টেস্ট অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন দুইজন। ওয়ানডেতে তিন জন আর টি-টোয়েন্টি সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে চার-এ। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বারবার অধিনায়ক বদল করায় দলের মধ্যে অস্থিতিশীলতা তৈরি হয়েছে। একটি দল হিসেবে খেলতে পারছে না শ্রীলঙ্কা। তাই এমন বিপর্যয়।
কোচের একচ্ছত্র ক্ষমতাও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুর্দশার কারণ। অনেকটা নাটকীয়ভাবে বাংলাদেশের দায়িত্ব ছেড়ে নিজ দেশের কোচের দায়িত্ব নেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। বাংলাদেশ থাকালীন নিজের ক্ষমতা বেশ ভালো ভাবে ব্যবহার করতেন তিনি। লংকান ক্রিকেট বোর্ডও তাকে একই ক্ষমতা দেয়। সেটাই কাল হয়ে দাড়ায় দেশটির ক্রিকেটের জন্য।
তাঁর ক্ষমতার প্রথম বলি হন অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। অভিজ্ঞদের বাদ দিয়ে অপেক্ষাকৃত নতুন ক্রিকেটারদের নিয়ে স্কোয়াড গঠন করে সে। যার ফলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চাপ নেওয়ার ক্ষমতা না থাকয় পারফর্ম করতে পারছে না তরুণ ক্রিকেটাররা। ফলে ম্যাচে ঘটছে বড় ধরনের বিপর্যয়।
দিন দিন দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। অভিযোগের তীর রয়েছে দেশটির কিংবদন্তি সাবেক ক্রিকেটার থেকে শুরু করে বোর্ড কর্তার দিকেও। গত বছর অক্টোবরে এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ উঠে। আকসু তদন্ত শুরু করলে তাতে সহযোগিতা না করার অভিযোগ উঠে সানাথ জয়সুরিয়ার দিকে।
সম্প্রতি দুবাইয়ে আইসিসির বৈঠকে শ্রীলংকার ক্রিকেট কমিটিকে ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ বলে আখ্যায়িত করা হয়। সবকিছু মিলিয়ে ক্রিকেট দুনিয়ায় দুর্নামই কুড়াচ্ছে বিশ্বকাপ জয়ীরা। এ সবের কারণে ক্রিকেটারদের জন্য খেলাটা কঠিন হয়ে পড়েছে। তাই, দলটির সাবেক ক্রিকেটার ও বর্তমানে ধারাভাষ্যকার আরনল্ড রাসেল বলেন, ‘শ্রীলংকার ক্রিকেট খুব কঠিন সময় পার করছে। দলের সমর্থক, নীতিনির্ধারক ও ক্রিকেটার-সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। তাহলেই ফিরে আসবে শ্রীলংকার ক্রিকেটের সেই সোনালী অতীত।’
বাংলা ইনসাইডার/আরইউ/এমআর
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ে শের-ই-বাংলা স্টেডিয়াম
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম-সৌম্যের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা করেছিল বাংলাদেশ। সেই ধারাবাহিকতায় বিনা উইকেটে শতকের ঘরেও পৌঁছেছিল টাইগাররা। আর তাই ভক্ত-সমর্থকরা ভেবেছিল বড় স্কোর করতে যাচ্ছে টিম টাইগার্স। কিন্তু অতি শীঘ্রই সেই ভাবনা ধুলোই মিশিয়ে দিয়েছে তারা। ৪২ রানের মধ্যে ১০ উইকেট খুঁইয়ে অবশেষে ১৪৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে নাজমুল শান্তর দল।
শুক্রবার (১০ মে) সন্ধ্যায় মিরপুর শের-ই-বাংলায় টসে হেরে আগে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। যেখানে অফফর্মে থাকা লিটন দাসকে বাদ দিয়ে দলে ফেরা সৌম্যের সাথে ওপেনিংয়ে নেমে এদিন ভালো শুরু করেন তানজিদ তামিম। সাত চার এবং ১ ছক্কার সহায়তায় ৩৪ বলেই ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ফিফটি তুলে নেন এই তরুণ ওপেনার। অন্যদিকে একটা লম্বা সময় পর দলে ফিরে ভালো করেন সৌম্যও। তাদের জুটিতে দলীয় শতকে পৌঁছায় টাইগাররা।
তবে শতকের ঘরে পৌঁছানোর পরই শুরু হয় পতন। একের পর এক উকেট যেন নিজ হাতে বিলিয়ে দিয়েছেন টাইগার ব্যাটাররা। আর এতে করে ১৪৩ রানের স্বল্প পুঁজিতে অল আউট হয় বাংলাদেশ।
এদিন বিপর্যয়ের শুরুটা হয় তানজিদ তামিমকে দিয়েই। ৩৪ বলে ফিফটি পূর্ণ করার পর তিনি লুক জঙওয়ের বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হয়েছেন। যদিও নিজের কাজটা ঠিকই করে গিয়েছিলেন তিনি। ৫২ রানে ফেরেন এই ওপেনার। একই বোলারকে উইকেট দিয়েছেন সৌম্যও কিছুটা ধীরগতির ইনিংসে ৩৪ বলে ৪১ করে হয়েছেন এলবিডব্লু।
চলতি সিরিজে দারুণ ছন্দে থাকা হৃদয়ও এদিন ব্যর্থ। সিকান্দার রাজার বলে সুইপ খেলতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে বেনেটের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন মিডল অর্ডারের এই ভরসা। ১০ মাস পর টি-টোয়েন্টি খেলতে এসে ব্যর্থ সাকিবও। ব্যাটে-প্যাডে বিশাল গ্যাপ দিয়ে বল ঢুকতে সমস্যাই হয়নি। বেনেটের বলে ক্লিন বোল্ড হয়ে ফিরেছেন ১ রান করেই।
একই ওভারের শেষ বলে ফিরেছেন অধিনায়ক শান্ত। দম ফেলার আগেই ফিরেছেন সাকিব আল হাসান (১), অধিনায়ক নাজমুল শান্ত (২) ও জাকের আলি (৬)। আসা-যাওয়ার মিছিল দেখে মিরপুরের গ্যালারিতে তখন ভুয়া ভুয়া স্লোগান।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে উড়ন্ত সূচনা করেছে বাংলাদেশ। এদিন অফফর্মে থাকা লিটন দাসকে বাদ দিয়ে দলে ফিরেছেন সৌম্য সরকার। আর সৌম্যের সাথে এদিন ওপেনিংয়ে নেমে এদিন ভালো শুরু করেন তানজিদ তামিম।
শুক্রবার (১০ মে) মিরপুর শের-ই-বাংলায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তানজিদ তামিম শুরু থেকেই আছেন উড়ন্ত ছন্দে। সাত চার এবং ১ ছক্কার সহায়তায় ৩৪ বলেই তুলেন নিয়েছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ফিফটি।
এদিন দ্বিতীয় ওভারেই ব্লেসিং মুজারাবানির ওভার দিয়ে শুরু। সেই ওভারে পেয়েছেন একটি চারের দেখা। পরের দুই ওভারে ছিল আরও দুইটি করে চারের দেখা। মুজারাবানির পরের ওভারেও জুনিয়র তামিম দেখালেন নিজের ব্যাটিং কারিশমা। জোড়া চার ছিল সেই ওভারেও। এমনকি পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারেও ছিল দুই চার। যদিও সেবার একটা চার আছে লেগবাই থেকে।
পাওয়ারপ্লেতে তামিমের এমন তাণ্ডব দেখেই কিনা ঝড় শুরু করেছেন সৌম্য সরকারও। সপ্তম আর অষ্টম ওভারে বাংলাদেশের ইনিংসের প্রথম দুই ছক্কাও এসেছে সৌম্যর ব্যাট থেকে। আর ইনিংসের নবম ওভারে এসে ফিফটির দেখা পান তানজিদ তামিম।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ১১ ওভারে বিনা উইকেটে ১০০ রান।
তানজিদ তামিম সৌম্য সরকার বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই তিন ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে এবং সবকটিতেই জিতে দুই ম্যাচ বাকি রেখেই সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে টাইগাররা। যার জন্য বাকি দুই ম্যাচ অনেকটাই নিয়ম রক্ষার।
তবে বিশ্বকাপ প্রস্তুতির জন্য কিছু পরীক্ষা–নিরীক্ষা চলছে টাইগার স্কোয়াডে, তাই একেবারে গুরুত্বহীনও নয় এই ম্যাচগুলো। এমন পরিস্থিতিতে শুক্রবার (১০ মে) চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মিরপুর শের-ই-বাংলায় রোডেশিয়ানদের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। যেখানে টস হেরে আগে ব্যাটিং করবে নাজমুল হোসেন শান্ত’র দল।
এই ম্যাচের একাদশে টাইগাররা তিনটি পরিবর্তন এনেছে। স্কোয়াডে নতুন করে যুক্ত হওয়া সাকিব আল হাসান, মুস্তাফিজুর রহমান ও সৌম্য সরকার এই ম্যাচের একাদশে ফিরেছেন।
বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, জাকের আলি অনিক, রিশাদ হোসেন, তানভীর ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমান।
জিম্বাবুয়ে একাদশ: তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ব্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), জোনাথন ক্যাম্পবেল, ক্লাইভ মাদান্দে, রায়ান বার্ল, লুক জঙ্গুই, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, ফারাজ আকরাম, ব্লেসিং মুজারাবানি ও রিচার্ড এনগারাবা।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
দীর্ঘ সাড়ে ৪ বছর পর অবসর ভেঙে আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপকে সামনে রেখে নিউজিল্যান্ড সিরিজ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেছেন মোহাম্মদ আমির। ঘরের মাঠে প্রত্যাবর্তনটা মন্দ হয়নি তার। তবে মাঠের বাইরের ইস্যুতে সমস্যায় পড়েছিলেন তারকা এই পেসার।
টি-২০ বিশ্বকাপের আগে আয়ারল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ খেলবে পাকিস্তান। দলে আছেন আমিরও। তবে ভিসা জটিলতায় দলের সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের বিমানে চড়া হয়নি তার। তাতে সিরিজটি খেলা নিয়েও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। অবশেষে সে সমস্যার সমাধান হয়েছে।
দল চলে যাওয়ার দুই দিন পর আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেয়েছেন আমির। পাকিস্তান দলের অন্যদের সঙ্গে গত মাসেই আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেতে আবেদন করেছিলেন তিনি। তবে খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফসহ দলের সবার ভিসা হলেও আমির পাননি।
এরই মধ্যে মঙ্গলবার (৭ মে) আমিরকে দেশে রেখে আয়ারল্যান্ডে রওনা দেয় পাকিস্তান দল। ক্রিকেট পাকিস্তান জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (৯ মে) আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেয়েছেন আমির। তার ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
পরে আইরিশ দূতাবাসে ভিসার জন্য আবারও কাগজপত্র জমা দেন আমির। আসন্ন সিরিজের আগে ভিসা নিয়ে ঝামেলায় পড়েছিলেন ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ ইউসুফও। তবে শেষ পর্যন্ত ভিসা নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় দলের সঙ্গেই আয়ারল্যান্ডের উদ্দেশে উড়াল দিতে পেরেছেন তিনি।
মোহাম্মদ আমির পাকিস্তান নিউজিল্যান্ড আয়ারল্যান্ড
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম-সৌম্যের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা করেছিল বাংলাদেশ। সেই ধারাবাহিকতায় বিনা উইকেটে শতকের ঘরেও পৌঁছেছিল টাইগাররা। আর তাই ভক্ত-সমর্থকরা ভেবেছিল বড় স্কোর করতে যাচ্ছে টিম টাইগার্স। কিন্তু অতি শীঘ্রই সেই ভাবনা ধুলোই মিশিয়ে দিয়েছে তারা। ৪২ রানের মধ্যে ১০ উইকেট খুঁইয়ে অবশেষে ১৪৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে নাজমুল শান্তর দল।