নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:০২ পিএম, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯
প্রেম শাশ্বত, প্রেম চিরন্তন! প্রেম চিরকাল বহে অন্তর থেকে অন্তরে, হৃদয় থেকে হৃদয়ে। বিশ্বভূবনের মতো প্রেমের স্পর্শে রঙিন হয়েছে ক্রীড়াঙ্গনও। ভালোবাসা দিবসে জানবো এমন কিছু প্রেমের গল্প।
শাহজাহান আলী রনি ও মাহফুজা আক্তার শীলা: বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (বিকেএসপি) পরিচয়। দুইজনই সাঁতারু। ২০১০ সালে দিল্লির কমনওয়েথ গেমসে দুইজনই ছিলেন বাংলাদেশের প্রতিনিধি। আগ্রায় সম্রাট শাহজাহানের তাজমহলের সামনে সাঁতারু শাহজাহানের প্রেমিক রূপ বেরিয়ে আসে। সেদিন মাহফুজা আক্তার শীলার নিকট প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন কোনোদিন ছেড়ে যাবেন না। কথা রেখেছেন তিনি। ২০১৬ সালে ১৮ মার্চ বিয়ে করেন দুইজন।
সাঁতারে সম্ভাবনা জাগিয়েও ইনজুরির কারণে জ্বলে উঠতে পারেননি শাহজাহান আলী রনি। ২০০৬ সালে শ্রীলংকায় অনুষ্ঠিত সাউথ এশিয়ান গেমসে (এসএ গেমস) ৫০ মিটার ব্রেস্ট স্ট্রোকে স্বর্ণ জিতেছিলেন তিনি। এদিকে মাহফুজা আক্তার শীলা ২০১৬ সালে ফেব্রুয়ারিতে ভারতের আসামের গৌহাটিতে অনুষ্ঠিত এসএ গেমসে জেতেন দু’টি স্বর্ণপদক।
আন্দ্রে আগাসি ও স্টেফি গ্রাফ: দুইজনের জীবনের চিত্রনাট্যটা এক। অভিনেত্রী বরুক শিল্ডের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন আন্দ্রে আগাসি। কিন্তু দুইজনের একসঙ্গে পথ চলা হয়নি তিন বছরের বেশি। নানান কারণে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটিয়ে ১৯৯৯ সালে ফ্রেঞ্চ ওপেন খেলতে যান আগাসি।
আর ফর্মুলা ওয়ান তারকা মাইকেল বার্টেলের সঙ্গে সাত বছরের সম্পর্ক চুকিয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেন খেলতে আসেন স্টেফি গ্রাফ। ভাঙা হৃদয়ের শোককে শক্তিতে পরিণত করে দু’জনই জিতে নেন ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা। চ্যাম্পিয়ন হলে ডিনার পার্টিতে দুইজনে জুটি হয়ে নাচলেন। সেখান থেকে শুরু হয় একসঙ্গে পথচলা। ২০০১ সালের ২২ অক্টোবর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এই জুটি। ৩০টি একক গ্র্যান্ড স্লাম ও দুটি অলিম্পিক স্বর্ণপদক জেতা এই যুগলকে বলা হয় ক্রীড়াঙ্গনের সেরা জুটি।
বাস্তিয়ান শোয়েনস্টাইগার ও আনা ইভানোভিচ: এই জুটির জীবনচিত্র বড় অদ্ভুত। শোয়েনস্টাইগার জার্মানির, আর আনা ইভানোভিচ সার্বিয়ার। একজন ফুটবলার অন্যজন টেনিস তারকা। দু’জন, দু’জগতের বাসিন্দা, এমন কি দু’জনের ভাষাও আলাদা।
কিন্তু ভালোবাসা মানে না কোনো বাধা। তাই তো জগতের দূরত্ব কিংবা দেশের সীমানা কোনোকিছুই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি দু’জনের মন দেওয়া-নেওয়ায়। সব বাধাকে জয় করে ২০১৬ সালের আগস্টে সাত পাঁকে বাঁধা পড়েন দু’জন।
মিচেল স্টার্ক ও অ্যালিশা হিলি: দুইজনই ক্রিকেটার। প্রতিনিধিত্ব করেন নিজ দেশ অস্ট্রেলিয়ার। একজন নারী দলের উইকেটরক্ষক ও উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান। অন্যজন পুরুষ দলের ফাস্ট বোলার। দুইজনের পরিচয় ক্রিকেট মাঠে। দীর্ঘ নয় বছরের বন্ধুত্ব।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত বন্ধুত্বের জায়গা দখল করে নেয় ভালোবাসা। কখন যে হৃদয়ে আদান-প্রদান হয়ে যায় তা বুঝে ওঠেননি কেউ। যখন বুঝলেন, দেরি না করে বাকি কাজটুকু সেরে ফেলেন। ২০১৬ সালে এপ্রিলে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন দু’জন।
শোয়েব মালিক ও সানিয়া মির্জা: ‘পাকিস্তান ও ভারত’ সম্পর্কের বৈরিতার কথা নতুন করে বলার কিছু নেই। এর মাঝে প্রেমে পড়ে যান দুই দেশের দুই ক্রীড়াতারকা। ক্রিকেটার শোয়েব মালিকের সঙ্গে প্রেমে জড়িয়ে পড়েন টেনিস তারকা সানিয়া মির্জা। সব বাধা অতিক্রম করে দু’জনে ইতি টানেন দীর্ঘ প্রেমের। বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে বসবাস করছেন দুবাইয়ে।
বিয়ের আগে একে অপরের কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছিলেন, তাঁদের ক্যারিয়ার যেন কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। সেই প্রতিশ্রুতি রেখে চলেছেন তাঁরা। দুইজনই এখনও খেলছেন নিজ নিজ দেশের হয়ে।
বাংলা ইনসাইডার/আরইউ/এমআর
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ে শের-ই-বাংলা স্টেডিয়াম
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম-সৌম্যের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা করেছিল বাংলাদেশ। সেই ধারাবাহিকতায় বিনা উইকেটে শতকের ঘরেও পৌঁছেছিল টাইগাররা। আর তাই ভক্ত-সমর্থকরা ভেবেছিল বড় স্কোর করতে যাচ্ছে টিম টাইগার্স। কিন্তু অতি শীঘ্রই সেই ভাবনা ধুলোই মিশিয়ে দিয়েছে তারা। ৪২ রানের মধ্যে ১০ উইকেট খুঁইয়ে অবশেষে ১৪৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে নাজমুল শান্তর দল।
শুক্রবার (১০ মে) সন্ধ্যায় মিরপুর শের-ই-বাংলায় টসে হেরে আগে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। যেখানে অফফর্মে থাকা লিটন দাসকে বাদ দিয়ে দলে ফেরা সৌম্যের সাথে ওপেনিংয়ে নেমে এদিন ভালো শুরু করেন তানজিদ তামিম। সাত চার এবং ১ ছক্কার সহায়তায় ৩৪ বলেই ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ফিফটি তুলে নেন এই তরুণ ওপেনার। অন্যদিকে একটা লম্বা সময় পর দলে ফিরে ভালো করেন সৌম্যও। তাদের জুটিতে দলীয় শতকে পৌঁছায় টাইগাররা।
তবে শতকের ঘরে পৌঁছানোর পরই শুরু হয় পতন। একের পর এক উকেট যেন নিজ হাতে বিলিয়ে দিয়েছেন টাইগার ব্যাটাররা। আর এতে করে ১৪৩ রানের স্বল্প পুঁজিতে অল আউট হয় বাংলাদেশ।
এদিন বিপর্যয়ের শুরুটা হয় তানজিদ তামিমকে দিয়েই। ৩৪ বলে ফিফটি পূর্ণ করার পর তিনি লুক জঙওয়ের বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হয়েছেন। যদিও নিজের কাজটা ঠিকই করে গিয়েছিলেন তিনি। ৫২ রানে ফেরেন এই ওপেনার। একই বোলারকে উইকেট দিয়েছেন সৌম্যও কিছুটা ধীরগতির ইনিংসে ৩৪ বলে ৪১ করে হয়েছেন এলবিডব্লু।
চলতি সিরিজে দারুণ ছন্দে থাকা হৃদয়ও এদিন ব্যর্থ। সিকান্দার রাজার বলে সুইপ খেলতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে বেনেটের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন মিডল অর্ডারের এই ভরসা। ১০ মাস পর টি-টোয়েন্টি খেলতে এসে ব্যর্থ সাকিবও। ব্যাটে-প্যাডে বিশাল গ্যাপ দিয়ে বল ঢুকতে সমস্যাই হয়নি। বেনেটের বলে ক্লিন বোল্ড হয়ে ফিরেছেন ১ রান করেই।
একই ওভারের শেষ বলে ফিরেছেন অধিনায়ক শান্ত। দম ফেলার আগেই ফিরেছেন সাকিব আল হাসান (১), অধিনায়ক নাজমুল শান্ত (২) ও জাকের আলি (৬)। আসা-যাওয়ার মিছিল দেখে মিরপুরের গ্যালারিতে তখন ভুয়া ভুয়া স্লোগান।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে উড়ন্ত সূচনা করেছে বাংলাদেশ। এদিন অফফর্মে থাকা লিটন দাসকে বাদ দিয়ে দলে ফিরেছেন সৌম্য সরকার। আর সৌম্যের সাথে এদিন ওপেনিংয়ে নেমে এদিন ভালো শুরু করেন তানজিদ তামিম।
শুক্রবার (১০ মে) মিরপুর শের-ই-বাংলায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তানজিদ তামিম শুরু থেকেই আছেন উড়ন্ত ছন্দে। সাত চার এবং ১ ছক্কার সহায়তায় ৩৪ বলেই তুলেন নিয়েছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ফিফটি।
এদিন দ্বিতীয় ওভারেই ব্লেসিং মুজারাবানির ওভার দিয়ে শুরু। সেই ওভারে পেয়েছেন একটি চারের দেখা। পরের দুই ওভারে ছিল আরও দুইটি করে চারের দেখা। মুজারাবানির পরের ওভারেও জুনিয়র তামিম দেখালেন নিজের ব্যাটিং কারিশমা। জোড়া চার ছিল সেই ওভারেও। এমনকি পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারেও ছিল দুই চার। যদিও সেবার একটা চার আছে লেগবাই থেকে।
পাওয়ারপ্লেতে তামিমের এমন তাণ্ডব দেখেই কিনা ঝড় শুরু করেছেন সৌম্য সরকারও। সপ্তম আর অষ্টম ওভারে বাংলাদেশের ইনিংসের প্রথম দুই ছক্কাও এসেছে সৌম্যর ব্যাট থেকে। আর ইনিংসের নবম ওভারে এসে ফিফটির দেখা পান তানজিদ তামিম।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ১১ ওভারে বিনা উইকেটে ১০০ রান।
তানজিদ তামিম সৌম্য সরকার বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই তিন ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে এবং সবকটিতেই জিতে দুই ম্যাচ বাকি রেখেই সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে টাইগাররা। যার জন্য বাকি দুই ম্যাচ অনেকটাই নিয়ম রক্ষার।
তবে বিশ্বকাপ প্রস্তুতির জন্য কিছু পরীক্ষা–নিরীক্ষা চলছে টাইগার স্কোয়াডে, তাই একেবারে গুরুত্বহীনও নয় এই ম্যাচগুলো। এমন পরিস্থিতিতে শুক্রবার (১০ মে) চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মিরপুর শের-ই-বাংলায় রোডেশিয়ানদের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। যেখানে টস হেরে আগে ব্যাটিং করবে নাজমুল হোসেন শান্ত’র দল।
এই ম্যাচের একাদশে টাইগাররা তিনটি পরিবর্তন এনেছে। স্কোয়াডে নতুন করে যুক্ত হওয়া সাকিব আল হাসান, মুস্তাফিজুর রহমান ও সৌম্য সরকার এই ম্যাচের একাদশে ফিরেছেন।
বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, জাকের আলি অনিক, রিশাদ হোসেন, তানভীর ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমান।
জিম্বাবুয়ে একাদশ: তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ব্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), জোনাথন ক্যাম্পবেল, ক্লাইভ মাদান্দে, রায়ান বার্ল, লুক জঙ্গুই, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, ফারাজ আকরাম, ব্লেসিং মুজারাবানি ও রিচার্ড এনগারাবা।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
দীর্ঘ সাড়ে ৪ বছর পর অবসর ভেঙে আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপকে সামনে রেখে নিউজিল্যান্ড সিরিজ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেছেন মোহাম্মদ আমির। ঘরের মাঠে প্রত্যাবর্তনটা মন্দ হয়নি তার। তবে মাঠের বাইরের ইস্যুতে সমস্যায় পড়েছিলেন তারকা এই পেসার।
টি-২০ বিশ্বকাপের আগে আয়ারল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ খেলবে পাকিস্তান। দলে আছেন আমিরও। তবে ভিসা জটিলতায় দলের সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের বিমানে চড়া হয়নি তার। তাতে সিরিজটি খেলা নিয়েও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। অবশেষে সে সমস্যার সমাধান হয়েছে।
দল চলে যাওয়ার দুই দিন পর আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেয়েছেন আমির। পাকিস্তান দলের অন্যদের সঙ্গে গত মাসেই আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেতে আবেদন করেছিলেন তিনি। তবে খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফসহ দলের সবার ভিসা হলেও আমির পাননি।
এরই মধ্যে মঙ্গলবার (৭ মে) আমিরকে দেশে রেখে আয়ারল্যান্ডে রওনা দেয় পাকিস্তান দল। ক্রিকেট পাকিস্তান জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (৯ মে) আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেয়েছেন আমির। তার ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
পরে আইরিশ দূতাবাসে ভিসার জন্য আবারও কাগজপত্র জমা দেন আমির। আসন্ন সিরিজের আগে ভিসা নিয়ে ঝামেলায় পড়েছিলেন ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ ইউসুফও। তবে শেষ পর্যন্ত ভিসা নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় দলের সঙ্গেই আয়ারল্যান্ডের উদ্দেশে উড়াল দিতে পেরেছেন তিনি।
মোহাম্মদ আমির পাকিস্তান নিউজিল্যান্ড আয়ারল্যান্ড
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম-সৌম্যের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা করেছিল বাংলাদেশ। সেই ধারাবাহিকতায় বিনা উইকেটে শতকের ঘরেও পৌঁছেছিল টাইগাররা। আর তাই ভক্ত-সমর্থকরা ভেবেছিল বড় স্কোর করতে যাচ্ছে টিম টাইগার্স। কিন্তু অতি শীঘ্রই সেই ভাবনা ধুলোই মিশিয়ে দিয়েছে তারা। ৪২ রানের মধ্যে ১০ উইকেট খুঁইয়ে অবশেষে ১৪৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে নাজমুল শান্তর দল।