কালার ইনসাইড

যাদের টাকায় বলিউড চলে

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯


Thumbnail

একটি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি চালায় সেখানকার প্রযোজক। সিনেমা নির্মাণ না হলে তো নায়ক-নায়িকাদেরও খোঁজ থাকতো না। বলিউডে এ সময়ে যারা নামজাদা প্রযোজক ও তাদের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। তাঁদের গল্প শোনানো হলো আজ:

রনি স্ক্রুওয়ালা ও ইউটিভি: ১৯৯৬ সালে ইউটিভি প্রডাকশন হাউজ শুরু করলেন রনি স্ক্রুওয়ালা ও তার স্ত্রী জেরিনা স্ক্রুওয়ালা। শুরুতে শুধু সিনেমার প্রচারণাতেই ব্যস্ত ছিল প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু একটা সময়ে প্রযোজনার খাতায় নাম লেখান। ১৯৯৭ সালে প্রথম সিনেমা ‘দিল কো ঝারোকা মো’ প্রযোজনা করলেন। তারকা বলতে ছিলেন মনীষা কৈরালা। তবে দ্বিতীয় ছবিতেই চমক দিলেন। নির্মাণ করলেন ‘ফিজা’। কারিশমা কাপুর, হৃত্বিক রোশান, জয়া বচ্চন অভিনীত ছবিটি ব্যাপকভাবে আলোচনায় আসে। এরপর প্রতিষ্ঠানটি একে একে নির্মাণ করে ,‘চলতে চলতে’, ‘লক্ষ্য’, ‘স্বদেশ’, ‘ডি’, ‘রং দে বসন্তি’, ‘ফ্যাশন’- এর মত বহু প্রশংসিত সিনেমা। ইউটিভিরই অন্য আরেকটি প্রতিষ্ঠান ‘ইউটিভি স্পট বয়’। তারাও ২০ টির অধিক সিনেমা নির্মাণ করেছে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটি বহু ব্যবসাসফল ছবির ডিস্ট্রিবিউটরও। ২৪ বছর প্রতিষ্ঠানটি একহাতে চালিয়েছেন। এরপর তিনি প্রতিষ্ঠানটির প্রধানের পদ থেকে সরে যান। তিনি অন্য ব্যবসায় মন দেন। কিন্তু রনি এখনো নিয়মিত সিনেমা প্রযোজনা করছেন। গত বছর ৫ টি সিনেমা প্রযোজনা করেছেন তিনি। এ বছরে প্রথম হিট ‘উড়ি: দ্যা সার্জিকাল স্ট্রাইক’, সামনে আসছে ‘সঞ্চারিয়া’, ‘ দ্যা স্কাই ইজ পিংক’, ‘ওয়াইল্ড’, ‘রোশনি অর অলক’ সিনেমাগুলো। টেলিভিশনের জন্য নিয়মিত সিরিয়াল নির্মাণ করে এই প্রতিষ্ঠানটি। এমন এক মিডিয়া হাউস যা বহু বছর ধরে টিভি কনটেন্ট, গেমস ব্রডকাস্টিং চ্যানেল, মুভি স্টুডিও চালিয়ে গিয়েছে।

বলিউডের এ সময়ের সবচেয়ে ক্ষমতা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান বলা হয় ইউটিভিকে। প্রতিষ্ঠানটির আরেক পরিচিত মুখ সিদ্ধার্থ রয় কাপুর। কম্পানির সিইও ও বহু সিনেমার প্রযোজক তিনি। বিদ্যা বালানের স্বামী বললে আরেকটু বেশি পরিচিত লাগে।

ইরোস ইন্টার ন্যাশনাল ও অর্জন লুল্লা: ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠানটির জন্ম। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা অর্জন লুল্লা এবং কিশোর লুল্লা। ১৯৭৮ সালে ‘ঘর’ সিনেমার মাধ্যমে সিনেমা প্রযোজনার যাত্রা শুরু। এরপর থেকে প্রতিষ্ঠানটি বলিউড ছাড়াও. তামিল, তেলেগু, মালায়লাম, কলকাতাসহ ভারতের প্রায় সকল ইন্ডাস্ট্রির জন্য সিনেমা নির্মাণ করে। অর্জন গত বছরের ডিসেম্বরে মৃত্যুবরণ করেন। তবে তিনি জীবিত থাকা অবস্থাতেই তার ছেলে সুনীল লুল্লা সিনেমা প্রযোজনায় নাম লেখান। এখন পর্যন্ত ৩৪ টি সিনেমা তিনিও প্রযোজনা করেছেন। এখন পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির সবচেয়ে ব্যবসাসফল সিনেমা ‘বজরাঙ্গি ভাইজান’। ‘মি. ইন্ডিয়া’, ‘পার্টনার’, ‘গান্ধী মাই ফাদার’র মত অসংখ্য সিনেমা নির্মাণ করেছেন তারা। তবে ডিস্ট্রিবিউশন ও কো প্রডিউসার হিসেবে তাদের খ্যাতিটা একটু বেশি।

যশ রাজ ফিল্মস ও আদিত্য চোপড়া: যশ রাজ চোপড়ার হাত ধরে ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয়। ইয়াশ চোপড়া তার বড় ভাই বিআর চোপড়ার সঙ্গে সহকারী ছিলেন। তার প্রতিষ্ঠান বিআর ফিল্মস থেকে সিনেমাও নির্মাণ করেছেন। ১৯৭৩ সালে ‘দাগ: পয়েম অব লাভ’ সিনেমার মাধ্যমে যাত্রা শুরু। প্রথম সিনেমাটি যশ চোপড়া নিজেই পরিচালনা করেন। সিনেমাটিতে রাজেশ খান্নার সঙ্গে ছিলেন রাখি ও শর্মিলা ঠাকুর। এরপরের সিনেমাটি ছিল এর চেয়েও বড় সারপ্রাইজ। একই সিনেমায় অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে আছেন রাখি, ওয়াহিদা রহমান, শশী কাপুর, ঋষি কাপুর,  নিতু সিংরা। লম্বা সময় ধরে যশ রাজ ফিল্মস বলিউডে রাজত্ব করেছে। বলিউড ইতিহাসের বড় বাজেটের সিনেমাগুলো এই প্রতিষ্ঠান থেকেই মুক্তি পেয়েছে। ২০১৮ সালটা ভালো যায়নি প্রতিষ্ঠানটির। কারণ, থাগস অব হিন্দুস্থানের মত ডিজাস্টার সিনেমা তাদের খাতায় যোগ হয়েছে। এছাড়া ‘সই দাগা’ ‘হিচকি’ও তেমন ব্যাবসা করতে পারেনি। এ বছর সিদ্ধার্থ আনন্দের হৃত্বিক ও টাইগারকে নিয়ে নাম প্রকাশ না করা সিনেমাসহ ‘মারদানি ২’ , ‘সন্দীপ অর পিংকি ফারার’ সিনেমা মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে। আগামী বছরের প্ল্যানে আছে ‘শমসেরা’র মত সিনেমা। অনেকে বলে শাহরুখ খানের উথান এ প্রতিষ্ঠানের হাত ধরে। কারণ, শাহরুখের সব ব্যবসাসফল সিনেমা এই প্রতিষ্ঠানই নির্মাণ করে।

করণ জোহর এবং ধর্মা প্রডাকশন: এ সময়ের অন্যতম সাকসেসফুল প্রডাকশন হাউজ। এ প্রজন্মের কাছে পরিচিত মুখ করণ জোহর। প্রযোজকের চেয়ে তিনি পরিচালক হিসেবেই নাম কুড়িয়েছেন। তবে তাদের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি কিন্তু বেশ পুরনো। তার বাবা যশ জোহরের হাত ধরে ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু। প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে রাজ খোসলার,‘দস্তানা’ সিনেমার মাধ্যমে। অমিতাভ বচ্চন, শত্রুঘ্ন সিনহার, জিনাত আমানের সিনেমাটি মুক্তি পায় ১৯৮০ সালে। ২০০৪ সালে যশ জোহরের মৃত্যু হয়। এরপর থেকেই মূলত করণ সিনেমা পরিচালনার পাশাপাশি প্রযোজনাতেও মন দেন। নিজের পরিচালনার সিনেমা ছাড়াও অসংখ্য ব্যবসা সফল সিনেমা তিনি প্রযোজনা করেছেন।

মহেশ ভাট ও মুকেশ ভাট এবং ভিসেস ফিল্মস: মহেশ ও মুকেশের বাবার নাম ভিসেস। তার নাম অনুসারেই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটির নাম করণ করা হয়। ১৯৮৭ সালে দুই ভাই মিলে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেন। শুরু থেকেই তারা নতুনদের সুযোগ দেন। বলিউড ইন্ডাস্ট্রির একঝাক তারকাকে সুযোগ দেয় এ প্রতিষ্ঠান। ১৯৮৮ সালে ‘কবজা’ সিনেমা দিয়ে এই প্রতিষ্ঠানের শুরু। এরপরের বছরই মুক্তি পায় ‘আশিকি’। সিনেমাটি রীতিমতো রেকর্ড ব্রেক করে। বিশেষ করে সিনেমার গানগুলো আজও মানুষের মুখে মুখে। একটা সময়ে প্রযোজনার পাশাপাশি পরিচালনাও করতেন তারাই। ‘দস্তক’, ‘গোলাম’, ‘সংঘর্ষ’ ‘মার্ডার’, ‘কিলার’, ‘রাজ’, ‘আওয়ারাপান’, ‘গ্যাংস্টার’ সিনেমাগুলো তাদের প্রডাকশনেরই। স্বল্প বাজেটের সিনেমা ও সিনেমায় ঘনিষ্ঠ দৃশ্য রাখার জন্য তারা সমলোচিতও।

এছাড়াও সঞ্জয় লীলা বনশালির,‘বনশালি ফিল্মস’,সুভাষ ঘাইর ‘মুক্তা আর্টস’, বাশু ভগনানীর ‘পূজা ফিল্মস’ রাকেশ রোশনের ‘ফিল্ম ক্রাফট’ কুমার তরানি, রমেশ তরানি,‘টিপস মিউজিক ফিল্মস’, ‘বিধু বিনোদ চোপড়ার ‘বিনোদ চোপড়া প্রডাকশন্স’ আমির খানের, ‘আমির খান প্রডাকশন্স’ যশ জোহর ও করণ জোহরের, ‘ধর্ম প্রডাকশন’, ফারহান আখতার ও রিতেশ সিদ্ধনির ‘এক্সেল এন্টারটেইনমেন্ট’ সতিশ কৌশিকের ‘মেগা বলিউড’ শাহরুখ খান, গৌরি খানের,‘রেড চিলিস এন্টারটেইনমেন্ট’ সাজিদ নাদিয়াদওয়ালার ‘নাদিয়াদওয়ালা গ্র্যান্ডসন এন্টারটেইনমেন্ট’, অজিত কুমার বার্জাতিয়া, কমল কুমার বার্জাতিয়া, রাজকুমার বার্জাতিয়ার ‘রাজশ্রী প্রডাকশন্স’ মণি রত্নমের ‘মাদ্রাজ টকিজ’, দিল্লিন মেহতার ,‘শ্রী আস্তাবিনায়ক সিনে ভিশন লিমিটেড’ বনি কাপুরের,‘সাহারা ওয়ান’, সালমান খানের ‘এসকে ফিল্মস এন্টারপ্রাইজ’, একতা কাপুর, শোভা কাপুরের ‘বালাজি মোশন পিকচার্স’, অনুরাগ ক্যাশ্যপের,‘ভায়াকম এইটিন মোশন পিকচার্স’ জন আব্রাহামের,‘জন আব্রাহাম এন্টারটেইনমেন্ট’, ভূষণ কুমারের ,‘টি-সিরিজ’ প্রডাকশন গুলোই নিয়মিত সিনেমা নির্মাণ ও আধিপত্য বজায় রেখেছে বলিউডে।


বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ 



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

৫৪ হাজার কোটি টাকার মালিক অভিনেত্রী শারমিনের শ্বশুর

প্রকাশ: ০১:৩৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ওয়েব সিরিজহীরামাণ্ডিতে অভিনয় করেছেন বলিউডের নবাগত অভিনেত্রী শারমিন সেহগল। ১৯৯৫ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর জন্ম নেওয়া শারমিনের বর্তমান বয়স ২৮ বছর। যদিও অভিনয় দিয়ে দর্শকদের হৃদয়ে খুব একটা ছাপ ফেলতে পারেননি তিনি। 

মামা সঞ্জয় লীলা বানসালির সহকারী পরিচালক হিসেবে শোবিজাঙ্গনে যাত্রা শুরু করেন সেহগল। বলিউডের শীর্ষ পরিচালক বানসালির সঙ্গে খামোশি, দেবদাস এবং ব্ল্যাকের মতো অনেক বড় বড় প্রজেক্টে কাজ করেছেন শারমিন।

ব্যক্তিজীবনে ২০২৩ সালের নভেম্বরে শারমিন সেহগল ব্যবসায়ী আমান মেহতাকে বিয়ে করেছেন। আমান বিজনেস টাইকুন সমীর মেহতার ছেলে। সমীর এবং তার ভাই সুধীর মেহতা টরেন্ট গ্রুপের প্রধান। মেহতা ভাইদের সাম্রাজ্য ফার্মা, পাওয়ার, গ্যাস এবং ডায়াগনস্টিক সেক্টরজুড়ে বিস্তৃত।

ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স অনুসারে, ২০২৪ সালের হিসেবে সমীর মেহতার মোট সম্পত্তির পরিমাণ .৪৪ বিলিয়ন ইউএস ডলার বা ৫৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। টরেন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস মেহতা ব্রাদার্সের মূল কোম্পানি। ব্রিটিশ ম্যাগাজিন ফোর্বসের মতে, সংস্থাটি বছরে ৩৫ হাজার কোটি টাকা আয় করে।


কোটি টাকা   অভিনেত্রী   শারমিন   শ্বশুর  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বোল্ড লুকে দিশা পাটানি

প্রকাশ: ০১:১৩ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউডের বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী দিশা পাটানি। যদিও অভিনয়ের থেকে নিজের সাহসী খোলামেলা রূপের জন্যই বেশি আলোচনায় থাকেন তিনি।

নিজের বোল্ড লুকের ছবি দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বরাবরই পারদ চড়ান দিশা। এবারেও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। সম্প্রতি থাইল্যান্ডে ঘুরতে গেছেন এই তারকা। সেখানে গিয়েই উষ্ণতা ছড়ালেন ভক্তদের মাঝে।

ইনস্টাগ্রামে বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করেছেন দিশা। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মাঝ সমুদ্রে আলো ছায়ার খেলায় মেতেছেন অভিনেত্রী। কয়েকদিন আগেই ওয়াইন রঙের একটি বিকিনি পড়ে ছবি দিয়েছিলেন তিনি। তবে এবার হাজির হয়েছেন সাদা বিকিনিতে। একটুকরো পোশাকেই যেন শরীর ঢাকার চেষ্টা করেছেন অভিনেত্রী।

ইনস্টাগ্রামে দিশাকে প্রায় কোটি মানুষ অনুসরণ করেন। অভিনেত্রীর বিভিন্ন ছবি, মুহূর্তগুলোর চিত্র দেখতেই যেন তারা সবসময় মুখিয়ে থাকেন।


বোল্ড লুক   দিশা পাটানি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বিরাট আনুশকা সংসার, সন্তান নিয়ে খুশি

প্রকাশ: ১১:০৮ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি নিজের অবসর জীবনের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিরাট কোহলি। আর এদিকে আনুশকা খুব শিগগিরই হয়তো অভিনয় জীবন থেকে মুখ ফেরাবেন। তবে বিরাট-আনুশকা খুশি সংসার, সন্তান নিয়ে।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিরাট ছেলে অকায় মেয়ে ভামিকাকে নিয়ে অজানা তথ্য প্রকাশ্যে আনেন।

গত পাঁচ বছর ধরে কোনও ছবি মুক্তি পায়নি আনুশকার। মেয়ের জন্মের পর শুধুচাকদহ এক্সপ্রেসছবিটি করেছেন তিনি। অবশ্য সেটি আজও মুক্তি পায়নি।

অভিনেত্রী নিজেই এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, তার জীবনে অগ্রাধিকার পায় তার সন্তানরা। এবার বিরাটের অবসরের জল্পনা উঠতেই শোনা যাচ্ছে, দুই ছেলেমেয়ে স্ত্রী আনুশকার সঙ্গে লন্ডনেই লোকচক্ষুর আড়ালে থাকবেন কোহলি-দম্পতি।

তবে, ছেলে অকায় বেশ ছটফটে হয়েছে বলে জানালেন বাবা বিরাট। আর মেয়ে ভামিকা নাকি তিন বছর বয়সেই ব্যাট ঘোরাতে শিখে গেছে! বিরাট অবশ্য এখন থেকেই কিছু অনুমান করতে চান না। তার কথায়, এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। ওদের যা খুশি, বড় হয়ে সেটাই হবে।


লন্ডন   অবসর   বিরাট   আনুশকা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কানে রেড কার্পেটে নজর কাড়লেন কিয়ারা

প্রকাশ: ০৯:৩২ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

কান চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৪- রেড কার্পেটে নজর কাড়লেন কিয়ারা আদবানি। সাদা হাই স্লিটেড পোশাকে তিনি যেন ঝলমলে প্রজাপতি। মুহূর্তেই ভাইরাল সেই ভিডিও।

বলিউড অভিনেত্রী ফ্যাশন আইকন কিয়ারা ফ্রেঞ্চ রিভেরা থেকে নিজের একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। একটি অফ-হোয়াইট পোশাকে যেন পরী। ১৭ মে চলচ্চিত্র উৎসব থেকে তার প্রথম লুকের আভাস দিয়ে ইনস্টাগ্রামে ঝড় তুলেছেন তিনি।

প্লাঞ্জ নেকলাইন হাই-স্লিটেড গাউনের সঙ্গে কিয়ারা পরেছিলেন হিরের দুল এবং হাই-হিল। তার পোশাক ডিজাইন করেছেন লক্ষ্মী লেহর প্রবাল গুরুং ছিলেন স্টাইলিংয়ের দায়িত্বে।

গালা ইভেন্টে কিয়ারা আন্তর্জাতিক সিনেমার ল্যান্ডস্কেপে ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের উপর জোর দেবেন বলে জানা  গেছে। অনুষ্ঠানটি সারা বিশ্বের নারীদের একত্রিত করবে এবং বিনোদন শিল্পে তাদের অবদানের স্বীকৃতি দেবে। এই মুহূর্তে বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী কিয়ারা


কান   রেড   কার্পেট   কিয়ারা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ঢাকাই সিনেমায় অভিনয় করতে চাইলেন নাসিরুদ্দিন শাহ

প্রকাশ: ০৯:০৯ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ এর ৭৭তম আসরে হাজির হয়েছেন বলিউডের কিংবদন্তী অভিনেতা নাসিরুদ্দিন শাহ। উৎসবে চতুর্থ দিনে নাসিরুদ্দিন শাহ’র ‘মন্থন’ সিনেমাটি প্রদর্শিত হয়েছে ‘কান ক্লাসিকে’।

চার যুগ আগে ‘মন্থন’ সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন এই তারকা। যেটি ছিল অভিনেতার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র। গুজরাটের দুগ্ধখামারীদের ওপর কর্পোরেট আগ্রাসন ঘিরে বর্ষীয়ান নির্মাতা শ্যাম বেনেগালের ধ্রুপদি এই সিনেমাকে সম্মান জানিয়ে এই বিভাগে ঠাই দিয়েছে উৎসব কর্তৃপক্ষ।

এই শ্যাম বেনেগালই নির্মাণ করেছেন বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’। যেখানে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা আরিফিন শুভ। এই অভিনেতার অভিনয় বেশ মনে ধরেছে বলিউডের বিখ্যাত এই তারকার।

নাসিরুদ্দিন শাহ বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক সিনেমাটি আমি দেখেছি। খুবই ভালো সিনেমা। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে বলতে হয়, শ্যাম বেনেগালের সিনেমাটি ব্যাপকভাবে প্রদর্শিত হয়নি। কিন্তু আমি মনে করি, মূল চরিত্রে যিনি (শুভ) অভিনয় করেছেন তিনি দারুণ করেছেন। আমি সিনেমাটি উপভোগ করেছি। সিনেমাটি দারুণ ইনফরমেটিভ, ইন্টারেস্টিং এবং নাটকীয়।’

এ সময় বাংলাদেশে অভিনয়ের আগ্রহও প্রকাশ করেন এই অভিনেতা। তিনি বলেন, ‘আমি কখনো বাংলাদেশে সিনেমা করার অফার পাইনি। পেলে খুব খুশি হতাম। যদিও আমি দুইবার গিয়েছি সেখানে থিয়েটারে পারফর্ম করতে। কিন্তু সিনেমাটা করা হয়নি। বাংলাদেশের নির্মাতাদের জন্য আমার দরজা সব সময় খোলা।’


ঢাকা   সিনেমা   অভিনয়   নাসিরুদ্দিন শাহ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন