ইনসাইড গ্রাউন্ড

সামর্থ্যের প্রমাণ দিতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:০৭ এএম, ২০ মার্চ, ২০১৯


Thumbnail

ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশকে ভয় পায় না এমন দল খুঁজে পাওয়া যাবে না। সীমিত ওভার ক্রিকেটে নিজেদের সেরা দিনে যেকোন প্রতিপক্ষকে মাটিতে নামাতে জুড়ি নেই টাইগারদের। গত বিশ্বকাপের এর প্রমাণ দিয়েছে মাশরাফির দল। সেবার নিজেদের বিশ্বকাপের ইতিহাসের সেরা সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু কোয়ার্টার ফাইনালে পক্ষপাত্বিমূলক অ্যাম্পায়ারিংয়ের কারণে, বিদায় নিতে হয় টাইগারদের। এবার সেটা ছাড়িয়ে যাওয়াই মূল লক্ষ্য মাশরাফির দলের।

বিশ্বকাপে বাংলাদেশ: ১৯৯৯ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপে অভিষেক হয় বাংলাদেশের। সেবার স্কটল্যান্ডের পাশাপাশি ৯২’র বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তানকে হারিয়েছিলো বাংলাদেশ। পরের বিশ্বকাপ বাংলাদেশের সমর্থকদের জন্য ছিলো দুঃস্বপ্নের মতো। সেবার অপেক্ষাকৃত দূর্বল দল কেনিয়া এবং কানাডা সহ প্রতিটি ম্যাচ হেরেছে বাংলাদেশ। ২০০৭ বিশ্বকাপে মোটামুটি ভালো ছিলো টাইগারদের পারফরম্যান্স। প্রথম ম্যাচে ভারতকে হারিয়ে দ্বিতীয় পর্ব নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় পর্বে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বড় জয় পায় টাইগাররা। ঘরের মাঠে ২০১১ বিশ্বকাপে তিনটি ম্যাচে জয় পায় বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হেরে যাওয়ায় পরের রাউন্ডে খেলা হয়নি বাংলাদেশের। বিশ্বকাপে টাইগারদের সেরা সাফল্য ২০১৫ সাল। সেবার কোয়ার্টার ফাইনালে খেলেছে বাংলাদেশ। এবার সেটি ছাড়িয়ে যাওয়াই মূল লক্ষ্য টাইগারদের।

যেভাবে ২০১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ: আইসিসির বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর প্রকাশিতব্য র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ আট দল ২০১৯ বিশ্বকাপে সরাসরি খেলবে। সেভাবে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ।

এবারের বিশ্বকাপের মূলত পাঁচটি কারণে ভালো করার সম্ভাবনা আছে বাংলাদেশের।

মাশরাফির অধিনায়কত্ব: ২০১৫ বিশ্বকাপের আগে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে হঠাৎ মুশফিকুর রহিমের বদলে বাংলাদেশের ওয়ানডে দলের অধিনায়ক করা হয় মাশরাফি বিন মুর্তজাকে। দীর্ঘদিন জয় বঞ্চিত বাংলাদেশ যেন আলোর দীশা। জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশ করার আত্মবিশ্বাস নিয়ে বিশ্বকাপ খেলতে যায় বাংলাদেশ। সেখানে ইংল্যান্ডকে হটিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে জায়গা করে নেয় টাইগাররা। এরপর বিশ্বকাপ থেকে অর্জিত আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে বড় বড় দলগুলো বিপক্ষে সিরিজ জেতে বাংলাদেশ। লাল-সবুজদের সফলতার পেছনের অন্যতম কারণ মাশরাফির চৌকষ অধিনায়কত্ব। বিশ্বে সেরা সেরা ক্রিকেট বিশ্লষকরা একবাধ্য স্বীকার করে নিয়েছে এই কথা । এবারও মাশরাফির অধিনায়ক বিশ্বকাপে ভালো করার সাহস যোগাবে টাইগারদের।

পঞ্চপাণ্ডব:  মাশরাফি বিন মর্তুজা, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, এই পাঁচজনকে বলা হয় বাংলাদেশের পঞ্চপাণ্ডব। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সাফল্য নির্ভর করছে এই পাঁচ জনের জ্বলে ওঠার ওপর। গত বিশ্বকাপের পর থেকে বাংলাদেশের প্রতিটি জয়ে অবদান রয়েছে এই পঞ্চপাণ্ডবের। সুতরাং এবারও সেই ধারা অব্যাহত রাখতে পারলে বিশ্বকাপে ভালো ফল করতে পারবে বাংলাদেশ।

অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের মিশেল:  অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের পাশাপাশি বেশ কয়েক জন তরুণ ক্রিকেটার রয়েছে বাংলাদেশ দলে। সাকিব, মুশফিক, তামিমদের সঙ্গে লিটন-সৌম্যের রসায়ণটা যেকোনো দলের হতে পারে ভয়ঙ্কর।

পেসারদের দাপট: ইংল্যান্ডের সিমিং কন্ডিশনে দাপট দেখাতে পারেন পেস বোলাররাই। অন্তত ইতিহাস তাই বলছে। এর আগে চারটি বিশ্বকাপ আয়োজন করেছে ইংলিশরা। সেই ইতিহাস ঘটলে দেখা যায় পেসারদের দাপট ছিলো বেশি। বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণে নেতৃত্ব দেবেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। টাইগার দলপতির সঙ্গে থাকতে পারেন কাটার মাস্টার মুস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ এবং রুবেল হোসেন। এই চারজনই বড় রাখতে পারবে দলের জয়ের অবদানে।

ইংলিশ কোচ: চন্ডিকা হাথুরেসিংহে বিদায়ের পর বাংলাদেশের কোচিংয়ের দায়িত্ব পান স্টিভ রোডস। মূলত বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে ইংলিশ এই কোচকে নিয়োগ দেয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। নিজ দেশের কন্ডিশন সর্ম্পকে রোডস থেকে ভালো কে জানতে পারবে। সুতরাং এবারে বিশ্বকাপে ইংলিশ এই কোচের ক্রিকেটীয় জ্ঞান হতে পারে বাংলাদেশের বড় হাতিয়ার।

আগামী ৩০ মে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে এবারের বিশ্বকাপের লড়াই। ২ জুন প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন।

বাংলা ইনসাইডার/আরইউ



মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ইউনাইটেডকে হারিয়ে শীর্ষস্থান পুনরুদ্ধার আর্সেনালের

প্রকাশ: ০২:৫৬ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ ইপিএলে জমে উঠেছে শিরোপার লড়াই। রোববার (১২ মে) নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে ১-০ গোলে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থান পুনরায় দখল করেছে গানাররা। এর আগে ফুলহামকে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত করে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থান দখল করে ম্যান সিটি।

আর্সেনালের এই জয়ে ৩৭ ম্যাচ খেলে ৮৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে তারা। অন্যদিকে এক ম্যাচ কম খেলা সিটির পয়েন্ট ৮৫।

রোববার (১২ মে) ওল্ড ট্রাফোর্ডে আর্সেনালকে আতিথেয়তা দেয় ম্যান ইউনাইটেড। ম্যাচের প্রথম ১০ মিনিটে ভালো সুযোগও তৈরি করে তারা। কিন্তু আত্মবিশ্বাসী আর্সেনালকে আটকাতে পারেননি তারা বেশিক্ষন। ম্যাচের ২০ মিনিটেই দারুণ ছন্দে থাকা ট্রোসার্ডের গোলে এগিয়ে যায় আর্সেনাল। কাই হার্ভাটজের বাড়ানো বলকে দারুনভাবে কাজে লাগান বেলজিয়ান এই উইংগার।

বিরতির আগে ইউনাইটেডের খেলায় মরিয়া ভাব ফুটে ওঠে। ৪৩তম মিনিটে বাঁ দিক থেকে ডি-বক্সে ঢুকে আলেসান্দ্রো গার্নাচো বাইলাইন থেকে কাটব্যাক করেন। কিন্তু বল তার কোনো সতীর্থের কাছে পৌঁছানোর আগেই রুখে দেন গোলরক্ষক ডেভিদ রায়া।

দ্বিতীয়ার্ধেও চলতে থাকে আক্রমন-পাল্টা আক্রমন। ম্যাচের ৭৮ মিনিটে ইউনাইটেড এবং ৭৯ মিনিটে আর্সেনাল দারুন সুযোগ সৃষ্টি করলেও কেউ জালে বল জড়াতে পারেননি। ফলে শেষ পর্যন্ত ১-০ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আর্সেনাল।

আগামী সপ্তাহে শেষ রাউন্ডে ঘরের মাঠে এভারটনের মুখোমুখি হবে আর্সেনাল। আর শিরোপার আরেক দাবিদার সিটি বাকি দুই ম্যাচ খেলবে টটেনহাম হটস্পার ও ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের বিপক্ষে। 


ইপিএল   শিরোপা   আর্সেনাল   ম্যান সিটি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বিশ্বকাপের অফিশিয়াল প্রস্তুতি ম্যাচে ভারতের সাথে খেলবে বাংলাদেশ!

প্রকাশ: ০১:৫০ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

আর কিছুদিন পরই যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে শুরু হবে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসর। বিশ্ব ক্রিকেটের এই মেগা ইভেন্টে বাংলাদেশ ও ভারত খেলবে দুই ভিন্ন গ্রুপে। তবে টি-২০ ফরম্যাটের সবচেয়ে বড় এই মহাযজ্ঞের আগে ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে টাইগাররা। নিউইয়র্কে আইসিসির আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি ম্যাচে মুখোমুখি হবে এই দুই দল।

জানা গেছে, বিশ্বকাপের দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় আগে যুক্তরাষ্ট্র যাবে বাংলাদেশ দল। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে তিন ম্যাচের প্রস্তুতিমূলক সিরিজ খেলবে রিয়াদ-শান্তরা। হিউস্টনের প্রেইরি ভিউতে ২১, ২৩ ও ২৫ মে ম্যাচ তিনটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায়।

তবে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ম্যাচের পর প্রস্তুতি হিসেবে প্রতিপক্ষ ভারতের সাথেও খেলতে হতে পারে বাংলাদেশকে। আইসিসি এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তুতি ম্যাচের সূচি ঘোষণা না করলেও জানা গেছে, বিশ্বকাপের অফিশিয়াল প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশ প্রতিপক্ষ হিসেবে পাচ্ছে ভারতকে। সবকিছু ঠিক থাকলে নিউইয়র্কে ১ জুন বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় শুরু হবে প্রস্তুতি ম্যাচটি।


বাংলাদেশ   ভারত   টি-২০ বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

সর্বোচ্চ ডাক মারার লজ্জার রেকর্ড গড়লেন সুনীল নারাইন

প্রকাশ: ০১:৪২ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

ক্রিকেটে নিজের ক্যারিয়ার বোলাের হিসেবে গড়ে তুললেও বর্তমানে সুনীল নারাইন পুরোদমে একজন অলরাউন্ডার। শুধু তাই নয়, ব্যাটিংয়েও তিনি ওপেনার। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বর্তমানে খুব একটা না খেললেও নিয়মিত খেলেন বিভিন্ন লিগগুলোতে। সেই ধারাবাহিকতায় এবারের আইপিএলেও অন্যতম সেরা ক্রিকেটার এই ওয়েস্ট ইন্ডিজের খেলোয়াড়।

ভারতীয় ক্রিকেটের ঘরোয়া এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে ধারাবাহিকভাবে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে ব্যাট বা বল হাতে সাহায্য করছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের এ অলরাউন্ডার। তবে এই সুনীল নারাইনই শনিবার ইডেন গার্ডেন্সে একটি লজ্জার রেকর্ড গড়েছেন।

শনিবার ইডেনে এবারের আইপিএলে প্রথমবার শূন্য রানে আউট হয়েছেন নারাইন। এই নিয়ে টি-২০ ফরম্যাটে ৪৪ বার শূন্য রানে আউট হলেন তিনি। আর কোনো ক্রিকেটার ২০ ওভারের ক্রিকেটে এতবার শূন্য রানে আউট হননি।

আইপিএলে কমলা টুপির পাশাপাশি বেগুনি টুপির দৌড়েও আছেন নারাইন। ১২টি ম্যাচ খেলে তিনি করেছেন ৪৬১ রান। আবার বল হাতেও নিয়েছেন ১৫টি উইকেট। শনিবার মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিরুদ্ধে ২১ রানে ১ উইকেট নিলেও ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছেন। ওপেন করতে নেমে প্রথম বলেই আউট হয়েছেন। জাসপ্রিত বুমরাহর বলের লাইন বুঝতে ভুল করে লজ্জার রেকর্ড গড়ে ফেলেছেন তিনি।

নারাইনের সঙ্গে এত দিন এই লজ্জার রেকর্ড ভাগ করছিলেন ইংল্যান্ডের অ্যালেক্স হেলস। তিনি টি-২০ ফরম্যাটে ৪৩ বার শূন্য রানে আউট হয়েছেন। মুম্বাইয়ের বিরুদ্ধে তাকে টপকে গেলেন কেকেআরের অলরাউন্ডার।

টি-২০ ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি শূন্য রানে আউট হওয়ার তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন আফগানিস্তানের অলরাউন্ডার রশিদ খান। তিনি ৪২ বার শূন্য রানে আউট হয়েছেন।

৩২ বার শূন্য রানে আউট হয়ে তালিকায় চতুর্থ স্থানে আছেন আয়ারল্যান্ডের পল স্টার্লিং। পঞ্চম স্থানে যুগ্মভাবে রয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার গ্লেন ম্যাক্সওয়েল এবং ইংল্যান্ডের জেসন রয়। তারা ৩১ বার করে শূন্য রানে আউট হয়েছেন।

আইপিএলে সবচেয়ে বেশি বার শূন্য রানে আউট হওয়ার লজ্জার রেকর্ড এক সঙ্গে তিন ক্রিকেটারের রয়েছে। দীনেশ কার্তিক, রোহিত শর্মা এবং গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ১৭ বার শূন্য রানে আউট হয়েছেন। তালিকায় তাদের পর যুগ্ম ভাবে রয়েছেন নারাইন এবং পীযূষ চাওলা। তারা আইপিএলে ১৬ বার শূন্য রানে আউট হয়েছেন।


সুনীল নারাইন   আইপিএল   গোল্ডেন ডাক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বাংলাদেশের সময় অনুসারে টি-২০ বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সূচী

প্রকাশ: ১২:০২ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

আগামী ২ জুন থেকে শুরু হতে যাচ্ছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসর। যেখানে চার গ্রুপে ভাগ হয়ে অংশ নিবে মোট ২০ দল। টুর্নামেন্টটি যৌথভাবে আয়োজন করছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যুক্তরাষ্ট্র।

বৈশ্বিক এই আসরে বিগত বছরগুলোতে ১০ দল অংশগ্রহণ করলেও এবারই প্রথম অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছে ২০ টি দেশ। রাউন্ড রবিন লিগ পদ্ধতিতে প্রতি গ্রুপের প্রতিটি দল একে অপরের মোকাবিলা করবে। সেখান থেকে প্রতি গ্রুপের সেরা দুটি দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে সুপার এইট। সেখান থেকে সেমিফাইনাল এবং ফাইনালসহ টুর্নামেন্টে মাঠে গড়াবে মোট ৫৫টি ম্যাচ।

এবারের বিশ্বকাপ খেলা হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৬ টি ও যুক্তরাষ্ট্রের ৩ টি ভেন্যুতে। প্রতি গ্রুপে ৫ দল করে মোট চারটি গ্রুপ করা হয়েছে। গ্রুপ পর্ব শেষে সুপার এইট, সেমিফাইনাল ও ফাইনালের মধ্য দিয়ে ২৯ জুন পর্দা নামবে বৈশ্বিক এই আসরের।

টি-২০ বিশ্বকাপের চারটি গ্রুপ:

গ্রুপ : ভারত, পাকিস্তান, আয়ারল্যান্ড, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র
গ্রুপ বি: ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নামিবিয়া, স্কটল্যান্ড, ওমান
গ্রুপ সি: ওয়েস্ট ইন্ডিজ, আফগানিস্তান, নিউজিল্যান্ড, পাপুয়া নিউগিনি, উগান্ডা
গ্রুপ ডি: দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলংকা, বাংলাদেশ, নেদারল্যান্ডস, নেপাল 

বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সূচি (বাংলাদেশ সময় অনুসারে):

জুন যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
জুন ওয়েস্ট ইন্ডিজ-পাপুয়া নিউগিনি (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

জুন নামিবিয়া-ওমান (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
জুন শ্রীলংকা-দক্ষিণ আফ্রিকা (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

জুন আফগানিস্তান-উগান্ডা (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
জুন ইংল্যান্ড-স্কটল্যান্ড (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)
জুন নেদারল্যান্ডস-নেপাল (রাত ৯টা ৩০ মিনিট)

জুন ভারত-আয়ারল্যান্ড (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

জুন পাপুয়া নিউগিনি-উগান্ডা (ভোর ৫টা ৩০ মিনিট)
জুন অস্ট্রেলিয়া-ওমান (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
জুন যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান (রাত ৯টা ৩০ মিনিট)

জুন নামিবিয়া-স্কটল্যান্ড (রাত ১টা)
জুন কানাডা-আয়ারল্যান্ড (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

জুন নিউজিল্যান্ড-আফগানিস্তান (ভোর ৫টা ৩০ মিনিট)
জুন শ্রীলংকা-বাংলাদেশ (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
জুন নেদারল্যান্ডস-দক্ষিণ আফ্রিকা (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)
জুন অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড (রাত ১১টা)

জুন ওয়েস্ট ইন্ডিজ-উগান্ডা (সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিট)
জুন ভারত-পাকিস্তান (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)
জুন ওমান-স্কটল্যান্ড (রাত ১১টা)

১০ জুন দক্ষিণ আফ্রিকা-বাংলাদেশ (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

১১ জুন পাকিস্তান-কানাডা (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

১২ জুন শ্রীলংকা-নেপাল (ভোর ৫টা ৩০ মিনিট)
১২ জুন অস্ট্রেলিয়া-নামিবিয়া (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
১২ জুন যুক্তরাষ্ট্র-ভারত (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

১৩ জুন ওয়েস্ট ইন্ডিজ-নিউজিল্যান্ড (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
১৩ জুন বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

১৪ জুন ইংল্যান্ড-ওমান (রাত ১টা)
১৪ জুন আফগানিস্তান-পাপুয়া নিউগিনি (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
১৪ জুন যুক্তরাষ্ট্র-আয়ারল্যান্ড (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

১৫ জুন দক্ষিণ আফ্রিকা-নেপাল (ভোর ৫টা ৩০ মিনিট)
১৫ জুন নিউজিল্যান্ড-উগান্ডা (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
১৫ জুন ভারত-কানাডা (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)
১৫ জুন নামিবিয়া-ইংল্যান্ড (রাত ১১টা)

১৬ জুন অস্ট্রেলিয়া-স্কটল্যান্ড (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
১৬ জুন পাকিস্তান-আয়ারল্যান্ড (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

১৭ জুন বাংলাদেশ-নেপাল (ভোর ৫টা ৩০ মিনিট)
১৭ জুন শ্রীলংকা-নেদারল্যান্ডস (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
১৭ জুন নিউজিল্যান্ড-পাপুয়া নিউগিনি (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

১৮ জুন ওয়েস্ট ইন্ডিজ-আফগানিস্তান (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)

সুপার এইট

গ্রুপ : এ১, বি২, সি১, ডি২
গ্রুপ : এ২, বি১, সি২, ডি১

১৯ জুন এ২-ডি১ (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

২০ জুন বি১-সি২ (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
২০ জুন সি১-এ১ (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

২১ জুন বি২-ডি২ (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
২১ জুন বি১-ডি১ (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

২২ জুন এ২-সি২ (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
২২ জুন এ১-ডি২ (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

২৩ জুন সি১-বি২ (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
২৩ জুন এ২-বি১ (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

২৪ জুন সি২-ডি১ (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)
২৪ জুন বি২-এ১ (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

২৫ জুন সি১-ডি২ (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)

সেমিফাইনাল

২৭ জুন গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন-গ্রুপ রানার্সআপ (সকাল ৬টা ৩০ মিনিট)

২৭ জুন গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন-গ্রুপ রানার্সআপ (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)

ফাইনাল

২৯ জুন সেমিফাইনাল বিজয়ী-সেমিফাইনাল বিজয়ী (রাত ৮টা ৩০ মিনিট)


টি-২০ বিশ্বকাপ   পূর্ণাঙ্গ সূচী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

অপ্রতিরোধ্য লেভারকুসেনের হাফ সেঞ্চুরি

প্রকাশ: ১০:৪৭ এএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

জার্মান লীগ বুন্দেসলীগায় নিজেদের ৩৩ তম ম্যাচে বোচামকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করে বায়ার লেভারকুসনে। রোববার (১২ মে) বোচামের মাঠ রুহরস্টেডিয়নে অনুষ্ঠিত খেলাটিতে একক আধিপত্য দেখিয়েছে জাভি আলোনসোর শিষ্যরা। এ ম্যাচ জয়ের মধ্য দিয়ে টানা ৫০ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়লো লেভারকুসেন।

এদিন ম্যাচে শুরু থেকেই নিজেদের আধিপত্য দেখায় দলটি। পুরো ম্যাচে ৬৮ শতাংশ বল দখল ছিলো তাদের। গোল অভিমুখে শট নেই ২৯ টা। তবে বহুল প্রতিক্ষিত গোলটি আসে ম্যাচের ৪১ তম মিনিটে। গোলটি আসে প্যাট্রিক শিকের পা থেকে। এরপর প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে পেনাল্টি থেকে গোল ব্যবধান দ্বিগুণ করে বনিফেইস।

দ্বিতিয়ার্ধের ৭৬ মিনিটে হফম্যানের কর্ণারে বাড়ানো বলে হেড থেকে বল জালে জড়ান আমিন আদলি। এরপর ৮৬ মিনিটে ব্যবধান - করেন স্ট্যানিসিচ। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে বোচামের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকেন গ্রিমালদো। এতে ৫ গোলের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ‘দ্য কোম্পানি ইলেভেন’।

এদিকে ইতোমধ্যেই বুন্দেসলিগা শিরোপা নিশ্চিত করা লেভারকুসেনের সামনে এখন অপেক্ষা করছে ইউরোপা লিগ ডিএফবি পোকাল জেতার সুযোগ।


বায়ার লেভারকুসেন   হাফ সেঞ্চুরি   অপরাজিত  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন