ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ভারতের রাজনীতির দাপুটে নারীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৩:১৬ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০১৯


Thumbnail

ভারতের রাজনীতিতে বহু বছর ধরেই নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এসেছেন। ইন্দিরা গান্ধি তো শুধু ভারতেরই নয়, গোটা উপমাহাদেশের রাজনীতিতেই ছড়ি ঘুরিয়েছেন। আর বর্তমানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মায়াবতী, সুষমা স্বরাজরা দেশটির রাজনীতির ময়দান দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। অনেকেই এমন প্রশ্ন করছেন যে, নারীদের হাতেই কি যাচ্ছে ভারতের নেতৃত্ব? এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া অবশ্য সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। কিন্তু বর্তমানে নারী নেত্রীদের নামের বহর এবং তাদের রাজনৈতিক তৎপরতা দেখলে এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে, ভারতের রাজনীতির নাটাই এখন নাড়ছেন মূলত নারীরাই। 

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের একচ্ছত্র অধিপতি হয়ে বসে আছেন। এবারের নির্বাচনের প্রথম ধাপেও এটা পরিষ্কার হয়ে গেছে যে, এ রাজ্যে দিদিকে হটাতে পারছে না বিজেপি। শুধু এই রাজ্যই নয় গোটা ভারতে বিজেপি বিরোধী যে মঞ্চ গড়ে উঠেছে তার মূল উদ্যোক্তা ছিলেন এই মমতাই।

মায়াবতী

ভারতের সবচেয়ে বড় রাজ্য উত্তর প্রদেশেও রয়েছে নারীর দাপট। বর্তমানে সেখানে বিজেপি ক্ষমতায় থাকলেও মায়াবতী রাজ্যটিতে সবসময়ই শক্তিশালী। এবারের নির্বাচনে তিনি সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করলেও রাজ্যের রাজনীতির সুক্ষ্ম চালগুলো তিনি নিয়ন্ত্রণ করছেন বলে জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা। ভোটের আগে তিনি প্রধান প্রতিপক্ষ সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে জোট বেঁধেছেন। উত্তর প্রদেশে এবার বিজেপিকে রুখে দিতে এটা একটা বড় সিদ্ধান্ত হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

প্রিয়াঙ্কা গান্ধি

ভারতের নির্বাচনের মাস দুয়েক আগে রাজনীতির সবচেয়ে বড় চমক হয়ে এসেছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধি। তার ভাই রাহুল গান্ধির মধ্যে রাজনৈতিক তেজের ছিটেফোঁটাও নেই বলে অভিযোগ করছিলেন অনেকে। প্রিয়াঙ্কা এসে এখন কংগ্রেসকে নতুন করে উজ্জীবিত করছেন। এবারের নির্বাচনে দলটি নাটকীয় কোনো ফল প্রত্যাশা না করলেও ২০২২ সালের বিধানসভা নির্বাচনে প্রিয়াঙ্কার নেতৃত্বেই বিশাল জয়ের আশা করছে তারা।

সুষমা স্বরাজ

ভারতের রাজনীতির বিজেপির নারী কাণ্ডারি হিসেবে অনেকেই সুষমা স্বরাজের নাম নিয়ে থাকেন। ভারতের যে মন্ত্রণালয়টিকে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং হিসেবে ভাবা হয়, সেই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে আছেন তিনি। ইন্দিরা গান্ধির পর দ্বিতীয় নারী হিসেবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদে বসেন তিনি। বিজেপির যে কয়জন কেন্দ্রীয় নেতা সারাদেশেই তুমুল জনপ্রিয় এবং দলের পক্ষে ভোট টানতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন সুষমা তাদের মধ্যে একজন।

সোনিয়া গান্ধি

সোনিয়া গান্ধি এমন একজন নারী, যিনি প্রধানমন্ত্রীত্ব পেয়েও গ্রহণ করেননি। ২০০৪ সালের নির্বাচনে তার নেতৃত্বেই কংগ্রেস জয় পেয়ে ক্ষমতায় এসেছিল। তিনি চাইলেই প্রধানমন্ত্রীত্ব গ্রহণ করতে পারতেন। কিন্তু বিতর্ক এড়াতে তিনি প্রধানমন্ত্রীত্বের মতো লোভনীয় পদ গ্রহণ করা থেকে বিরত থেকেছিলেন। বর্তমানে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ জোটের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

স্মৃতি ইরানি

তারকা থেকে যারা পুরোদস্তুর রাজনীতিক হয়ে গেছেন তাদের মধ্যে অনেকটাই এগিয়ে স্মৃতি ইরানি। উত্তর প্রদেশের আমেথি থেকে বিজেপির হয়ে প্রার্থীতা করছেন তিনি। তার প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস সভিপতি রাহুল গান্ধি। টিভির পর্দার সাদামাটা গৃহিণী স্মৃতি রাজনীতির ময়দানে যেন মুর্তিমান আতঙ্ক। প্রায়ই চাঁছাছোলা ভাষায় রাহুলকে আক্রমণ করতে দেখা যায় তাকে। গতবারের নির্বাচনে রাহুলের কাছে ১ লাখেরও বেশি ভোটের ব্যবধানে হেরে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু পুরো ভারতজুড়েই তার জনপ্রিয়তা ব্যাপক। বিজেপির পক্ষে ভোট টানতেও তিনি এক নির্ভরতার নাম। বর্তমানে মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী হিসেবে কাজ করছেন তিনি।

বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া

ভারতীয় রাজনীতির আরেক জাদরেল নারী নেত্রী বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়া। প্রথম নারী হিসেবে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হন তিনি। বিজেপির এই নেত্রী দলীয় নানা ইস্যুতে খোদ নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহদের সংগেও টক্কর দিয়েছেন। অটল বিহারি বাজপেয়ী ও লাল কৃষ্ণ আদভানিদের আমলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন বসুন্ধরা।

নির্মলা সীতারমন

নির্মলা সীতারমন বর্তমানে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। ইন্দিরা গান্ধির পর প্রথম নারী হিসেবে এই পদে আসীন হন তিনি। ক্লিন ইমেজের কারণে গোটা দেশজুড়েই তার জনপ্রিয়তা আছে।

শীলা দিক্ষিত

ভারতের আরেক দাপুটে নারী নেত্রী শীলা দিক্ষিত। দীর্ঘ ১৫ বছর দিল্লির মূখ্যমন্ত্রীর পদে ছিলেন তিনি। ২০১৩ সালের বিধানসভা নির্বাচনে আম আদমি পার্টির অরবিন্দ কেজরিওয়ালের কাছে তিনি পরাজিত হলেও এখনো দিল্লীতে তার প্রভাব রয়েছে।

মানেকা গান্ধি

ইন্দিরা গান্ধির পুত্রবধূ হয়েও কংগ্রেসের প্রধান শত্রু বিজেপির রাজনীতির সংগে যুক্ত মানেকা গান্ধি। ১৯৯৮ সালে প্রথম নির্দলীয় প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয় পেয়েছিলেন। এরপরের নির্বাচনগুলোতে এই গান্ধিবধূ বিজেপির প্রার্থী হয়েই লড়েছেন। বর্তমানে বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভাতেও আছেন মানেকা। কিছুদিন আগে মুসলিমবিদ্বেষী মন্তব্য করে তোপের মুখে পড়েছেন তিনি। কিন্তু তবুও এবারের নির্বাচনে তার জয় অনেকটা নিশ্চিতই বলা চলে।

বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি

 



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইরানি প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে উচ্ছ্বসিত মার্কিন সিনেটর

প্রকাশ: ১২:০১ পিএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মারা গেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদোল্লাহিয়ান। তাদের শোকে পাথর হয়ে গেছে ইরানিরা। তবে এই দুর্ঘটনা নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে একধরনের উচ্ছ্বাস করতে দেখা গেছে একজন মার্কিন সিনেটরকে।সোমবার (২০ মে) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা আলজাজিরার প্রতিবেদনে তথ্য জানানো হয়।

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার পর সোমবার রিক স্কট নামে এক রিপাবলিকান আইন প্রণেতা ইরানের প্রেসিডেন্টের দুর্ঘটনাকে স্বাগত জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন।পোস্টে তিনি বলেন, ‌‘তাকে (রাইসি) ভালোবাসা বা সম্মান নয়, এমনকি কেউ তাকে মিসও করবে না। যদি তিনি মারা যান, আমি সত্যিই আশা করি ইরানি জনগণ তাদের দেশকে খুনি স্বৈরশাসকের হাত থেকে ফিরিয়ে নেওয়ার সুযোগ পাবে।


ইরানি   প্রেসিডেন্ট   মার্কিন সিনেটর  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

রাইসি শহীদ হয়েছেন: ইরানি গণমাধ্যম

প্রকাশ: ১১:৫১ এএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইরানের গণমাধ্যমের খবরে বলা হচ্ছে, দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হয়েছেন।

সোমবার (২০ মে) ইরানের গণমাধ্যমের খবরে কথা বলা হয়। তবে রাইসির শহীদ হওয়ার বিষয়টি ইরান সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়নি।

ইরানের আধা সরকারি বার্তা সংস্থা মেহর নিউজের খবরে বলা হয়, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি দেশটির জনগণের জন্য তাঁর দায়িত্ব পালন করার সময় একটি দুর্ঘটনার শিকার হন। তিনি শহীদ হয়েছেন। ইরানের অন্যান্য সংবাদমাধ্যমও একই খবর দিয়েছে।

ইরানের এক কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, রাইসিকে বহনকারী বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারটি পুরোপুরি পুড়ে গেছে।


রাইসি   শহীদ   ইরানি   গণমাধ্যম  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুতে ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্টের শোক প্রকাশ

প্রকাশ: ১১:৩০ এএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো। সোমবার (২০ মে) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে তিনি শোক প্রকাশ করেন। জানিয়েছে কাতারভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা আলজাজিরা।

প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, ইরান তাদের দেশের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করে ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট বলেছেন, রাইসি ভেনিজুয়েলার একজননিঃশর্ত বন্ধুছিলেন।

ভেনিজুয়েলা থেকে আন্তরিক সমবেদনা জানিয়ে নিকোলাস মাদুরো লিখেছেন, ‘আপনি (রাইসি) ইরান, মর্যাদা, নৈতিকতা প্রতিরোধের উদাহরণ।

এর আগে দুর্ঘটনার প্রায় ১৬ ঘণ্টা পর ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়া যায়। তবে প্রেসিডেন্ট রাইসি, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আবদোল্লাহিয়ান পূর্ব আজারবাইজানের গভর্নর মালেক রহমাতি কেউই আর বেঁচে নেই। সোমবার (২০ মে) বিবিসি, রয়টার্সসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে এই তথ্য জানানো হয়েছে।


রাইসি   মৃত্যু   ভেনিজুয়েলা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

রাইসির জন্য প্রার্থনায় গোটা দেশ, শোকে পাথর ইরানিরা

প্রকাশ: ১১:১৩ এএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মারা গেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আবদোল্লাহিয়ান। তাদের শোকে পাথর হয়ে গেছে ইরানিরা। দুর্ঘটনার খবর শোনার সঙ্গে সঙ্গে কান্নার রোল পড়ে যায় ইরানের বাড়িতে বাড়িতে, গলি-মহল্লায়। শোক জানাতে রাতেই পথে বসে যান হাজার হাজার মানুষ। মসজিদে মসজিদে চলে রাতভর প্রার্থনা।

তার বেঁচে ফেরার আশায় নারী-পুরুষ নির্বিশেষ মসজিদে প্রার্থনায় বসে যান গোটা দেশবাসী। কেউ কেউ তসবি পাঠ এবং কোরআন তেলাওয়াত করেন সারা রাত। ইরানিরা বলছেন, তাদের আবেগ আর অনুভূতির আরেক নাম প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি।

এর আগে ইরানের প্রেসিডেন্টের জন্য দেশবাসীকে দোয়া করতে বলেন দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। তারপরই যে যেখানে পেরেছেন প্রার্থনায় বসে যান। কিন্তু বিশেষ অভিযানের পর জানানো হয়, দুর্ঘটনা কবলিত এলাকায় কোনো প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। পুড়ে ছাই হয়ে গেছে হেলিকপ্টার। তবে মরদেহ পাওয়া গেছে কিনা তা নিয়ে এখনো কিছু জানানো হয়নি।

দুর্ঘটনার ঠিক কিছুটা আগ মুহূর্তের একটি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দেখা যায়- হেঁটে স্বাভাবিক ভাবেই হেলিকপ্টারে উঠেছেন। ভেতরে বসে দেখেছেন কোন এলাকায় দুর্যোগে কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এর অল্প কিছুক্ষণ পরই খবর ছড়ায় তাকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়েছে।

স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট রাইসি আজারবাইজানের সীমান্তের কাছে কিজ কালাসি এবং খোদাফারিন বাঁধ দুটি উদ্বোধন করেন। সেখান থেকে ফিরে তিনি ইরানের উত্তর-পশ্চিমে তাবরিজ শহরের দিকে যাচ্ছিলেন। এরপরই দুর্ঘটনার খবর আসে


রাইসি   প্রার্থনা   শোক   পাথর   ইরানি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার ছিল যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি

প্রকাশ: ১০:৩৯ এএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষের সন্ধান মিলেছে দুর্ঘটনার প্রায় ১৬ ঘণ্টা পর। তবে প্রেসিডেন্ট রাইসি, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আবদোল্লাহিয়ান পূর্ব আজারবাইজানের গভর্নর মালেক রহমাতি কেউই আর বেঁচে নেই।

সোমবার (২০ মে) বিবিসি, রয়টার্সসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

তবে প্রশ্ন উঠেছে তাদের বহনকারী হেলিকপ্টারটির কী হয়েছিল। কেনই বা হঠাৎ এমন দুর্ঘটনা। আলোচনায় এসেছে হেলিকপ্টারটির নির্মাণকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্রও।

রাইসি যে হেলিকপ্টারটিতে যাত্রা করেছিলেন সেটির মডেল ছিল বেল ২১২, যা যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি। ইরানের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে দুর্ঘটনায় হেলিকপ্টারটি ‌‘সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে

সোমবার (২০ মে) আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত প্রকাশিত বিভিন্ন ছবি এবং ভিডিওগুলো থেকে বোঝা যাচ্ছে, ইব্রাহিম রাইসি এবং তার সঙ্গীদের বহনকারী হেলিকপ্টারটি বেল ২১২ মডেলেল ছিল যা যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এই হেলিকপ্টারটি মাঝারি আকারের যেখানে ১৫টি আসন রয়েছে। এর মধ্যে পাইলটের জন্য একটি আসন এবং যাত্রীদের জন্য বাকি ১৪টি।


রাইসি   হেলিকপ্টার   যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন