নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:২১ পিএম, ২৪ এপ্রিল, ২০১৯
অমিতাভ রেজার ‘ঢাকা মেট্রো’ চলছে এখন হইচইতে। নেভিল ফেরদৌস হাসান এই ওয়েব সিরিজে অভিনয় করে তাক লাগিয়েছেন। তবে অভিনয়ে তিনি মোটেও নতুন নয়। কর্পোরেটে ব্যস্ত এই মানুষের অভিনয়ে পথচলার গল্প বলেছেন তিনি নিজে।
অভিনয়ের শুরুটা কিভাবে?
২০০৪ সালের শেষের দিকে গিয়াস উদ্দীন সেলিম ভাই ‘সংশয়’ নামে একটি সিরিয়াল বানাবেন। যেখানে জয়া আহসান, ফজলুর রহমান বাবু ভাইরা ছিলেন। তখন একটা ক্যারেক্টারের জন্য নতুন মুখ খুঁজছিলেন তিনি। পরিচিত মুখ নিয়ে ওই ক্যারেক্টারটা পরিচালক করতে ইচ্ছুক ছিলেন না। মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ভাইর সঙ্গে আগেই পরিচিত ছিলাম। সরয়ার ভাই আমার কথা সেলিম ভাইকে বলেন। সেলিম ভাই তখন আমার অফিসে এসে দেখা করলেন। অনেক আড্ডা কথা বার্তা হলো। প্রথমে বলেননি যে এই চরিত্রটা করতে হবে। কিছু অবজারভেশনের পর জানালেন চরিত্রটা করতে পারবে কিনা। অফার পেয়ে না করিনি। কেন নয়। করতেই পারি। চেষ্টা তো করতে পারি। ওই নাটকটা খুব হিট হয়েছিল। ওই সময় জয়াও এই নাটকটি থেকে বেশ লাইমলাইটে চলে আসে।
তারপরের পথচলা?
তারপরে প্রচুর কাজের অফার আসতে থাকে। চাকরি সামলিয়ে বেশ কিছু করিছিও। আফসানা মিমির ‘স্পর্শের বাইরে’, ‘লাবন্য প্রভা’, গিয়াস উদ্দীন সেলিমের ‘জনক বাবুর জনরা’, অমিতাভ রেজার ‘মায়েশা’, ‘সারফেস’, ‘শেষ আড্ডা’, মেজবাউর রহমান সুমনের ‘রেলস্টেশনে শোনা গল্প’সহ আরো অনেক কাজ করা হয়েছে। আমি তো ফুল টাইম অ্যাডর্ভাটাইজিংয়ে কাজ করি। চাইলেও ফুল টাইম অভিনেতা হতে পারবো না। ২০০৪-০৫ এর দিকে চেষ্টা করলে হয়তো ফুল টাইম অভিনেতা হতে পারতাম। কিন্তু যখন দেখলাম অনেক কাজের অফার আসছে তখন আসলে অ্যাডভার্টাইজিংয়েই বেশি মনোযোগি হই। কারণ সেটা আমার কাছে প্রয়োরিটি বেশি ছিল। তখনই আস্তে আস্তে অভিনয় কমিয়ে দিয়েছি। এখন তো একদম হাতে গোনা বছরে একটা দুইটা করতে চাই। তাও যদি পরিচালক কিংবা গল্প পছন্দ হয়। তখন সেটা অ্যাডভার্টাইজিংয়ের ওখান থেকে একটু ছুটি নিয়ে করি। সামনেও এভাবেই করার ইচ্ছে আছে। ফুল টাইম অ্যাক্টর আসলে কখনো হওয়া হবে না মনে হয়।
‘ঢাকা মেট্রো’র প্ল্যানিং নাকি হয় অনেক বছর আগে?
২০০২-০৩ সালের দিকের ঘটনা। আমার সাদা রংয়ের একটা করোলা গাড়ী ছিলো। ওইটা নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতেও যাওয়া হতো। তখন যে আমার ক্যারেক্টারটা ছিল, অ্যাডভার্টিজিং, করপোরেটে কাজ করি। এত ব্যস্ত, যদি একদিন সবকিছু ছেড়ে চলে যাই। কেমন হবে সামনের পথটা। পরিচালক অমিতাভ রেজা দীর্ঘদিনের বন্ধু। সেই সময়ে নিয়মিত আড্ডা হতো। আমার সামনে যা কিছু ঘটতে পারে বলে ওর ভাবনায় এসেছে। আর ওই গাড়িটার যে নেমপ্লেট ছিলো। সেই নামেই একটা গল্প আমাকে নিয়ে ভেবে রাখে। আর সেই গল্পটা নিয়ে ও বিভিন্ন সময়ে ভাবছিলো সিনেমা করবে। কিন্তু সেটা নানা কারণে হয়নি। ফাইনালি এবার হলো ওয়েব সিরিজ।
শুটিং অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
ওয়েব সিরিজটির ১১ দিন শুটিং ছিলো দিনাজপুরে। এর আগে ওখানে কখনো যাওয়া হয়নি। এত সুন্দর একটা জায়গা। আর মানুষজনও এত ভালো। তারা বেশ প্রগতীশীল। শুটিংয়ের জন্য ভোর পাঁচটায় উঠতে হতো। গ্রামে ভোরে উঠে পরিবেশটা দেখা সত্যই মুগ্ধতায় ভরা ছিল। সাধারণত এত ভোরে ঘুম থেকে উঠি না। শুটিংয়ের জন্য উঠলাম। সকালে উঠে আমরা শুটিং শুরু করতাম। সন্ধ্যার আগে শুটিং শেষ হয়ে যেত। তারপর রাতে আড্ডা দিতাম। তখন নানা ধরনের কথা হতো। অনেক স্মৃতিচারণ হতো। আমাদের গল্পটা যেমন শহুরে জীবন থেকে ছুটির। তেমনি শুটিংয়ের সময়ও আমাদের ছুটি মিলেছিল।
অপি করিমের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?
পরিচালক অমিতাভ রেজা যেমন দীর্ঘদিননের বন্ধু। তেমনি অপি করিমের সঙ্গেও বন্ধুত্ব ও পরিচিতি অনেক দিনের। এর আগেও অপি করিমের সঙ্গে অভিনয় করা হয়েছে। এছাড়াও অফিসিয়ালি তার সঙ্গে পরিচয়ও বহুদিন আগে থেকে। সেখান থেকে যখন একসঙ্গে অভিনয় করা হলো। সে খুবই পাওয়ার ফুল একজন অভিনেত্রী। আমি যেমন কোন প্ল্যান ছাড়া অভিনয় করি। ও তো অভিনয়ে অনেক বেশি সিরিয়াস। ও ভালো করবে সেটা তো আমাদের সবার জানা কথাই ছিল। কো আর্টিস্ট হিসেবে অপি ভীষণ সাপোর্টিভ। ছোট ছোট অনেক বিষয় আছে। যেমন আমার ক্লোজআপ নিচ্ছে। বিপরীত পাশে ওর যখন ক্লোজআপ নেওয়া হয়েছিল। সেটাই সে আমার ক্লোজআপের সময়ও দিবে। যাতে আমার প্রোপারটা দিতে পারি। অনেক সময় তো এটা অনেকে দিতে চায় না।
অ্যাডভার্টাইজিংয়ের ক্যারিয়ার ২০ বছর হয়ে গেছে। শুরু হয়েছিল কিভাবে?
সেটাও সিরিয়াসভাবে শুরু করা হয়েছিল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকোনোমিক্সে পড়াশুনা শেষ করে জিআরই করছিলাম। বিদেশে গিয়ে পিএইচডি করার ইচ্ছে। ওই সময় এক বন্ধুর পরামর্শ দেয়। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছি। সে বর্তমানে আমেরিকাতে আছে। আমার ক্রিয়েটিভ কাজের প্রতি সবসময়ই একটা আগ্রহ ছিলো। সেটা ক্লাস ফ্রেন্ডরা সবাই জানতো। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ছবি আঁকতাম, গান গাইতাম, গিটার বাজাতাম। সে পরামর্শ দিলো, তুই যে কয়দিন বাংলাদেশে আছোস। এক বছর তো সব কিছু গুছিয়ে বিদেশ যেতে লাগবে। এশিয়াটিকে সিভি দিতে পারিস। বন্ধুরাই সিভি বানিয়ে পাঠিয়ে দেয়। সেখান থেকে ডাক আসে। ওখানে চাকরিটা হয়ে যায়। চাকরিটা বেশ উপভোগ্যই মনে হলো। কিন্তু এর মাঝে বিদেশ যাওয়া ভুলেনি। যখন ভিসার জন্য দাড়ালাম। তখন এশিয়াটেকে চাকরি ছেড়েও দিয়েছিলাম। কিন্তু পরপর দুইবার চেষ্টাতেও ভিসা পেলাম না। না পাওয়ার পর এশিয়াটেকের সারাহ যাকের ম্যাম ডেকে বললেন, কি করবে। তুমি যদি চাও, তোমার এখানকার জবটা কন্টিনিউ করতে পারো। তখন আবার কন্টিনিউ করলাম জবটা। তারপর থেকে তো চলছে এই কাজ। আমার প্রফেশন নিয়ে আমি খুবই খুশি। আমার সে সময়ের সিদ্ধান্ত ভুল ছিলো না।
বর্তমানে এশিয়াটেকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবে আছেন। সামনের দিনের প্ল্যানিং কী?
ঢাকা মেট্রোর সামনে আরেকটি সিজন হওয়ার কথা আছে। সেটা হলে অবশ্যই করা হবে। এছাড়া সিলেক্ট কিছু ভালো কাজ অবশ্যই করতে চাই। এখন প্ল্যান সামনে পাঁচ বছরের মধ্যে আমি আমার যে শখগুলো আছে। যেটা আমার প্যাশন ছিলো কলেজ ভার্সিটি লাইফে। সেগুলোর প্রতি আরো যত্নশীল হবো। সেগুলো পূরণ করার চেষ্টা করবো। সেগুলোতে সচেতনভাবে আরো সময় দিয়ে করবো।
আপনি তো মিউজিশিয়ানও…
পার্টটাইম মিউজিশিয়ানও বলা যায়। একটা ব্যান্ডও আছে। ব্যান্ডের নাম ‘দ্যা সারোগেট ব্যান্ড’। অ্যালবামের কাজ অনেক আগে শুরু করা হলেও শেষ করা হচ্ছে না যথেষ্ট সময়ের জন্য। ক্লাাসিক রক গানগুলো একটা সময় কাভার করতাম। গান গাই, গিটার বাজাই। এখন পিয়ানো বাজানো শিখছি। আঁকাআঁকিটাও নিয়মিত করা হয়। ছবি তুলতে ভীষন পছন্দ করি।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
এবার
শরিফুল রাজের নায়িকা হচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। গত সেপ্টেম্বরে নির্মাতা
হিমু আকরাম তার সিনেমা ‘আলতাবানু
কখনো জোছনা দেখেনি’র নায়িকা হিসেবে স্বস্তিকার নাম ঘোষণা করেছিলেন।
কিন্তু এই অভিনেত্রীর বিপরীতে
কে অভিনয় করবেন, তা জানাননি। অবশেষে
জানা গেল নায়কের নাম।
সিনেমাটিতে
স্বস্তিকার বিপরীতে অভিনয় করবেন রাজ। তবে বিষয়টি
নিয়ে এখনই কথা বলতে
নারাজ নির্মাতা। আর রাজের বিষয়টি
নিশ্চিত করেছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান বেঙ্গল মাল্টিমিডিয়া। প্রযোজনা সংস্থার সূত্রে, স্বস্তিকার বিপরীতে শরিফুল রাজ চূড়ান্ত। ইতোমধ্যে
সিনেমাটিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি। এখন দিন-তারিখ
দেখে শুটিংয়ে নামার অপেক্ষা।
এদিকে
বহু নাটক নির্মাণ করেছেন
হিমু আকবর। এবার নিজের গল্পেই
প্রথম সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন তিনি।
চিত্রনাট্য লিখেছেন হিমু আকরাম, মোহাম্মদ
নাজিম উদ দৌলা ও
মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন।
সৈয়দপুর,
সুন্দরবন, রাজেন্দ্রপুরের শালবনে এর দৃশ্যধারণ হবে
বলে জানা গেছে। তারকাবহুল
এই সিনেমায় স্বস্তিকা-রাজের পাশাপাশি ইরেশ যাকের, মামুনুর
রশীদ, সোহেল মণ্ডলসহ অনেকেই অভিনয় করবেন।
শরিফুল রাজ নায়িকা স্বস্তিকা মুখার্জি
মন্তব্য করুন
মৃণাল
সেনের অন্যতম আলোচিত সিনেমা ‘পদাতিক’। সত্তরের দশকে
মুক্তি পাওয়া এ সিনেমার নামে
তৈরি হয়েছে মৃণাল সেনের বায়োপিক। বানিয়েছেন সৃজিত মুখার্জি। এতে মৃণালের চরিত্রে
অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের চঞ্চল চৌধুরী। সিনেমাটির টিজার প্রকাশ পেয়েছে ১৪ মে। যেখানে
প্রথম ঝলকেই চমকে দিয়েছেন এ
অভিনেতা।
১ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডের টিজারের শুরুতেই দেখানো হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে চির বিদায় জানানো হচ্ছে। গলায় মালা দিয়ে শ্মশান ঘাটের দিকে নেওয়া হচ্ছে। হাজারো মানুষের ভিড়ে সেখানে উপস্থিত আছেন মৃণাল সেন। যার চরিত্রে দেখা গেছে চঞ্চল চৌধুরীকে।
টিজার
অল্প সময়ের হলেও, নির্মাতা সৃজিত বার্তা দিয়েছেন বিপ্লব, বিদ্রোহ, সংসার, জীবন ও সিনেমার।
এতে অল্প সময়েই মুগ্ধ
করেছেন চঞ্চল। ‘পদাতিক’-এ মৃণালের স্ত্রী
গীতা সেনের চরিত্রে অভিনয় করবেন মনামী ঘোষ। পরিচালকের ছেলে
কুণাল সেনের চরিত্রে দেখা যাবে সম্রাট
চক্রবর্তীকে। এ ছাড়া যুবক
মৃণালের চরিত্রে দেখা যাবে কোরক
সামন্তকে। সিনেমাটি এ বছর মুক্তির
কথা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
‘কান
চলচ্চিত্র উৎসব’ বিশ্বের শোবিজ অঙ্গনের অন্যতম বড় চলচ্চিত্র উৎসব।
দক্ষিণ ফ্রান্সের রিজোর্ট শহর কান-এ
প্রতি বছর সাধারণত মে
মাসে এই উৎসব হয়ে
থাকে। এই উৎসবের ৭৭তম
আসরের পর্দা উঠেছে।
১২
দিনব্যাপী আনন্দঘন পরিবেশে তারকাদের এ মিলনমেলা চলবে
২৫ মে পর্যন্ত। এ
উপলক্ষ্যে হলিউড-বলিউডসহ বিশ্বের নামিদামি তারকায় ভরে ওঠে কান
শহর। প্রথমবারের মতো এবার কান
চলচ্চিত্র উৎসবে গিয়েছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা।
ভাবনা বুধবার (১৫ মে) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে ছবি পোস্ট করেছেন। যেখানে তাকে নজরকাড়া পোশাক ও চোখ ধাঁধানো অভিনব লুকে দেখা গেছে। ভাবনার সেই পোস্টে অভিনন্দন জানিয়েছেন ভক্ত-অনুরাগীরা। পুরো সাজে রয়েছে স্নিগ্ধ আমেজ। কারুকাজ করা নীল রঙের শাড়িতে অভিনেত্রীকে বেশ আকর্ষণীয় দেখাচ্ছে।
মন্তব্য করুন
এবারের
লোকসভা নির্বাচনের অন্যতম চমক ছিলেন হিমাচলের
মান্ডি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী কঙ্গনা রানাওয়াত। ১৪ মে তিনি
তার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
কঙ্গনা
রানাওয়াত ২০২২-২৩ অর্থবছরে
মোট ৪ কোটি ১২
লাখ ৯৫ হাজার ৭৭০
টাকা আয় করেছেন। ২০২১-২২ অর্থবছরে তিনি
১২ কোটি ৩০ লাখ
৯২ হাজার ১২০ টাকা আয়
করেছিলেন।
তার
দেওয়া সম্পত্তির খতিয়ান অনুযায়ী বলিউডের কুইনের কাছে এখন ২
লাখ টাকা আছে। দুটি
মার্সিডিজ এবং একটি বিএমডব্লিউ
গাড়ি আছে। বর্তমানে তার
এই বিএমডব্লিউর বাজার দর ৯৮ লাখ
২৫ হাজার ৩৫৬ টাকা। তার
একটি মার্সিডিজ বেঞ্জের দাম ৫৮ লাখ
৬৫ হাজার ৭৭১ টাকা। আরেকটি
মার্সিডিজের দাম ৩ কোটি
৯১ লাখ ২২ হাজার
৭১৮ টাকা। এছাড়া তার একটি স্কুটিও
আছে, যার মূল্য ৫৩
হাজার ৮২৭ টাকা।
প্রায়
পাঁচ কোটি টাকার সোনার
গহনা আছে কঙ্গনার। ৫০
লাখ টাকার রুপার গহনা, ৩ কোটি টাকার
হিরা আছে কঙ্গনার। ফলে
কঙ্গনা রানাওয়াতের মোট অস্থাবর সম্পত্তির
মূল্য ২৮ কোটি ৭৩
লাখ ৪৪ হাজার ২৩৯
টাকা ৩৬ পয়সা।
কঙ্গনা
রানাওয়াতের মানালিতে একটি, মুম্বাইতে একটি এবং চণ্ডীগড়ে
চারটি বাড়ি আছে। তার এই
বাড়িগুলোর দাম যথাক্রমে ২১
কোটি ৭৮ লাখ ৫৬০
টাকা, ২ কোটি ৫০
লাখ টাকা, ৫৫ লাখ টাকা,
৭৫ লাখ টাকা, ৫৮
লাখ টাকা এবং ৫৮
লাখ টাকা।
তবে তার নামে যে বিপুল সম্পত্তি আছে সেটাই নয়। কঙ্গনা রানাওয়াতের মাথায় কিন্তু বিপুল ঋণের বোঝাও আছে। কঙ্গনার মোট ঋণ ১৭ কোটি ৩৮ লাখ ৮৬ হাজার ৬৮১ টাকা।
মন্তব্য করুন
ফলাফল
বাতিল করে চলচ্চিত্র শিল্পী
সমিতির নতুন নির্বাচন দাবি
করেছেন পরাজিত সম্পাদক প্রার্থী নায়িকা নিপুণ আক্তার। ফলাফল বাতি চেয়ে তিনি
এ বিষয়ে হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের
করেছেন।
বিচারপতি নাইমা হায়দারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে এই রিটের শুনানি হবে। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ২০ এপ্রিল চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে নতুন সভাপতি নির্বাচিত হন অভিনেতা মিশা সওদাগর এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।
মন্তব্য করুন