কালার ইনসাইড

টাইগারদের কাছে তারকাদের এখন কি প্রত্যাশা?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০২:২৪ পিএম, ১২ জুন, ২০১৯


Thumbnail

ইংল্যান্ডে বিশ্বকাপ খেলছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। আর বাংলাদেশ থেকে তাদের দিকে চেয়ে কোটি মানুষ। ক্রিকেট দলকে নিয়ে কত প্রত্যাশা কত স্বপ্ন। শোবিজ অঙ্গনের তারকারাও চেয়ে আছেন বাংলাদেশ দলের দিকে। গত তিনটি ম্যাচ দেখেছেন এমন কয়েকজন তারকা জানালেন তাদের অনুভূতি।  

ওমর সানী: ইংল্যান্ড তো বাংলাদেশের সঙ্গে চারশো রান করে ফেলতো। এত বড় স্কোর যখন বিপক্ষ দল করে। তখন নিশ্চয়ই বুঝতে হবে বোলিংয়ে গাফিলতি আছে। বোলিংয়ে দুর্বলতা আছে। সেখানে কিভাবে আমরা উন্নতি করতে পারি সেটা ভাবতে হবে। এত বড় স্কোর কিন্তু সচরাচর হয় না। যেটা ইংল্যান্ড বাংলাদেশের সঙ্গে করে ফেললো। আবার আমার কেন যেন মনে হচ্ছে ওভার কনফিডেন্সটা আমাদের কিছুটা ভোগাচ্ছে। সাউথ আফ্রিকার বিরুদ্ধে জয়টাকি ভাবিয়েছে যে যেকোন প্লেয়ারই পারফর্ম করতে পারে বাংলাদেশের? কারণ যখনই আমি দেখছি প্রথম দুই চারজন ভালো রান করছে না, তখনই টিম ধুমরে মুচরে যাচ্ছে। কেউ আর দাড়াতে পারছে না। আমি মনে করি বিশ্বের যেকান দলের চেয়ে গড়পরতা বাংলাদেশের বোলিং খারাপ নয়। বিশেষ করে ইংল্যান্ডের সঙ্গে যে আমরা এত বড় ব্যবধানে হারলাম। বাংলাদেশের বোলিংয়ের যে বৈশিষ্ঠ। রান চাপিয়ে রাখা। সেটাই তারা আজকাল পারছে না। এটা কিন্তু প্রতিটা ম্যাচে ভোগাবে। বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে কিছু দুর্বলতা তো আছেই। তবে এই মুহূর্তে আমি বোলিংয়ে সংকট দেখতে পাচ্ছি। কিছু চেঞ্জ আনা উচিত। একটু এদিক ওদিক করলে বিপক্ষ দলের গেম প্লানেও কিন্তু অনেক সমস্যা হয়। একটা সময় হয়তো বিপক্ষ দল আমাদের নিয়ে খুব বেশি ছক আকতো না। এখন আমি মনে করি বাংলাদেশকে তারা গভীরভাবে স্টাডি করেই মাঠে নামে।

চঞ্চল চৌধুরী: বাংলাদেশ দুর্ভাগ্যক্রমে পরপর দুটি ম্যাচ হারলো। কিন্তু আমার কেন যেন মনে হয় এই দুটি ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাবনা ছিল। ইংল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশে যে ২৮০ করলো। ইংল্যান্ডের অত রান তাড়া করতে গিয়ে এটা করেছে। বাংলাদেশ যদি আগে ব্যাট করতো, আমার মনে হয় ৩০০ করার সামর্থ্য ছিল। সেটা তখন ইংল্যান্ডের জন্য একটু হলেও চাপ হতো। যেমন নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে ম্যাচটায় দেখেছি। আমি ক্রিকেটার বা ক্রিকেট বোদ্ধাও নয়। তবে সাধারণ জ্ঞান থেকে আমি বলতে পারি যে বাংলাদেশ ম্যাচে যেকোন সময় ঘুরে দাড়াতে পারে। দুই ম্যাচ হারার পরে নিশ্চয়ই টিম ম্যানেজমেন্টের অনেক ভুল ত্রটি চোখে পড়েছে। সেগুলো দ্রুত শুধরে ঘুরে দাড়াতে পারে বলে মনে করি। সাকিব আল হাসান টানা ভালো খেলছে। দেখা গেল সামনের ম্যাচে আমরা তামিমের কাছ থেকে বড় স্কোর আশা করতে পারি। যেটা তামিম পারছে না বিশ্বকাপে। নতুনরা নিজেদের মেলে ধরতে পারছে না। তারা গুটিয়ে আছে। তারা যদি এই সুযোগে নিজেদের প্রমান না করতে পারে। তাহলে সেটা দু:খজনক। আমি বাংলাদেশ টিমকে নিয়ে এখনো আশাবাদি। কারণ অতীতের যেকোন সময়য়ের চেয়ে এবার বেস্ট টিম গেছে বাংলাদেশ থেকে। সবচেয়ে অভিজ্ঞ টিম বাংলাদেশের। ঘুরে দাড়াবে আশা রাখি।

সুমি (চিরকুট): বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড কাপে খেলছে এটা আমাদের জন্য গর্বের। বহু বছর ধরেই কোন একটা স্পোর্টস মাধ্যমে ওয়ার্ল্ড কাপে খেলছে সেটা তো ভালো লাগার বিষয় আছেই। যদি আমরা সাম্প্রতিক পারফর্মেন্স নিয়ে কথা বলি। বিশেষ করে এবারের বিশ্বকাপ নিয়ে। তাহলে সমর্থক হিসেবে বলবো ধৈর্য ধরা উচিত। আমরা সমর্থকরা ভালোবাসি বলেই অনেক কিছু বলি। কিন্তু যারা মাঠে খেলে তাদের জন্য জয় পাওয়াটা কিন্তু এত সোজা ব্যাপার নয়। মাঠে যারা খেলে তারা নিশ্চয়ই বাংলাদেশের জন্য বেস্টটাই করার চেষ্টা করে সবসময়। সামনে আমাদেও অনেকগুলো খেলা আছে। আমরা আশা করি ওখানের কমপক্ষে দুই তিনটা ম্যাচে আমরা জিতবো। এতটকু আশা করতে পারি এই মুহুর্তে বাংলাদেশের টিম থেকে। আমরা প্রথম ম্যাচে জয় পেলাম। সেটা তো ভালো লাগা আছেই। তবে দ্বিতীয় ম্যাচ নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে। সেটা বেশ ভালো লেগেছে। বাংলাদেশের প্রথমে ব্যাটিংটা তেমন ভালো হলো না। তারপর বোলিংয়ের শুরুটাও কোন আশা দেখাতে পারছিল না। কিন্তু শেষ মুহূর্তে যেভাবে ঘুরে দাড়ায় সেটা অসাধারণ ছিল। আমার মনে হয় এই বিশ্বকাপেও বাংলাদেশ এভাবে ঘুরে দাড়ানোর সামর্থ্য রাখে। তৃতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের সঙ্গে টসে জিতে ব্যাটিংটাই নেওয়া উচিত ছিল বলে আমি মনে করি। কারণ ওদের ব্যাটিং যে লাইন আপ, সেখানে প্রেসার না নিয়ে খেলেছে। যা ওদের এত বড় স্কোর গড়ে দিল। আর আমরা ম্যাচের অর্ধেক সময়ই হেরে গেলাম। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে রুবেলকে দরকার ছিল। রুবেল বরাবরই বাংলাদেশের যদি কেউ ইংল্যান্ডের সঙ্গে ভালো বল করে, সে হচ্ছে রুবেল। সামনের ম্যাচগুলোতে এই দিকটায় ভাবা উচিত বলে মনে করি। আশা শেষ হয়ে যায়নি। এখনো আমরা ঘুরে দাড়াতে পারি। টিমকে ভালোবেসে পাশে থাকতে হবে।

রওনক হাসান: শুরুটা খুবই ভালো ছিল। ত্রিদেশীয় সিরিজ জয়ের পর সেভাবেই বিশ্বকাপের শুরুটা ছিল। দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে আমাদেও কামব্যাকটাও ভালো ছিল। ইংল্যান্ডের সঙ্গে আমার মনে হয় কিছু পরিবর্তন দরকার ছিল। ওয়ার্ল্ড কাপের মতো এমন বড় একটা প্ল্যাটফর্মে আমার মনে হয় এক্সপেরিয়েন্স প্লেয়ারদের প্রাধান্য দেওয়া উচিত ছিল। মিঠুন, মোসাদ্দেকদের বদলে মনে হয় সাব্বির লিটনদের সুযোগ দিলে ভরসাটা বাড়তো। রুবেলকে মিস করি। রুবেল দেখা যায় ম্যাচের শেষের দিকে নিয়ন্ত্রিত বোলিং করতে পারে। রুবেল হয়তো কিছুটা রান চাপিয়ে রাখতে পারতো। মিঠুন ও মোসাদ্দেককে তো দেখলাম তিনটা ম্যাচ। তারা আসলে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে পারেনি। তারা যে খেলতে পারে না ব্যাপারটি তা নয়। টানা সুযোগ দিতে থাকলে হয়তো একটা ম্যাচে ভালো খেলবে। কিন্তু তাদের কাছ থেকে ধারাবাহিকতা আশা করতে পারছি না কেন যেন। আরেকটি কথা যে আমাদের দলে এতগুলো অলরাউন্ডার না রেখে মনে হয় একজন বোলার বাড়ানো উচিত। বোলিংয়ে কিন্তু দুর্বলতা পাই। আর ব্যাটিংয়ে প্রথম যে কয়জন আছে তারা ভেঙ্গে পড়লে আসলে খুব বেশি আশা করার মতো কিছু থাকে না। আমার মনে হয় দলে এতগুলো অলরাউন্ডার না রেখে সলিড একজন ব্যাটসম্যান ও একটা বোলার বাড়ানো দরকার। আমরা কি কৌশলের দিক থেকে পিছিয়ে পড়ছি কিনা সেটাও ভাবা দরকার। দ্বিতীয় ম্যাচে উইনিং কম্বিনিশন রাখা হয়েছে ভালো কথা। কিন্তু থার্ড ম্যাচে কিছুটা পরিবর্তন রাখা উচিত বলে মনে করি। ইংল্যান্ডের এক এক মাঠের এক এক রুপ। সেটা মাথায় রেখে দল করা উচিত। সেখানে যে কেই বাদ পড়তে পারে। যাই হোক আমি আশাবাদি যে এই টিমটা সেমিফাইনাল খেলার শতভাগ যোগ্যতা রাখে।

মৌসুমী হামিদ: এই মুহূর্তে বাংলাদেশ অন্যতম সেরা টিম। প্রত্যেকটা প্লেয়ার অভিজ্ঞ এবং নিজেদের প্রমান করা। বাংলাদেশ কিন্তু মাঠে নামছে আকাশ পাতাল ব্যবধান নিয়ে নয়। একটা সময় যেটা ছিল, হারালেও হারাতে পারে। সেটাকে সবাই ‘এক্সিডেন্ট’ বলতো। এখন কিন্তু সেই সুযোগটা নেই। বাংলাদেশ জয়ের টার্গেট নিয়েই মাঠে নামে। সেখানে পরপর দুটি ম্যাচ হেরে গেছে মানে এই নয় যে, আমরা বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেছি। ভারত যেমন টানা জয় পাচ্ছে, আবার কিন্তু পরপর দুটি ম্যাচ হেরেও যেতে পারে। দু:খজনক ব্যাপার হলো আমরা যারা সমর্থক, তারা অত্যাধিক পরিমানে রিঅ্যাক্ট করি। যখন জিতে তখন প্রশংসায় ফেসবুক ভরে যায়। আবার যখন হারে, শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ধুইতে থাকে। সাকিব আজকে ভালো খেলছে তার প্রশংসায় ভরে যাবে, কাল খারাপ খেললে তাকে ধুয়ে দেওয়া হবে। এটা কেমন সমর্থক বাবা!ওরা তো একা খেলে না। ২০ কোটি মানুষ একসঙ্গে খেলে। ওরা খেললে কলিজা আটকিয়ে যায়। আমি গত ম্যাচগুলোতে মুস্তাফিজকে নিয়ে এক্সপেক্ট করেছিলাম যে ভালো বল করবে। কিন্তু পারেনি। মিরাজের খেলা আমাকে খুবই মুগ্ধ করে। মিরাজকে আমার মনে হয় ভবিষ্যৎ সাকিব আল হাসান। মিরাজ আবার আমার খুলনার ভাই। টিমের সাতটা প্লেয়ারই যদি হয় আমার খুলনার। তাও আবার ঘরের পাশের সাতক্ষীরার দুইজন। সব ভাইব্রাদার খেলছে এই টিমে। সেদিন নিলয়, শ্যামল মাওলার সঙ্গে খেলা দেখতেছিলাম শুটিংয়ের ফাকে। ওরা বলে এটা তো নিউজিল্যান্ড বনাম খুলনার খেলা হচ্ছে। যাই হোক, মাশরাফির দল। তার উপর আমাদের আস্থা আছে।  তিনি নিশ্চয়ই আমাদের জয়ের ধারায় নিয়ে যাবে।  



বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ   



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ডিপজলের দায়িত্ব পালনের ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০১:০২ পিএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সম্পাদক পদে ডিপজলের দায়িত্ব পালনের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

চিত্রনায়িকা নিপুন আক্তারের রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সোমবার (২০ মে) বিচারপতি নাইমা হায়দার বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশ দেন।

এর আগে, গত ১৫ মে ফলাফল বাতিল করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নতুন নির্বাচন দাবি করেন পরাজিত সম্পাদক প্রার্থী চিত্রনায়িকা নিপুন আক্তার। ফলাফল বাতিল চেয়ে তিনি বিষয়ে হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করেন। এছাড়া বর্তমান কমিটির দায়িত্ব পালনের ওপর নিষেধাজ্ঞাও চাওয়া হয় এই রিটে।

তার আগে, গত ২০ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে নতুন সভাপতি নির্বাচিত হন অভিনেতা মিশা সওদাগর এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।

সভাপতি পদে মিশা সওদাগর ২৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাহমুদ কলি পেয়েছেন ১৭০ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে মনোয়ার হোসেন ডিপজল পেয়েছেন ২২৫। ১৬ ভোট কম পেয়েছেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী অভিনেত্রী নিপুন আক্তার (২০৯)


ডিপজল   হাইকোর্ট   নিষেধাজ্ঞা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ভোটে জয়ী হলে অভিনয় ছেড়ে দিবেন কঙ্গনা

প্রকাশ: ১২:১১ পিএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউডের কন্ট্রভার্সি কুইন কঙ্গনা রানাওয়াত। প্রথমবারের মতো ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি থেকে নির্বাচনের টিকিট নিয়ে ভোটে লড়ছেন লাইট, ক্যামেরা রেখে জয়ী হতে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ঘুড়ছেন তিনি। এর মধ্যেই ঘোষণা দিয়েছেন ভোটে জয়ী হলে ছেড়ে দিবেন অভিনয়।

হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা কেন্দ্র থেকে এবারের নির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী কঙ্গনা। তার বিরুদ্ধে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে লড়ছেন শক্তিশালী বিক্রমাদিত্য সিং। যার গোটা পরিবার ভারতের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। তাই তো সিনেমায় অভিনয়ের চেয়েও এই লড়াইকে কঠিন মনে করছেন এই অভিনেত্রী।

সাম্প্রতি ভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমে কঙ্গনা অভিনয় ছাড়ারার ঘোষণা দিয়ে বলেন, ‘নির্বাচনের কারণে সিনেমাসংক্রান্ত সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রেখেছি। যদি ভোটে জয়ী হই, তাহলে আমার হাতে কিছু কাজ রয়েছে সেগুলো শেষ করে অভিনয় ছেড়ে দেব। কারণ সিনেমা জগত পুরোটাই মিথ্যা, সেখানে সবই নকল। অভিনয়ের থেকে ভোটের মাঠে টিকে থাকা আমার কাছে কঠিন মনে হচ্ছে। আমি জগণের পাশেই থাকতে চাই।

চলতি লোকসভা নির্বাচনের শেষ দফায় জুন মান্ডিতে ভোট রয়েছে। তাই প্রতিদিনই জনগণের সঙ্গে তার বিভিন্ন সভায় উপস্থিত হতে হয়। ইতোমধ্যেই তিনি তার হলফনামা জমা দিয়েছেন। দেখিয়েছেন আয়ের মোট সম্পত্তির পরিমাণ। ছাড়া নির্বাচনের কারণে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা তারইমার্জেন্সিসিনেমার মুক্তির তারিখও পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।


ভোট   অভিনয়   কঙ্গনা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

২৬ মে বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক

প্রকাশ: ০৮:১৯ এএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

নানা জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশে আসার তারিখ জানালেন কুরুলুস উসমানের বুরাক ওজচিভিত। রোববার (১৯ মে) সোশ্যাল মিডিয়ায় এক ভিডিও বার্তায় আগামী ২৬ মে বাংলাদেশে আসার কথা জানান তিনি।

জানা গেছে, বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণেই বাংলাদেশে আসছেন বুরাক ওজচিভিত। এটাই হবে বাংলাদেশে তার প্রথম সফর।

ভিডিও বার্তায় বুরাক বলেন, বাংলাদেশ তোমায় সালাম। আমি এখন ইস্তাম্বুলে আছি। আমার সব দর্শকদের বলছি, আমি বাংলাদেশে আসছি। তারিখটি তোমরা মনে রেখো। সেটা হলো ২৬ মে। সেদিন সবার সঙ্গে দেখা হবে।

প্রসঙ্গত, বুরাক ওজচিভিত উসমানী সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট উসমানের ভূমিকায় অভিনয় করে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি লাভ করেছেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক ভক্ত-অনুসারী তার।


বাংলাদেশ   কুরুলুস উসমান   বুরাক  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অভিনেত্রী স্ত্রীর মৃত্যুশোক স্বামীর আত্মহত্যা

প্রকাশ: ০২:৫৯ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত ১২ মে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন তেলেগু অভিনেত্রী পবিত্রা জয়রাম। অন্ধ্রপ্রদেশের মেহবুবা নগরের কাছে একটি ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়। হিট তেলেগু টেলিভিশন ধারাবাহিকত্রিনয়নীতে তিলোত্তমার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন পবিত্রা। অভিনেত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় গুরুতর আহত হয় স্বামী অভিনেতা চন্দ্রকান্ত।

দুর্ঘটনায় গাড়িতে তিনিও ছিলেন। তবে স্ত্রীর মৃত্যুর পর একেবারে ভেঙে পড়েন অভিনেতা। এবার নিজেও পাড়ি জমালেন পরপারে। গত শুক্রবার তেলেঙ্গনার অলকাপুরে নিজের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় অভিনেতার ঝুলন্ত দেহ। শনিবার (১৮ মে)  এক প্রতিবেদনে তথ্য জানিয়েছেন ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি।


অভিনেত্রী   মৃত্যুশোক   স্বামী   আত্মহত্যা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

৫৪ হাজার কোটি টাকার মালিক অভিনেত্রী শারমিনের শ্বশুর

প্রকাশ: ০১:৩৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ওয়েব সিরিজহীরামাণ্ডিতে অভিনয় করেছেন বলিউডের নবাগত অভিনেত্রী শারমিন সেহগল। ১৯৯৫ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর জন্ম নেওয়া শারমিনের বর্তমান বয়স ২৮ বছর। যদিও অভিনয় দিয়ে দর্শকদের হৃদয়ে খুব একটা ছাপ ফেলতে পারেননি তিনি। 

মামা সঞ্জয় লীলা বানসালির সহকারী পরিচালক হিসেবে শোবিজাঙ্গনে যাত্রা শুরু করেন সেহগল। বলিউডের শীর্ষ পরিচালক বানসালির সঙ্গে খামোশি, দেবদাস এবং ব্ল্যাকের মতো অনেক বড় বড় প্রজেক্টে কাজ করেছেন শারমিন।

ব্যক্তিজীবনে ২০২৩ সালের নভেম্বরে শারমিন সেহগল ব্যবসায়ী আমান মেহতাকে বিয়ে করেছেন। আমান বিজনেস টাইকুন সমীর মেহতার ছেলে। সমীর এবং তার ভাই সুধীর মেহতা টরেন্ট গ্রুপের প্রধান। মেহতা ভাইদের সাম্রাজ্য ফার্মা, পাওয়ার, গ্যাস এবং ডায়াগনস্টিক সেক্টরজুড়ে বিস্তৃত।

ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স অনুসারে, ২০২৪ সালের হিসেবে সমীর মেহতার মোট সম্পত্তির পরিমাণ .৪৪ বিলিয়ন ইউএস ডলার বা ৫৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। টরেন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস মেহতা ব্রাদার্সের মূল কোম্পানি। ব্রিটিশ ম্যাগাজিন ফোর্বসের মতে, সংস্থাটি বছরে ৩৫ হাজার কোটি টাকা আয় করে।


কোটি টাকা   অভিনেত্রী   শারমিন   শ্বশুর  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন