ইনসাইড বাংলাদেশ

হাসপাতালে ফোন করে তারেক বলেছিলো ‘আহতদের যেন মেরে ফেলা হয়’

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:২৪ পিএম, ২১ অগাস্ট, ২০১৯


Thumbnail

‘সেদিন যখন রমনার ভেতর থেকে গ্রেনেড এসে পড়লো আমাদের সভাস্থলে তখন আমি বসে ছিলাম আইভি আপারা যে পাশে বসেছিলো তার পেছনে। আপাকে লক্ষ্য করে ছোড়া গ্রেনেডটা এসে যখন সমাবেশ স্থলে পড়েছে তখন সমাবেশ স্থল সভা-সমিতির যায়গা ছিলো না। এখানে তখন রক্তের বন্যা বইতে শুরু করেছে। সারা এলাকা জুড়ে মৃত্যুর আহাজারি,চোখের সামনে মরে পড়ে থাকতে দেখেছি মানুষ। আইভি আপা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার পরেও যেভাবে চোখ খুলে তাকিয়ে ছিলেন সেটা দেখে আমার মনে হয়েছে আপা জীবনের শেষ সময়টা পর্যন্ত খোলা চোখে এত বড় নির্মমতা দেখে গেছেন।’

কথাগুলো বলছিলেন ২০০৪ সালে বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের সমাবেশে আর্জেস গ্রেনেড হামলায় আহত মাহমুদা মনোয়ার। তিনি সেদিনের বর্ননা দিয়ে বলেন, ‘আমারো শরীরে স্প্রিন্টার লেগেছে তিন জায়গায়, আমি রক্তাক্ত অবস্থায় খুঁজে বেড়িয়েছি আমার ছেলেকে। খুঁজতে খুঁজতে তাকে আমি পাই চানখার পুলে। আমি নিজে চিকিৎসা নিতে ডিএমসি(ঢাকা মেডিকেল কলেজ) যাচ্ছিলাম সে সময়। যাওয়ার পথে চোখে পড়ে আমার ছেলেকে পুলিশ ধরে বেদম মারছে। তাকে মার থেকে বাঁচাতে আমি ছেলের উপর শুয়ে পড়ি শরীরে স্প্রিন্টারের ব্যাথাসহ। কিভাবে কিভাবে যেন পুলিশের হাত থেকে ছেলেকে উদ্ধার করে নিয়ে ডিএমসি তে যাই চিকিৎসা নিতে। সেখানে ডাক্তাররা আমাকে আর আমার ছেলেকে ভর্তি নেবে না। অনেক অনুরোধ করার পরে তারা ভর্তি নিলেও কোন ধরনের চিকিৎসা সেবা দিচ্ছিলো না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।’

তিনি বলতে থাকেন,‘তবুও আমি আর আমার ছেলেসহ আমাদের মতো অনেকেই সেখানে যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছিলাম। আর কোথায় যাবো সে সময় আর ভেবে পাচ্ছিলাম না। এর মধ্যেই আমরা খবর পাই তারেক জিয়া হাসপাতালে ফোন দিয়ে বলেছে গ্রেনেড হামলায় যারা আহত হয়ে এখানে ভর্তি আছে তাদের সবাইকে যেন মেরে ফেলা হয়। এরা বেঁচে থাকলে সাক্ষী দেবে আদালতে। এই খবর শোনার পরে আমি কি করবো ভেবে পাচ্ছিলাম না। আধমরা জীবন বাঁচানোর জন্যে আমি আর আমার ছেলে হাসপাতাল ছেড়ে পালিয়ে আসি। এসে অনেক আকুতি মিনতি করে একটা ভ্যানের ব্যবস্থা করে সেটা নিয়ে হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে যাই এবং গোপনে চিকিৎসা নেই।’

কথা বলতে বলতে স্মৃতি হাতরে তিনি আরো জানান, ‘একটা দেশের নেতাকে বিশ বার মেরে ফেলার জন্যে হামলা করা হয়েছে। একবারের সাক্ষী আমি নিজে। শুধু যে হামলাই করা হয়েছিলো বিষয়টা তেমন না হামলার পরে আহত নেতাকর্মীদের পুলিশ দিয়ে বেদম প্রহার করে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়ার চেষ্টাও করা হয়েছিলো। একবার ভাবুন শরীরে অসংখ্য স্প্রিন্টার নিয়ে একটা মানুষ মৃত্যু যন্ত্রণায় ভুগছে সেই সময় পুলিশ এসে তাকে সমাবেশ স্থল ত্যাগ করার জন্যে মারধর করছে। এর থেকে নির্মম দৃশ্য আর কি হতে পারে?’ প্রশ্ন করে উত্তরের অপেক্ষায় না থেকে তিনি আবার বলতে শুরু করেন, ‘আমার সারা শরীরে এখনো নয়টি স্প্রিন্টার আছে যেগুলো সময় অসময়ে যে পরিমান যন্ত্রণা দেয় তার থেকে বেশি যন্ত্রণা দেয় সেদিন আহত অবস্থায় যাদের পুলিশ মেরেছে তাদের আহাজারির কথা মনে হলে।’ এটুকু বলেই ডুকরে কাঁদতে থাকেন মাহমুদা। চোখে থাকা চশমার ফাঁক দিয়ে তার কান্নার জল বুকে এসে মিশে যায় কিন্তু এই জলে তার অন্তর জ্বালা বা দহন নেভে না বরং বাড়ে হাজার গুন। তার কাছে জানতে চাওয়া হয় এই ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অপরাধে দোষী ব্যক্তিদের নিয়ে কিছু বলার আছে কি না? উত্তরে তিনি বলেন,‘এই ঘটনার মূল হোতা হলো খালেদা আর তারেক জিয়া। তাদের প্রত্যক্ষ মদদে এই হামলা চালানো হয়েছিলো সেটা এখন আইনি ভাবে প্রমাণিত। আমি এবং আমাদের সেদিন যারা আহত ও নিহত হয়েছে তাদের সবার পক্ষ্য থেকে দাবি জানাই খালেদা-তারেকের যেন ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।’

বাংলা ইনসাইডার



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন