ইনসাইড পলিটিক্স

চট্টগ্রাম সিটিতে আ.লীগের কাউন্সিলর প্রার্থী যারা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:৫৭ পিএম, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২০


Thumbnail

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ সাধারণ কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর পদে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে। দুটি পদে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন না হলেও দলীয় সমর্থন দেয়া হয়।

বুধবার বিকালে গণভবনে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের এক সভায় এই প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়। এতে সভাপতি করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আগামী ২৯ মার্চ চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মেয়র পদে নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম চৌধুরীকে মনোনয়ন দিয়েছে দল। আর আজ ৪১টি সাধারণ ওয়ার্ড এবং ১৪টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে প্রার্থী দিলো আওয়ামী লীগ।

কাউন্সিলর পদে মনোনয়ন পেলেন যারা:

ওয়ার্ড নং- ০১ (পাহাড়তলী): গাজী মো. শফিউল আজিম; সভাপতি, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ০২ (জালালবাদ): মোহাম্মদ ইব্রাহিম; সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগ।

ওয়ার্ড নং- ০৩ (পাঁচলাইশ): কফিল উদ্দিন খান; বর্তমান কাউন্সিলর।

ওয়ার্ড নং- ০৪ (চান্দগাঁও): মো. সাইফুদ্দিন খালেদ; বর্তমান কাউন্সিলর ও যুগ্ম-আহ্বায়ক, চান্দগাঁও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ০৫ (মোহরা): মোহাম্মদ কাজী নুরুল আমিন; সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক, মহানগর ছাত্রলীগ।

ওয়ার্ড নং- ০৬ (পূর্ব ষোলশহর): এম আশরাফুল আলম; বর্তমান কাউন্সিলর ও সাধারণ সম্পাদক, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ০৭ (পশ্চিম ষোলশহর): মো. মোবারক আলী; বর্তমান কাউন্সিলর ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা।

ওয়ার্ড নং- ০৮ (শুলক বহর): মো. মোরশেদ আলম; বর্তমান কাউন্সিলর ও সদস্য, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ

ওয়ার্ড নং- ০৯ (উত্তর পাহাড়তলী): নুরুল আবছার মিয়া, সভাপতি, পাহাড়তলী থানা আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১০ (উত্তর কাট্টলী): নিছার উদ্দিন আহমেদ; বর্তমান কাউন্সিলর ও সভাপতি, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১১ (দক্ষিণ কাট্টলী): মো. ইসমাইল; সভাপতি, ১১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১২ (সরাইপাড়া): মো. নুরুল আমিন; আহ্বায়ক, ১২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১৩ (পাহাড়তলী): মো. ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী; সদস্য, আহ্বায়ক কমিটি, মহানগর যুবলীগ।

ওয়ার্ড নং- ১৪ (লালখান বাজার): আবুল হাসনাত মো. বেলাল; সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১৫ (বাগমনিরাম): মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন; বর্তমান কাউন্সিলর ও সভাপতি, ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১৬ (চকবাজার): সাইয়েদ গোলাম হায়দার মিন্টু; বর্তমান কাউন্সিলর ও উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য, চকবাজার থানা আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১৭ (পশ্চিম বাকলিয়া): মোহাম্মদ শহিদুল আলম; উপ-প্রচার সম্পাদক, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১৮ (পূর্ব বাকলিয়া): মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ; বর্তমান কাউন্সিলর ও সাধারণ সম্পাদক, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১৯ (দক্ষিণ বাকলিয়া): মো. নূরুল আলম সভাপতি, ১৯নং ওয়ার্ড যুবলীগ।

ওয়ার্ড নং- ২০ (দেওয়ান বাজার): চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী বর্তমান কাউন্সিলর ও সাংগঠনিক সম্পাদক, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ২১ (জামালখান): শৈবাল দাশ সুমন; বতর্মান কাউন্সিলর ও সদস্য, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ২২ (এনায়েতবাজার): মোহাম্মদ সলিম উল্লাহ; বর্তমান কাউন্সিলর ও সাধারণ সম্পাদক, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ২৩ (উত্তর পাঠানটুলি): মোহাম্মদ জাবেদ; বর্তমান কাউন্সিলর ও সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ২৪ (উত্তর আগ্রাবাদ): নাজমুল হক; বর্তমান কাউন্সিলর ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ২৫ (রামপুর): আব্দুস সবুর লিটন; যুগ্ম আহ্বায়ক, ২১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ২৬ (উত্তর হালিশহর): মোহাম্মদ হোসেন; ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ২৭ (দক্ষিণ আগ্রাবাদ): মো. শেখ জাফরুল হায়দার চৌধুরী; যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ২৮ (পাঠানটুলি): নজরুল ইসলাম বাহাদুর; সভাপতি, ২৮নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ২৯ (পশ্চিম মাদারবাড়ী): গোলাম মোহাম্মদ জোবায়ের; বর্তমান কাউন্সিলর ও

ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ৩০ (পূর্ব মাদারবাড়ী): আতাউল্লাহ চৌধুরী; যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক,

ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ৩১ (আলকরণ): মো. আবদুস সালাম; সদস্য, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ

ওয়ার্ড নং- ৩২ (আন্দরকিল্লা): জহর লাল হাজারী; বর্তমান কাউন্সিলর ও

উপ-দপ্তর সম্পাদক, মহানগর আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ৩৩ (ফিরিঙ্গী বাজার): মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন; সাবেক সাধারণ সম্পাদক,

মহানগর ছাত্রলীগ।

ওয়ার্ড নং- ৩৪ (পাথরঘাটা): পুলক খাস্তগীর; সদস্য, আহ্বায়ক কমিটি, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ৩৫ (বক্সির হাট): হাজী নুরুল হক; উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ৩৬ (গোসাইল ডাঙ্গা): হাজী জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী; বর্তমান কাউন্সিলর ও

সভাপতি, মহানগর জাতীয় শ্রমিক লীগ।

ওয়ার্ড নং- ৩৭ (উঃ মঃ হালিশহর): মো. হোসেন মুরাদ; ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ৩৮ (দঃ মঃ হালিশহর): গোলাম মো. চৌধুরী; বর্তমান কাউন্সিলর ও

সদস্য, মহানগর আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ৩৯ (দক্ষিণ হালিশহর): জিয়াউল হক সুমন; বর্তমান কাউন্সিলর ও

সদস্য, ইপিজেড থানা আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ৪০ (উত্তর পতেঙ্গা): আবদুল বারেক; সভাপতি, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ৪১ (দক্ষিণ পতেঙ্গা): ছালেহ আহম্মদ চৌধুরী; বর্তমান কাউন্সিলর ও

সভাপতি, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়ন পেলেন যারা।

ওয়ার্ড নং- ১, ২, ৩: সৈয়দা কাশপিয়া নাহরিন; বর্তমান কাউন্সিল।

ওয়ার্ড নং- ৪, ৫, ৬: জোবাইরা নার্গিস খান; বর্তমান কাউন্সিলর।

ওয়ার্ড নং- ৭ ও ৮: জোহরা বেগম; সভাপতি, ৪২নং সাংগঠনিক ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ৯, ১০ ও ১৩: তছলিমা বেগম (নুরজাহান); সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১৪, ১৫ ও ২১: শিউলি দে; সদস্য, ২১নং ওয়ার্ড মহিলা লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১৭, ১৮ ও ১৯: শাহীন আকতার রোজী; সদস্য, ১৯নং ওয়ার্ড দক্ষিণ বাকলিয়া মহিলা আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১৬, ২০ ও ৩২: রুমকি সেনগুপ্ত; মহিলা সম্পাদিকা, ৩২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ২২, ৩০ ও ৩১: নীলু নাগ; বর্তমান কাউন্সিলর।

ওয়ার্ড নং- ১২, ২৩ ও ২৪: মিসেস নুর আক্তার (প্রমা); সদস্য, ২৪নং ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ১১, ২৫ ও ২৬: হুরে আরা বেগম; শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক, চট্টগ্রাম মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ২৮, ২৯ ও ৩৬: জিন্নাত আরা বেগম; মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা, ৩৬নং ওয়ার্ড ৩নং ইউনিট আওয়ামী লীগ।

ওয়ার্ড নং- ২৭, ৩৭ ও ৩৮: আফরোজা জহুর (আফরোজা কালাম); বর্তমান কাউন্সিলর।

ওয়ার্ড নং- ৩৩, ৩৪ ও ৩৫: লুৎফুন্নেছা দোভাষ বেবী; বর্তমান কাউন্সিলর।

ওয়ার্ড নং- ৩৯, ৪০ ও ৪১: শাহানুর বেগম; বর্তমান কাউন্সিলর।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ওবায়দুল কাদেরকে রিজভীর পাল্টা প্রশ্ন

প্রকাশ: ০৪:৩৩ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে এবার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ‘ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে কেন’— ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেছেন, ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে না, তাহলে কী মাফিয়া, মাস্তান, ঋণ খেলাপিরা ঢুকবে?

রোববার (১৯ মে) রাজধানীর নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আর্থিক সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ প্রশ্ন রাখেন। এসময় গত ১৮ এপ্রিল সন্ধ্যায় মধুখালী উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের পঞ্চপল্লী গ্রামের কালী মন্দিরে আগুনের ঘটনায় হামলায় নিহত ২ নির্মাণশ্রমিকের পরিবারকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পক্ষ থেকে সহায়তা প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে রিজভী বলেন, এক মর্মান্তিক পরিস্থিতির মধ্যে দেশের মানুষ দিন অতিক্রম করছে। এখানে জীবন ও সম্পদের কোনো নিরাপত্তা নেই। জনগণের মনোভাব ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য সরকার একের পর এক পন্থা অবলম্বন করছে। মধুখালীতে শ্রমিকদের পিটিয়ে হত্যা এটি একটি পন্থা। এরা মানুষকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করে না। এরা মানুষের লাশ ও রক্তপাতের ওপর দিয়ে হেঁটে যেতে ভালোবাসেন।

আওয়ামী লীগ গোটা জাতিকে একটি গোরস্তান বানানোর প্রক্রিয়ায় লিপ্ত উল্লেখ করে রিজভী বলেন, আজ লাশ হচ্ছে জীবন্ত মানুষ। তার একটি ঘটনা মধুখালীতে। সরকার তার বহুমুখী ব্যর্থতা ঢাকতেই একের পর নাটক করে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, শুধু ব্যাংক থেকে ১২ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়ে গেছে। এটা আমার বক্তব্য না। এটা সিডিপির বক্তব্য। আমাদের জিডিপি ১২ শতাংশ নাই হয়ে গেছে। ৯২ হাজার কোটি টাকা শুধু ব্যাংক থেকে লোপাট হয়ে গেছে। লোপাটকারী সবাই ক্ষমতাসীন দলের লোক ও আত্মীয়-স্বজন।

রিজার্ভ থেকে ৫০ বিলিয়ন ডলার উধাও করে দেওয়া হয়েছে মন্তব্য করে রিজভী বলেন, এখন তলানিতে রিজার্ভ। সরকার বলছে, ১৩ বিলিয়ন ডলার আছে। অথচ যারা সচেতন মানুষ তারা বলছেন ৭ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার আছে। এর মধ্যে বিদ্যুৎ খাতের ঋণ পরিশোধ করতে ৪ বিলিয়ন ডলার যাবে।

রিজভী আরও বলেন, যারা ব্যাংকের টাকা লুটপাট করে সম্পদের মালিক হয়েছেন, দেশের বাইরে বাড়ি করেছেন তাদের কথা সাংবাদিকরা যেন না জানতে পারেন তার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।

আওয়ামী লীগ   সাধারণ সম্পাদক   ওবায়দুল কাদের   রুহুল কবির রিজভী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

নাশকতার মামলায় বিএনপি নেতা ইশরাক কারাগারে

প্রকাশ: ০৪:০৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

নাশকতার অভিযোগে রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায় বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ঢাকা মহানগর বিএনপির সিনিয়র সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (১৯ মে) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আস-সামছ জগলুল হোসেন আদেশ দেন।

মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন ইশরাক। আজ আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিন বর্ধিত করার আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন বাড়ানোর আবেদন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।


নাশকতা   মামলা   বিএনপি   ইশরাক   কারাগা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

‘‌‌‌‍‍‍‍ব্যাংকে কী মাফিয়া, মাস্তান, ঋণ খেলাপিরা ঢুকবে?’

প্রকাশ: ০৩:৫৭ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে কেন’-আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন রুহুল কবির রিজভী। বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেছেন, ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে না, তাহলে কী মাফিয়া, মাস্তান, ঋণ খেলাপিরা ঢুকবে?

রোববার (১৯ মে) রাজধানীর নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আর্থিক সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের কাছে তিনি প্রশ্ন রাখেন। এসময় গত ১৮ এপ্রিল সন্ধ্যায় মধুখালী উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের পঞ্চপল্লী গ্রামের কালী মন্দিরে আগুনের ঘটনায় হামলায় নিহত নির্মাণশ্রমিকের পরিবারকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পক্ষ থেকে সহায়তা প্রদান করা হয়।

রিজভী আরও বলেন, যারা ব্যাংকের টাকা লুটপাট করে সম্পদের মালিক হয়েছেন, দেশের বাইরে বাড়ি করেছেন তাদের কথা সাংবাদিকরা যেন না জানতে পারেন তার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।


‘‌‌‌ব্যাংক   মাফিয়া   মাস্তান   ঋণখেলাপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ: জিএম কাদের

প্রকাশ: ০৩:৪৬ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনের সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। সে জন্যই সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং যা অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় কালে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে দুপুরে জিএম কাদের ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে যান। সেখান থেকে সরাসরি রংপুর সার্কিট হাউজে পৌঁছান। সেখানে জেলা প্রশাসক মোবাস্বের হাসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলম চৌধুরী, মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়াসহ প্রশাসনের পার্টির নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জিএম কাদের বলেন, সামনে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রিজার্ভ এখন ১৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে, যা যাবৎ কালের সর্বনিম্ন।

তিনি আরও বলেন, সরকার যতই রির্জাভের কথা বলুক আসলে ১০ বিলিয়ন ডলারই আছে বলে আমার মনে হয় না। এসব আমাদের জন্য অশুভ সংকেত। দেশে টাকা নেই প্রতিদিন রিজার্ভ কমে যাচ্ছে। দেশে বিনিয়োগ আসছে না। যে অর্থ আসে তা বিদেশে চলে যাচ্ছে। ফলে ডলারের এবং দেশীয় টাকার চরম অবমূল্যায়ন হচ্ছে। দিন দিন টাকার ভ্যালু কমে যাচ্ছে।

জিএম কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ অনেক বড় বড় কথা বলে। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন এটা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আগে আওয়ামী লীগ একটা গাছের মতো ছিল। জনগণ যেখানে বিশ্রাম নিতো। এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।


দেশ   অর্থনৈতিক   জিএম কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল

প্রকাশ: ০৯:১৯ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল। সারা দেশেই বাড়ছে দলটির গৃহদাহ। দল পুনর্গঠন চলমান স্থানীয় সরকার নির্বাচন ঘিরে দলীটির বিবাদ প্রকাশ্যে আসছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে কেন্দ্রীয় নির্দেশ সবচেয়ে বেশি লঙ্ঘন করছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির নেতারা। তাদের অনেকে এলাকায় গিয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করতে গোপনে উসকে দিচ্ছেন স্থানীয় নেতাদের। ঢাকায় ফিরে তারাই আবার দলীয় সিদ্ধান্ত লঙ্ঘনের দায়ে সংশ্লিষ্ট নেতাদের বহিষ্কারের মাধ্যমে নিজেদের পথ প্রশস্ত করছেন। এতে পারস্পরিক সন্দেহ-অবিশ্বাস ঘনীভূত হচ্ছে।

দলের নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো জানায়, গত বছরের ২৮ অক্টোবরের দলীয় মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে কারাগারে যাওয়া নেতাদের অনেকের ভূমিকা রহস্যজনক বলে মনে করছেন দলীয় অনেকে। নিয়ে দলের ভিতরে রয়েছে বিতর্ক। সুনির্দিষ্ট প্রমাণের (অডিও-ভিডিও) ভিত্তিতে বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে কেন্দ্র থেকে। অনেককে অঘোষিতভাবেওএসডিকরা হয়েছে সাংগঠনিক কার্যক্রমের ক্ষেত্রে। নিয়ে ক্ষোভে কেউ কেউ রাজনীতি থেকেই নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ছেন। চলে যাচ্ছেন দেশ ছেড়ে।

এসব বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, বিএনপি মহাসাগরের মতো বিস্তৃত একটি বিশাল রাজনৈতিক দল। দলে নেতাদের মধ্যে কোনো বিষয়ে মতামত প্রদানের ক্ষেত্রে পার্থক্য থাকতেই পারে। তবে কোনো রকমের অভ্যন্তরীণ বিরোধ বা কোন্দল নেই।

জানা গেছে, সম্প্রতি সবচেয়ে বেশি বিরোধ-কোন্দল সৃষ্টি হয়েছে চলমান উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। এই নির্বাচনের প্রাক্কালে দলের হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে বয়কটের পক্ষে নেতা-কর্মীদের মধ্যে গণসচেতনতা সৃষ্টির জন্য সারা দেশে সাংগঠনিক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকদের সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু বেশির ভাগ নেতাই তাদের নিজ নিজ এলাকায় সেই দায়িত্ব পালন করেননি। অনেকে এলাকাতেই যাননি। জেলা বিএনপির শীর্ষকর্তারাও তেমন কোনো ভূমিকা রাখেননি। বরং উল্লিখিত নেতাদের এলাকাতেই ভোট কেন্দ্রে সবচেয়ে বেশি ভোটারের উপস্থিতি দেখা গেছে। নির্বাহী কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত এসব নেতার দ্বৈত ভূমিকায় তৃণমূলের নেতারা ক্ষুব্ধ।


বিএনপি   অভ্যন্তরীণ   কোন্দল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন