ইনসাইড বাংলাদেশ

মুশফিকের সেঞ্চুরির অপেক্ষা, স্বস্তি নিয়ে লাঞ্চে বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:০২ পিএম, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০


Thumbnail

মুমিনুল হক ও মুশফিকুর রহীমের ব্যাটে ১৭৯ রানের জুটি পেয়েছে বাংলাদেশ। ৩ উইকেটে ২৪০ রান নিয়ে তৃতীয় দিন শুরু করে টাইগাররা। দিনের শুরুতেই আগের দিনের অপরাজিত মুশফিকুর রহীম তুলে নেন ক্যারিয়ারের ২২তম অর্ধশতক। সঙ্গে থাকা মুমিনুলও থেমে থাকেননি। ব্যাট চালাতে চালাতে তুলে নেন টেস্ট ক্যারিয়ারের নবম সেঞ্চুরি। মুশফিক এখন অবশ্য সেঞ্চুরি থেকে এক রান দূরে।

৯৯তম ওভারের এনডিলোভুর শেষ বলে এক রান নিলেই সেঞ্চুরি পেয়ে যেতেন মুশফিক। কিন্তু সেটি না করে ৯৯ রানে থেকেই লাঞ্চে গেলেন। তার সঙ্গে ওপরপ্রান্তে আছেন সেঞ্চুরিয়ান মুমিনুল ১১৯ রানে। এই সেশনে বাংলাদেশের এসেছে ১১১ রান।

এই সেশনে বাংলাদেশের অর্জন মুমিনুলের সেঞ্চুরি। টেস্ট ক্যারিয়ারের নবম সেঞ্চুরি করেছেন এই টেস্ট স্পেশালিস্ট ব্যাটসম্যান। তবে অধিনায়ক হিসেবে এটিই তার প্রথম সেঞ্চুরি। এই সেঞ্চুরির মধ্য দিয়ে মুমিনুল ছুঁয়েছেন দেশসেরা ওপেনার তামিম ইকবালকে। টেস্টে ৯টি সেঞ্চুরি করা তামিমের পাশে এখন মুমিনুল।

এদিকে ৯৯ রানে লাঞ্চে যাওয়া মুশফিক বিরতির পর এসে শতক হাঁকালে এটি হবে তার টেস্ট ক্যারিয়ারের সপ্তম সেঞ্চুরি। ১৫৩ বলে ৯৯ রান করতে মুশি খেলেছেন ১৭টি বাউন্ডারি।

মুমিনুলের সেঞ্চুরি

টেস্ট ক্যারিয়ারের নবম সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হক। অধিনায়ক হিসেবে এই তার প্রথম শতক। তিরিপানোর করা ৮৩তম ওভারের তৃতীয় বলটিকে বাউন্ডারিতে পাঠিয়ে তিন অঙ্কের ম্যাজিক্যাল ফিগার স্পর্শ করেন মুমিনুল। ১৫৬ বলের এই ইনিংসে ১২টি চারের মার ছিল। মুশফিককে নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ইতোমধ্যে ১৩২ রান সংগ্রহ করেছেন তিনি।

৩ উইকেটে ২৪০ রান নিয়ে তৃতীয় দিন শুরু করে টাইগাররা। দিনের শুরুতেই আগের দিনের অপরাজিত মুশফিকুর রহীম তুলে নেন ক্যারিয়ারের ২২তম অর্ধশতক। সঙ্গে থাকা মুমিনুলও থেমে থাকেননি। ব্যাট চালাতে চালাতে তুলে নেন সেঞ্চুরি।

বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৩০৪ রান। উইকেটে রয়েছেন মুশফিকুর রহীম (৭০) এবং অধিনায়ক মুমিনুল হক (১০৩)।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান

প্রকাশ: ০৮:৩৯ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ ইন্দো-প্যাসিফিক স্থলবাহিনীবিষয়ক সম্মেলন ও প্রদর্শনীতে অংশ নিতে সোমবার (১৩ মে) যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন।

সফরকালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই অঙ্গরাজ্যে আগামী ১৪-১৬ মে পর্যন্ত অনুষ্ঠেয় দ্যা ল্যান্ড ফোরসেস প্যাসিফিক (এলএএনপিএসি) সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণ করবেন।

সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণের পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও অস্ট্রেলিয়া'র বাহিনী প্রধানসহ বিভিন্ন দেশ হতে আগত সেনাবাহিনী প্রধানগণ ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন এবং পারস্পরিক সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন।

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, এ সিম্পোজিয়ামের লক্ষ্য হলো ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের স্থল বাহিনীগুলোর মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করা, পেশাদার সম্পর্ক উন্নয়ন ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা।

সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণের পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও অস্ট্রেলিয়া'র বাহিনী প্রধানসহ বিভিন্ন দেশ হতে আগত সেনাবাহিনী প্রধানগণ ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন এবং পারস্পরিক সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন।

সিম্পোজিয়াম শেষে সেনাবাহিনী প্রধান আগামী ১৯ মে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করবেন।

সরকারি সফর   যুক্তরাষ্ট্র   সেনাপ্রধান   এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কুতুবদিয়ায় পৌঁছেছে এমভি আবদুল্লাহ

প্রকাশ: ০৭:০৭ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ও ২৩ নাবিক এক মাস পর কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় এসে পৌঁছেছে। 

সোমবার (১৩ মে) বিকেলে বঙ্গোপসাগরের কুতুবদিয়া চ্যানেলে এসে পৌঁছায় জাহাজটি। আগামীকাল মঙ্গলবার (১৪ মে) বিকেলে সদরঘাট জেটিতে তাদের বরণ করবেন স্বজনরা। 

এমভি আবদুল্লাহর ফোর্থ ইঞ্জিনিয়ার আহমেদ তানভীর গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা উপকূল থেকে ৫-৬ নটিক্যাল মাইল দূরে আছি। সাড়ে চারটার দিকে আমরা কুতুবদিয়া পৌঁছেছি। কিছুক্ষণ পর জাহাজ নোঙর করা হবে।

উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ ২৩ নাবিকসহ জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ার জলদস্যুরা। ৩২ দিন জিম্মি থাকার পর মুক্তিপণ নিয়ে ১৪ এপ্রিল জাহাজটি মুক্ত করে দেয় তারা। এরপর আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পণ্য খালাস করে জাহাজটি আরেকটি বন্দরে নতুন পণ্য বোঝাই করে। সেখান থেকে রওনা দেয়ার পর গত শনিবার জাহাজটি বাংলাদেশের জলসীমায় আসে। এর আগে একই মালিক গ্রুপের এমভি জাহান মনিকে নাবিকসহ ২০১০ সালে জিম্মি করেছিল জলদস্যুরা। সেবারও মুক্তিপণ দিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়।

কুতুবদিয়া   এমভি আবদুল্লাহ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

টাঙ্গাইলে মুক্তিযোদ্ধা পুত্র হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

প্রকাশ: ০৬:৩১ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

টাঙ্গাইলের নাগরপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধার পুত্র রাজিব হত্যা ও তানভীর হোসেন তান্নার উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের আয়োজনে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

সোমবার (১৩ মে) সকালে নাগরপুর সদর সড়কে (রিক্সা স্ট্যান্ড) দাঁড়িয়ে প্রায় শতাধিক মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সদস্যদের অংশগ্রহণে এই প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়। 

 

এসময় নিহত রাজিবের মা রাজিয়া বেগম বলেন, ‘তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমার সন্তানকে হত্যা করে আমার বুক খালি করা হয়েছে। আমি হত্যার সাথে জড়িতদের ফাঁসি চাই।’

 

নাগরপুর উপজেলার সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সুজায়েত হোসেন জানায়, ‘একই দিনে একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে নৃশংস ভাবে হত্যা ও আরেকজন সন্তানের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে তাকে পঙ্গু করার চেষ্টা করা হয়েছে। এরই প্রতিবাদে আমরা বীর মুক্তিযোদ্ধারা এই তীব্র গরমের মধ্যেও সড়কে নেমে প্রতিবাদ জানাচ্ছি। মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সদস্যরা আজ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। সংশ্লিষ্ট ঘটনার জড়িত ও মূল পরিকল্পনাকারীদের দ্রুত সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’ 

 

উক্ত কর্মসূচিতে আরো উপস্থিত ছিলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোকাদ্দেস আলী, আলম মিয়া, নজরুল ইসলাম বাদশা খন্দকার আ. করিম, আক্তার হোসেন ভূইয়া, মো: নাজমুল হোসেন খান মো. আব্দুল মতিন ছামি, টাঙ্গাইল জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সহ সভাপতি আজিজুল হক বাবু সাধারণ সম্পাদক শাকিল কবির সোহেল যুগ্ন সম্পাদক মো মোস্তাফিজুর রহমান রিপন বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সহ উপজেলার অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সকল ইউনিয়ন পরিবার পরিবারের সদস্য বৃন্দরা। 

উল্লেখ্য, গত ২ মে তারিখে ভাদ্রা ইউনিয়নে গাছের বেল পাড়াকে কেন্দ্র করে বীর মুক্তিযোদ্ধা আলম মিয়ার ছেলে রাজিব হোসেন নিহত হয়। একই দিনে সলিমাবাদ ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাআলম মিয়া ছেলে তানভীর হোসেন তান্না উপর সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয় এবং বর্তমানে তিনি পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে।


মুক্তিযুদ্ধা পুত্র হত্যা   মানববন্ধন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

গোপালগঞ্জে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক জনসচেতনতামূলক কর্মশালা

প্রকাশ: ০৫:৩৭ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

গোপালগঞ্জে জেলা পর্যায়ে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক জনসচেতনতামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৩ মে) সকাল ১০টায় গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ এ কর্মশালার আয়োজন করে।

নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধি করণ প্রকল্পের আওতায় অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শোয়েব।

গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক কাজী মহবুবুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুব আলী খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. খায়রুল আলম ও শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মুন্নী খাতুন।

কর্মশালায় জনপ্রতিনিধি, হোটেল রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী, খাদ্য ব্যবসায়ী সমিতির প্রতিনিধি, গণমাধ্যম কর্মী ও সরকারি কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।


নিরাপদ খাদ্য   কর্মশালা   জনসচেতনতা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নওগাঁয় মেয়াদপূর্তির পরও মিলছে না বীমার টাকা, ভোগান্তীতে গ্রাহক

প্রকাশ: ০৫:২৯ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail নওগাঁয় মেয়াদপূর্তির পরও মিলছে না বীমার টাকা, ‍কর্মকর্তা-কর্মচারীহীন অফিস

নওগাঁয় বীমার মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পরও বীমা গ্রহিতাদের টাকা দিচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে ‘প্রগেসিভ লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি লিমিটেড’ নামে একটি বীমাকারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। জমাকৃত টাকা পেতে গ্রাহকরা দিনের পর দিন ওই অফিসে ধর্না দিতে হচ্ছে।

 

জানা গেছে, ২০১৪ সাল থেকে নওগাঁ শহরের হোটেলপট্টিতে আমিন মার্কেট এর তৃতীয় তলায় প্রগেসিভ লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এর অফিস। ভবিষ্যতের জন্য শত শত গ্রাহক এই প্রতিষ্ঠানটিতে টাকা সঞ্চয় বা জমা করেছিল। অনেকের বাৎসরিক মেয়াদ পূরণ হয়েছে আবার অনেকের এখনও মেয়াদ পূরণ হয়নি।

 

যাদের বীমার মেয়াদ পূরণ হয়েছে তারা তাদের সঞ্চয়কৃত টাকা নেয়ার জন্য অফিসে গিয়ে ধর্না দিচ্ছে। প্রতিদিনই গ্রাহকরা গিয়ে ধর্না দিচ্ছে। কিন্তু গ্রাহকদের টাকা না দিয়ে বিভিন্ন ভাবে তালবাহানা করা হচ্ছে। এতে করে গ্রাহকরা বিড়ম্বনা ও ভোগান্তীরা মধ্যে পড়তে হয়েছে।

 

জেলার রানীনগর উপজেলার হরিশপুর গ্রামে কৃষক সাজেদুল ইসলাম। ভবিষ্যতে সংসারে উন্নয়নের জন্য এ বীমাতে টাকা জমানো শুরু করেছিলেন। গত ২০২২ সালের ২২ ডিসেম্বর তার বীমার মেয়াদ পূর্ণ হয়। বীমাতে জমাকৃত টাকা পাওয়ার আশায় দিনের পর দিন অফিসে গিয়ে ধর্না দিলেও মিলছে না বীমার অর্থ।


ভুক্তভোগী সাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘বছরে ১০ হাজার ৩৭৩ টাকা হিসেবে ১২ বছর মেয়াদী বীমা করেছি। যেখানে আমার প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার টাকার মতো জমা হয়েছে। মেয়াদ পূর্ণ  হয়েছে আরো প্রায় ১ বছর ৫ মাস আগে।  মেয়াদ পূরণ হওয়ার পর ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে অফিসে আসতে বলা হয়। তারপর থেকে অফিসে এসে জমাকৃত টাকা পেতে ধর্না দিতে হচ্ছে। অফিস থেকে বলা হচ্ছে আরো এক বছর পরে আসার জন্য। নিজের জমাকৃত টাকা পেতে এতো ঘুরতে হবে কেন। ভবিষ্যতে সংসারে উন্নয়নের জন্য অনেক কষ্ট করে টাকাগুলো জমিয়েছি। এখন ভয় হচ্ছে যদি অফিস সবকিছু নিয়ে পালিয়ে যায় তাহলে কি হবে।’


প্রতিষ্ঠানের হিসাবরক্ষক রাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘২০১৪ সাল থেকে শহরের হোটেলপট্টিতে আমিন মার্কেট এর তৃতীয় তলায় বীমার কার্যক্রম করা হচ্ছে। তবে তার আগে শহরের পার-নওগাঁয় অফিস দিয়ে সেখানে কার্যক্রম করা হয়েছিল। করোনা ভাইরাসের আগে গ্রাহকদে টাকা দিতে কোন সমস্যা হয়নি। তবে পরবর্তী সময় থেকে সমস্যা হচ্ছে। সমস্যা উত্তোরণে আমাদের সুযোগ দিতে হবে।’

প্রগেসিভ লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি লিমিটেড নওগাঁ সার্ভিসিং সেল এর সহকারি পরিচালক (এএমডি) রহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এ অফিসের অধীনে প্রায় ৫ শতাধিক গ্রাহক রয়েছে। বর্তমানে কোম্পানি কোন ফান্ড (অর্থ) দিচ্ছে না। ফান্ড পেলে দ্রুত গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধ করা হবে। তবে অফিস পালিয়ে যাওয়ার কোন ভয় নেই। করোনা ভাইরাসের পর থেকে প্রতিষ্ঠান অর্থনেতিক ভাবে দুর্দিন যাচ্ছে এবং ভাল সেবা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘যেসব গ্রাহকদের মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে তাদের বিষয় অফিসকে অবগত করা হয়েছে। ফান্ড না পাওয়া পর্যন্ত পাওনা পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না।’


বীমা   মেয়াদপূর্তি   অর্থ পরিশোধ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন