কালার ইনসাইড

শুভর কাছে কোয়ারেন্টাইন নতুন কিছু নয়

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৬:৪৭ পিএম, ৩১ মার্চ, ২০২০


Thumbnail

এ এক নতুন অভিজ্ঞতা। হঠাৎ করেই চার দেয়ালের মধ্যে এক অন্য জীবনে প্রবেশ করেছেন তারকারা। ২৪ ঘণ্টা একঘেয়ে জীবনযাপনকে আনন্দময় করতে ভিন্ন ভিন্ন পথও খুঁজছেন কেউ কেউ। শুধু ঘুমিয়ে দিন–রাত পার করছেন না। পাশাপাশি সিনেমা, বই, ঘর গোছানো ও শরীরচর্চার মতো কাজগুলোকে তাঁরা নিত্যদিনের তালিকায় যোগ করে নিয়েছেন। কেমন কাটছে এ জীবন। জানালেন আরেফিন শুভ;

‘আমার কাছে কোয়ারেন্টাইন নতুন কিছু না। আমার সম্পর্কে যারা জানেন তারা বুঝবেন কথাটার অর্থ।যারা আমাকে কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করে তারা বুঝবে। যদি আমার কাজের রেকর্ড দেখা হয় যদি ফিল্মের কথা বলি। আমার তো খুব বেশি কাজ করা হয় না। প্রিপারেশনের জন্য একটা বড় সময় আমার থাকে।আমি কোয়ারেন্টাইনে অনেক আগ থেকেই থাকতে অভ্যস্ত।আমি ব্যক্তিগতভাবেও ইন্ট্রোভার্ট। নিজের মধ্যে বাড়িতে থাকতে ভালোবাসি। আমার খুব একটা সমস্যা হচ্ছে না। গত ১১ মাসে একটা কাজই করেছি মিশন এক্সট্রিম। সেটার জন্য নয় মাসের ট্রেনিং ছিল। সেই নয়মাসে অন্য কোন কাজ করিনি। শুধুমাত্র ট্রেনিং আর বাড়িতেই ছিলাম।লাইফস্টাইলও ডিফারেন্ট ছিল। শুধু মায়ের ডাক্তার আর বাজার করাটা অসুবিধা হচ্ছে। যেহেতু ড্রাইভার বডিগার্ডসহ বাসায় যারাই ছিল হেল্প করার জন্য সবাইকে ছুটি দেওয়া হয়েছে। এটা একটু স্ট্রেচ হচ্ছে আমার। আমি দুবার করে ব্যায়াম করছি। সকালে একবার ছাদে ব্যায়াম করছি। সন্ধ্যাবেলা করছি। অনেকগুলো বই জমে ছিল। পড়ার নেশা আগে থেকেই ছিল। সেই বইগুলো পড়া শেষ করছি।প্রচুর ডুবে আছি বইয়ের মধ্যে। ফেলুদা পড়েছি আবার।আমার টাইম ঠিকঠাকই যাচ্ছে। তবে এটা নিয়ে টেনশন হচ্ছে দেশের মানুষগুলোর কি অবস্থা। আমি ইতিমধ্যে বাসায় কথা হচ্ছে যে কি করতে পারি। আমাদের পুরো পৃথিবীটা তো একটা ক্রিটিক্যাল অবস্থার মধ্য থেকে যাচ্ছে। এর মধ্যে অন্যকে সাহায্য করা অবশ্যই উচিত। আমার মা ছোটবেলায় আমাকে শিখিয়েছিল এক হাত দিয়ে সাহায্য করলে যেন অন্য হাত না জানে। আমার মা যখন স্কুলে নিয়ে যেত, তখন মাকে দেখতাম কেউ এসে সাহায্য চাইলে তাকে সাহায্য করতেন। কিন্তু যখন জিজ্ঞাস করতাম কয়টাকা দিয়েছেন তিনি বলতেন না। বলতেন এক হাত দিয়ে সাহায্য করলে যেন অন্যহাত না জানে। আমি সারাজীবন মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করবো। সেটা এভাবেই চেষ্টা করবো।’



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সন্তানের দুর্ঘটনায় কুমার বিশ্বজিতের জীবন ওলটপালট

প্রকাশ: ০১:২০ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

একমাত্র সন্তান কুমার নিবিড়ের দুর্ঘটনায় কুমার বিশ্বজিতের কোনো কিছুই আর পরিকল্পনার মধ্যে নেই। হাসপাতালে জীবন–মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে থাকা একমাত্র সন্তানের পাশে থাকতে ১৪ মাস ধরে স্ত্রীসহ কানাডায় এখন তাঁর ঘরবাড়ি। সেখানে সেন্ট মাইকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাঁর একমাত্র সন্তান কুমার নিবিড়। গত বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হন নিবিড়। দীর্ঘ ১৪ মাস কুমার বিশ্বজিৎ ছিলেন সুরের বাইরে।

গত ১৮ এপ্রিল কয়েক সপ্তাহের জন্য ঢাকায় এসেছেন তিনি। এবার এসে তাঁর মঞ্চের বিরতি ভেঙেছে। ঢাকার একটি মঞ্চে বৃহস্পতিবার (৯ মে) গাইলেন তিনি।

মঞ্চই তাঁর ঘরবাড়ির মতো ছিল। স্টুডিও ছিল সবচেয়ে প্রশান্তির জায়গা। মঞ্চে গান গাইতে আজ ঢাকায় তো কাল চট্টগ্রাম বা রাজশাহী। আবার কখনো আমেরিকা–ইউরোপের কোনো দেশ-এভাবেই চলছিল দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কুমার বিশ্বজিতের জীবন। চার দশকের সংগীতজীবনে রুটিনটা ছিল এ রকমই।

হঠাৎ একটি দুর্ঘটনা যেন মুহূর্তেই সব হিসাব–নিকাশ পাল্টে দেয়। কানাডায় ঘটে যাওয়া সেই দুর্ঘটনায় ছেলে কুমার নিবিড় মারাত্মকভাবে আহত হন। এর পর থেকে বাবা ডাক শোনা থেকে বঞ্চিত হন কুমার বিশ্বজিৎ। ১৪ মাস ধরে এমন অবস্থা চলছে। সন্তানের মুখে বাবা ডাক শোনার প্রহর গুনছেন দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী বাবা কুমার বিশ্বজিৎ। আশায় বুক বেঁধেছেন বাবা। হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা নিবিড়কে এখন চেয়ারে বসানো যাচ্ছে। চোখ মেলে তাকিয়ে মা–বাবাকে দেখছেনও।

ছেলের অসুস্থতার খবর শুনে কানাডায় ছোটার আগে কুমার বিশ্বজিৎ স্টেজ শো নিয়ে খুব ব্যস্ত ছিলেন। সারা দেশের স্টেজ শোতে তাঁর চাহিদাও সমসাময়িক শিল্পীদের চেয়ে বেশি। এদিকে এপ্রিলের আগেও একবার যখন কানাডা থেকে কয়েক দিনের জন্য ঢাকায় এসেছিলেন কুমার বিশ্বজিৎ, তাঁকে মঞ্চে গান গাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়; কিন্তু মানসিকভাবে নিজেকে প্রস্তুত করতে না পারায় মঞ্চে ফেরেননি। এবারও আসার খবর শুনে একাধিক আয়োজক প্রতিষ্ঠান কুমার বিশ্বজিতের ম্যানেজারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। কয়েকটি অনুষ্ঠান না করতে পারলেও গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় একটি বেসরকারি ব্যাংকের আয়োজন কোনোভাবেই না করতে পারেননি।

এদিকে কুমার বিশ্বজিতের মঞ্চে ফেরার খবরে বিনোদন অঙ্গনের অনেকে বেশ খুশি। তাঁদের মতে, চিরচেনা জগতে যদি তিনি ব্যস্ত থাকেন, তাহলে কিছুটা হলেও কষ্ট ভুলে থাকতে পারবেন। তবে বিশ্বজিৎ মনে করছেন, এটা কোনোভাবেই ভুলে থাকা সম্ভব নয়। তাঁর কাছে সবকিছু বিবর্ণ মনে হয়; ভুলে থাকার বৃথা চেষ্টা। পিতার অস্তিত্বটা এত বেশি যে তা সবকিছুকে ছাপিয়ে যায়।

ছেলের সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কুমার বিশ্বজিৎ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘শারীরিক অবস্থা কিছুটা উন্নতির দিকে। কিন্তু কবে যে পুরোপুরি সুস্থ হবে, তা বলা মুশকিল। এখনো হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে।'


সন্তান   দুর্ঘটনা   কুমার বিশ্বজিত  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বাংলাদেশের সিনেমার গর্ব ওরা তিন বোন

প্রকাশ: ১২:১৮ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের সিনেমার গর্ব তিন বোন অভিনেত্রী সুচন্দা, ববিতা ও চম্পা। দাপটের সঙ্গে একসময় রুপালি পর্দায় অভিনয় করেছেন তারা। এখন চম্পাকে মাঝেমধ্যে দেখা গেলেও সুচন্দা ও ববিতা আছেন অভিনয় থেকে একেবারেই দূরে।

অভিনেত্রী ববিতা বলেন, ‘আমি অনেক দিন ধরেই কাজের বাইরে আছি। দেশ ও দেশের বাইরে থাকা হয়। অভিনয় আর করা হয় না। ভালো গল্প হলে কাজের ইচ্ছা আছে। এ ছাড়া আমাদের তিন বোনকে নিয়ে অনেকেই সিনেমা করার ইচ্ছা প্রকাশ করছে এখন। এটা এখন আর সম্ভব নয়। সবাই যার যার স্থান থেকে ব্যস্ত। তবে আমাদের ক্যারিয়ার নিয়ে একটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করার।’

এ বিষয়ে চম্পা বলেন, ‘এখনই সময় এমন একটি তথ্যচিত্র নির্মাণের। আমার জন্য নয়, আমার দুই বোনের বাংলাদেশের সিনেমায় ব্যাপক অবদান রয়েছে। তাদের জন্য হলেও এমন একটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করা দরকার বলে আমি মনে করি।’


সুচন্দা   ববিতা   চম্পা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বাবার পরামর্শে মান্নাত কেনার প্রস্তাব ফিরিয়েছেন সালমান খান

প্রকাশ: ১২:০০ পিএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

মুম্বাইয়ের অন্যতম দর্শনীয় স্থান বলিউড অভিনেতা শাহরুখ খানের শখের বাড়ি ‘মান্নাত’। শাহরুখ বাড়িটি কিনেছিলেন ২০০১ সালে। তখন তার নাম ছিল ‘ভিলা ভিয়েনা’। শাহরুখ ২০০৫ সালে বাড়ির নাম রাখেন ‘মান্নাত’ । তার আগে বাড়িটি কেনার প্রস্তাব পেয়েছিলেন সালমান খান। কিন্তু তিনি প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।

এক সাক্ষাৎকারে সালমান জানান, মান্নাত কেনার প্রস্তাব পাওয়ার কথা বাবা সেলিম খানকে জানিয়ে তার পরামর্শ চেয়েছিলেন। ছেলেকে সেলিম খান বলেন, ‌‘এত বড় বাড়ি নিয়ে করবে কী?’  বাবার এই কথাতেই আর ‘ভিলা ভিয়েনা’ কেনার আগ্রহ দেখাননি বলিউড ভাইজান।

শাহরুখের সাধের ‘মান্নাত’র এখন বাজারমূল্য ২০০ কোটি টাকার বেশি। অবশ্য মান্নাত তার বিপুল সম্পত্তির একটি অংশ মাত্র। লন্ডনেও শাহরুখের একটি বিলাসবহুল বাড়ি রয়েছে। যার মূল্য ১৭২ কোটি টাকা। বলিউডের রোম্যান্স কিংয়ের দুবাইয়ের প্রাইভেট আইল্যান্ডে একটি বাড়ি রয়েছে। তার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১০০ কোটি টাকা।


শাহরুখ   সালমান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন সোনাক্ষী!

প্রকাশ: ১১:২৩ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

সদ্যই মুক্তি পেয়েছে সোনাক্ষী সিনহা অভিনীত সিরিজ ‘হীরামান্ডি।’ সঞ্জয় লীলা বানসালি পরিচালিত সিরিজটিতে সোনাক্ষীর অভিনয় বেশ প্রশংসাও পাচ্ছে। এরইমধ্যে শোনা যাচ্ছে, বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চান অভিনেত্রী।

সম্প্রতি কপিল শর্মার শো’তে এসেছিলেন সোনাক্ষী। সেখানে কপিল হঠাৎ সোনাক্ষীকে বিয়ে নিয়ে প্রশ্ন করে বসেন। সোনাক্ষী তখন উত্তর দেন, ‘কাটা গায়ে নুনের ছিঁটা! আমি কিন্তু বিয়ে করতে একেবারে তৈরি।’ তবে খুব চালাকি করে জাহিরের প্রসঙ্গ এড়িয়ে গিয়েছেন অভিনেত্রী।

বেশ কয়েক বছর ধরেই প্রেম, সম্পর্ক, বিয়ে নিয়ে খুব একটা মুখ খুলতে দেখা যায়নি সোনাক্ষী সিনহাকে। যখনই এসব প্রশ্ন উঠেছে, তখনই পুরো বিষয়টা এড়িয়ে গিয়েছেন। তবে বলিউডের বাতাসে উড়ছিল সোনাক্ষী ও জাহির ইকবালের প্রেমের খবর। গত বছর সালমান খানের পার্টিতেও একসঙ্গে হাজির হয়েছিলেন সোনাক্ষী ও জাহির।

এরপর থেকেই আলোচনায় দু'জনের প্রেম। তবে দু'জন প্রেমের বিষয়ে সরাসরি কিছু না বললেও নিজেদের প্রেম চালিয়ে যাচ্ছেন তা বলাই বাহুল্য। তবে কি জাহিরকেই বিয়ে করতে যাচ্ছেন সোনাক্ষী?


সোনাক্ষী  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বছর শেষে আসছে অর্ণবের নতুন অ্যালবাম

প্রকাশ: ০৯:৪৭ এএম, ১১ মে, ২০২৪


Thumbnail

গায়ক, সুরকার ও সংগীত পরিচালক শায়ান চৌধুরি অর্ণব। বর্তমানে কোক স্টুডিও সিজন ৩ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। ইতোমধ্যেই ‘তাঁতী’ শিরোনামে এই সিজনের প্রথম গানে দেখা গেছে এই তারকাকে। তার মধ্যেই ভক্তদের সুখবর দিলেন এই শিল্পী , জানালেন এ বছরেই আসছে তার নতুন অ্যালবাম।

অর্ণব বিগত তিন বছর ধরে কোক স্টুডিও নিয়েই ব্যস্ত আছেন। এবার অ্যালবামে সময় দিচ্ছেন। জানা গেছে, এ বছরের শেষে আসবে তার এই নতুন অ্যালবাম। যেখানে থাকবে ১০টি গান। ইতোমধ্যেই ৮টি গান নতুন থাকবে।

এবারের গানগুলোতে ভিন্নতা আনতে চেয়েছেন অর্ণব। তাই তিনি দর্শকের জন্য বেশকিছু চমকও রাখবেন বলে জানা যায়, এই অ্যালবামে কাজ হয়েছে কবিদের নিয়ে।

দুই বাংলার নানা কবির কবিতাকে ভেঙে গান তৈরি হয়েছে। জীবনানন্দ দাশ থেকে শ্রীজাত, নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, অনেকের কবিতা নিয়ে কাজ করেছেন এই শিল্পী। অর্ণবের লেখাও এক-দুটো গান থাকবে।

নতুন অ্যালবামের নাম এখনো ঠিক হয়নি। এর আগে এই শিল্পী ২০০৫ সালে তার প্রথম অ্যালবাম ‘চাইনা ভাবিস’ প্রকাশ করে। তারপর ২০০৬ সালে ‘হোক কলরব’, ২০০৮ সালে ‘ডুব’, ২০১০ সালে ‘রোদ বলেছে হবে’, ২০১২ ‘আধেক ঘুম’, ২০১৫ সালে ‘খুব ডুব’ এবং সব শেষ ২০১৭ সালে ‘অন্ধ শহর’ প্রকাশ করে।


অর্ণব   অ্যালবাম  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন