ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

জুলাই এর আগে থামছে না করোনার তাণ্ডব

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০১:৩০ পিএম, ০৬ এপ্রিল, ২০২০


Thumbnail

যত দিন গড়াচ্ছে, করোনার থাবা আরও বেশি ভয়াবহ শক্তিশালী হচ্ছে। মৃত এবং আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে, সেই সঙ্গে বাড়ছে আমাদের উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা। স্থবির হয়ে পড়েছে পুরো বিশ্ব, সমাজ, রাষ্ট্র এবং অর্থনীতি। এ থেকে পরিত্রাণের উপায় আপাতত কারো জানা নেই। গবেষণা চলছে, কিন্তু কবে নাগাদ করোনা তার ধ্বংসলীলা থামাবে, তা জানার জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া আর উপায় নেই বিশ্ববাসীর।

বিভিন্ন গবেষণা, বিভিন্ন ভবিষ্যদ্বাণী বলছে এক এক কথা। এগুলো থেকে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে না আসলে করোনার তাণ্ডব কবে থামবে। বিশ্বের প্রায় সবদেশ এবং অধিকাংশ অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়া করোনার আঘাতে মৃতের সংখ্যা যেকোনো সময় লাখ ছাড়াবে। সংক্রমণ ঠেকাতে দেশে দেশে চলছে লকডাউন। আসলে কবে তাণ্ডব থামবে তা নিয়ে সঠিক ধারণা করা না গেলেও আপনাদের সামনে একটি বিশেষ গবেষণা দাড় করাচ্ছি। যা থেকে কিছুটা ধারণা স্পষ্ট হবে।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠন বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের (বিসিজি) পূর্বাভাস বলছে, খুব তাড়াতাড়ি পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পাচ্ছে না বিশ্ব। বিশ্বের প্রধান অর্থনীতির দেশগুলোয় সংক্রমণের তীব্রতা এ বছরের জুলাই পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এদিকে বৈশ্বিক সংকট দীর্ঘায়িত হলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, রেমিট্যান্স, ভোগ্যপণ্য, আর্থিক খাত ও ক্ষুদ্র ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে সতর্ক করা হয়েছে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের (এলএসই) এক নিবন্ধে।

নভেল করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বের শীর্ষ ২০ অর্থনীতির দেশে লকডাউনের সম্ভাব্য সময় নিয়ে সম্প্রতি একটি পূর্বাভাস দিয়েছে বিসিজি। বিশ্বে প্রতিদিন কভিড-১৯-এর নতুন কেস এবং মোট আক্রান্তের তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এ পূর্বাভাস দিয়েছে তারা। এক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।

বিসিজির বিশ্লেষণ বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে করোনা সংক্রমণ মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে। এখনো পুরোপুরি লকডাউন শুরু না হলেও স্বল্পমেয়াদে জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহে এবং দীর্ঘমেয়াদে জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত দেশটিতে লকডাউন থাকতে পারে।

জার্মানিতে সংক্রমণ মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে। দেশটিতে স্বল্পমেয়াদে জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ আর দীর্ঘমেয়াদে জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত লকডাউন স্থায়ী হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিসিজি।

আর যুক্তরাজ্যে করোনা সংক্রমণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে। আর দেশটিতে স্বল্পমেয়াদে লকডাউন থাকতে পারে জুনের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত, যা দীর্ঘমেয়াদে জুলাইয়ের চতুর্থ সপ্তাহে গড়াতে পারে। ফ্রান্সে মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে সংক্রমণ। স্বল্পমেয়াদে লকডাউন থাকতে পারে জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ আর দীর্ঘমেয়াদে জুলাইয়ের চতুর্থ সপ্তাহ পর্যন্ত।

নভেল করোনাভাইরাসের কারণে এরই মধ্যে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে স্পেন ও ইতালি। জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়া হালনাগাদ তথ্যমতে, গতকাল পর্যন্ত ইতালিতে ১৫ হাজার ৩৬৫ ও স্পেনে ১২ হাজার ৪১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে বিসিজির পূর্বাভাস বলছে, এটিই শেষ নয়। স্পেনে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে এপ্রিলের চতুর্থ সপ্তাহে। আর স্বল্পমেয়াদে লকডাউন থাকতে পারে জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত, যা দীর্ঘমেয়াদে জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহে গড়াতে পারে। ইতালিতে এপ্রিলের তৃতীয় সপ্তাহে সংক্রমণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে। দেশটিতে স্বল্পমেয়াদে লকডাউন থাকতে পারে জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত। দীর্ঘমেয়াদে দেশটিতে লকডাউন অব্যাহত থাকতে পারে জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত।

কানাডায় মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সংক্রমণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে। দেশটিতে স্বল্পমেয়াদে জুনের চতুর্থ সপ্তাহ পর্যন্ত লকডাউন থাকতে পারে। দীর্ঘমেয়াদে যা থাকতে পারে জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত। বেলজিয়ামে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মে মাসের তৃতীয় সপ্তাহে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে। দেশটিতে স্বল্পমেয়াদে লকডাউন বলবৎ থাকতে পারে জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত, আর দীর্ঘমেয়াদে জুলাইয়ের চতুর্থ সপ্তাহে।

ভারতের বিষয়ে বিসিজির বিশ্লেষণ বলছে, দেশটিতে জুনের তৃতীয় সপ্তাহে সংক্রমণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে। স্বল্পমেয়াদে লকডাউন থাকতে পারে জুনের চতুর্থ সপ্তাহ পর্যন্ত, দীর্ঘমেয়াদে যা সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত বাড়তে পারে।

ঠিক এই পরিস্থিতিতে করোনা খুব শিগগিরই থামবে বলে মনে হয় না। সেক্ষেত্রে বৈশ্বিক অর্থনীতি কোথায় গিয়ে দাড়াবে তা নিয়ে বিসিজি নিজেও উদ্বিগ্ন, উৎকণ্ঠিত। বিশ্ব থেমে আছে এক নিদারুণ অনিশ্চয়তায়। আগামী জুলাইতেও যদি শেষ হয় তাণ্ডব, সেই পথেরও এখনো অনেকটা বাকি।



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ১১:২২ এএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মালদহে বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুরে মালদহে বিভিন্ন এলাকায় এসব ঘটনা ঘটেছে।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার দুপুরে মালদহে বজ্রসহ বৃষ্টি নামে। পুরাতন মালদহের সাহাপুরে একসঙ্গে তিনজনের মৃত্যু হয়। আম বাগানে আম কুড়ানো পাহাড়ার কাজ করার সময় বাজ পড়ে মৃত্যু হয় ওই তিনজনের।

অন্যদিকে গাজোলের আদিনাতে আম বাগানে বজ্রপাতে মারা যান একাদশ শ্রেণির ছাত্র অসিত সাহা (১৯) ঝড়ের সময় আম বাগানে আম কুড়াতে গিয়ে তিনি মারা যান।

ছাড়া হরিশচন্দ্রপুর এক নম্বর ব্লকের কুরশাডাঙা গ্রামে  কৃষিকাজ করতে গিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু হয়। তারা হলেন, নয়ন রায় (২৩) প্রিয়াঙ্কা রায় (২০)

মালদহজুড়ে পুরাতন মালদহে তিনজন, হরিশ্চন্দ্রপুরে দুই জন, মানিকচকে দুজন এবং রতুয়া, গাজোল ইংরেজবাজারে অন্তত একজন করে বজ্রপাতে মৃত্যু হয়।

ছাড়া বজ্রপাতে এক গৃহবধূসহ আরও দুজন আহত হয়েছেন। আহতদের মালদহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইউক্রেনের খারকিভে চলছে কঠিন লড়াই

প্রকাশ: ১০:১৫ এএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইউক্রেনের খারকিভ শহর ঘিরেকঠিন লড়াইচলছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেছেন, পরিস্থিতিঅত্যন্ত কঠিন’, তবেনিয়ন্ত্রণেরয়েছে। বৃহস্পতিবার  (১৬ মে) খারকিভের শীর্ষস্থানীয় সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপের পর জেলেনস্কি এসব কথা বলেন।

গত সপ্তাহে ইউক্রেনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় খারকিভ সীমান্তে আকস্মিক অভিযান শুরু করে রুশ বাহিনী। ইতিমধ্যে তারা বেশ কিছু এলাকা দখল করে নিয়েছে, যা গত ১৮ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ বলে মনে করা হচ্ছে।

বার্তা আদান-প্রদানের অ্যাপ টেলিগ্রামে জেলেনস্কি লিখেছেন, ‘ইউক্রেনের সেনারা রুশ বাহিনীর উল্লেখযোগ্য ক্ষতিসাধন করছে। তবে এলাকাটিতে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সেখানে আমাদের আরও সেনা মোতায়েন করা হচ্ছে।

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলার শুরুতে খারকিভ শহরের উপকণ্ঠে পৌঁছে গিয়েছিল রুশ বাহিনী। তবে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর তীব্র প্রতিরোধের মুখে তারা আবার সীমান্তে ফিরে যেতে বাধ্য হয়।

সম্প্রতি রুশ বাহিনীর সাফল্যের বেশির ভাগই এসেছে খারকিভ অঞ্চলে। অবশ্য পূর্বাঞ্চলীয় দোনেৎস্ক দক্ষিণাঞ্চলের জাপোরিঝঝিয়া অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকাও দখল করা হয়েছে বলে দাবি করেছে তারা।


ইউক্রেন   খারকিভ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

নাইজেরিয়ায় মসজিদে আগুন, নিহত ১১ জন

প্রকাশ: ০৯:৩৩ এএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজেরিয়ায় মসজিদে আগুনে পুড়ে ১১ মুসল্লি নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। দেশটির কানো প্রদেশের একটি মসজিদে বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার পর  এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

ঘটনার সময় মুসল্লিরা ফজরের নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদে জড়ো হয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

বিবিসি বলছে, উত্তরাধিকার তথা সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে পারিবারিক বিরোধের জেরে হামলার সূত্রপাত হয়। পুলিশ বলছে, তারা এই ঘটনায় ৩৮ বছর বয়সী সন্দেহভাজন একজনকে গ্রেপ্তার করেছে। কানো প্রদেশের গেজাওয়া এলাকায় বুধবার মুসল্লিরা ফজরের নামাজে অংশ নেওয়ার সময় ঘটনা ঘটে।

বাসিন্দারা বলেছেন, হামলার পর মসজিদে আগুনের শিখা ছড়িয়ে পড়ে। এসময় মুসল্লিদের কান্নার আওয়াজ শোনা যায় এবং তারা ভেতর থেকেই তালাবদ্ধ দরজা খুলতে চেষ্টা করেন। অবশ্য বিস্ফোরণের শব্দ শোনার পর প্রতিবেশীরা ভেতরে আটকে পড়াদের সাহায্য করতে ছুটে আসেন বলে স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে।

পুলিশের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামলার প্রতিক্রিয়ায় তাৎক্ষণিকভাবে কানো শহরে বোমা বিশেষজ্ঞসহ উদ্ধারকারী দলগুলোকে মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া মসজিদে হামলায় বোমা ব্যবহার করা হয়নি বলেও নিশ্চিত করেছে পুলিশ।

পুলিশ জানিয়েছে, শিশুসহ আরও অনেকে এখনও হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এদিকে পুরো গ্রামে এখন শোকের মাতম চলছে বলেও জানিয়েছে বিবিসি।


নাইজেরিয়া   মসজিদ   আগুন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইসরায়েলের বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা চালাল হিজবুল্লাহ

প্রকাশ: ০৮:৫৮ এএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইসরায়েলের বিমানবাহিনীর একটি ঘাঁটিতে ড্রোন হামলা চালিয়েছে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। বুধবার (১৫ মে) সন্ধ্যায় লেবানন সীমান্ত থেকে ৩৫ কিলোমিটার অভ্যন্তরে উত্তর ইসরায়েলের লোয়ার গ্যালিলি অঞ্চলে ওই হামলা চালানো হয়।

এর জবাবে উত্তর-পূর্ব লেবাননে হিজবুল্লাহর অস্ত্র উৎপাদন কারখানায় বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। পাল্টাপাল্টি হামলার তথ্য বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকালে নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাবাহিনী (আইডিএফ)

ইসরায়েলি বাহিনী জানিয়েছে, বিমানঘাঁটি লক্ষ্য করে বিস্ফোরক বহনকারী দুটি ড্রোন ছোড়ে হিজবুল্লাহ। এর মধ্যে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার আগেই একটি ধ্বংস করে আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। অপর ড্রোনটি বিমানঘাঁটিতে আঘাত হানে।

গত বছরের অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলের হামলা শুরুর পর থেকে দেশটির উত্তরাঞ্চলে কয়েক হাজার ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র রকেট হামলা চালিয়েছে হিজবুল্লাহ। এসব হামলার অধিকাংশই ছিল সীমান্তবর্তী এলাকায়।

গাজা সংঘাত শুরুর পর থেকে ইসরায়েলে হিজবুল্লাহর হামলায় এখন পর্যন্ত ১০ জন বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছে। ইসরায়েলের নিয়মিত সংরক্ষিত সেনা (রিজার্ভিস্ট) নিহত হয়েছেন ১৪ জন। একই সময়ে সিরিয়া থেকেও ইসরায়েলে হামলা চালানো হয়েছে। তবে তাতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।

অপরদিকে গত সাত মাসে ইসরায়েলের হামলায় নিজেদের ২৯৮ জন সদস্য নিহত হওয়ার কথা জানিয়েছে হিজবুল্লাহ। তাদের অধিকাংশ নিহত হয়েছেন লেবাননে। সিরিয়ায়ও কিছু সদস্যের প্রাণ গেছে। একই সময়ে ইসরায়েলের হামলায় লেবাননের অন্য সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ৬০ সদস্য নিহত হয়েছেন। 


ইসরায়েল   বিমানঘাঁটি   ড্রোন   হিজবুল্লাহ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৩৯ জন নিহত

প্রকাশ: ০৮:৪৫ এএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহত হল প্রায় ৩৫ হাজার ৩০০ জন ফিলিস্তিনি।

এছাড়া গত অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৭৯ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানায় বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ৩৫ হাজার ২৭২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এমন তথ্য দিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এছাড়া এই হামলায় অন্তত ৭৯ হাজার ২০৫ জন আহত হয়েছেন বলেও মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় পরিবারগুলোর বিরুদ্ধে ইসরায়েল চারটিগণহত্যাচালিয়েছে এবং এতে অন্তত ৩৯ জন নিহত আরও ৬৪ জন আহত হয়েছেন।

ক্ষতিগ্রস্ত অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন এবং উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না বলেও জানানো হয়।


গাজা   ইসরায়েলি   নিহত  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন