নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৩০ পিএম, ১৩ জুলাই, ২০১৭
শিরোনামের সঙ্গে আপনিও নিশ্চয়ই একমত। যদি আপনি সিনেমা বা নাটকের নিয়মিত দর্শক হয়ে থাকেন। এই মুহুর্তে সিনেমায় যেমন প্রকট হারে চলছে নায়ক -নায়িকা সঙ্কট। তেমনি ছোট পর্দায়ও একই মুখ বারবার দেখে দর্শক বিরক্ত।
‘মুখ ও মুখোশ’ ছবি দিয়ে যাত্রা শুরু ঢাকাই চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রির। এ ছবিতে প্রথম বাংলা সিনেমার নায়ক হিসেবে অভিনয় করেন আমিনুল হক। তারপর বাংলা সিনেমায় নায়ক হয়ে আসেন ফজলে লোহানী, আনোয়ার হোসেন, শওকত আকবর, আজিম, খলিলুল্লাহ খান খলিল, মেহফুজ, আকতার হোসেন, নারায়ণ চক্রবর্তী।
৬০ দশকে কলকাতা থেকে ঢাকায় এসে ‘বেহুলা লখিন্দর ছবিতে সর্বপ্রথম নায়ক হয়ে অভিনয় করেন নায়ক রাজ রাজ্জাক। এরপর এহসান, রহমান, ফারুক, বুলবুল আহমেদ,আলমগীর, সোহেল রানা, দারাশিকো, রাজ, আহমেদ শরীফ, ওয়াসিম, বেবি জামান চলচ্চিত্রে নাম লেখান। সত্তর দশকের শুরুতে ‘বসুন্ধরা’ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হন নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন। এরপর চলচ্চিত্রে আসেন উজ্জ্বল, মাহমুদ কলি।
১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থার সহযোগিতায় শুরু হয় - ‘নতুন মুখের সন্ধানে’ এই প্রকল্পে নায়ক হয়ে আসেন মান্না, অমিত হাসান, জসিম মোহাম্মদ, সুব্রত চক্রবর্তীসহ আরো অনেকে।
তাঁদের পরবর্তী সময়ে আসেন ওমরসানি, আমিন খান, নাঈম, সালমান শাহ ও মান্না। বাংলা চলচ্চিত্রে মান্না ও সালমান শাহ ‘সুপারস্টার’ খেতাব অর্জন করেন। তবে নিয়তির নির্মম পরিহাস নায়ক মান্না ও সালমান শাহ অকাল মৃত্যু হয়।
এদিকে সালমান শাহর শূন্যস্থান পূরণ করার ক্ষেত্রে চলচ্চিত্রে অভিষেক হন এক ঝাঁক অভিনেতা। এদের মধ্যে শাকিল খান, রিয়াজ, ফেরদৌস। সে সময়-এই তিন নায়কের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হলেও তাদের মধ্যমনি হয়ে ‘সুপারস্টার’ খেতাব নিয়ে অভিনয় করে চলছিলেন নায়ক মান্না।
প্রায় একই সময়ে চলচ্চিত্রে অভিষিক্ত হয় শাকিব খান। মান্নার মৃত্যুর পর প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে ‘সুপারস্টার’ হিসেবে খেতাব পান শাকিব খান। তার পরবর্তীতে বাপ্পী, সাইমন ও আরেফিন শুভদের দিয়ে সিনেমা চলছে। সে চলাকেচলা বলে না। এক শাকিবময় সিনেমা। বাকীদের নিয়ে দর্শকদের নেই কোন আগ্রহ।
এ সময়ে নায়িকারাও নিজেদের দক্ষতার প্রমাণ দিতে পারছেন না। আসা-যাওয়ার মাঝে হয়তো কিছু আলোর ঝলকানি দেখাচ্ছে।
ববিতা, কবরী, শাবানা, সুচন্দা, সুচরিতা, আঞ্জুমান, ডলি জহুর, আনোয়ারা সবাই নিপুন অভিনয়শৈলী দিয়ে মানুষের হৃদয়ে শক্তপোক্ত অবস্থান করতে সক্ষম হয়েছিলেন। এবং আজও তাঁরা নিজেদের জায়গায় অধিষ্ঠিত রয়েছেন।
পরবর্তীকালে নব্বই এর দশকের শেষের দিকে আগমন ঘটে শাবনুর, মৌসুমী, দিতি, চম্পা সহ বেশ কয়েকজনের। তাঁরাও অগ্রজদের অনুসরণ করে বাংলা সিনেমাকে এগিয়ে নিয়েছে অনেকটা পথ।
এবার একটু আসি বর্তমান সময়ের দিকে। এখন বলতে গেলে বাংলা সিনেমা মানেই অপু,মাহি, পরিমনি, নুসরাত ফারিয়া, ববি,আঁচল ছাড়া নায়িকা নেই বললেচলে। আর যাদের নাম উচ্চারিত হচ্ছে। তাঁরা কেউ নিজ দক্ষতায় জায়গা তৈরি করতে পারেননি। প্রত্যেকেই নায়ক নির্ভর। এই আছি এই নেই অবস্থা।
এভাবে কতদিন চলতে পারে ইন্ড্রাস্ট্রি? একটা সময়ে বছর প্রতি শাকিবের ছবির সংখ্যা কমে গেলে। হলগুলোর কী অবস্থা হবে? খোজ নিয়ে জানা যায়। এক শাকিব ছাড়া আর কারো ছবি লগ্নিকৃত টাকা ফেরত আনতে পারে না। তাহলে কীভাবে হবে? এফডিসিতে নেই নতুন মুখের সন্ধান। পরিচালকরা নতুন কিছু সৃষ্টি না করে। রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত।
টেলিভিশনেরও একই অবস্থা। একই মুখ দেখে দর্শক বিরক্ত। একটা সময়ে টেলিভিশন সেটের সামনে দেশের নাটক দেখতে বসলেই জাহিদ হাসান, শহীদুজ্জামান সেলিম, বিপাশা হায়াত, তৌকীর আহমেদ, শমী কায়সার, আফসানা মিমি, তানিয়া আহমেদদের মতো জনপ্রিয় সব শিল্পীকে দেখা যেত। এখনও তাঁদের কমবেশি দেখা যায়। এখনও তাদের নিয়ে দর্শকের মাঝে অন্যরকম আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়।
পরবর্তী সময়ে কালে কালে অনেক অভিনয় শিল্পীই মিডিয়ায় এসেছেন। কাজ করেছেন বা করছেন নতুন নতুন শিল্পীরা। কিন্তু আগের শিল্পীদের নিয়ে যে আগ্রহ বা তাদের যে পরিচিতি রয়েছে সেটার কোনো প্রভাব এ প্রজন্মের শিল্পীদের নেই বললেই চলে। নতুন এ শিল্পীদের নিয়ে নির্মাতারা বহু নাটক নির্মাণকরলেও দর্শক তাদের ঠিকভাবে চেনেন না। সর্বশেষ মোশাররফ করিম, নুসরাত ইমরোজ তিশা,চঞ্চল, মম, অপূর্ব, নিশোদের মত গুটি কয়েকজনের আবির্ভাব ঘটেছে। সময়ের গল্প গুলো নির্মান হচ্ছে জোভান , সিয়াম, মেহজাবিন, তাওসিফ দের নিয়ে। কিন্তু তাঁদের অভিনয় এখনো দর্শকের কাছে গ্রহনযোগ্যতার সর্বোচ্চ শিখরে পৌছতে পারেনি। তাদের দর্শক বলতে অনলাইনে যারা নিয়মিত। শহর ছাড়িয়ে নেই তাদের গ্রহনযোগ্যতা।
এত এত শিল্পী কাজ করলেও ড্রইং রুম মিডিয়ায় শিল্পী সংকট রয়েছে বলেই মনে করছেন অনেকে। টিভি মিডিয়ায় এ সময়ে অনেক নতুন মুখ কাজ করলেওতাদের বেশিরভাগেরই অভিনয়ের ওপর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান নেই।
দৈহিক সৌন্দর্যের কারণে দু-একটি বিজ্ঞাপনের মডেল হয়ে আসছেন অভিনয়ে। কিন্তু একজন শিল্পীর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো অভিনয় জানা। সেটা যদি না থাকেদর্শক তাকে গ্রহণ করবেন কেন? আর ইদানীং অনেক নির্মাতাকেই দেখা যায় সেসব দর্শনধারী শিল্পীকে নিয়ে কাজ করছেন হরহামেশাই। অভিনয়ের ন্যূনতমযোগ্যতা যাদের নেই তাদের নিয়ে কাজ করার কারণে নাটকের মানও কমে গেছে অনেকাংশে।
বিশিষ্ট অভিনেতা ও নির্মাতা মামুনুর রশীদ বলেন ,‘মঞ্চ হলো অভিনয়ের আঁতুড়ঘর। কিন্তু সেই আঁতুড়ঘরে অভিনয় জানা দক্ষ শিল্পী কাজ করলেও তাদেরউঠিয়ে আনছেন না কেউ। গুটি কয়েকজন নিজ যোগ্যতা বলে টিভি পর্দায় নিজের অবস্থান তৈরি করে নিচ্ছেন ঠিকই। কিন্তু বাকিরা কোনো সুযোগ পাচ্ছেননা। আর সেটার কারণ নির্মাতা-টেলিভিশন চ্যানেল এমনকি বিজ্ঞাপন এজেন্সির একটা বড় অংশের চাহিদার জায়গা ওই দর্শনধারী গ্ল্যামারাস মডেলদেরদিকে।’
বর্তমান সময়ে টিভি মিডিয়ায় শিল্পী সংকটের আরেকটা কারণ হলো রিয়েলিটি শো। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রায়ই সুন্দরী প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। সেসব রিয়েলিটি শো থেকে উঠে আসা তারকাদের দিয়ে অভিনয়ে আনার চেষ্টা করা হলেও ব্যর্থই হতে হয়েছে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে।
কারণ যাদের তুলে আনা হয় তাদের অধিকাংশই অভিনয় তেমন একটা জানেন না। আর যখন দর্শক সাড়া না পান সেসব তারকা নিজ থেকেই মিডিয়া থেকেউধাও হয়ে যান। এ কারণে মিডিয়ায় শিল্পী সংকট তৈরি হচ্ছে। আবার অনেক ভালো শিল্পীর সন্ধান পাওয়া গেলেও একটা সময় তিনি নাটকে থাকছেন না।টিভি পর্দাকে বিদায় দিয়ে চলচ্চিত্রে নাম লেখাচ্ছেন। চলচ্চিত্রে যাওয়ার কারণে ওই শিল্পীকে টিভি নাটকের দর্শক আর দেখছেন না।
অনেক ক্ষেত্রে অলরাউন্ডারদের জন্যও টিভি নাটকে অস্থিরতা বিরাজ করছে। কেউ একজন এসে নাটকে অভিনয় করছেন। কিছুদিন পর আঁটঘাট বেঁধেঅভিনয়ের পাশাপাশি নির্মাণ ও প্রযোজনায় নাম লেখান। তিন মাধ্যম নিয়ে ভাবতে গিয়ে টানাপড়েনে পড়ে যান। শুধু তাই নয়, একটা সময় তাকেও মিডিয়াথেকে ছিটকে পড়তে হয়। দেখা যায় অভিনয়শিল্পী হিসেবে তার উজ্জ্বল সম্ভাবনা থাকলেও নানামুখী ভাবনার জন্য টিকতে পারেন না। একজন শিল্পী মিডিয়ায়আসলে তাকে সঠিকভাবে পরিচালনা করা না করায় হারিয়ে যান অনেক সময়।
দেখা গেছে একজন অভিনেত্রী অভিনয়ে পারদর্শী। কিন্তু তাকে বিভিন্ন টিভি চ্যানেল ও ইভেন্ট গ্রুপ উপস্থাপনার জন্য প্রস্তাব দেয়। সেসময় প্রলুব্ধ হয়ে সেশিল্পী অভিনয়ের চেয়ে উপস্থাপনায় মনোযোগী হয়ে পড়েন। আর তখনই সে শিল্পীর শিল্পগুণ নষ্ট হয়ে যায়।
এভাবেই যাচ্ছে বর্তমান সময়ে নাটকের হালচাল। তবে এই সংকট থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান সব নাট্যবোদ্ধার। টিভি অঙ্গনের এসব জটিলতা কাটিয়ে উঠেশিল্পীদের সদ্ব্যবহার করে শিল্পী সংকট দূর করার দাবি করছেন তারা।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
গত ১২ মে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন তেলেগু অভিনেত্রী পবিত্রা জয়রাম। অন্ধ্রপ্রদেশের মেহবুবা নগরের কাছে একটি ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়। হিট তেলেগু টেলিভিশন ধারাবাহিক ‘ত্রিনয়নী’তে তিলোত্তমার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন পবিত্রা। অভিনেত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় গুরুতর আহত হয় স্বামী অভিনেতা চন্দ্রকান্ত।
দুর্ঘটনায় গাড়িতে তিনিও ছিলেন। তবে স্ত্রীর মৃত্যুর পর একেবারে ভেঙে পড়েন অভিনেতা। এবার নিজেও পাড়ি জমালেন পরপারে। গত শুক্রবার তেলেঙ্গনার অলকাপুরে নিজের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় অভিনেতার ঝুলন্ত দেহ। শনিবার (১৮ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছেন ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি।
অভিনেত্রী মৃত্যুশোক স্বামী আত্মহত্যা
মন্তব্য করুন
ওয়েব সিরিজ ‘হীরামাণ্ডি’তে অভিনয় করেছেন বলিউডের নবাগত অভিনেত্রী শারমিন সেহগল। ১৯৯৫ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর জন্ম নেওয়া শারমিনের বর্তমান বয়স ২৮ বছর। যদিও অভিনয় দিয়ে দর্শকদের হৃদয়ে খুব একটা ছাপ ফেলতে পারেননি তিনি।
মামা সঞ্জয় লীলা বানসালির সহকারী পরিচালক হিসেবে শোবিজাঙ্গনে যাত্রা শুরু করেন সেহগল। বলিউডের শীর্ষ পরিচালক বানসালির সঙ্গে খামোশি, দেবদাস এবং ব্ল্যাকের মতো অনেক বড় বড় প্রজেক্টে কাজ করেছেন শারমিন।
ব্যক্তিজীবনে ২০২৩ সালের নভেম্বরে শারমিন সেহগল ব্যবসায়ী আমান মেহতাকে বিয়ে করেছেন। আমান বিজনেস টাইকুন সমীর মেহতার ছেলে। সমীর এবং তার ভাই সুধীর মেহতা টরেন্ট গ্রুপের প্রধান। মেহতা ভাইদের সাম্রাজ্য ফার্মা, পাওয়ার, গ্যাস এবং ডায়াগনস্টিক সেক্টরজুড়ে বিস্তৃত।
ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স অনুসারে, ২০২৪ সালের হিসেবে সমীর মেহতার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৬.৪৪ বিলিয়ন ইউএস ডলার বা ৫৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। টরেন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস মেহতা ব্রাদার্সের মূল কোম্পানি। ব্রিটিশ ম্যাগাজিন ফোর্বসের মতে, এ সংস্থাটি বছরে ৩৫ হাজার কোটি টাকা আয় করে।
কোটি টাকা অভিনেত্রী শারমিন শ্বশুর
মন্তব্য করুন
বলিউডের বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী দিশা পাটানি। যদিও অভিনয়ের থেকে নিজের সাহসী ও খোলামেলা রূপের জন্যই বেশি আলোচনায় থাকেন তিনি।
নিজের বোল্ড লুকের ছবি দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বরাবরই পারদ চড়ান দিশা। এবারেও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। সম্প্রতি থাইল্যান্ডে ঘুরতে গেছেন এই তারকা। সেখানে গিয়েই উষ্ণতা ছড়ালেন ভক্তদের মাঝে।
ইনস্টাগ্রামে বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করেছেন দিশা। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মাঝ সমুদ্রে আলো ছায়ার খেলায় মেতেছেন অভিনেত্রী। কয়েকদিন আগেই ওয়াইন রঙের একটি বিকিনি পড়ে ছবি দিয়েছিলেন তিনি। তবে এবার হাজির হয়েছেন সাদা বিকিনিতে। একটুকরো পোশাকেই যেন শরীর ঢাকার চেষ্টা করেছেন অভিনেত্রী।
ইনস্টাগ্রামে দিশাকে প্রায় ৬ কোটি মানুষ অনুসরণ করেন। অভিনেত্রীর বিভিন্ন ছবি, মুহূর্তগুলোর চিত্র দেখতেই যেন তারা সবসময় মুখিয়ে থাকেন।
মন্তব্য করুন
সম্প্রতি নিজের অবসর জীবনের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিরাট কোহলি।
আর এদিকে আনুশকা খুব শিগগিরই হয়তো অভিনয় জীবন থেকে মুখ ফেরাবেন। তবে বিরাট-আনুশকা খুশি সংসার, সন্তান নিয়ে।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিরাট ছেলে অকায় ও মেয়ে ভামিকাকে নিয়ে অজানা তথ্য প্রকাশ্যে আনেন।
গত পাঁচ বছর ধরে কোনও ছবি মুক্তি পায়নি আনুশকার। মেয়ের জন্মের পর শুধু ‘চাকদহ এক্সপ্রেস’ ছবিটি করেছেন তিনি। অবশ্য সেটি আজও মুক্তি পায়নি।
অভিনেত্রী নিজেই এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, তার জীবনে অগ্রাধিকার পায় তার সন্তানরা। এবার বিরাটের অবসরের জল্পনা উঠতেই শোনা যাচ্ছে, দুই ছেলেমেয়ে ও স্ত্রী আনুশকার সঙ্গে লন্ডনেই লোকচক্ষুর আড়ালে থাকবেন কোহলি-দম্পতি।
তবে, ছেলে অকায় বেশ ছটফটে হয়েছে বলে জানালেন বাবা বিরাট। আর মেয়ে ভামিকা নাকি তিন বছর বয়সেই ব্যাট ঘোরাতে শিখে গেছে! বিরাট অবশ্য এখন থেকেই কিছু অনুমান করতে চান না। তার কথায়, এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। ওদের যা খুশি, বড় হয়ে সেটাই হবে।
মন্তব্য করুন
কান চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৪-এ রেড কার্পেটে নজর কাড়লেন কিয়ারা আদবানি। সাদা হাই স্লিটেড পোশাকে তিনি যেন ঝলমলে প্রজাপতি। মুহূর্তেই ভাইরাল সেই ভিডিও।
বলিউড অভিনেত্রী ও ফ্যাশন আইকন কিয়ারা ফ্রেঞ্চ রিভেরা থেকে নিজের একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। একটি অফ-হোয়াইট পোশাকে যেন পরী। ১৭ মে চলচ্চিত্র উৎসব থেকে তার প্রথম লুকের আভাস দিয়ে ইনস্টাগ্রামে ঝড় তুলেছেন তিনি।
প্লাঞ্জ নেকলাইন ও হাই-স্লিটেড গাউনের সঙ্গে কিয়ারা পরেছিলেন হিরের দুল এবং হাই-হিল। তার পোশাক ডিজাইন করেছেন লক্ষ্মী লেহর ও প্রবাল গুরুং ছিলেন স্টাইলিংয়ের দায়িত্বে।
গালা ইভেন্টে কিয়ারা আন্তর্জাতিক সিনেমার ল্যান্ডস্কেপে ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের উপর জোর দেবেন বলে জানা
গেছে। অনুষ্ঠানটি সারা বিশ্বের নারীদের একত্রিত করবে এবং বিনোদন শিল্পে তাদের অবদানের স্বীকৃতি দেবে। এই মুহূর্তে বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী কিয়ারা ।
মন্তব্য করুন
গত ১২ মে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন তেলেগু অভিনেত্রী পবিত্রা জয়রাম। অন্ধ্রপ্রদেশের মেহবুবা নগরের কাছে একটি ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়। হিট তেলেগু টেলিভিশন ধারাবাহিক ‘ত্রিনয়নী’তে তিলোত্তমার ভূমিকায় অভিনয় করছিলেন পবিত্রা। অভিনেত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় গুরুতর আহত হয় স্বামী অভিনেতা চন্দ্রকান্ত।