কালার ইনসাইড

তাঁকে নিয়ে মনগড়া কিছু করার অধিকার কারও নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪:৩২ পিএম, ১৯ জুলাই, ২০১৭


Thumbnail

নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১২ সালের এই দিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যু হয় তাঁর। হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুতে গভীর শোকে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিল গোটা জাতি। সেই শোক আজও কাটেনি ভক্ত-পাঠকদের। তবে হুমায়ূন আজও বেঁচে আছেন লাখো পাঠকের হৃদয়ে। এমনই দিনে বাংলা ইনসাইডারের মুখোমুখি হন তাঁর স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন।

কেমন আছেন? কেমন কাটছে আপনার দিন?

এইতো চলছে। ভালো খারাপের তফাৎ নেই এখন আর আমার কাছে। তারপরও যদি বলতে বলা হয় আমি কেমন আছি। বলবো ভালো আছি। কারণ আমার ভালো থাকতে হয়। হুমায়ূন আহমেদ আমাকে দুটি সন্তান দিয়ে গেছেন। যারা আমাকে সারাক্ষণ আদর-সোহাগে ব্যস্ত রাখে। বড়টা হয়েছে ওর বাবার মতো। কম কথা বলে। কিন্তু দারুণ বুদ্ধি। মাঝে মাঝে আমাকে এমনসব প্রশ্ন করে তখন আমি অবাক হয়ে যাই। ভাবি হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে থাকলে ছেলের মুখে বুদ্ধিদীপ্ত সব প্রশ্ন শুনে যারপরনাই অবাক হতেন। বাবা যে পৃথিবীতে নেই বড় ছেলে তা বুঝতে পারে। তবে ছোটটা এখনো বিশ্বাস করে তার বাবা বেঁচে আছে। হয়তো হুট করে বাসায় এসে সবাইকে অবাক করে দেবে। সারাদিন দুই ছেলেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকি। ওরা আমাকে একটুও মন খারাপ করতে দেয় না। বিশেষ করে নিষাদ যেন সারাক্ষণই আমাকে হাসিমুখে দেখতে চায়। নিনিতের আবদার বেশি।

সকাল থেকে সন্ধ্যা। একটু রাত অবধি ছেলেদের নিয়ে পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে দারুণ ব্যস্ত সময় কাটে আমার। তবে রাত যত বাড়ে আমি ততই একা হয়ে যাই। হুমায়ূন আহমেদ আমার জীবনে এত ভালো স্মৃতি রেখে গেছেন যে, আমি নিজেকে অনেক সময় সামলাতে পারি না। কত স্মৃতি! কত ঘটনা। সবই আনন্দের…

পেশা হিসেবে বর্তমান ব্যস্ততা বলতে ?

বাবার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে যুক্ত হলাম গত বছর। তেজগাঁওয়ে অফিস। যদিও আমার কাজের ধারার সাথে বাবার প্রতিষ্ঠানের কাজের ধারা একরকম নয়। তবুও নিজেকে জড়িয়ে ফেললাম। বাবার অনুরোধ ফেলতে পারিনি। আমার মায়ের একটি পত্রিকা আছে। সেখানেও মাঝে মাঝে সময় দিচ্ছি। আর টুকটাক নির্মাণের সাথে তো যুক্ত আছিই।

অভিনেত্রী কিংবা গায়িকা অথবা নৃত্যশিল্পী শাওনকে কী আর কখনো আমরা পাবো না?

আমার এক সময় গান গাইতে খুব ভাল লাগতো, কিন্তু এই মুহূর্তে তাও ইচ্ছা করে না। আর অভিনয়ের কথা বলতে পারছি না। আসলে আমার আর ইচ্ছাই হয় না। অনেকেই প্রশ্ন করেন, কেন অভিনয় করছি না? আসলে হুমায়ূন আহমেদের ব্যাপারটা ছিল ভিন্ন, তার নাটকের স্ক্রিপটা ছিল এতো সুন্দর যে অভিনয় করতে ইচ্ছা না করলেও অনেক সময় মন টেনে নিয়ে যেত। হুমায়ূন আহমেদ যেটি মনে করতো এটি আমার জন্যে উপযুক্ত কেবল মাত্র সেটিতেই আমি অভিনয় করতাম। হুমায়ূন আহমেদের অনেক বিখ্যাত নাটকেও আমি অভিনয় করিনি কারণ ওটি আমার জন্যে ফিট ছিল না এই আর-কী। ভবিষ্যতের কথা বলতে পারি না। তবে এই মুহূর্তে ইচ্ছে নেই আমার।

নুহাশ পল্লীর খবর কী?

নতুন কোনো খবর নেই। হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে থাকতে নুহাশ পল্লী যে নিয়মে চলেছে এখনো সেই নিয়মে চলছে। হুমায়ূন আহমেদ থাকাকালীন সময়ে যারা কাজ করতেন তারাই দেখভাল করছেন। দুই ছেলেকে নিয়ে প্রায়ই ঘুরতে যাই। বিশেষ দিনগুলোতে শ্রদ্ধা জানাতে যাই।

শুনেছি, নুহাশ পল্লীতে হুমায়ূন আহমেদের নামে একটি জাদুঘর তৈরি হচ্ছে?

নুহাশ পল্লী হ‌ুমায়ূন আহমেদের সবচেয়ে প্রিয় স্থান। তিনি সবুজকে যেভাবে ভালবাসতেন সেভাবেই নুহাশ সাজানো গোছানো রয়েছে আজও। সবুজ বৃক্ষের ছায়ায় তিনি শুয়ে আছেন। এখানেই গড়ে তোলা হবে হ‌ুমায়ূন জাদুঘর। এছাড়াও ওনার স্মৃতি রক্ষার্থে ঢাকার পল্লবীতে হ‌ুমায়ূন আহমেদের যে দোতলা বাড়ি রয়েছে সেটি স্মৃতি জাদুঘর করা হবে।

আমি একটা পরিকল্পনা করেছি হুমায়ূন আহমেদের বই এবং ব্যবহৃত জিনিসপত্র সংগ্রহ করে একটি হুমায়ূন জাদুঘর তৈরি করার। এখনও আলোচনার মধ্যে আছে। খুব শিগগিরিই কাজ শুরু করতে পারব।

হুমায়ূন স্যারের স্বপ্নের ক্যান্সার হাসপাতালের কাজ কতদূর?

অনেকটা হতাশার সুরে বললেন, আমি হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর থেকে এখনও পর্যন্ত ক্যান্সার হাসপাতালের কাজ শুরু করার জন্য দৌঁড়ঝাপ করছি। অনেকের সঙ্গে আলোচনা করেছি। কিন্তু তেমন সাড়া পাইনি। মাঝে মাঝে এইসব ভেবে কান্না চলে আসে। হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে থাকতে বলেছিলেন, আমি একটি বিশ্বমানের ক্যান্সার হাসপাতাল করব। প্রয়োজনে মানুষের কাছে গিয়ে সাহায্য চাইব। সত্যি হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে থাকলে এতদিনে ক্যান্সার হাসপাতালের কাজ শুরু হয়ে যেত। হুমায়ূন আহমেদের অদৃশ্য ক্ষমতা ছিল! আমার তা নেই।

তবে  নেত্রকোণায় ওনার স্বপ্নের যে স্কুলটি রয়েছে সেটির জেএসসি ও এসএসসির ফলাফল শতভাগ ভালো। বেশিরভাগ শিক্ষার্থী এ প্লাস পেয়েছে। এ দুটি স্বপ্ন তার ভালভাবেই বাস্তবায়ন হচ্ছে বলে আমার মনে হয়েছে।

হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে যদি কেউ লিখতে চায়, অথবা তার কোনো গল্প উপন্যাস নিয়ে সিনেমা বানাতে চায়?

আমি একথা বলছি না হুমায়ূন আহমেদের ওপর কেউ বই লিখতে পারবেন না। কিন্তু বইটি কে লিখছেন? কেন লিখছেন? সেটাই বোধকরি প্রশ্নের বিষয়। হুমায়ূন আহমেদের ওপর তার মা, ভাইবোন, ছেলে-মেয়ে বই লেখার অধিকার রাখেন। বন্ধুরাও তার ওপর বই লিখতে পারেন। কিন্তু তা হতে হবে সঠিক তথ্যসমৃদ্ধ। তাঁকে নিয়ে সিনেমা বানালে তার গল্প নিয়ে সিনেমা বানালেও কোন আপত্তি নেই। যেমন তার গল্পের চাই সঠিক উপস্থাপন। তেমনি তাঁকে নিয়ে সিনেমা বানাতে হলে আগে তাঁকে জানতে হবে। দূর থেকে তো একটা মানুষ তাঁকে জানবে না। তাঁকে যারা কাছ থেকে দেখেছেন তারাই তো তাঁকে জানবে। তাদের কাছ থেকে তো জানতে হবে। হুমায়ূন আহমেদ ও তার পরিবারকে ঘিরে মনগড়া কাহিনীর বই লেখা বা সিনেমা নির্মাণের অধিকার কেউ রাখেন না। যদি কেউ লেখেন তাহলে বড় অপরাধ করবেন। আশাকরি লেখককে ভালোবাসেন বলে কেউ এ ধরনের অপরাধ করবেন না।


বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ/টিআর

 



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফের পেছাল কঙ্গনার ইমার্জেন্সি সিনেমা

প্রকাশ: ১২:১৩ পিএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত বছর ভারতের একমাত্র নারী প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর লুকে চমকে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওত। তখনই জানিয়েছিলেন, লুকটিইমার্জেন্সিসিনেমার। এরপর সিনেমাটির একাধিক মুক্তির তারিখ জানানো হয়। তবে আলোর মুখ দেখেনিইমার্জেন্সি এবার আরও একধাপ পেছাল এর মুক্তির তারিখ।

মুক্তির তারিখ পিছিয়ে নেওয়ার বিষয়ে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান মণিকর্ণিকা ফিল্মস জানায়, “আমাদের রানি কঙ্গনা রানাওতের জন্য আমাদের হৃদয় ভালোবাসায় পরিপূর্ণ। তিনি এখন দেশ জাতির সেবাকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। দেশের সেবায় তিনি দায়বদ্ধতাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। সে কারণেইমার্জেন্সি মুক্তির তারিখ স্থগিত রাখা হলো। মুক্তির নতুন তারিখ পরবর্তী সময়ে জানানো হবে।

সিনেমাটির মুক্তির তারিখ নিয়ে দুবার পেছানো হলো। এর আগে ২০২৩ সালের ২৪ নভেম্বর মুক্তির দিন ঠিক ছিল। সিনেমার কাহিনি পরিচালনার দায়িত্বে আছেন কঙ্গনা নিজে। সর্বশেষ আগামী ১৪ জুন মুক্তির দিন ধার্য করা হয়।

মূলত ১৯৭৫ সালের জুন মাস থেকে ১৯৭৭ সালের ২১ মার্চ পর্যন্ত, একটানা ২১ মাস ভারতে জরুরি অবস্থা জারি ছিল। সে সময়কালই ধরা পড়েছে সিনেমায়।


কঙ্গনা   ইমার্জেন্সি   সিনেমা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কানের লাল গালিচা মাতালেন ঐশ্বরিয়া রাই

প্রকাশ: ১১:৫৭ এএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফ্রান্সের কান সৈকতে আবারও বসেছে সিনেমার বর্ণিল আয়োজনকান চলচ্চিত্র উৎসব ১২ দিনব্যাপী ৭৭তম আসর চলবে ২৫ মে পর্যন্ত। বিশ্বের সব জনপ্রিয় তারকারা এই উৎসবে নজরকাড়া লুকে হাজির হচ্ছেন। কানের মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন সাবেক বিশ্বসুন্দরী বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কান চলচ্চিত্র উৎসবের দ্বিতীয় দিনে লাল গালিচায় সবাইকে মুগ্ধ করেছেন ঐশ্বরিয়া। রেড কার্পেটে অভিনেত্রী হেঁটেছেন ফাল্গুনি-শেন পিককের কালো-সোনালি গাউন পরে। গাউনের লম্বা টেইল নজর কেড়েছে সবার। এদিন ঐশ্বরিয়ার পোশাকে অন্যমাত্রা যোগ করেছে তার পোশাকের সাদা স্লিভস। আর পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে গোল্ডেন কানের দুল পরেছিলেন এই বলিউড সুন্দরী।

মেয়ে আরাধ্যার হাত ধরেই ফ্রান্সে হাজির হন তিনি। প্লাস্টার জড়ানো হাতে তাকে মুম্বাই এয়ারপোর্টে দেখে চমকে গিয়েছিলেন অনেকেই। রেড কার্পেটেও প্লাস্টার হাতেই দেখা মিলল তার। বরং আরও প্রশংসা পেয়েছেন ঐশ্বরিয়া।

ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন দুই দশকের বেশি সময় ধরে কান চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিচ্ছেন। প্রথমবার ২০০২ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারী সোনার গয়নাসহ নীতা লুল্লা শাড়িতে হাঁটেন রেড কার্পেটে। সেই বছরই তার সিনেমাদেবদাসসেখানে প্রিমিয়ার হয়েছিল। তিনি অভিনেতা শাহরুখ খান এবং পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী।


কান   লাল গালিচা   ঐশ্বরিয়া  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক আসছেন বাংলাদেশে

প্রকাশ: ০৮:০১ এএম, ১৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশে তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে তুরস্কের ইসলামিক বেশ কয়েকটি সিরিজ। যার মধ্যে অন্যতমকুরুলুস উসমান সিরিজটির প্রধান চরিত্র উসমানের ভূমিকায় অভিনয় করা অভিনেতা বুরাক অ্যাজিভিট বাংলাদেশে আসছেন। কুরুলুস উসমান সিরিজের এই নায়কও বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) নিজের ফেসবুক পেজে বুরাক অ্যাজিভিট নিজেই জানিয়েছেন বাংলাদেশে আসার কথা। দিয়েছেন একটি ভিডিও বার্তাও। সেখানে তিনি বলেন, ‘সালাম বাংলাদেশ কেমন আছেন আপনারা? খুব শিগগিরই দেখা হবে আপনাদের সঙ্গে।

জানা গেছে, বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণেই বাংলাদেশে আসবেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক অ্যাজিভিট। তবে কবে আসছেন সে বিষয়ে ভিডিওতে কিছু জানাননি তিনি।

প্রসঙ্গত, বুরাক অ্যাজিভিট একজন তুরস্কের অভিনেতা। উসমানী সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট উসমানের ভূমিকায় অভিনয় করে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি লাভ করেছেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক ভক্ত-অনুসারী তার।


কুরুলুস উসমান   নায়ক   বুরাক   বাংলাদেশে  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বারবার শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া লজ্জার : অভিনেতা সোহেল রানা

প্রকাশ: ০৪:০৭ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

বারবার শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া শিল্পীদের জন্য লজ্জার। একজনের জন্য সব শিল্পীকেই সেই দায়ভার বহন করতে হচ্ছে। গত নির্বাচনের আগ পর্যন্ত কেউ শিল্পী সমিতির অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে আদালতে যায়নি। ছোট ছোট যে সমস্যাগুলো হয়েছে তার সমাধান শিল্পীরাই করেছেন।

গতবার প্রথম নিপুণ আদালতে গেছেন। এবারও তাই করলেন। গতবার তার সঙ্গে প্যানেলের ১১ জন ছিলেন, এবার তার প্যানেল থেকে নির্বাচিত হওয়া তিনজন কিন্তু ইতোমধ্যে নতুন প্যানেলের সঙ্গে বসে মিটিং করেছেন। আগের কমিটির মতো আলাদা থাকেনি। এবার আদালতে যাওয়ার বিষয়টি অকল্পনীয় ব্যাপার, কল্পনাতীত। শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া শিল্পীদের জন্য লজ্জার বলে নিপুণের রিট প্রসঙ্গে এভাবেই বললেন গুণী অভিনেতা সোহেল রানা।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি মানেই যেন আলোচনা-সমালোচনা। একে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলে সমালোচিত হয়েছেন শিল্পী সমিতির নেতারা। ২০২২-২৪ মেয়াদের নির্বাচনের পর আদালত পর্যন্ত গেছেন সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করা নিপুন আক্তার। পরে আদালতের হস্তক্ষেপে দায়িত্ব পালন করেন নিপুন। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন তিনি। মঙ্গলবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করা হয়। রিটে মিশা-ডিপজলের নেতৃত্বাধীন কমিটির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে। নির্বাচন মেনে নেওয়ার এক মাস পর তিনি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।


শিল্পী সমিতি   আদালত   অভিনেতা   সোহেল রানা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মিষ্টি জান্নাতকে চুমু খেতে চেয়েছেন জয়

প্রকাশ: ০৩:৪০ পিএম, ১৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশের বিতর্কিত উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়। নানা সময় অতিথিদের আপত্তিকর প্রশ্নের মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছেন তিনি। এবার শাকিব-মিষ্টির বিয়ের গুঞ্জনে যোগ দিয়েছেন জয়।

মিষ্টি জান্নাতকে নিয়ে জয় বলেছেন, ‘ওই মেয়ে ভাইরাল হতেই শাকিবকে জড়িয়ে এসব কথা বলছেন। শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ে হলেও সেটা টিকবে না।এরপরই তার বিরুদ্ধে মুখ খুলেন মিষ্টি। তার দাবি, শাহরিয়ার নাজিম জয় তাকে চেনেন। তবুও না চেনার অভিনয় করেছেন।

অভিনেত্রী মিষ্টি বলেন, ‘‘জয় ভাইয়াকে দেখলাম, সে বলছেন, ‘ওই যে একটা মেয়ে, শাকিব খানকে নিয়ে ভাইরাল হতে চান। তিনি একজন ডাক্তার পাশাপাশি অভিনেত্রী, যেটা মিলে গেছে। তাদের বিয়ে হলেও সেটা টিকবে না।এটা উনি কীভাবে জানল? কীভাবে বলল? এটা আমার প্রশ্ন।’’

এরপর জয় তাকে নিয়মিত কু-প্রস্তাব দিয়েছেন জানিয়ে মিষ্টি জান্নাত আরও বলেন, ‘সে আমাকে চেনে। গত পরশুদিন আমাকে টেক্সট করে বলছে, মিষ্টি কোথায় আছো? চলো লং ড্রাইভে যাই। অথচ, এমন একটা ভাব নিল, সে আমাকে চেনেই না। সে বললো, ওই যে একটা মেয়ে। এটা কেন বলবে? আমি কষ্ট পেয়েছি। যদি সে সিনিয়র না হতেন, তাহলে তাকে ধরে থাপড়াতাম। তার প্রোগ্রামে গেলেও এমন করে। অফস্ক্রিনে চুমু দেওয়ার চেষ্টা করে। আমার কাছে সেসবের ভিডিও আছে। সে অনেক নেগেটিভ কথা বলে।


মিষ্টি   জান্নাত   চুমুজয়  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন