ইনসাইড বাংলাদেশ

আগামী ১ মাসে কি ঘটতে যাচ্ছে?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:৫৮ পিএম, ২৮ মে, ২০২০


Thumbnail

সবদিক থেকে বাংলাদেশে আগামী ১ মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ১ মাসে সবকিছুই ঘটতে পারে বাংলাদেশে। এমন ধারণা করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক, অর্থনৈতিক বিশ্লেষক এবং জনস্বাস্থ্য বিশ্লেষকরা। বাংলাদেশ অনেকটা ঝুঁকি নিয়েই করোনার সঙ্গে বসবাসের ঝুঁকি নিচ্ছে। আগামী রোববার থেকে সবকিছুই খুলে দেওয়া হচ্ছে। কাজেই পুরো জুন মাসটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। আমরা যদি দেখি যে, আগামী ১ মাসে বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞরা কি ধরণের পূর্বাভাস দিচ্ছেন, তাহলেই পুরো সময়টার গুরুত্বটা আমরা ভালোভাবে উপলব্ধি করতে পারবো।

জনস্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে কি ঘটতে পারে?

জনস্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা অনেকগুলো শঙ্কার পূর্বাভাস দিচ্ছেন, এই পূর্বাভাসগুলো হচ্ছে-

১. করোনা রোগীর সংখ্যা হু হু করে বাড়বে এবং জটিল অবস্থার রোগীর সংখ্যাও বাড়বে। হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা দেওয়া কঠিন হয়ে যাবে। বাংলাদেশ হার্ড ইমিউনিটির দিকে যেতে পারে।

২. করোনা রোগীদের মধ্যে যারা একদম ক্রিটিক্যাল রোগী। যাঁদের আইসিইউ দরকার, ভেন্টিলেশন দরকার এমন রোগীদের জায়গা দেওয়া যাবেনা। ফলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার শঙ্কা হবে, বহু মানুষ চিকিৎসা না পেয়েই মারা যেতে পারে।

৩. শুধুমাত্র করোনার চিকিৎসা নয়, হাসপাতালগুলো যখন অন্যান্য রোগী দিয়ে ভর্তি হয়ে যাবে তখন করোনা রোগীর চিকিৎসা করা দুরূহ বা বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে হৃদরোগ, ক্যান্সার, কিডনী রোগের যাঁদের চিকিৎসার প্রয়োজন আছে, তাঁদের অবস্থা সঙ্কটাপন্ন হয়ে যেতে পারে।

৪. অনেক মানুষ করোনায় আক্রান্ত হলে যা হবে, আমাদের সামগ্রিক জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা একটি সঙ্কটে পড়বে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের এমন আশঙ্কার মূল কারণ হলো- সবকিছু খুলে দেওয়ার ফলে মানুষের চলাচল বাড়বে এবং যখন সামাজিক সংক্রমণ পিকে পৌঁছেছে তখন এই সামাজিক সংক্রমণ হার্ড ইমিউনিটির দিকে দেশকে নিয়ে যাবে।

এসময় অর্থনৈতিক দিক দিয়ে কি ধরণের প্রভাব পড়বে তা নিয়েও অর্থনীতিবিদরা নানারকম ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ দিয়েছেন। আমাদের অর্থনীতিকে চাঙ্গা রাখার জন্যেই সরকার সবকিছু খুলে দিয়েছে। তাই আগামী ১ মাস বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সন্ধিক্ষণ বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। আগামী ১ মাস অর্থনীতির ক্ষেত্রে কি কি ঘটতে পারে তা নিয়ে যদি অর্থনীতিবিদদের বিশ্লেষণগুলো দেখি তাহলে দেখা যাবে-

১. প্রণোদনা প্যাকেজ বিতরণ নিয়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে সরকারকে। বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যে প্রায় ১ লাখ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। তবে এর মধ্যে শুধুমাত্র গার্মেন্টস সেক্টরের ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ বিলিবণ্টন হয়েছে। বাকিগুলো নিয়ে এখনো কাজ শুরু হয়নি। আগামী ১ সপ্তাহের ভেতরে এই নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং এমন ব্যবস্থা নিতে হবে যেন প্রান্তিক পর্যায় পর্যন্ত এই প্রণোদনার ফল উপভোগ করে মানুষ।

২. আগামী ১ মাস প্রান্তিক দরিদ্র অসহায় মানুষদের সহায়তার কার্যক্রম চালু রাখতে হবে এবং এই দরিদ্র মানুষের সহায়তা কার্ক্রম অব্যহত রাখতে গিয়ে সরকারের উপর অনেক বড় চাপ পড়বে এবং এই চাপ মোকাবেলা করেই সহায়তা কার্যক্রম কিভাবে সরকার চালু রাখে সেটা সরকারের জন্য এক বড় চ্যালেঞ্জ।

৩. আমাদের আর্থিক খাতে সঙ্কট দেখা দিবে এবং নগদ অর্থের সঙ্কটে ভুগবে ব্যাংকগুলো, এই সঙ্কট মোকাবেলার জন্য আগামী ১ মাসে সরকারকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এই সময় আমাদের বাজেট ঘোষণা করা হবে এবং বাজেটে করোনা সঙ্কটকে কিভাবে মানিয়ে নেওয়া হয় সেটাও একটি দেখার বিষয়।

৫. এই সময় কৃষকদের যে পণ্য উৎপাদিত হচ্ছে সেই পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাওয়া এবং পরবর্তী পণ্য উৎপাদনের জন্য প্রণোদনা ব্যবস্থাপনা কতটুকু সূচারুভাবে হচ্ছে সেটা বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

এবং সবশেষ জনস্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে আবার অর্থনৈতিক কাজ চালু করা একটি চ্যালেঞ্জ হবে। জনস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে অর্থনীতিকে চালু করার চিন্তা কতটুকু ফলপ্রসূ হবে সেটাও আগামী ১ মাসে বোঝা যাবে। কাজেই বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন আগামী ১ মাস বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্য এবং অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আগামী ১ মাসে স্পষ্ট হয়ে যাবে বাংলাদেশ কোন পথে হাঁটছে। আগামী ১ মাসে যা ঘটবে সেটার উপরেই বাংলাদেশের ভবিষ্যতের অনেকখানি নির্ভর করছে।   



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন