নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:৫৯ পিএম, ০৭ জুলাই, ২০২০
আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা গতকাল রিজেন্ট হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে এবং রিজেন্ট হাসপাতালে করোনা চিকিৎসার নামে যে প্রতারণা তা হাতেনাতে উদ্ধার করেছে। এই হাসপাতালটি রোগীদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে এবং বিনামূল্যে চিকিৎসা করছে বলে সরকারের কাছ থেকেও টাকা চেয়েছে। আবার করোনা পরীক্ষা না করেই তাঁরা সার্টিফিকেট দিয়েছে। এরকম প্রতারণার সঙ্গে জড়িত রিজেন্ট হাসপাতালের মালিক মোহাম্মদ সাহেদকে এখন পর্যন্ত আইনপ্রয়োগকারী সংস্থ গ্রেপ্তার করতে পারেনি, তিনি পলাতক রয়েছেন। এই ব্যক্তিটি সম্পর্কে বের হচ্ছে চাঞ্চল্যকর অনেক তথ্য।
দেখা যাচ্ছে যে, হাসপাতালের সঙ্গে যখন সরকার চুক্তি করে তখন সেখানে মন্ত্রী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, তৎকালীন সচিব উপস্থিত ছিলেন। পরবর্তীতে এই হাসপাতালের কার্যক্রম যখন শুরু করা হয় তখন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যাচাই করেও দেখেনি যে, হাসপাতালটি বৈধ না অবৈধ। যে হাসপাতাল ২০১৪ সালের পর থেকে অনুমোদনই নবায়ন করেনি, সেই হাসপাতাল কিভাবে সরকারের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করে তাই নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এই ঘটনার পর বেরিয়ে এসেছে অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য। তিনি সরকারি দলের হোমাচোমরা বলে নিজেকে পরিচয় দিতেন এবং তিনি সবসময় উচ্চ মহলের সঙ্গে ঘোড়াফেরা করতেন বলেও জানা গেছে।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব এবং পরবর্তীতে এসডিজি বিষয়ক সমন্বয়কারী আবুল কালাম আজাদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। তিনি প্রায় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যেতেন। এছাড়াও সরকারের বিভিন্ন উচ্চপর্যায়ের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। সাহেদ বিভিন্ন টক শোত যেত এবং সুশীল হিসেবে তিনি বক্তব্য রাখতেন। এই কারণেই সবাই তাঁকে ভয় করতো এবং সমঝোতায় চলত।
একটু যদি পেছনের দিকে যাওয়া যায় তাহলে দেখা যাবে যে, এই সাহেদ আসলে হাওয়া ভবনের তৈরি এবং তারেক জিয়ার অত্যন্ত আস্থাভাজন এবং ঘনিষ্ট ব্যক্তি ছিল। এই রিজেন্ট হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৭ সালে এবং সেই সময় তৎকালীন মন্ত্রী ডা. মোশাররফ এবং ড্যাব এর সভাপতি ডা. জাহিদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ ছবি এবং তথ্য পাওয়া যায়। জানা যায় যে, সেসময় হাওয়া ভবনের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী হিসেবে সাহেদ পরিচিত ছিলেন এবং সেখান থেকেই তাঁর উত্থান ঘটে। কিন্তু পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর কিভাবে তিনি আওয়ামী লীগার হয়ে গেলেন সেটা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন।
অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, প্রথমে আওয়ামীপন্থি কিছু আমলাদের সঙ্গে তিনি সখ্যতা গড়ে তোলেন এবং তাঁদের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ মহলেও তিনি নিজেকে আসীন করেন। বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলকে নানাভাবে পটিয়ে নানারকম টক শো করে একজন ‘সুশীল’ হয়ে ওঠেন। এভাবেই হাওয়া ভবনের মাধ্যমে বেড়ে ওঠা সাহেদ হয়ে উঠেছিলেন সুশীল।
সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে যে, জামাতের পৃষ্ঠপোষকতা পাওয়া দুর্বৃত্তরা আওয়ামী লীগের আমলে এসে আওয়ামী লীগার হয়ে গেছে এবং এরাই এই করোনাকালে দুর্নীতি-অনিয়ম-স্বেচ্ছাচারিতা করে সরকারের বড় ক্ষতি করছে। একাধিক রাজনৈতিক মহল মনে করছে যে, প্রশাসন এবং ব্যবসায়ী মহলের রন্ধে রন্ধে এরকম বিএনপি-জামাতের মুখোশধারীরা ঢুকে গেছে। যারা আওয়ামী লীগার সেজে আওয়ামী লীগের ক্ষতি করছে। এদেরকে নিবৃত না করা গেলে সামনের দিনগুলোতে সঙ্কট মোকাবেলা কঠিন হয়ে পড়বে।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড লু’র সফর আর নির্বাচনের পরে তার সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফর, দুটোর মধ্যে আকাশ পাতাল তফাত। ডোনাল্ড লু নিজেই স্বীকার করেছেন। বাংলাদেশ সফর শেষে যাওয়ার পথে তিনি তার বিদায়ী সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কার বলেছেন, অতীতের মতপার্থক্যকে সরিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। আর এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে আগের অবস্থানে নেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
কীভাবে সম্ভব হল, কীভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউটার্ন নিল? কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার পার্সোনাল ডিপ্লোমেসির কারণে। এটি ‘দ্য শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’ এর আরেকটি অংশ। ২০১৮ সালের পর থেকেই বাংলাদেশ নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি নেতিবাচক অবস্থান গ্রহণ করতে শুরু করে। বিশেষ করে জো বাইডেন প্রশাসন ক্ষমতায় আসার পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ নীতি বদলাতে থাকে। এসময় একের পর এক চাপ প্রয়োগ করা হতে থাকে বাংলাদেশের উপর।
বিশেষ করে ২০২২ সালের ১৫ মার্চ পিটার ডি হাস বাংলাদেশে আসার পর সরকারের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায় মুখোমুখি একটি অবস্থানে চলে যায়। দুই দেশের মধ্যে নানা রকম ভুল বোঝাবোঝি সৃষ্টি হয়েছিল। এর একটি বড় কারণ ছিল যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে বাংলাদেশ সম্পর্কে ভুল তথ্য দেওয়া হচ্ছিল। আর এই সমস্ত ভুল তথ্যের কারণেই যুক্তরাষ্ট্র একটি ভিন্নরকম অবস্থান গ্রহণ করেছিল বাংলাদেশের ব্যাপারে।
কিন্তু ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর আস্তে আস্তে পরিস্থিতি পাল্টাতে থাকে। কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা অবশ্য মনে করেন যে, নির্বাচনের আগে থেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পরিবর্তন ঘটে থাকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অবস্থান পরিবর্তনের ক্ষেত্রে একাধিক ভূমিকা কাজ করেছে বলেই অনেকে মনে করে যেটি ডোনাল্ড লু’র সফরে স্পষ্ট প্রতিভাত হয়েছে।
প্রথমত ভারতের প্রভাব। ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের ব্যাপারে নেতিবাচক অবস্থান থেকে সরে আসার জন্য চেষ্টা করেছে এবং সফল হয়েছে। ভারতের এই অবস্থানের প্রধান কারণ ছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত বিশ্বাস করে তার উপর আস্থা রাখে এবং শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প বাংলাদেশে নেই, এই উপলব্ধি থেকেই নরেন্দ্র মোদী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলেছেন বলে কূটনৈতিক মহল মনে করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কৌশলগত কারণে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের অবনতি ঘটাতে চাইনি।
দ্বিতীয়ত, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত উদ্যোগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে ব্যক্তিগত উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পর তিনি সেখানে নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এছাড়াও ভারত সফরের সময় তিনি অ্যান্থনি ব্লিনকেন এবং জো বাইডেনের সঙ্গেও কথা বলেন। সবকিছু মিলিয়ে তার উদ্যোগ সফল হয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য সালমান এফ রহমানকেও দায়িত্ব দিয়েছিলেন এবং সালমান এফ রহমান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছেন।
তৃতীয়ত, বিরোধী দলের ভুল রাজনীতি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রত্যাশা করেছিল যে, বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং এই কারণেই নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড লু শর্তহীন সংলাপের উপর জোর দিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত যখন বিএনপি নির্বাচনে যায়নি, তখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেনি। আর সবকিছু মিলিয়ে এখন নতুন সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আছে, মার্কিন স্বার্থ আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে ব্যবসার পরিধি বাড়াতে চায়, চীনের আগ্রাসন কমাতে চায়। সবকিছু মিলিয়ে তাদের সামনে বর্তমান সরকারই একমাত্র বিকল্প। আর তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান পরিবর্তন করেছে, রীতিমতো ইউটার্ন নিয়েছে।
বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জো বাইডেন ডোনাল্ড লু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
ছাগলনাইয়া উপজেলা মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেল
মন্তব্য করুন
নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দদিঘলিয়া গ্রামে বিজয়ী প্রার্থী কামরুজ্জামান ভূইয়ার সমর্থকদের ছোড়া গুলিতে ওসিকুর ভূইয়া নামে এক যুবক নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার পর
থেকে গোপালগঞ্জ জেলা সদর সহ
উপজেলার সর্বত্র উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। দোষীদের
ফাঁসির দাবীতে মাঠে নামে হাজার
হাজার লোক।
আজ
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১
টা থেকে বেলা ১টা
পর্যন্ত ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলিয়া
বাজার এলাকায় গাছের গুড়ি ফেলে, টায়ারে
আগুন ধরিয়ে রাস্তার উপর বসে আন্দোলন
করতে থাকে। এতে রাস্তায় যানবাহন
চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।ড়ক
অবরোধ চলাকালে রাস্তার উভয় পাশে ৫শতাধিক
বাস, ট্রাক ও অন্যান্য যানবাহন
আটকা পড়ে।
পরে
পুলিশের অনুরোধে বেলা ১টায় যানবাহন
চলাচল শুরু হয়।এলাকায় শান্তি
শৃংখলা বজায় রাখতে পুলিশ,
র্যাব ও বিজিবি নামানো
হয়েছে।
আগামী
রোববার (১৯ মে) ডিসি অফিস ঘেরাও
কর্মসূচী গ্রহন ও চলমান আন্দোলন
অব্যাহতের ঘোষনার মধ্য দিয়ে আজ
বৃহস্পতিবার (১৫ মে) মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচী প্রত্যাহার করেছেন আন্দোলনকারীরা।
গতকাল
মঙ্গলবারও (১৪ মে) তারা নিহতের লাশ
নিয়ে জেলা সদরের চেচানিয়াকান্দি
এলাকায় ঘন্টাব্যাপী ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক
অবরোধ করে রাখে।
মন্তব্য করুন
কোরবানি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর
মন্তব্য করুন
উল্লাপাড়ায় ধান কাটতে গিয়ে হিট স্ট্রোকে দুই কৃষকের মৃত্যু হয়েছে । এরা হলেন, উপজেলার বাঙ্গালা ইউনিয়নের রহিমপুর গ্রামের কৃষক বিষ্ণুপদ মজুমদার (৫১) ও বিনায়েকপুর গ্রামের ছাইদুল ইসলাম লাবলু (৫৭) । এরা দুইজনই তাদের গ্রামের পাশের মাঠে প্রচন্ড রোদ ও তাপদাহের মধ্যে ধান কাটছিলেন।
নিহতদের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ভোর বেলা থেকে উভয় ব্যক্তি একই মাঠে তাদের নিজেদের জমিতে অপর শ্রমিকদের সঙ্গে ধান কাটছিলেন। বেলা ১২ টার দিকে এরা তাপদাহের কারণে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্থানীয়রা তাদেরকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যায়। তবে হাসপাতালে পৌঁছার আগেই তারা মারা যান।
বাঙ্গালা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ সোহেল রানা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, প্রচন্ড রোদ গরমে ধান কাটার সময় বিষ্ণুপদ মজুমদার ও ছাইদুল ইসলাম লাবলু হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাদেরকে হাসপাতালে নেবার পথে দুজনই মারা যান।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড লু’র সফর আর নির্বাচনের পরে তার সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফর, দুটোর মধ্যে আকাশ পাতাল তফাত। ডোনাল্ড লু নিজেই স্বীকার করেছেন। বাংলাদেশ সফর শেষে যাওয়ার পথে তিনি তার বিদায়ী সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কার বলেছেন, অতীতের মতপার্থক্যকে সরিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। আর এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে আগের অবস্থানে নেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
ফেনীর ছাগলনাইয়ায় ২০১৯ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেলের উপজেলা চেয়ারম্যান পদ অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে ২০১৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে যত বেতন-ভাতা ও সুবিধাদি গ্রহণ করেছেন তা ৩০ দিনের মধ্যে ফেরত দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এই সময়ের মধ্যে ফেরত না দিলে ফেনীর জেলা প্রশাসককে তার থেকে আদায় করতে বলা হয়েছে।