ইনসাইড বাংলাদেশ

কেন মার্কিন ভিসা পেল না তারেক?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ১০ অগাস্ট, ২০১৭


Thumbnail

৮ মার্চ ২০০৭। বেগম জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানকে তাঁর ক্যান্টনমেন্টের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হলো। এসময় চলল সমঝোতা নাটক। ড. ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বাধীন সেনা সমর্থিত সরকার বেগম জিয়াকে প্রস্তাব দিলেন, তিনি (বেগম জিয়া) যদি স্বেচ্ছায় দেশত্যাগ করতে চান এবং এই মর্মে মুচলেকা দেন যে, আর রাজনীতি করবেন না, তাহলে তাঁকে এবং তাঁর দুই ছেলেকে বিদেশ পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। বেগম জিয়া তাঁর বড় ছেলের মতামত নিতে বললেন। সেনা সদস্যরা কথা বললেন বন্দী তারেক জিয়ার সঙ্গে। তারেক রাজি হলেন। কোথায় যেতে চান, জানতে চাওয়া হলে তারেক জিয়া বললেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র’। সেনা সদস্যরা বেগম জিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করলেন। সেনা সমর্থিত সরকারের শর্ত হলো দু’জন (বেগম জিয়া এবং তারেক জিয়া) এক সঙ্গে একই দেশে যেতে পারবেন না। বেগম জিয়াও রাজি হলেন এই শর্তে। এরমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলল তত্ত্বাবধায়ক সরকার। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ঘোষণা দিলেন ‘বাংলাদেশে আমার জন্ম, মৃত্যুও হবে এদেশে’। শেখ হাসিনা অনড় অবস্থান নিলেন, দেশত্যাগ না করার ব্যাপারে। বেগম জিয়া এতে কিছুটা মনোবল পেলেন। তিনিও বেঁকে বসলেন। সেনাসমর্থিত সরকার জানতো বেগম জিয়ার দুর্বলতা কী? ১৬ এপ্রিল তাঁরা গ্রেপ্তার করল বেগম জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে। এবার সত্যি সত্যি ভেঙ্গে পড়লেন বেগম জিয়া। তিনি রাজি হলেন। ঠিক হলো, বেগম জিয়া প্রথমে যাবেন সৌদি আরব, তারপর তারেক জিয়াকে প্যারোলে মুক্তি দিয়ে পাঠানো হবে যুক্তরাষ্ট্রে। সৌদি সরকার জানিয়ে দিলো, তাঁদের আপত্তি নেই। ১৭ এপ্রিল বেগম জিয়ার পাসপোর্ট জমা দেওয়া হলো সৌদি দূতাবাসে। ভিসাও হলো চট জলদি। বিকাল নাগাদ বেগম জিয়ার ১৬ স্যুটকেস পৌঁছে গেলো বিমান বন্দরে। কিন্তু সব ওলট পালট হয়ে গেল মার্কিন দূতাবাসের এক ফোনে।

মার্কিন দূতাবাস থেকে ১৭ এপ্রিল বিকেল ৪ টায় ফোন করা হলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। বলা হলো. রাষ্ট্রদূত জরুরি ভিত্তিতে কথা বলতে চান, পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে। বললেন, ‘ভেরি আর্জেন্ট।’ এক ঘণ্টার মধ্যেই সাক্ষাতের ব্যবস্থা করা হলো। মার্কিন রাষ্ট্রদূত জানালেন ‘তারেক জিয়াকে মার্কিন ভিসা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এফবিআই তাঁর ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে।’ মার্কিন রাষ্ট্রদূত একটি গোপন প্রতিবেদন উপদেষ্টাকে দিয়ে বিদায় নিলেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সঙ্গে সঙ্গেই ব্যাপারটা প্রধান উপদেষ্টাকে জানালেন। প্রধান উপদেষ্টা জানালেন সেনা প্রধানকে। বেগম জিয়ার যাওয়ার প্রস্তুতি চূড়ান্ত। এর মধ্যেই সামরিক গোয়েন্দার দুই কর্মকর্তা এলেন দেখা করতে। তারা বেগম জিয়াকে জানালেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তারেককে ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। বেগম জিয়া ক্ষেপে গেলেন। জানালেন, তাঁর ছেলেদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত না হলে তিনি কোথাও যাবেন না। বেগম জিয়া থেকে গেলেন।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, কেন তারেক জিয়াকে ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল এফবিআই? জানা যায়, এফবিআই, তাদের প্রতিবেদনে তারেককে সন্ত্রাসী এবং জঙ্গিদের মদদদাতা হিসেবে চিহ্নিত করেছিল। এফবিআই এর প্রতিবেদন অনুযায়ী চার দলের অন্যতম সংগঠন ইসলামী ঐক্যজোট একটি জঙ্গি সংগঠন এবং তারেক জিয়া এই সংগঠনটির পৃষ্ঠপোষক। ওই প্রতিবেদনে বাংলাদেশের শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন, মাফিয়া ডন দাউদ ইব্রাহিম এবং উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার সঙ্গে তারেক জিয়ার ঘনিষ্টতার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। প্রতিবেদনে সে সময় বাংলাদেশের ১২৫ টি ইসলামি জঙ্গি সংগঠনের অস্তিত্বের কথা বলা হয়েছিল, যার সবগুলোর সঙ্গেই তারেকের যোগাযোগ আছে বলে উল্লেখ করা হয়।

এফবিআই, রিপোর্টে চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানে তারেকের প্রত্যক্ষ মদদ ছিল বলে উল্লেখ করা হয়। তবে ওই রিপোর্টের সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য ছিল ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা বিষয়ে। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাই প্রথম ২১ আগস্ট ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলাকে তারেকের ব্লুপ্রিন্ট এবং জঙ্গিদের অংশগ্রহণ বলে উল্লেখ করেছিলেন।

বাংলা ইনসাইডার/জেডএ



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন