ইনসাইড পলিটিক্স

আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:৫৮ পিএম, ১৯ অক্টোবর, ২০২০


Thumbnail

বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

আজ সোমবার (১৯ অক্টোবর) সংগঠনটির পক্ষ থেকে ১২৪ জনের পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা প্রকাশ করা হয়। গত বছরের ১৬ নভেম্বর সভাপতি হিসেবে নির্মল রঞ্জন গুহ এবং সাধারণ সম্পাদক পদে আফজাল বাবুর নাম ঘোষণা করা হয়।

পূর্ণাঙ্গ কমিটির তালিকা

কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা

সৈয়দ নুরুল ইসলাম, গোলাম সারোয়ার মামুন, অ্যাডভোকেট তাপস পাল, নজরুল ইসলাম মহসিন, এনাম-ই-খুদা জুলু, মো. আবু তাহের, অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম, আশীষ কুমার মজুমদার, মো. নুরুজ্জামান, মো. টুলু বিশ্বাস।

সভাপতি: নির্মল রঞ্জন গুহ

সহ-সভাপতি

গাজী মেজবাউল হোসেন সাজু, আব্দুর রাজ্জাক, তানভির শাকিল জয়, নির্মল চ্যাটার্জী, কাজী শহীদুল্লাহ লিটন, মজিবর রহমান স্বপন, শামীম শাহরিয়ার, দেবাশীষ বিশ্বাস, সুব্রত পুরকায়স্থ, আব্দুল আলিম বেপারী, সালেহ মোহাম্মদ টুটুল, মো. নাসির, ফারুক আমজাদ খান, কাজী মোয়াজ্জেম হোসেন, অ্যাডভোকেট কাজী সাহানারা ইয়াসমিন, অ্যাডভোকেট মাহফুজা বেগম সাইদা, কৃষিবিদ আব্দুল সালাম, অ্যাডভোকেট মানিক ঘোষ, ডা. আসাদুজ্জামান খান রিন্টু।

সাধারণ সম্পাদক: এ কে এম আফজালুর রহমান

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক

মোবাশ্বের চৌধুরী, এ. কে. এম. আজিম, খায়রুল হাসান জুয়েল

সাংগঠনিক সম্পাদক

নাফিউল করিম নাফা, আব্দুল্লাহ আল সায়েম, আ ফ ম মাহবুবুল হাসান, আরিফুর রহমান টিটু, ফরিদুর রহমান ইরান, মো. শাহজালাল মুকুল, নুরুল ইসলাম রাজা, মেহেদি হাসান মোল্লা, আবিদ আল হাসান।

প্রচার সম্পাদক: রফিকুল ইসলাম বিটু

দপ্তর সম্পাদক: আজিজুল হক আজিজ

গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক: কে এম মনোয়ারুল ইসলাম বিপুল

অর্থ বিষয়ক সম্পাদক: রফিকুল ইসলাম আবুল

আইন বিষয়ক সম্পাদক: ড. ওয়াহিদুজ্জামান টিপু

শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক: ড. মো. বদরুজ্জামান ভূঁইয়া

আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক: মো. আক্তার হোসেন ভূঁইয়া মিরন

স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক: ডা. আলী আবরার

তথ্য-গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক: আবুল কালাম আজাদ হাওলাদার

সমাজ কল্যাণ সম্পাদক: এস এম সিহাবুজ্জামান

ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক: মো. শফিকুল ইসলাম (শফিক) - গাজীপুর

বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক: আহাম্মদ উল্লাহ জুয়েল

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক: ইঞ্জি. কোবাদ হোসেন

সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক: হাসান মতিউর রহমান

কৃষি বিষয়ক সম্পাদক: সারারা মোর্শেদ আকন্দ জাস্টিস

মহিলা বিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট সালমা হাই টুনি

ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক: সাইফুর রহমান ছিন্টু

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক:

ডিজিটাল আর্কাইত ও পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক: এম, এ, হান্নান

প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা বিষয়ক সম্পাদক: সুমন জাহিদ

মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট শাহিনুল ইসলাম

শিশু ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক: মেহেদী হাসান লিটু

গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ক সম্পাদক: ওবায়দুল হক খান

যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক: ফয়সাল আহসান উল্লাহ

মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট জুয়েল আহমেদ

জনশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক: অ্যাডভোকেট ইকবাল হোসেন

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক: মোস্তফা কামাল মনি

তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক: সাকিল আহম্মেদ জুয়েল

প্রতিবন্ধী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক: আনোয়ার পারভেজ টিংকু

শিল্প বিষয়ক সম্পাদক: নজিবুর রহমান নিপু

বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক: আনোয়ারুল আজিম সাদেক

শ্রম বিষয়ক সম্পাদক: ইফতেখার হোসেন পলাশ

পাট ও বস্ত্র বিষয়ক সম্পাদক: আশিষ কুমার সিংহ

মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক: ইঞ্জি. মাহাবুবুর রহমান হেলাল

পানিসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক: রাহুল বড়ুয়া

প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক: সাখাওয়াত হোসেন কবির

উপ-প্রচার সম্পাদক: মোস্তাফিজুর রহমান বিপ্লব

উপ- দপ্তর সম্পাদক: অ্যাডভোকেট মনির হোসেন

উপ-দপ্তর সম্পাদক: রাহুল দাস

উপ- গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক: খন্দকার তৌহিদুল ইসলাম সোহাগ

উপ-আইন সম্পাদক: অ্যাডভোকেট জিসান মাহমুদ

উপ-আইন সম্পাদক: ব্যারিস্টার জুনায়েদ আহমেদ হাসিব

উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক: বরদা ভূষন লিটন

উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক:

উপ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক: ডা. জয় হাজরা

উপ-সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক: মোখলেছুর রহমান সুমন

উপ-ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক: মর্তুজা হায়দার শরীফ

উপ-বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক: রাজিব মজুমদার রাজু

উপ-কৃষি বিষয়ক সম্পাদক: আফসারুজ্জামান

উপ-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক: উর্মি ঢালী

উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক: শ্যামল গোস্বামী

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক: এস.এম. মনিরুল ইসলাম মনি

উপ-প্রশিক্ষণ ও কর্মশালা বিষয়ক সম্পাদক: ওয়াহেদুল ইসলাম সজিব

উপ-মানবাধিকার ও কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক: আমিনুর রহমান সোহেল

উপ-শিশু ও পরিবার সম্পাদক: মেহেদি শিকদার

উপ-গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ক সম্পাদক: তানভির আকতার সিপার

উপ-যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক: মো. জসিম উদ্দিন মাদবর

উপ-মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক: ফারুক হোসেন মুন্না

উপ-স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক: আবদুল্লাহ হেল কাফি

উপ-প্রতিবন্ধী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক: ডা. উম্মে সালমা মুনমুন

উপ-পাট ও বস্ত্র বিষয়ক সম্পাদক: তারেক মাহমুদ চৌধুরী পাপ্পু

উপ-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক: আফরোজ হাবিব

উপ-পানিসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক: মো. জামিল আহমেদ

উপ-প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক: দেলোয়ার হোসেন

উপ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক: শাহ আলম সিকদার জয়

সদস্য

সুখেন্দ্র বৈদ্য, ডা. আব্দুস সালাম, মুর্তজা রাশেদ, গোলাম রাব্বানী, মোদাব্বের হোসেন শাহিন, মঞ্জু মোল্লা, জাকির হোসেন কিরণ, জহুরা পারভিন জয়া, অ্যাডভোকেট তপু গোপাল ঘোষ, হুমায়ন পাটোয়ারি, অ্যাডভোকেট দিপ্তিস হালদার, অ্যাডভোকেট মশিউর রহমান, কাজী শরীফুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জাহেদুল আলম জাহিদ, অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন, আব্দুল বাসেত গালিব, রফিকুল হায়দার চৌধুরী, আসিফ মোহাম্মদ জলি, মফিজুল ইসলাম ঢালী, নাসির উদ্দিন শিশির, জাহাঙ্গীর হোসেন বাবর, অ্যাডভোকেট আয়মুল হাসান সুমন, রাজিবুল হাসান, ইসতিয়াক আহমেদ লিন, ব্যারিস্টার এনায়েত বাতেন রাসেল, অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন, মো. আজগর আলী, আবুল কালাম শিকদার, আদনান সুমন, নাবিলা নুহাত চৈতী, তৌহিদুর রহমান সেলিম, ইফতেখারুল ইসলাম সুজন, মো. শামসুদ্দীন আল মাসুদ বাবু, সৈয়দ এহতেশামুল হক সুমন, শাহাবুদ্দিন চঞ্চল, আবু জাফর, ডা. রাজিব সাহা, জেসমিন আক্তার, মাশরুল আলম মিলন, জাভেদ মাসুদ, মির্জা সাফায়েত জাহান পলাশ, মো. তাহেরুল ইসলাম তাহের, মোহাম্মদ ফয়সাল, মো. মনির হোসেন, আরিফুল রহমান আরিফ, মিজানুর রহমান বোখারি আজম, শাহিন আহমেদ চৌধুরী, মো. নজরুল ইসলাম মুন্সি এবং শহীদুল হক সুমন।

আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে নতুন নেতৃত্ব ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ১৯৯৭ সালের তৎকালীন সংসদ সদস্য মকবুল হোসেনকে আহ্বায়ক করে স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রথম কমিটি গঠিত হয়।

২০০২ সালে প্রথম কাউন্সিলে সভাপতি নির্বাচিত হন আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাধারণ সম্পাদক হন পঙ্কজ দেবনাথ। সর্বশেষ ২০১২ সালে মোল্লা মো. আবু কাওছারকে সভাপতি ও পঙ্কজ দেবনাথকে সাধারণ সম্পাদক করে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি গঠিত হয়। এ কমিটি প্রায় ১৭ বছর ধরে সংগঠনটির নেতৃত্বে ছিল।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

বিএনপি নেতানিয়াহুর দোসরে পরিণত হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:১৮ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের পক্ষে না দাঁড়িয়ে বিএনপি ইসরায়েলের দোসরে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ ও বিএনপির দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এক মানববন্ধন ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ফিলিস্তিনের পক্ষে না দাঁড়িয়ে ইসরায়েলের দোসরে পরিণত হয়েছে, নেতানিয়াহুর দোসরে পরিণত হয়েছে। ইসরায়েলের এজেন্টদের সঙ্গে মিলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। আমাদের কাছে তথ্য প্রমাণ আছে। এদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।

তিনি বলেন, পুরো পৃথিবী এই বর্বরতার প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি বিএনপি ও জামায়াত, যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করার চেষ্টা করে, এই মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিরুদ্ধে একটা শব্দও উচ্চারণ করেনি। কারণ কেউ অসন্তুষ্ট হতে পারে। গত নির্বাচনে তাদের পরিকল্পনা ভেস্তে যাওয়ার পর ইসরায়েলি লবিস্টদের সঙ্গে মিলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। 

তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশে কিছু ইসলামী দল আছে, তারা কারণে-অকারণে বায়তুল মোকাররমের দাঁড়িয়ে যান। আপনারা কোথায় এখন? আপনাদের কেন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। নির্বাচনের আগে সরকার নামানোর জন্য বায়তুল মোকাররমের সামনে এসে আন্দোলন করেন, কই ফিলিস্তিনি ভাইদের পক্ষে, ইসরায়েলের বিপক্ষে তো একটা বড় মিছিল করতে দেখলাম না।

সামাজিক মাধ্যমে সরকারের সমালোচনাকারীদের নিয়ে বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেককেই দেখি সরকারের বিরুদ্ধে বড় বড় ভাষণ দেয়, সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে। নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে তাদের কথা বলতে তো শুনলাম না। এরা কোথায়? এরা কোথায় লুকিয়ে আছে? এরা আসলে ইসলাম প্রেমী নয়, এরা হলো মুখোশধারী ধর্ম ব্যবসায়ী। এদের মুখোশও উন্মোচন করতে হবে।

এরপর ফিলিস্তিনি মানুষদের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ইসরায়েলি বর্বরতার কারণে যারা নিহিত হয়েছেন তাদের মাগফেরাত কামনা করি। যারা আহত হয়েছেন তাদের প্রতি সহানুভূতি জানাই। বাংলাদেশের মানুষের অবস্থান সবসময় মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে ছিল। আমাদের নীতি ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে।


বিএনপি   নেতানিয়াহু   দোসর   হাছান মাহমুদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

স্ত্রীকে নিয়ে সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

প্রকাশ: ০১:৪৫ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে হযতর শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর যান তারা। 

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার সকালে মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা দুইজনই চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গিয়েছেন। চিকিৎসা শেষে তারা কবে দেশে ফিরবেন সেটা এখনি বলতে পারছেন না তিনি। 


সিঙ্গাপুর   মির্জা আব্বাস   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতির পরোয়া করে না আওয়ামী লীগ: কাদের

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগ সরকার মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতি পাত্তা দেয় না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। 

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ কাউকে দাওয়াত করে আনে নি,তাদের এজেন্ডা আছে। তারা সেসব নিয়ে ঢাকায় এসেছে। ওপরে ওপরে বিএনপি তাদের পাত্তা দেয় না বললেও, তলে তলে  বিএনপির সঙ্গে তাদের কি আছে, তারাই ভালো জানে। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন তিনি।  

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থ চেষ্টা। আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে খড়কুটো ধরে বাজতে চায় তারা। আসলে তাদের কোনো ইস্যু নাই। তারা ভারতীয় পণ্য বর্জনকে ইস্যু বানাতে চায়। আমার প্রশ্ন হলো-ভারতীয় মসলা ছাড়া কি আমাদের চলে?  

তিনি বলেন, ভারতের মসলা ছাড়া আমাদের চলে না। শুধু মসলা কেন, ভারত থেকে শাড়ী-কাপড় আসবে, এছাড়া আরও কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যও আসবেই। 

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় বিএনপির দুইটা সমাবেশই ফ্লপ হয়েছে। বিএনপি ও তাদের সমমনাদের আন্দোলনের ডাকে জনগণের সাড়া নেই। দলটির কর্মীরা হতাশ, তাদের আর নেতাদের ওপর আস্থা নেই। সে কারণেই বিএনপির কর্মীরা তাদের সমাবেশে যোগ দেয় না।


মার্কিন স্যাংশন   ভিসানীতি   আওয়ামী লীগ   ওবায়দুল কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ডোনাল্ড লু’র ঢাকা সফর: যা বললেন আওয়ামী লীগ-বিএনপির শীর্ষ নেতারা

প্রকাশ: ১১:০০ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গত বছর ডোনাল্ড লু’র সফর ছিল বেশ আলোচনায়। সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন করা বিএনপি বেশ চাঙ্গা হয়ে উঠেছিল। ভোট হয়ে যাওয়ার চার মাস পর যুক্তরাষ্ট্রের এই সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবার ঢাকায় আসছেন। রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর ঢাকা সফর নিয়ে বেশ আলোচনা হলেও ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে লু’র সফর নিয়ে যেভাবে বিভিন্ন ধরনের গুঞ্জন বা আতঙ্কের কথা শোনা গিয়েছিল এবার সেটি হচ্ছে না। কিন্তু তারপরও তাঁর ঢাকা সফর নিয়ে কথা বলেছেন আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে কথা বাহাস লক্ষ্য করা গেছে।


লু’র ঢাকা সফর নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, কে আসলো আর কে গেলো তা নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় নেই। যদিও নির্বাচনের আগে লু’র ঢাকা সফর নিয়ে সবচেয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত ছিল বিএনপির নেতারা। তবে এবার দলটির মহাসচিব সুর পাল্টে বলছেন, ‘কে আসলো আর কে গেলো তা নিয়ে মাথাঘামানোর সময় নেই। তিনি বলছেন তার দলের প্রধান শক্তি হলো জনগণ।’

লু’র ঢাকায় আসাটা গুরুত্বপূর্ণ নয় উল্লেখ্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র আসা-না আসায় কিছু যায়-আসে না। লু তো অনেক দূরের কথা। আমরা শঙ্কিত দেশের অবস্থা নিয়ে। 


এদিকে লু’র এবারের সফর দুই দেশের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে মনে করছে আওয়ামী লীগ। দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডোনাল্ড লু বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে কথাবার্তা বলবেন। দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক এগিয়ে নিতে তিনি আসবেন। বিএনপি মনে করেছে, আবার নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দেবে কি না। এই ধরনের উদ্ভট চিন্তা করছে। এ রকম উদ্ভট চিন্তা তারা আগেও করেছিল।’

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিদেশিদের কাছে বারবার ধরর্না দিয়ে কোনো কিছুই করতে পারেনি বিএনপি। এজন্য লু’র ঢাকা সফর নিয়ে প্রকাশ্যে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছেনা বিএনপি। দেশে শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হওয়া এবং বর্তমান সরকারের সাথে কাজ করার ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির মোহভঙ্গ হয়েছে। তাই প্রকাশ্যে লু’র সফর নিয়ে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছে না বিএনপির নেতারা।



ডোনাল্ড লু   আওয়ামী লীগ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

কারামুক্ত হলেন বিএনপি নেতা হাবিব উন নবী সোহেল

প্রকাশ: ০৯:৩৩ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

জামিনে কেরাণীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সভাপতি হাবিব উন নবী খান সোহেল।

সোমবার (১৩ মে) সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে কেন্দ্রীয় কারাগার কেরানীগঞ্জ থেকে মুক্তি লাভ করেন তিনি। এ সময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরসহ বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, মুক্তি পাওয়ার পর তিনি নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান। 
এর আগে গত ৩১ মার্চ আদালতে জামিন নিতে গেলে জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয় সোহেলকে।

বিএনপি   হাবিব উন নবী সোহেল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন