ইনসাইড বাংলাদেশ

এইচ.টি.ইমামের শূন্যস্থানে কে?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:৫৯ পিএম, ০৫ মার্চ, ২০২১


Thumbnail

আওয়ামী লীগ পঁচাত্তর-পরবর্তী রাজনীতিতে কিছু কৌশল গত পরিবর্তন করেছে। এসব কৌশলগত পরিবর্তনের একটি হলো আমলাতন্ত্রের উপর নির্ভরতা। বিশেষ করে  ১৯৯৪ সাল থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে আমলা নির্ভরতা লক্ষণীয়। নির্বাচন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আওয়ামী লীগ আমালাদের ওপর অনেক খানি নির্ভরশীল হয়েছিল। অনেকেই লক্ষ্য করে থাকবেন যে, ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান হয়েছিলেন  শাহ এএসএম কিবরিয়া।  তিনি একজন প্রাক্তন আমলা ছিলেন এবং নির্বাচনের পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান শেখ হাসিনার নির্দেশ অনুযায়ী তিনি নির্বাচন কার্যক্রমে  তদারকি করতেন এবং ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল ভাবে বিজয়ী হয়। এরপর থেকে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ার পদটি সব সময় আমলাদের দখলেই ছিল। ২০০১ এর নির্বাচনেও শাহ এএসএম কিবরিয়া কো-চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ভরাডুবি হয়।এরপর এই দায়িত্ব পান সদ্য প্রয়াত এইচ.টি.ইমাম। এইচ.টি.ইমাম কো-চেয়ারম্যান হিসেবে আওয়ামী লীগের তিনটি নির্বাচন পরিচালনা করেছেন এবং তিনটিতেই তিনি  সফলতা দেখিয়েছিলেন।  আওয়ামী লীগের এই নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে এইচ.টি.ইমামের সঙ্গে ছিলেন সাবেক জনপ্রশাসন সচিব রশিদুল আলম সহ আরও এক ঝাঁক আমলা।আমলারাই মূলত নির্বাচনের কৌশল, কোন এলাকায় কি অবস্থা ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহ করতেন এবং এক ধরনের মাঠ পর্যায়ের গবেষণা পরিচালনা করতেন। 

এখন এইচ.টি. ইমামের মৃত্যুর পর প্রশ্ন ঊঠেছে যে এইচ.টি. ইমামের শূন্যস্থানে কে আসবেন। একথা সত্য যে আওয়ামী লীগ সভাপতির এখন কোনও রাজনৈতিক উপদেষ্টার প্রয়োজন নেই। কারণ রাজনীতিতে তিনি এখন তার প্রাজ্ঞতা, দূরদর্শিতা এবং বিচক্ষণতায়  এমন উচ্চতায় উঠেছেন যে, তিনি দলকে উপদেশ দিতে পারেন, তাকে উপদেশ দেওয়ার মতো লোক এখন আওয়ামী লীগের খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। আওয়ামী লীগের নেতারাও বলেন, এইচ.টি.ইমামের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের রাজনৈতিক উপদেষ্টা ছিল একটি আলঙ্কারিক পদ। রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে তিনি খুব একটা দায়িত্ব পালন করতেন না বরং  নির্বাচনের কৌশল প্রণয়ন করাটা ছিল তাঁর নেতৃত্বে আমালাদের মূল কাজ। এইচ.টি.ইমামের মৃত্যুর ফলে আওয়ামী লীগের ৪১ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটিতেও আমলাদের আধিপত্য কমে গেল। এখন এখানে উপদেষ্টা কমিটির দু`জন প্রাক্তন আমলা রয়েছেন একজন ড. মশিউর রহমান এবং অন্যজন মোহম্মদ রশিদুল আলম। এই  দুইজনের কেউ একজন কি নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব নিবেন কিনা সেটি  নিয়ে আওয়ামী লীগের মধ্যে আলোচনা হচ্ছে।  

তবে ড. মশিউর রহমান একজন রাজনীতি বিমুখ মানুষ। তিনি মূলত একাডেমিক বিষয় নিয়েই কাজ করতে পছন্দ করেন এবং অর্থনৈতিক নানা বিষয়ে তিনি  প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা প্রদান করেন। অন্যদিকে মোঃ রশিদুল আলম সাবেক সচিব হলেও তিনি আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনার কো-চেয়ার হিসেবে থাকবেন কিনা সেটা নিয়েও অনেকের যথেষ্ট সংশয় এবং সন্দেহ রয়েছে। তবে দীর্ঘদিন ধরে যেহেতু তিনি আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত সেক্ষেত্রে তার  এইচ.টি. ইমামের শূন্য পদ পূরণ করার সম্ভাবনাই বেশি বলেই বিভিন্ন মহল মনে করছে।  এছাড়াও সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকজন আমলা অবসর গ্রহণ করেছেন যারা আওয়ামী মনোভাবাপন্ন বলে অনেকে মনে করছেন।  এদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সাবেক সচিব সাজ্জাদ হাসান ইতিমধ্যেই রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছেন। তিনি তার নির্বাচনী এলাকায় বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত আছেন। তিনি এখন  বিমানের চেয়ারম্যানও বটে । এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর সাবেক এসডিজি বিষয়ক সমন্বয়কারী  এবং এককালীন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদের রাজনীতিতে আসার কথা শোনা যাচ্ছে । তিনি যদি রাজনীতিতে আসেন আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় শূন্যস্থান পূরণে তার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ইস্যুতে তাকে নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। এ  বিতর্ক এড়িয়ে তিনি এ পদে আসবেন কিনা সেটা দেখার বিষয়।

তাছাড়া ড. ইকবাল মাহমুদ দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান পদ থেকে এ মাসে বিদায় নিচ্ছেন। বিদায় নেয়ার পর তিনি দেশের বাইরে যাবেন না রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হবেন সেটি নিয়ে সংশয় রয়েছে। তবে সরাসরি তার রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম বলে মনে করছে অনেকে । তবে আওয়ামী লীগের নেতারা মনে করছেন যে, যেহেতু  আওয়ামী লীগ নির্বাচন পরিচালনার কৌশলে রাজনীতির সঙ্গে আমলাতন্ত্রের একটা  ভালো মিথস্ক্রিয়া করেছে সে কারণেই একজন আমলা যে নির্বাচন পরিচালনার দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে আসবেন সেটি নিশ্চিত। তবে কে আসবেন এইচ.টি.ইমামের শূন্যস্থানে সেটি দেখার জন্য আমাদের আরও অপেক্ষা করতে হবে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হেড মাঝিকে গুলি করে হত্যা

প্রকাশ: ০১:৫৮ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হেড মাঝি মোঃ ইলিয়াসকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। সোমবার (১৩ মে) ভোরে উপজেলার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এক্সটেনশনের হ্যান্ডিক্যাপ অফিসের পেছনে এ হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে।

উখিয়া থানার ওসি মো. শামীম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘উখিয়ার আশ্রয় শিবিরের ক্যাম্প- এক্সটেনশনের সি-এর নম্বর ব্লকে থাকতেন রোহিঙ্গাদের হেড মাঝি মোঃ ইলিয়াস। ভোরের দিকে তার ঘরের দরজা ভেঙে অজ্ঞাতনামা ১০/১৫ জন রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী প্রবেশ করে তাকে ঘর থেকে টেনেহিঁচড়ে হ্যান্ডিক্যাপ অফিসের পেছনে নিয়ে এবং সেখানে তাকে গুলি করে হত্যা করে পালিয়ে যায়।’

তিনি আরও বলেন, খবর পেয়ে থানা থেকে পুলিশের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে মোঃ ইলিয়াসের মরদেহ উদ্ধার করে। পরে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠায়। বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

বর্তমানে সেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলেও তিনি জানান। 


হেড মাঝি   রোহিঙ্গা ক্যাম্প   হত্যা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় ১ জনের মৃত্যু, আটক ৩

প্রকাশ: ০১:২৯ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় পরাজিত মোটরসাইকেল প্রার্থীর সমর্থক আব্দুল আলিম নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে থানা পুলিশ।

 

রোববার (১২ মে) দিবাগত রাতে ঢাকায় হাসপাতলে নেওয়ার পথে আব্দুল আলিমের মৃত্যু হয়। নিহত আব্দুল আলিম উপজেলার কামারপাড়া গ্রামের মৃত হায়দার আলী ছেলে। 

 

এঘটনায় আটককৃতরা হলেন, একই গ্রামের মৃত একরাম আলীর ছেলে চাঁন মিয়া (৬০), রাসেল (২২) ও আবুল হোসেন (৬৫) ।

 

নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানায়, বেলকুচি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আব্দুল আলিম চেয়ারম্যান প্রার্থী বদিউজ্জামান ফকিরের মোটরসাইকেল প্রতীকের কর্মী ছিলেন। ৮ মে নির্বাচন ভোটগ্রহণ শেষে প্রতিদ্বন্দ্বী দোয়াত কলম প্রতীকের প্রার্থী আমিনুল ইসলামের সরকার বিজয়ী হন। বিজয়ী হওয়ার পর আমিনুল ইসলামের কর্মী চাঁন মিয়া, রাসেল, আবুল বাবলু, মান্নান, সাদ্দাম ও খালেক মেম্বারের নেতৃত্বে আব্দুল আলীমের ওপর হামলা চালায়। তাকে বেধড়ক মারপিট করে গুরুতর আহত করে। ওইদিন তাকে উদ্ধার করে বেলকুচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাকে রেফার্ড করেন চিকিৎসকরান। অবস্থা অবনতি হলে সেখান থেকে রোববার দিবাগত রাতে ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।  

 

এ বিষয়ে বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আনিসুর রহমান জানান, ‘নির্বাচনের দিন রাতে দুপক্ষের মধ্য মারামারি হয়। তারা একে অপরের চাচাতো ভাই। তারা দুজন দুই প্রার্থীর সমর্থক ছিলেন। আব্দুল আলীম চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।'


নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা   মৃত্যু   আটক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বজ্রপাতে প্রাণহানি কমাতে কাজ করে যাচ্ছে সরকার: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশ: ০১:২৮ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান বলেছেন, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে বজ্রপাতে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি কমাতে কাজ করে যাচ্ছে সরকার।

সোমবার (১৩ মে) সচিবালয়ের অফিস কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মিজ মেরী মাসদুপুই সাক্ষাৎ করতে এলে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।

মহিববুর রহমান বলেন, সম্প্রতি বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় জনসচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বজ্রনিরোধক যন্ত্র স্থাপন করাসহ এ বিষয়ক ব্যবস্থাপনা কাঠামো গড়ে তুলতে কার্যকর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।


বজ্রপাত   সরকার   প্রতিমন্ত্রী   মহিববুর রহমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিএসএফের গুলিতে গরু চোরাকারবারি গুলিবিদ্ধ!


Thumbnail

যশোরের বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে চোরাই পথে গরু আনার সময় ভারতীয় বিএসএফ এর ছোড়া গুলিতে আমজেদ আলী (৩৫) নামে ব্যক্তি আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। রোববার (১২ মে) রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। 

 

আহত আমজেদ আলী (৩৫) পুটখালীর কৃষ্ণপুর গ্রামের মৃত সুকচাদ আলীর ছেলে।

 

আহতের ভাই আমের আলী জানান, ‘রোববার রাত ৭টার দিকে পুটখালী সীমান্তের চরের মাঠ এলাকা দিয়ে ভারত থেকে গরু চোরাই পথে নিয়ে আসার সময় বিএসএফ এর সদস্যরা গুলি ছোড়ে। এতে আমার ভাই আমজেদ আলীর বাম পায়ে গুলি লাগে। এ সময় অবস্থায় তিনি পালিয়ে বাড়িতে গেলে বাড়ির লোকজন তাকে রাত ৩টার দিকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।’

 

আহত আমজেদ আলী বর্তমানে যশোর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ বিষয়ে হাসপাতালে ভর্তি আমজেদ আলীর কাছে জানতে চাইলে তিনি কোন কথা বলতে রাজি হননি।  

 

খুলনা ২১ ব্যাটালিয়নের লে. কর্ণেল খুরশীদ আলম বলেন, 'বিএসএফ এর গুলিতে এক ব্যক্তি আহত হয়েছে বলে শুনেছি। আমি খোঁজ খবর নিয়েছি, আমার ৯ কিলোমিটার এরিয়ার মধ্যে কোন স্থানে এ ঘটনা ঘটেছে সেই জায়গাটি আমরা খুঁজে বের করতে পারছি না।’

 

তিনি বলেন, 'গতকাল রাতে বিজিবির যে সকল সদস্যরা টহলরত ছিলো, তারাও জানিয়েছে যে তারা কোন গোলাগুলির শব্দ শুনতে পাননি। আহতের বাড়ির এলাকায় আমি লোক পাঠিয়েছিলাম, তারা কেউ বাড়িতে নেই, এলাকার লোকজন বললো আহত হয়েছে, কিন্তু কিভাবে আহত হয়েছে বা ঘটনাটি কোথায় ঘটেছে তারাও বলতে পারছেন না। আহত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আমরা বিস্তারিত জানতে পারবো।


বিএসএফের গুলি   বাংলাদেশী   চোরাকারবারী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ হজযাত্রী

প্রকাশ: ১২:৪১ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলতি বছর হজ পালনের জন্য সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী। রোববার (১২ মে) হজ অফিসের দেওয়া তথ্য মতে, হজযাত্রীদের মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৩ হাজার ৭৪৭ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৫ হাজার ৭৩৭ জন সৌদি আরবে গিয়েছেন।

বাংলাদেশ থেকে ছেড়ে যাওয়া মোট ২৪টি ফ্লাইটে সৌদি আরব পৌঁছেছেন যাত্রীরা। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পরিবহন করেছে ৯টি ফ্লাইটে ৩ হাজার ৭৪৭ জন, সৌদি এয়ারলাইনস পরিবহন করেছে ৫টি ফ্লাইটে ২ হাজার ৯৮ জন এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস পরিবহন করেছে ১০টি ফ্লাইটে ৩ হাজার ৬৩৯ জন হজযাত্রী।

হজ অফিসের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত ভিসা ইস্যু করা হয়েছে ৬৫ হাজার ২৫১টি।

উল্লেখ্য, গত ৯ মে বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের প্রথম ডেডিকেটেড ফ্লাইট ৪১৫ জন হজযাত্রী নিয়ে সৌদি আরবের উদ্দেশে যাত্রা করে। এর মাধ্যমেই চলতি বছরের হজের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেন হজযাত্রীরা।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। ২০২৪ সালে বাংলাদেশ থেকে ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজযাত্রী হজ পালনের জন্য নিবন্ধন করেছেন। আর হজযাত্রীদের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে ২০ জুন এবং ২২ জুলাই শেষ হবে।


সৌদি আরব   হজযাত্রী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন