নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:৩৭ পিএম, ০৮ এপ্রিল, ২০২১
করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বর্তমানে বাসায় থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন এই পরিচালক।
করোনা আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে গণমাধ্যমে তিনি বলেন, `আমি ভালো আছি। আমার কোনো সমস্যা নেই, এমনকি করোনার তেমন কোনো লক্ষণও নেই। শুধু সর্দি ও হালকা গলাব্যথা হওয়ার কারণে গত ৫ এপ্রিল করোনা পরিক্ষা করি। রাতে রিপোর্ট পজিটিভ আসে।`
গত বছরের শেষ দিকে মুক্তি পায় তার প্রথম চলচ্চিত্র `বিশ্বসুন্দরী`। পরীমনি-সিয়াম অভিনীত এ ছবিটি টানা কয়েক মাস ধরে প্রেক্ষাগৃহে চলেছে।
এরই মধ্যে শোবিজ অঙ্গনের অনেকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এ তালিকায় রয়েছেন বরেণ্য অভিনেতা-নির্মাতা আবুল হায়াত, অভিনেতা শহীদুজ্জামান সেলিম ও তার স্ত্রী রোজী সিদ্দিকী, প্রখ্যাত গীতিকার ও চলচ্চিত্র পরিচালক গাজী মাজহারুল আনোয়ার, অভিনেত্রী-নির্মাতা আফসানা মিমি, গাজী রাকায়েত, চিত্রনায়ক রিয়াজ, শামীমা তুষ্টি, নায়িকা কবরী, শহীদুজ্জামান সেলিম ও রোজি সেলিমসহ অনেকেই।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।