ইনসাইড বাংলাদেশ

মুনিয়া নাটকের সমাপ্তি কোথায়?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৬:০০ পিএম, ১৮ জুন, ২০২১


Thumbnail

মুনিয়া মৃত্যুর রহস্য মোটামুটি উন্মোচন করে ফেলেছে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা। তারা অপেক্ষা করছে পোস্টমর্টেম রিপোর্টের এবং পোস্টমর্টেম রিপোর্ট চূড়ান্ত হয়েছে বলে দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। গত ২৬ এপ্রিল গুলশানের একটি ফ্ল্যাটে মারা যান মুনিয়া। তার মৃত্যুর পর মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত তানিয়া আত্মহত্যার প্ররোচনার একটি মামলা দায়ের করেছেন। এই মামলা তদন্ত করতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসছে। বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে যে, এই তদন্তে মোটাদাগে তিনটি বিষয় সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছে তদন্তকারীরা। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে তারা এই বিষয়ে কথা বলতে নারাজ। তদন্তকারীদের পক্ষ থেকে একজন কর্মকর্তা বলেছেন, তদন্ত শেষ পর্যায়ে। তারা খুব শিগগিরই এ সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন জমা দেবে। মুনিয়ার এই তদন্ত করতে গিয়ে যে তিনটি বিষয় রহস্য উন্মোচন করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে,

১. মুনিয়া মাদকাসক্ত ছিলেন: মুনিয়া মাদকাসক্ত ছিলেন এবং তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ধরনের নেশা জাতীয় দ্রব্য গ্রহণ করতেন। আর এই মাদকাসক্তির কারণেই তার মধ্যে এক ধরনের উত্তেজনা এবং আত্মহননের আকাঙ্ক্ষা জাগ্রত হয়েছিল। যেটি তার মৃত্যুকে প্ররোচিত করেছিল বলে বিভিন্ন সূত্র নিশ্চিত করেছে।

২. নুসরাতের চাপ: মুনিয়ার আত্মহত্যা বা হত্যার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছেন তার বড় বোন নুসরাত এবং নুসরাতই মুনিয়াকে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করতেন, মুনিয়ার ওপর মানসিক নিপীড়ন করতেন। এরকম বেশ কিছু তথ্য প্রমাণ তদন্তকারী কর্মকর্তাদের হাতে এসেছে। বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত খবরে দেখা গেছে যে, গত দু`বছর আসলে নুসরাতের পরিবারকে চালাতের মুনিয়া। মুনিয়াকে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করে নুসরাত বিপুল বিত্ত বৈভবের মালিক হয়েছেন। নুসরাতের পরিবারিক সম্পত্তি নিয়ে তার বড় ভাইয়ের সঙ্গে মামলা মোকদ্দমা চলছিল। এই মামলা মোকদ্দমা`র খরচ মেটানোর জন্য মুনিয়া নিয়মিত টাকা দিতেন।  টাকা দিতে দিতে এক সময় মুনিয়া ক্লান্ত হয়ে পড়েন। অন্তত এরকম কয়েকটি এসএমএস এবং মেসেঞ্জারের মেসেজ পাওয়া গেছে যেখানে মুনিয়া তার বড় বোনকে বলেছে, আমি আর পারছি না। আমাকে মাফ করে দাও। আমি আর কত যোগাবো তোমাদের পেছনে। এ ধরনের কথাবার্তা মুনিয়া নুসরাতকে লিখেছেন। যখন মুনিয়া নুসরাতের এই সব পাহাড় সমান দাবি মেটাতে অপারগ হয়ে পরেছিলেন করেছিলেন তখন নুসরাত মুনিয়ার ওপর রীতিমতো চাপ সৃষ্টি করে। প্রশ্ন হচ্ছে যে নুসরাত মুনিয়াকে কাউকে দিয়ে হত্যা করিয়েছেন, না মুনিয়া নিজেই এই চাপ সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন এটি স্পষ্ট হবে তদন্তের রিপোর্টে।

৩. নুসরাতের মামলা: নুসরাত যে মামলাটি করেছেন সেই মামলাটিতে যাকে অভিযুক্ত করেছেন, তার সঙ্গে মুনিয়ার কোনো সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বিশেষ করে গুলশানের ওই ফ্ল্যাটের সিসিটিভি ফুটেজ তাতে দেখা যাচ্ছে যে, এখানে নুসরাত যাকে অভিযুক্ত করেছেন তিনি কখনোই যান নাই। বরং এই ফ্ল্যাটে অন্য লোকজন বিশেষ করে শারুনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গের যাওয়ার আলামত এবং ফুটেজ পাওয়া গেছে। এই বিষয়ে বিভিন্ন সূত্রে প্রাপ্ত খবরে দেখা যাচ্ছে যে, শারুনের সঙ্গে মুনিয়ার একটা প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল এবং সেই সম্পর্ককে মুনিয়া পরিণতির দিকে নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু শারুন প্রতারণা করার ফলে মুনিয়া ভেঙে পড়েছিলেন। 

মনে করা হচ্ছে যে, মুনিয়াকে দিয়ে টাকা উপার্জনের অতিরিক্ত চাপ প্রদান, বিভিন্ন মহলের কাছে মুনিয়াকে পাঠানো ইত্যাদিতে মুনিয়া ক্লান্ত হয়ে পরেছিলেন। একপর্যায়ে যখন শারুনের সাথে মুনিয়ার পরিচয় হয় তখন শারুনের সঙ্গে একটা প্রেমের সম্পর্ক গড়েছিলেন মুনিয়া। সেই সম্পর্কটি যখন একটি বৈশ্বয়িক এবং গিভ এন্ড টেকের সম্পর্কে পরিণত হয়, তখন মুনিয়া হতাশ হয়ে পড়েন। আর সেই হতাশা এবং নুসরাতের আরও টাকার চাপ থেকেই মুনিয়া আত্মহত্যা করেছেন বলেই মনে করছেন অনেকে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না: ফরিদপুর জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১০:৪৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেছেন, ‘একটি ব্যালটের বিপরীতে একটি বুলেট ব্যবহার করা হবে। বুলেট থাকতে ব্যালটে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘কেউ ভোট কাটতে একটা ব্যালটে হাত দিতে চাইলে তার জন্য একটি বুলেট খরচ করা হবে। তাই যারা এই পরিকল্পনায় আছে তারা ভুলে যান, এবার অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে সদরপুর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসের আয়োজনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপ উপলক্ষে প্রিসাইডিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা (ইউএনও) মো. সৈয়দ মোরাদ আলীর সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মোর্শেদ আলম, সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহম্মদ, সদরপুর থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাচন ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।


জেলা প্রশাসক   কামরুল আহসান তালুকদার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই। গত বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল।

গত পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেওয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।


কাঁচা   মরিচ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জুজুৎসুর নিউটন ভয়ংকর যৌন নিপীড়ক: র‍্যাব

প্রকাশ: ০৯:৫৫ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নারী ক্রীড়াবিদদের ধর্ষণ ও শারীরিক নিপীড়ন। অপ্রাপ্তবয়স্ক ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন তিনি। নারী ক্রীড়াবিদকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় প্রধান আসামি বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জেনেছে র‍্যাব।

তার অনৈতিক এ কাজে আরেক নারী সহযোগী ক্রীড়াবিদকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় দ্বিতীয় আসামি ওই নারী ক্রীড়াবিদকে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

র‍্যাব কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, ১৮ মে রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রফিকুল ইসলাম নিউটন ও তার সহযোগী একজন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। জুজুৎসু এসোসিয়েশনের একজন নারী ক্রীড়াবিদদের করা নারী শিশু নির্যাতন দমন ও পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

সংবাদ সম্মেলনে  র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেন। রফিকুল ইসলাম নিউটন জুজুৎসু (জাপানি মার্শাল আর্ট) খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়েশনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে কোমলমতি মেয়েদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালান।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন অ্যাসোসিয়েশনের অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ক্রীড়াবিদদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করাতেন। এছাড়া অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতেন তিনি। পরে ধারণ করা নগ্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল‍্যাকমেইল করে বারবার ধর্ষণ করতেন।


জুজুৎসু   নিউটন   র‍্যাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ


Thumbnail

আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২ জন। এর মধ্যে জনগণের ও সরকার দলীয় কর্মীদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ অন্যতম। অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদের আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভোটাররা।

অপর প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তবে তার বিরুদ্ধে চরের জমি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, আইন অমান্য করে মাছ শিকারসহ জেলেদেরকে দিয়ে নদী দখল ও বাস্তুচ্যুতদের মহিষ দিয়ে চর দখলে রেখেছেন।

প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভোটারদের মন জয় করতে নানা কুরুচীপূর্ণ বক্তব্য দিতেও সংকোচ বোধ করছেন না অনেকে।

এদিকে নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি  মেনে চলার  আহ্বান জানিয়েছে।


বিজয়   অধ্যক্ষ   মামুনুর রশীদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে কারণে ডিবি কার্যালয়ে যান মামুনুল হক

প্রকাশ: ০৯:১৬ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হক প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে। পরে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি ডিবির কার্যালয় ত্যাগ করেন।

সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন।

মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোনটি জব্দ করা হয়েছিল। সেই মোবাইল ফোনটি নিতে আমি আজ ডিবি কার্যালয়ে এসেছি।

ডিবি কার্যালয়ে মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাকে ডিবি ডাকেনি এবং মামলা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি।

মোবাইল ফোনটি তিনি ফেরত পেয়েছেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই হেফাজতের এই নেতা গাড়িতে উঠে যান।


মোবাইল   ডিবি   মামুনুল হক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন