ইনসাইড গ্রাউন্ড

বিশ্বকাপের দলগুলোর পরিচিতি

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:০৮ এএম, ১৭ অক্টোবর, ২০২১


Thumbnail

বাংলাদেশ

ক্রিকেটের সবচেয়ে জনপ্রিয় আসর টি-২০ বিশ্বকাপের প্রতিটি পর্বেই বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করলেও এখন পর্যন্ত বড় কোন সাফল্য অর্জন করতে পারেনি টাইগাররা। বিশ্বকাপের কোন নক আউট পর্বে এখন পর্যন্ত খেলতে পারেনি বাংলাদেশ।

চূড়ান্ত স্কোয়াড: মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ (অধিনায়ক), নাঈম শেখ, সৌম্য সরকার, লিটন দাস, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, আফিফ হোসেন, নুরুল হাসান সোহান, শেখ মাহেদি হাসান, নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন এবং শামীম হোসেন পাটোয়ারি।

রিজার্ভ: রুবেল হোসেন।

ভারত

টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম আসরের প্রথম বিজয়ী দলের সম্মানটি ভারতের দখলে। তারুণ্য নির্ভর দল নিয়ে মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃতে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিপক্ষে বিশ্বজয়ীর তকমা হাসিল করে নেয় ভারত। এরপর ২০১৪ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে রানার্স আপ হয় দেশটি।

চূড়ান্ত স্কোয়াড: বিরাট কোহলি (অধিনায়ক), রোহিত শর্মা, লোকেশ রাহুল, সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পান্ত, ইশান কিশান, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, রাহুল চাহার, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, শারদুল ঠাকুর, বরুণ চক্রবর্তী, জসপ্রিত বুমরাহ ভুবেনশ্বর কুমার, এবং মোহাম্মদ সামি।

রিজার্ভ: শ্রেয়াস আইয়ার, দীপক চাহার, অক্ষর প্যাটেল।

পাকিস্তান

বিশ ওভারের সংক্ষিপ্ত আসরের অন্যতম শক্তিশালী দল পাকিস্তান। টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম আসরের রানার্স আপ দল তারা। সে আসরে প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বিপক্ষে হেরে যায় তারা। তবে পরের আসরেই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিতে বিশ্বজয়ীর তকমা গায়ে উঠে পাকিস্তানিদের।

চূড়ান্ত স্কোয়াড: বাবর আজম (অধিনায়ক), শাদাব খান (সহ-অধিনায়ক), আসিফ আলী, ফখর জামান, হায়দার আলী, হারিস রউফ, হাসান আলী, ইমাদ ওয়াসিম, মোহাম্মদ হাফিজ, মোহাম্মদ নওয়াজ, মোহাম্মদ রিজওয়ান, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, সরফরাজ আহমেদ, শাহিন শাহ আফ্রিদি, শোয়েব মালিক।

রিজার্ভ: খুশদিল শাহ, শাহনেওয়াজ দাহানি, উসমান কাদির।

শ্রীলংকা

এখন পর্যন্ত ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত আসরে সবচেয়ে বেশি ফাইনাল খেলার রেকর্ড দ্বীপ রাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার। ২০১৪ সালে ভারতের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন হয় তারা। এছাড়া ২০০৯ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে রানার্স আপ এবং ২০১২ সালে ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শিরোপা হেরে রানার্স আপ হয় লঙ্কান বাহিনী।

চূড়ান্ত স্কোয়াড: দাসুন শানাকা (অধিনায়ক), কুশল পেরেরা, দীনেশ চান্দিমাল, ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা, পাথুম নিশাঙ্কা, চারিথ আসালঙ্কা, আভিস্কা ফার্নান্দো, ভানুকা রাজাপাকশে, চামিকা করুনারত্নে, ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, দুশমন্থ চামিরা, লাহিরু কুমারা, মাহেশ থিকশানা, বিনুরা ফার্নান্দা, আকিলা ধনাঞ্জয়া।

নিউজিল্যান্ড

২০০৯ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে সেমি ফাইনালে হেরে বিশ্বকাপ স্বপ্ন ভঙ্গ হয় কেন উইলিয়ামসনদের।

চূড়ান্ত স্কোয়াড: কেন উইলিয়ামসন (অধিনায়ক), টড অ্যাস্টল, ট্রেন্ট বোল্ট, মার্ক চ্যাপম্যান, ডেভন কনওয়ে, লুকি ফার্গুসন, মার্টিন গাপটিল, কাইল জেমিসন, ড্যারিল মিচেল, জিমি নিশাম, গ্লেন ফিলিপস, মিচেল স্যান্টনার, টিম সেইফার্ট, ইশ সোধি, টিম সাউদি।

রিজার্ভ: অ্যাডাম মিলনে

দক্ষিণ আফ্রিকা

সারা জীবন চোকারের তকমা দখল করে রাখা আফ্রিকার এর দেশটি ওয়ানডের মত টি-২০ তেও এখন পর্যন্ত বড় কোন সাফল্য পায়নি। 

চূড়ান্ত স্কোয়াড: টেম্বা বাভুমা (অধিনায়ক), কেশভ মহারাজ, কুইন্টন ডি কক, বিজর্ন ফরটুইন, রেজা হেনড্রিকস, হেনরিখ ক্লাসেন, আইডেন মার্করাম, ডেভিড মিলার, উইয়ান মুল্ডার, লুঙ্গি এনগিদি, এনরিচ নর্টি, ডোয়াইন প্রিটোরিয়াস, কাগিসো রাবাদা, তাবরাইজ শামসি, রাসি ভ্যান ডার ডুসেন।

রিজার্ভ: জর্জ লিন্ডে, এন্ডি ফেলুকুওয়াও, লিজাড উইলিয়ামস।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ

ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত এই ফরমেট টি-২০ তে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে সফল দল ক্যারিবিয়ানরা। তারা এখন পর্যন্ত দুইটি ফাইনাল খেলে দুটিতেই বাজিমাত করে চ্যাম্পিয়ান হয়।

চূড়ান্ত স্কোয়াড: কাইরন পোলার্ড (অধিনায়ক), নিকোলাস পুরান, ফ্যাবিয়ান অ্যালেন, ডোয়াইন ব্রাভো, রোস্টন চেজ, আন্দ্রে ফ্লেচার, ক্রিস গেইল, শিমরন হেটমায়ার, এভিন লুইস, ওবেদ ম্যাককয়, লেন্ডল সিমন্স, রবি রামপল, আন্দ্রে রাসেল, ওশানে থমাস, হেডেন ওয়ালস জুনিয়র।

রিজার্ভ: ড্যারেন ব্রাভো, শেলডন কটরেল, জেসন হোল্ডার, আকিল হোসেইন।

অস্ট্রেলিয়া

ক্রিকেটের পাওয়ার হাউজ খ্যাত অস্ট্রেলিয়া এই খেলার সবগুলো ফরম্যাটেই শক্তিশালী এবং সফল দল হলেও টি-২০ তে এখন পর্যন্ত কোন সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। মাইক হাসির বিধ্বংসী ব্যাটিং-এ পাকিস্তানকে সেমি ফাইনালে হারিয়ে ফাইনালে পৌছলেও ইংল্যান্ডের হেরে শিরোপা অধরাই থেকে গেছে অজিদের। 

চূড়ান্ত স্কোয়াড: অ্যারন ফিঞ্চ (অধিনায়ক), অ্যাস্টন অ্যাগার, প্যাট কামিন্স, জস হ্যাজেলউড, জস ইংলিস, মিচেল মার্শ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, কেন রিচার্ডসন, স্টিভেন স্মিথ, মিচেল স্টার্ক, মার্কুস স্টোয়িনিস, মিচেল সুয়েপসন, ম্যাথু ওয়েড, ডেভিড ওয়ার্নার এবং এডাম জাম্পা।

রিজার্ভ: ড্যানিয়েল ক্রিস্টিয়ান, নাথান এলিস, ড্যানিয়েল সামস।

ইংল্যান্ড

ক্রিকেটের জনক এই দেশটির এই খেলায় এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় সাফল্য ধরা দেয় ২০১০ সালের টি২০ বিশ্বকাপ জয়। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিশ্বকাপ জয় করে নেয় কলিংউডের দল।

চূড়ান্ত স্কোয়াড: ইয়োইন মরগান (অধিনায়ক), মঈন আলি, জনি বেয়ারস্টো, স্যাম বিলিংস, জস বাটলার, টম কারান, ক্রিস জর্ডান, লিয়াম লিভিংস্টোন, ডেভিড মালান, টাইমাল মিলস, আদিল রশিদ, জেসন রয়, ডেভিড উইলি, ক্রিস ওকস, মার্ক উড।

রিজার্ভ: লিয়াম ডসন, জেমস ভিন্স এবং রিচ টপলি।

ওমান

ওমান দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড: জিসান মাকসুদ (অধিনায়ক), আকিব ইলিয়াস, জতিন্দার সিং, খাওয়ার আলী, মোহাম্মদ নাদিম, আয়ান খান, সুরাজ কুমার, সন্দীপ গৌদ, নেস্টার ধাম্বা, কালেমুল্লাহ, বিলাল খান, নাসিম খুশি, সুফিয়ান মেহমুদ, ফয়েজ বাট, খুররম নওয়াজ খান।

আফগানিস্তান

চূড়ান্ত স্কোয়াড: মোহাম্মদ নবী (অধিনায়ক), রহমানুল্লাহ গুরবাজ, হযরতউল্লাহ জাজাই, উসমান গনি, মোহাম্মদ শাহজাদ, হাসমতউল্লাহ শাহিদী, আসগর আফগান, গুলবাদিন নায়েব, নাজিবুল্লাহ জাদরান, করিম জানাত, রশিদ খান, মুজিব উর রহমান, হামিদ হাসান, ফরিদ আহমেদ মালিক, নবীন উল হক।

রিজার্ভ: শরাফুদ্দিন আশরাফ, সামিউল্লাহ শিনওয়ারি, দৌলত জাদরান, ফজল হক ফারুকী।

আয়ারল্যান্ড

চূড়ান্ত স্কোয়াড: এন্ড্রু বলবার্নি (অধিনায়ক), মার্ক আইডায়ার, কার্টিস ক্যাম্ফার, গ্যারেথ ডেলানি, জর্জ ডকরেল, জস লিটল, অ্যান্ড্রু ম্যাকব্রিন, কেভিন ও ব্রায়েন, নেইল রক, সিমিং সিং, পল স্টার্লিং, হ্যারি টেক্টর, লরকান টাকার, বেন হোয়াইট, ক্রেইগ ইয়ং।

রিজার্ভ: শেন গেটকেট, গ্রাহাম কেনেডি এবং ব্যারি ম্যাকার্থি।

নামিবিয়া

চূড়ান্ত স্কোয়াড: জেরার্ড ইরাসমুস (অধিনায়ক), স্টিফেন বার্ড, কার্ল বিরকেস্টোক, মিচাও ডু পেরেজ, জন ফ্র্যাইলিঙ্ক, জানে গ্রিন, নিকোল লফি এটন, বার্নার্ডো স্কল, বেন সিকাঙ্গো, জেজে স্মিথ, রুবেন ট্রাম পেলমান, মিচেল ভ্যান লিনগেন, ডেভিড ভিসে, ক্রেইগ উইলিয়ামস এবং পিক্কি ইয়া ফ্রান্স।

রিজার্ভ: মারিশিয়াস এনগুপিতা।

নেদারল্যান্ডস

চূড়ান্ত স্কোয়াড: পিটার সেলার (অধিনায়ক), কলিন অ্যাকারম্যান, ফিলিপ বোইসেভেইন, বেন কুপার, বাস ডি লিড, স্কট এডওয়ার্ডস, ব্রেন্ডন গ্লোভার, ফ্রেড ক্লাসেন, স্টিফান মাইবার্গ, ম্যাক্স ও’ডাউড, রায়ান টেন ডেসকাট, লোগান ভ্যান বিক, টিম ভ্যান ডার গুগেন, রিওলফ ভ্যান ডার মিরউই, পল ভ্যান মিকিরিন।

রিজার্ভ: শেন স্নেটার, টোবিয়াস ভিসে।

পাপুয়া নিউগিনি

চূড়ান্ত স্কোয়াড: আসাদ ভালা (অধিনায়ক), চার্লস আমিনি, লেগা সায়াকা, নরম্যান ভানুয়া, নোসাইনা পোকানা, কিপলিং ডোরিগা, টনি উরা, হিরি হিরি, গৌদি তোকা, সেস বাউ, ডমিয়েন রাভু, কাবুয়া ভগি-মোরিয়া, সাইমন আতাই, জেসন কিলা, চাদ সোপার, জ্যাক গার্ডনার।

স্কটল্যান্ড

চূড়ান্ত স্কোয়াড: কাইল কোয়াটেজার (অধিনায়ক), রিচার্ড বেরিংটন, ডিলান বুজ, ম্যাথিউ ক্রস, জস ডেভি, অ্যালি ইভান্স, ক্রিস গ্রীভস, মাইকেল লিস্ক, ক্যালাম ম্যাকলিওড, জর্জ মুন্সি, সাফিয়ান শরীফ, হামজা তাহির, ক্রেগ ওয়ালেস, মার্ক ওয়াট, ব্র্যাড হুইল।

রিজার্ভ: মাইকেল জোন্স, ক্রিস সোল।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

এবার যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষেও নাস্তানাবুদ হল টাইগাররা

প্রকাশ: ১২:৪৭ এএম, ২২ মে, ২০২৪


Thumbnail

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শেষ প্রস্তুতি হিসেবে র‍্যাংকিং এ নিজেদের থেকে ১০ ধাপ পেছানো দল যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ খেলতে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ। যেখানে প্রথম ম্যাচে নাস্তানাবুদ হল টাইগাররা।

হিউস্টনের প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে মঙ্গলবার (২১ মে) তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে বাংলাদেশকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

এদিন শুরুতে ব্যাট করে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে নির্ধারিত ২০ ওভারে ছয় উইকেট হারিয়ে ১৫৩ রান সংগ্রহ করেছিল বাংলাদেশ। জবাবে ব্যাট করতে নেমে তিন বল এবং ৫ উইকেট হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে গেছে স্বাগতিকরা। 

মঙ্গলবার (২১ মে) সিরিজের প্রথম ম্যাচে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় যুক্তরাষ্ট্র। ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরুর পরও খেই হারায় বাংলাদেশ। তবে তাওহিদ হৃদয়ের ফিফটি ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের বুদ্ধিদীপ্ত ব্যাটিংয়ে ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৩ রান সংগ্রহ করে টাইগাররা। হৃদয় ৪৭ বলে ৫৮ রান ও মাহমুদউল্লাহ ২২ বলে ৩১ রানে করেন। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে স্টিভেন টেইলর নেন ২টি উইকেট।

১৫৪ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে আগ্রাসী শুরু করেন দুই ওপেনার স্টিভেন টেইলর ও মোনাক প্যাটেল। তবে দলীয় ২৭ রানে রান আউটের শিকার হন মোনাক। দলীয় ২৭ রানে ১০ বলে ১২ রান করে ফিরে যান তিনি।

এরপর ক্রিজে আসা অ্যান্ড্রিস গিউসকে সঙ্গে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন টেইলর। তবে দলীয় ৬৫ রানে গিউসকে আউট করে বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দেন রিশাদ হোসেন। ১৮ বলে ২৩ রান করেন গিউস।

এরপর ২৯ রানের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তিন উইকেট তুলে নিয়ে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান দুই পেসার মোস্তাফিজুর রহমান ও শরিফুল ইসলাম। টেইলর ২৯ বলে ২৮, অ্যারন জন্স ১২ বলে ৪ ও নিতিশ কুমার ১০ বলে ১০ রান করে সাজঘরে ফিরে যান।

তবে কোরি অ্যান্ডারসন ও হারমিত সিংয়ের ব্যাটে লড়াই করে যুক্তরাষ্ট্র। আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন হারমিত। তার ১৩ বলে ৩৩ রানের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ৩ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটের জয় তুলে নেয় যুক্তরাষ্ট্র।



যুক্তরাষ্ট্র   বাংলাদেশ   ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

হায়দ্রাবাদকে উড়িয়ে ফাইনালে কলকাতা

প্রকাশ: ১১:২৮ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

জিতলেই ফাইনালে, হারলে এলিমিনেটরে- এমন সমীকরণের সামনে দাড়িয়ে আজ আইপিএলের প্রথম কোয়ালিফাইয়ারে কলকাতা নাইট রাইডার্স এর মুখোমুখি হয়েছিল সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। যেখানে কলকাতার সামনে টিকতেই পারেনি অরেঞ্জ আর্মিরা। 

বোলারদের দাপটে আর ব্যাটারদের নৈপুণ্যে সহজে ম্যাচ জিতে এবারের আসরের প্রথম দল হিসেবে ফাইনালে পা রাখল কলকাতা। আর কলকাতার কাছে হেরে কামিন্সদের অপেক্ষা করতে হবে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের জন্য।

২০২১ সালের পর আবার আইপিএল ফাইনালে কলকাতা নাইট রাইডার্স। সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে ৮ উইকেট হারিয়ে দিলেন শ্রেয়স আয়ারেরা। প্যাট কামিন্সদের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে জ্বলে উঠলেন মিচেল স্টার্ক। প্রথম পাঁচ ওভারের মধ্যে ৩ উইকেট নিয়ে কেকেআরকে চালকের আসনে বসিয়ে দেন ২৫ কোটির বোলার। হায়দরাবাদ ১৫৯ রানের জবাবে কেকেআর ১৩.৪ ওভারে ২ উইকেটে করল ১৬৪ রান।

এদিন টস জিতে আমদাবাদের ২২ গজে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন কামিন্স। প্রায় সব দলকে ভোগানো ট্রেভিস হেড-অভিষেক শর্মার ওপেনিং জুটি কোয়ালিফায়ারে ব্যর্থ হল। ম্যাচের দ্বিতীয় বলেই হেডের (শূন্য) স্টাম্প ছিটকে দেন স্টার্ক। দ্বিতীয় ওভারে অভিষেককে (৩) আউট করেন বৈভব অরোরা। ১৩ রানে ২ উইকেট নিয়ে চাপে পড়ে যায় হায়দরাবাদ। স্টার্ক প্রতিপক্ষকে আরও কোণঠাসা করে দিলেন নিজের তৃতীয় ওভারে। শেষ দু’বলে পর পর আউট করলেন নীতীশ কুমার রেড্ডি (৯) এবং শাহবাজ় আহমেদকে (শূন্য)। স্টার্ক অবশ্য হ্যাটট্রিক পেলেন না। ১৯তম ওভারে তাঁর হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা নষ্ট করে দেন কামিন্স। হায়দরাবাদের ব্যাটারদের দেখে প্রথম থেকেই বোঝা যাচ্ছিল চাপে রয়েছেন। খুচরো রান নেওয়ার ক্ষেত্রেও ঠিক মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলেন না তাঁরা।

৯ রানে ৪ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর হায়দরাবাদকে লড়াইয়ে ফেরান তিন নম্বরে নামা রাহুল ত্রিপাঠী এবং ছ’নম্বরে নামা হেনরিখ ক্লাসেন। পঞ্চম উইকেটে জুটিতে আগ্রাসী মেজাজে তাঁরা তুললেন ৬২ রান। পাল্টা আক্রমণের জন্য হায়দরাবাদের দুই ব্যাটার মূলত বেছে নিয়েছিলেন সুনীল নারাইনকে। বিশেষ করে ক্লাসেনকে আটকাতে পারছিলেন না ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের অলরাউন্ডার। এ সময় শ্রেয়সের এক চালে সাজঘরে আবার লড়াইয়ে ফেরে কেকেআর। আক্রমণে আনেন বরুণ চক্রবর্তীকে। তাঁর বলে ঠকে যান ক্লাসেন (২১ বলে ৩২)। জুটি ভাঙার পর নিজের ভুলে আউট হলেন রাহুলও।

৩৫ বলে ৭টি চার এবং ১টি ছক্কার সাহায্যে ৫৫ রান করে আউট হন তিনি। নিজের ভুলে আউট হয়ে হতাশ রাহুল সাজঘরে ফেরার সিঁড়িতে মাথা নীচু করে বসেছিলেন বেশ কিছু ক্ষণ। তার সেই বসে থাকার ছবি ভাইরাল হতে সময় লাগেনি। এর পর আর হায়দরাবাদ তেমন রান তুলতে পারেনি। আবদুল সামাদ করেন ১২ বলে ১৬। শেষ দিকে ২টি করে চার এবং ছয়ের সাহায্যে কামিন্সের ২৪ বলে ৩০ রানের ইনিংস হায়দরাবাদকে লড়াই করার মতো জায়গায় পৌঁছে দেয়। ৩ বল বাকি থাকতে ১৫৯ রানে শেষ হয় কামিন্সদের ইনিংস।

এ দিন কেকেআরের সব বোলার উইকেট পেলেন। সফলতম স্টার্ক ৩৪ রানে ৩ উইকেট নিলেন। ২৬ রানে ২ উইকেট বরুণের। ১৫ রানে ১ উইকেট রাসেলের। ১৭ রানে ১ উইকেট বৈভবের। ২৭ রানে ১ উইকেট নিলেন হর্ষিত রানা। নারাইনের ১ উইকেট এল ৪০ রান খরচ করে।

জয়ের জন্য ১৬০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামা কেকেআর প্রথম থেকেই ছিল সাবলীল। নারাইন-রহমানুল্লাহ গুরবাজ়ের নতুন ওপেনিং জুটিও ভরসা দিলেন দলকে। আফগান উইকেটরক্ষক-ব্যাটার করলেন ১৪ বলে ২৩ রানের ইনিংস। ২টি চার এবং ২টি ছক্কা এল তাঁর ব্যাট থেকে। নারাইন করলেন ১৬ বলে ২১। ৪টি চার মারলেন তিনি। আমদাবাদের ২২ গজে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে খেললেন বেঙ্কটেশ আয়ার, শ্রেয়সও। কামিন্সেরা তাঁদের সমস্যায় ফেলতে পারলেন না। ব্যাটিং ধস সামলাতে আগেই ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসাবে এক জন অতিরিক্ত ব্যাটার নামাতে বাধ্য হয় হায়দরাবাদ। তাতে কামিন্সদের বোলিং আক্রমণও কিছুটা দুর্বল হয়ে যায়। বেঙ্কটেশ ২৮ বলে ৫১ রান করে অপরাজিত থাকলেন। মারলেন ৫টি চার এবং ৪টি ছক্কা। শ্রেয়সও ৫টি চার, ৪টি ছক্কার সাহায্যে খেললেন ২৪ বলে ৫৮ রানের অপরাজিত ইনিংস।


আইপিএল   ক্রিকেট   খেলাধুলা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে বাংলাদেশের ১৫৩

প্রকাশ: ১১:১৬ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শেষ প্রস্তুতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। যেখানে তিন ম্যাচের এই সিরিজের প্রথম ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে কোনমতে দেড়শ'র বেশি পুঁজি সংগ্রহ করেছে টাইগাররা।  

এদিন অচেনা কন্ডিশন, পিচ সম্পর্কেও ধারণা নেই- এমন মাঠে বলের মতিগতি বুঝতেই খেই হারিয়েছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। ব্যাট করতে নেমে লিটন দাসের বাজে শুরু এবং এরপর নাজমুল হোসেন শান্ত ও সাকিব আল হাসানরা অনেক সংগ্রামের পরও রান পাননি। শেষ পর্যন্ত তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটি ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ক্যামিওতে টাইগাররা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৩ রান তুলেছে।

টেক্সাসের হিউস্টনে চলমান বাংলাদেশ–যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ সরাসরি দেখা নিয়ে কিছুটা সংশয় ছিল। শেষ পর্যন্ত সিরিজের আগেরদিন বিসিবি সেই দোলাচল কাটিয়ে দেশের বেসরকারি একটি চ্যানেলে খেলা দেখানোর কথা জানায়। ইতোমধ্যে যার সম্প্রচার মান নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনা শুরু হয়েছে। যেমন সম্প্রচার, তেমনই বিব্রতকর খেলা উপহার দিয়েছে টাইগাররা। একের পর এক ওভার-স্টেপ করে পাঁচটি নো বল করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের বোলাররা, তবে সেখান থেকে কোনো বাউন্ডারি পায়নি বাংলাদেশ।

টাইগারদের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৮ রান (৪৭ বল) করেছেন তাওহীদ হৃদয়। এ ছাড়া মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ২২ বলে ৩১ রান করেছেন। টপ অর্ডারদের মধ্যে কেবল সৌম্য কিছুটা স্বাচ্ছন্দ্যে খেলছিলেন, কিন্তু তার ইনিংসটাও বড় করতে পারেননি। অপরপ্রান্তে একের পর এক যাওয়া-আসার মিছিল করেছেন লিটন, শান্ত ও সাকিবরা।

এর আগে প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে প্রবল বাতাসের মাঝে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। ফর্মে ফেরার চাপে থাকায় লিটন এদিন শুরুটা দেখেশুনেই করেন। ফর্মে থাকা তানজিদ হাসান তামিমের পরিবর্তে একাদশে ফিরলেও, তিনি নিজের পঞ্চম বলেই এডজ হয়ে ক্যাচ দিয়েছিলেন উইকেটের পেছনে থাকা স্বাগতিক অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেলের হাতে। যদিও সহজ সেই ক্যাচ অবিশ্বাস্যভাবে ফসকে গেছে। নতুন জীবন পেয়ে টাইগার ওপেনার পরের ওভারে ছয় হাঁকিয়েই ভিন্ন কিছুর ইঙ্গিত দেন। কিন্তু সেই আলো অন্ধকারে মিলিয়ে যেতে থাকে তার একের পর এক নড়বড়ে শটে।

শেষ পর্যন্ত ১৫ বলে ১৪ রান করার পর লিটন ক্রস ব্যাট চালান জেসি সিংয়ের বলে। সেটি আঘাত করে লিটনের পায়ে, আম্পায়ার এলবিডব্লু আউট দেওয়ার পর সোজা হাঁটা দিয়েছেন টাইগার ওপেনার, সেখানে যে রিভিউ’র কোনো সুযোগ নেই। অবশ্য তাতে হয়তো লাভও হতো না, খালি চোখে যতটুকু আঁচ করা যায় মিডল ও অফ-স্টাম্প বরাবর ভেতরের পায়ে আঘাত করেছে বলটি।

ওই ওভারটিতে শান্ত আসার পর তিন বলই ডট দিয়েছেন, অর্থাৎ মেইডেনসহ এক উইকেট নিয়েছেন জেসি। অন্যপ্রান্তে থাকা সৌম্য খেলছিলেন ঠিকঠাক। লিটনের সহজাত সঙ্গ না পেলেও, নিজের মতো করে বাউন্ডারি খেলে তিনি রানের চাকা সচল রেখেছেন। কিন্তু লিটনের বিদায়ে ছন্দপতন হলো তারও। ডানহাতি অফস্পিনার স্টিভেন টেলরের গুড লেংথে ফেলা বলে উড়িয়ে মারেন সৌম্য। কিন্তু তাতে বেশি জোর ছিল না, ফলে তালুবন্দী হন বাউন্ডারিতে। বিদায়ের আগে এই বাঁহাতি ওপেনার করলেন ১৩ বলে ২০ রান। অল্প সময় ব্যবধানে আউট অধিনায়ক শান্তও। ১১ বলের সংগ্রামী ইনিংসে তিনি করলেন মাত্র ৩ রান।

একইভাবে ফর্ম ফিরে পাওয়ার লড়াই ছিল সাবেক অধিনায়ক সাকিবের সামনেও। কিন্তু সাকিব ১২ বলে ৬ রান করা অবস্থায় তিনিও রানআউট। এরপর মাহমুদউল্লাহ ও হৃদয় মিলে ৬৭ রানের জুটি গড়ছিলেন। সেই জুটিই কিছুটা মান বাঁচিয়েছে টাইগারদের। ১৯তম ওভারে ডিপ মিডউইকেটে টেনে মারতে গিয়ে ধরা পড়েন মাহমুদউল্লাহ। ইনিংসের শেষ বলে আউট হন হৃদয়ও।


যুক্তরাষ্ট্র   বাংলাদেশ   ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে শুরুতেই চাপে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ০৯:৪১ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

তিন ম্যাচের সিরিজের প্রথম টি-২০তে আজ যুক্তরাষ্ট্রের মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ। যেখানে আগে ব্যাট করতে নেমে স্বাচ্ছন্দ্যে খেলতে পারছেন না কেউই। রান করতে ধুঁকছে টাইগাররা।

এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৯ ওভারে তিন উইকেটে ৬০ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ।

টেক্সাসের হিউস্টোনের প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে টস জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় যুক্তরাষ্ট্র। ব্যাট হাতে শুরুটা মোটামুটি ভালো করেছিলেন দুই ওপেনার লিটন দাস ও সৌম্য সরকার। ব্যক্তিগত ১৪ রানে লিটন আউট হলে ভাঙে দুজনের ৩৪ রানের জুটি।

সঙ্গীর বিদায়ের পরপরই আউট হন সৌম্য। তিনি ২০ রান করেন। তিনে নেমে ৩ রানের বেশি করতে পারেননি নাজমুল হোসেন শান্ত। তাওহীদ হৃদয় ও সাকিব আল হাসান এখন দলকে এগিয়ে নিচ্ছেন। দুজনে যথাক্রমে ১৮ ও ৩ রানে অপরাজিত আছেন।

বাংলাদেশ একাদশ: লিটন দাস, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাকিব আল হাসান, জাকের আলি অনিক, শেখ মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান ও শরিফুল ইসলাম।

টি-২০   যুক্তরাষ্ট্র   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে টস হেরে বোলিংয়ে কলকাতা

প্রকাশ: ০৮:০৫ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

শেষ মুহুর্তে এসে পৌঁছেছে আইপিএলের ১৭তম আসর। সেমিফাইনাল, এলিমিনেটর ও ফাইনাল মিলিয়ে আর মোট ৪ ম্যাচ বাকি। এর মধ্যে প্রথম সেমিফাইনালে আজ মাঠে নেমেছে কলকাতা ও হায়দরাবাদ। যেখানে টস জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। মঙ্গলবার (২১ মে) ফাইনালে ওঠার এই মহালড়াইয় অনুষ্ঠিত হচ্ছে আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।

লিগ পর্বে হায়দরাবাদকে ৩ রানের হারিয়ে আসর শুরু করেছিল কালকাতা। তাই হায়দরাবাদের বিপক্ষে সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চাই কলকাতা। এই ম্যাচ দিয়ে কলকাতার হয়ে চলতি আসরের প্রথম ম্যাচ খেলতে নামছে রাহমানুল্লাহ গুরবাজ।

অন্যদিকে লিগ পর্বের হারের প্রতিশোধ নিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করতে চাই কামিন্সের দল। আগের ম্যাচের একাদশ নিয়েই মাঠে নামছে হায়দরাবাদ।

সানরাইজার্স হায়দরাবাদ একাদশ: ট্র্যাভিস হেড, অভিষেক শর্মা, রাহুল থ্রিপাঠী, হেনরিক ক্লাসেন, নীতিশ রেড্ডি, আবদুল সামাদ, শাহবাজ আহমেদ, প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), ভুবনেশ্বর কুমার, বিজায়কান্থ ভিয়াশান্থ ও টি-নটরাজন।

কলকাতা নাইট রাইডার্স একাদশ: রহমানুল্লাহ গুরবাজ (উইকেটকিপার), সুনীল নারিন, শ্রেয়াস আইয়ার (অধিনায়ক), ভেঙ্কটেশ আইয়ার, রিঙ্কু সিং, আন্দ্রে রাসেল, রমনদীপ সিং, মিচেল স্টার্ক, ভাইভাভ আরোরা, হর্ষিত রানা, বরুণ চক্রবর্তী।


আইপিএল   সানরাইজার্স হায়দরাবাদ   কলকাতা নাইট রাইডার্স  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন