সরকার এবং রাষ্ট্রকে যে কোনো ইস্যুতে
বিতর্কিত করার এক মিশনে নেমেছে
প্রথম আলো। এই পত্রিকাটির মূল
লক্ষ্য হলো বিরাজনীতিকরণ। এই বিরাজনীতিকরণ করতে
গিয়ে তাঁরা দেশের সবগুলো প্রতিষ্ঠানকে বিতর্কিত করা কিংবা প্রশ্নবিদ্ধ করার পাশাপাশি নানা গুজব ছড়ানোর কাজে ব্যস্ত। সম্প্রতি রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি এবং বিতর্ক সৃষ্টির মিশনে
নেমেছে প্রথম আলো। সকল
জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মো. সাহাবুদ্দিন। সোমবার তাকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রাষ্ট্রপতি পদে
আর কোনো প্রার্থী না থাকায় বিনা
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন তিনি।
নতুন রাষ্ট্রপ্রতিকে নিয়ে বিতর্ক এড়াতে প্রধানমন্ত্রী নতুন রাষ্ট্রপতির নাম শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত গোপন রেখেছিলেন। কারণ আগে থেকে নাম প্রকাশ করে দিলে এই ইস্যুতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে বিভিন্ন গণমাধ্যমে নানা রকম গুজব ছড়ানো হবে, মিথ্যাচার করা হবে। তাঁর যে এই কৌশল টা সঠিক ছিলো তাঁর প্রমাণ পাওয়া গেলো আজকের প্রথম আলো পত্রিকায়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়ে গেজেট প্রকাশ করার পরপর তাকে বিতর্কিত করার উদ্দেশ্যে সংবাদ ছাপালো প্রথম আলো। এই গুজবের ফ্যাক্টরি প্রথম আলো কিছুদিন আগেই ইসলামি ব্যাংক নিয়ে বিভিন্ন গুজব ছড়িয়েছে। বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে, রিজার্ভের টানাপোড়েন, লোডশেডিং বাড়তেই থাকবে, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে টাকা নেই ইত্যাদি প্রচারণা করে সরকারকে অর্থনৈতিক দিক থেকে প্রায় দেউলিয়া প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করেছে প্রথম আলো।
এই প্রথম আলোই ১৪ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গবার) নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ‘রাষ্ট্রপতি পদ লাভজনক কি না’ এই সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রথম পৃষ্ঠায় এবং ৮ম পৃষ্ঠার মতামত পাতায় ‘রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, নতুন রাষ্ট্রপতি নিয়োগ নিয়ে কিছু সাংবিধানিক প্রশ্ন’ শিরোনামে ডঃ শাহদীন মালিকের একটি লেখা প্রকাশ করেছে বিতর্কিত সংবাদপত্রটি। পত্রিকার সম্পাদকীয় পাতায় ছাপানো লেখায় বলা হয়েছে, দেশের নতুন নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন একসময় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কমিশনার ছিলেন। দুদক আইনে কমিশনারের অক্ষমতা আইনের ৯ ধারায় বলা আছে, দুদকের কোনো কমিশনার অবসর নেওয়ার পর প্রজাতন্ত্রের কোনো লাভজনক পদে নিয়োগের যোগ্য হবেন না। মো. সাহাবুদ্দিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার পর দুদক আইনের সূত্র ধরে রাষ্ট্রপতি পদ লাভজনক কি না, এই প্রশ্ন তুলেছে প্রথম আলো।
এদিকে, রাষ্ট্রপতির পদ লাভজনক অথবা লাভজনক নয়, এমন কিছু সংবিধানে স্পষ্ট করে বলা না থাকলেও সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা সম্পর্কে বলা রয়েছে। সেই অনুচ্ছেদ অনুসারে, ‘কোন ব্যক্তি কেবল রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী হইবার কারণে প্রজাতন্ত্রের কর্মে কোন লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত বলিয়া গণ্য হইবেন না।’
রাষ্ট্রপতি পদ লাভজনক কি না, তা একবার আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছিল। এ নিয়ে ১৯৯৬ সালে হাইকোর্টে একটি রিট মামলা হয়েছিল। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রথম দফায় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে সাবেক প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করেছিল। তখন হাইকোর্টে রিট মামলায় অভিযোগ করা হয়েছিল, প্রধান বিচারপতি থেকে অবসর নিয়ে রাষ্ট্রের কোনো লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত হওয়া যায় না। ফলে সাহাবুদ্দীন আহমদ রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন করতে পারেন না। রিট মামলার সেই অভিযোগের শুনানি শেষে সে সময় হাইকোর্ট রাষ্ট্রপতির পদ লাভজনক নয় বলে রায় দিয়েছিলেন।
সংবিধানে যেখানে সম্পূর্ণভাবে পরিষ্কার করে বলা আছে কেউ যদি সংসদ সদস্য নির্বাচন করার যোগ্য হন তবে তিনি রাষ্ট্রপতি পদের জন্যও যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। সেখানে এই প্রসঙ্গে প্রথম আলোর এমন বিভ্রান্তিকর সংবাদ ছাপানো উদ্দেশ্য প্রনোদিত। সবকিছুকে বিতর্কিত করার উদ্দেশেই। যেখানে রাষ্ট্রপতি একটা দেশের সর্বোচ্চ অভিভাবক, সেখানে তাকে নিয়ে বিভ্রান্তি রটানো রাষ্ট্রদ্রোহীতা। এই ধরণের প্ররোচনামূলক সংবাদ ছাপানো একজন রাষ্ট্রপতিকে অবমাননা করার সমতুল্য। তাছাড়া এর মাধ্যমে সংবিধানের অপনব্যাখ্যার দায়েও প্রথম আলো অভিযুক্ত।
মন্তব্য করুন
বিটিভি ও দৈনিক সমকাল পত্রিকার শেরপুর জেলা প্রতিনিধি দেবাশীষ ভট্রাচার্যকে সভাপতি ও বাংলা ইনসাইডারের স্টাফ রিপোর্টার প্রতিনিধি মোঃ মেরাজ উদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক করে শেরপুর প্রেসক্লাবের ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি নির্বাচন করা হয়েছে।
এর আগে ক্লাবের বিপুল সংখ্যক সদস্যসহ জেলার প্রায় পৌনে দুইশ সাংবাদিকের উপস্থিতিতে ইতিপূর্বে সম্পূর্ন অনিয়মতান্ত্রিকভাবে গঠিত শেরপুর প্রেসক্লাবের কমিটি ক্লাবের স্বার্থ পরিপন্থী কার্যক্রম ও ব্যর্থতার অভিযোগে ক্লাবের সদস্যদের দাবীর মুখে শেরপুর প্রেসক্লাবের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করা হয়। এতে ক্লাবের দুই তৃতীয়াংশ সদস্য সর্বসম্মত সমর্থন প্রদান করেন।
এর আগে বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে শেরপুরের প্রবীন সাংবাদিক ও বীর মুক্তিযুদ্ধা আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভায় ভার্চুয়ালী যোগ দিয়ে বক্তব্য রাখেন সংসদ উপ নেতা ও শেরপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেরপুর-১ সদর আসনের এমপি ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব ছানুয়ার হোসেন, শেরপুর-৩ আসনের এমপি এডিএম শহিদুল ইসলাম, শেরপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর রুমান, শেরপুর পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া লিটন, শেরপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ রফিকুল ইসলাম, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামসুন্নাহার কামাল, জেলা জাসদের সভাপতি শেরপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মনিরুল ইসলাম লিটন, শেরপুর সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাবিহা জামান শাপলা, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান বায়েযীদ হাসানসহ আরো অনেকে।
এসময় বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান সরকার সাংবাদিকদের কল্যাণে নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। স্বাধীনভাবে খবর প্রচার করে আসছে। আমরা শেরপুরের সাংবাদিকদের কল্যাণে সব ধরনের সহযোগিতা করবো। আমি নতুন নেতৃত্বকে ধন্যবাদ জানাই।’
আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সদস্যরা উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করে। পরে সর্বসম্মতিক্রমে উপদেষ্টা পরিষদের কাছে দায়িত্ব অর্পন করা হয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মনোনীত করার জন্য। উপদেষ্টা পরিষদ সভাপতি হিসেবে বিটিভি ও দৈনিক সমকালের শেরপুর জেলা প্রতিনিধি দেবাশীষ ভট্রাচার্যকে সভাপতি ও ইনডিপেনডেন্ট টিভির স্টাফ রিপোর্টার মেরাজ উদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচন করার জন্য প্রস্তাব করলে তা সর্বসম্মতিক্রমে নির্বাচিত করা হয়।
মন্তব্য করুন
প্রথম আলো স্কয়ার গ্রুপ মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ একাত্তর টিভি মিডিয়া স্টার লিমিটেড
মন্তব্য করুন
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেনে, সাংবাদিকদের
দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আবেদনের বাইরে থাকা অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো বন্ধ করে
দেওয়া হবে।
শনিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানীতে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি আয়োজিত ‘মিট
দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, ‘প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমের ২১৩টি অনলাইন
নিউজ পোর্টাল আছে। এর বাইরে শুধু অনলাইন নিউজ পোর্টালের নিবন্ধন আছে ২১৩টির। এই ৪২৬টির
পাশাপাশি আরও কতগুলো নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে, ছাড়পত্রও হয়েছে। সেগুলোর একটি তালিকা
আছে। এর বাইরে আরও কতগুলো আছে, যেগুলো আবেদন করেছে, প্রক্রিয়াধীন আছে, তবে ছাড়পত্র
হয়নি। সব কটির তালিকা করতে বলা হয়েছে। এগুলো বিটিআরসিতে পাঠাতে বলা হয়েছে। এর বাইরে
যতগুলো অনলাইন নিউজ পোর্টাল আছে, যেগুলো অনিবন্ধিত, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়ার দাবি ছিল
সাংবাদিকদের। অনলাইন গণমাধ্যমের কমিটি, প্রেসক্লাবসহ অন্যান্য সাংবাদিক সংগঠনও একই
দাবি করেছে। সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে’।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘তারপর নতুন করে যারা আবেদন করবে,
তখন তা চালু হবে। আবেদন না করলে চালু হবে না। আবেদন করলে নিবন্ধন পাওয়ার আগপর্যন্ত
চালু থাকবে। কারণ, তাকে চলতে হবে, দেখতে হবে যে কেমন হচ্ছে। তারপর যদি ছাড়পত্র না হয়,
তখন আবার বন্ধ। কিন্তু আবেদন করল না, কোনো প্রক্রিয়ায় যায়নি, সেগুলো যদি চলে, সেখানে
যদি অসত্য ও অপতথ্যের মাধ্যমের চকটদার খবর দেওয়া হয়, তাহলে সেই ধরনের সাংবাদিকতা পেশাদারির
সঙ্গে যারা সাংবাদিকতা করছেন, তাদের ক্ষতিগ্রস্ত করে। তাই সাংবাদিকদের সুরক্ষার স্বার্থে,
সাংবাদিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে’।
এছাড়াও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জায়গাটি সমুন্নত রেখে অপতথ্য রোধ
করতে চান বলে জানান মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকতার জন্য চমৎকার পরিবেশ
তৈরি করতে চাই। তথ্যপ্রবাহকে অবারিত করতে চাই।’
গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের মতামত নিয়ে প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইন
দ্রুত সময়ের মধ্যে পাস করার প্রত্যাশার কথা জানান তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সৈয়দ
শুকুর আলী ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান।
অনলাইন নিউজ পোর্টাল তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
প্রথম আলো কর্ণফুলী গ্রুপ ট্রান্সকম গ্রুপ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মিডিয়া স্টার লিমিটেডের মালিকানাধীন প্রথম আলো বিক্রির জন্য মালিকপক্ষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তারা প্রথম আলো বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন শিল্প গ্রুপের সাথে কথাবার্তা বলছেন। প্রথম আলোর সম্পাদক ও প্রকাশক মতিউর রহমান নিজেই দু একটি শিল্প গ্রুপের সাথে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন বলে নিশ্চিত তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়াও মালিকপক্ষের অন্যরা সিমিন রহমান শাজরেহ হক দুজনই প্রথম আলো বিক্রির জন্য বিভিন্ন শিল্প গ্রুপের নীতি নির্ধারকদের সঙ্গে আলাপ করছেন বলে জানা গেছে।
প্রথম আলো বিক্রির গুঞ্জন সত্য হিসেবে পল্লবিত হতে শুরু করেছে। প্রথম আলো বিক্রির জন্য দু’টি প্রতিষ্ঠানের মালিকপক্ষ অনানুষ্ঠানিকভাবে আলাপ-আলোচনা শুরু করেছেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বাংলা ইনসাইডারকে নিশ্চিত করেছে। ট্রান্সকম গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ‘মিডিয়া স্টার লিমিটেড’ বিক্রির বিষয়টি নিয়ে পর্দার আড়ালে আলাপ-আলোচনা এবং দর কষাকষি শুরু হয়েছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।
ট্রান্সকম গ্রুপের পারিবারিক বিরোধের কারণে প্রথম আলো বিক্রি হয়ে যাচ্ছে—এমন গুঞ্জন এখন মিডিয়া পাড়ায়। বিভিন্ন সূত্র দাবি করেছে যে, মামলার সমঝোতা করতে গিয়ে দুই বোন একটি আপস ফর্মুলা আসার চেষ্টা করছে এবং সেই আপস ফর্মুলা অংশ হিসেবে তারা কিছু প্রতিষ্ঠান বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছেন। এই পরিকল্পনা যদি শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত হয় তাহলে প্রথম আলো বিক্রি হয়ে যাবে।