নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:০০ পিএম, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১
১/১১ বাংলাদেশের রাজনীতির এক সংকটকাল। সুশীল সমাজ নিয়ন্ত্রিত সেনা সমর্থিত সরকার ক্ষমতা দখল করে। এরপর শুরু হয় রাজনীতিকে কলুষিত করার ষড়যন্ত্র। এই ষড়যন্ত্রে নেতৃত্ব দেয় প্রথম আলো এবং ডেইলী ষ্টার গোষ্ঠী। আওয়ামী লীগ সভাপতিকে গ্রেপ্তারের পটভূমি তৈরী করতে প্রথম আলো, ডেইলী ষ্টার গোষ্ঠী নোংরা হলুদ সাংবাদিকতা শুরু করে। মাহফুজ আনাম সম্পাদিত ডেইলী ষ্টারে ৩ জুন ২০০৭ সালে এই অসত্য সংবাদটি প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে মাহফুজ আনাম নিজেই স্বীকার করেছেন এই প্রতিবেদনটি মিথ্যা ছিলো। এখন মাহফুজ আনাম এবং মতিউর রহমান গোষ্ঠী আবার বিরাজনীতিকরণের ষড়যন্ত্রে নেমেছে। একারণে ২০০৭ সালের রিপোর্টটি হুবহু প্রকাশ করা হলো-
শিল্পপতিদের কাছ থেকে নিয়মিত টাকা নিতেন হাসিনা
যৌথ বাহিনীকে জলিল
আটককৃত হাই প্রোফাইল রাজনীতিক এবং ব্যবসায়ী নেতারা টাস্কফোর্স ফর ইনভেস্টিগেশন (টিএফআই)-কে তাদের দুর্নীতির বিষয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিচ্ছেন।
তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা এবং সরকারি মন্ত্রীরা নির্বাচনের সময় দেদারসে মনোনয়ন বাণিজ্য করেন। তারা সরকারি ব্যবসায়িক চুক্তির বিনিময়ে ব্যবসায়ী ও বিদেশি সংস্থাগুলোর কাছ থেকেও নিয়মিত টাকা লেনদেন করেন। এমকি সন্দেহভাজন অপরাধীদের বাঁচানোর বিনিময়ে তাদের কাছ থেকেও চাঁদা নেন নেতারা।
সূত্র জানায়, হাই-টেক ফ্রিগেট ক্রয় কেলেঙ্কারির মামলায় আটক এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টুকে আওয়ামী লীগ (আ.লীগ) সভাপতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় সাক্ষী করা হতে পারে। মিন্টু জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, এই চুক্তি বন্ধ করার জন্য কোরিয়ান সংস্থা দেউবু হাসিনাকে এক কোটি টাকা ঘুষ দিয়েছে। এই টাকাটা যে অ্যাকাউন্টে জমা দেওয়া হয়েছিল সেটা শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী দলীয় কাজে ব্যয় করা হতো বলে অনুমান করেন মিন্টু।
সূত্র আরও জানায়, আটক আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিল টিএফআই-কে বলেছেন যে তার দলের প্রধান হাসিনা নিয়মিতভাবে বেশ কয়েকজন শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা নিতেন। যে কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি বা আন্দোলন চালুর আগে তিনি ওই ব্যবসায়ীদের প্রত্যেকের কাছ থেকে ৫০ লাখ থেকে এক কোটি টাকা পেতেন বলেও জানান জলিল।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
গণমাধ্যমের কণ্ঠ রোধ, সাংবাদিকদের নামে অপপ্রচার ও হুমকির প্রতিবাদে রাজশাহীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজশাহীর সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে যমুনা টেলিভিশনের সাংবাদিক শিবলী নোমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও হত্যার হুমকি বন্ধ, দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ নিয়ে বিভিন্ন সংস্থার আপত্তিকর বিবৃতি প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়।
সোমবার (২৪ জুন) সকাল ১০টায় নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে সিনিয়র সাংবাদিক আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন রাজশাহী রক্ষা সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক জামাত খান, সিনিয়র সাংবাদিক আজিজুল ইসলাম, আবদুস সাত্তার ডলার, শেখ রহমতুল্লাহ, শামীউল আলীম।
রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি কাজী শাহেদের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শরিফুল ইসলাম তোতা ও সাধারণ সম্পাদক সামাদ খান, বিএফইউজের সাবেক সদস্য জাবীদ অপু, আরটিজেএ কোষাধ্যক্ষ মাহফুজুর রহমান রুবেল, নির্বাহী কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান সোহান, রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান টুকু, কোষাধ্যক্ষ সরকার দুলাল মাহবুব, সিনিয়র সাংবাদিক আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের সভাপতি শামসুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, প্রভাবশালীদের লুটপাটের চিত্র উন্মোচনে গণমাধ্যমের গুটি কয়েককর্মী কাজ করছেন। তাদের সেই কণ্ঠ রোধ করতে প্রভাবশালীরা নানা তৎপরতা চালাচ্ছেন। সাংবাদিকদের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার ও হত্যার হুমকিও দেয়া হচ্ছে। আবার দুর্নীতির পক্ষে অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন সংস্থা বিবৃতি দিয়ে স্বাধীন সাংবাদিকতাকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে। ভয়ভীতি দেখিয়ে কণ্ঠরোধের চেষ্টা করছে। সাংবাদিকরা গণমাধ্যমে সাধারণ মানুষের অধিকার, দুর্নীতি, অনিয়মের চিত্র তুলে ধরতে কাজ করেন। সেই লেখনি কোনো অপশক্তি বন্ধ করতে পারবে না।
মন্তব্য করুন
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন বিবৃতি দুর্নীতি ডিআরইউ
মন্তব্য করুন
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন বিবৃতি বিএফইউজ ডিইউজ
মন্তব্য করুন
গণমাধ্যমের কণ্ঠ রোধ, সাংবাদিকদের নামে অপপ্রচার ও হুমকির প্রতিবাদে রাজশাহীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজশাহীর সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে যমুনা টেলিভিশনের সাংবাদিক শিবলী নোমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও হত্যার হুমকি বন্ধ, দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ নিয়ে বিভিন্ন সংস্থার আপত্তিকর বিবৃতি প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়।