নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৫২ পিএম, ২১ অক্টোবর, ২০২১
জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট (এনআইএমসি) এবং বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরাম (বিআইজিএফ) যৌথভাবে এনআইএমসি প্রশিক্ষণ কক্ষে ইন্টারনেট গভর্নেন্স, ডিজিটাল সেইফটি এন্ড সিকিউরিটি, ফ্যাক্ট-চেকিং এবং ভেরিফিকেশন কৌশল বিষয়ে সাংবাদিকদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মশালা গত ১৯ অক্টোবর (মঙ্গলবার) অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জনাব শাহিন ইসলাম, এনডিসি।প্রশিক্ষণের গুরুত্ব উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের দৃষ্টিভঙ্গি, প্রেক্ষাপট এবং প্রযুক্তির দ্রুত পরিবর্তনের সাথে নিজেদের অভিযোজনের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করেন। বর্তমান প্রেক্ষাপটে সাংবাদিকতায় ফ্যাক্ট-চেকিং এবং ভেরিফিকেশন কৌশল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত ভুল তথ্যের মোকাবেলার জন্য তথ্য যাচাইকরণ এবং সোশ্যাল মিডিয়ার নিবিড় পর্যবেক্ষণ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
তিনি আরও বলেন, প্রশিক্ষণের আয়োজকের অংশ হতে পেরে আমরা অত্যন্ত খুশি। অংশগ্রহণকারীরা সাংবাদিকতায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যোগাযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমের পাশাপাশি ভুল তথ্য, মিথ্যা তথ্য বা অপতথ্য, প্রতিবেদনে উপস্থাপিত ভুল তথ্য প্রতিরোধের গুরুত্ব এবং কৌশল সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাবার সুযোগ আছে। ভুল তথ্য, মিথ্যা তথ্য বা অপতথ্য, প্রতিবেদনে উপস্থাপিত ভুল তথ্য মোকাবেলার জন্য আজকাল সত্য-যাচাই করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশকে ত্বরান্বিত করার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রশিক্ষণটি ডিজিটাল নিরাপত্তা এবং তথ্যের সত্যতা যাচাই, এবং ভেরিফিকেশন কৌশল সম্পর্কে জানার সুযোগ তৈরি করবে।
প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীদের স্বাগত জানিয়ে জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের প্রোগ্রাম কোঅর্ডিনেটর এবং পরিচালক (প্রশিক্ষণ ও প্রকৌশল) জনাব মো. নজরুল ইসলাম বলেন, এনআইএমসি সারাদেশে সাংবাদিকদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে। কিন্তু চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে সাংবাদিকগণ কিভাবে ইন্টারনেট এবং আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিজ নিজ প্রতিবেদন তৈরি করবে তা নিয়ে ভাবা উচিত। কোভিড-১৯ মহামারি সময় আমরা নতুন স্বাভাবিক পরিস্থিতির সাথে পরিচিত হয়েছি। আমরা অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে প্রশিক্ষণের আয়োজন করেছি। ডিজিটাইজেশন আমাদের নতুন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছে এবং সাংবাদিকতার অনেক নতুন বিষয় জানতে সাহায্য করছে। এই ধরনের প্রশিক্ষণ আয়োজন আমাদের জন্য প্রথম। আমরা ভবিষ্যতেও এ বিষয়ে প্রশিক্ষণে বিআইজএফ এর সাথে কাজ করতে আগ্রহী।
বিআইজিএফ-এর সেক্রেটারি জেনারেল জনাব মোহাম্মদ আবদুল হক অনু বলেন, বিআইজিএফ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের (ইউএনআইজিএফ) সঙ্গে এক সাথে যাত্রা শুরু করে। বিআইজিএফ, ইন্টারনেট গভর্নেন্স নিয়ে কাজ করার জন্য একটি বহুমাত্রিক অংশীজনদের প্ল্যাটফর্ম। এর লক্ষ্য হল নতুন প্রজন্মকে ইন্টারনেট গভর্নেন্স ও টেকসই ভবিষ্যতের জন্য গঠনমূলক অংশগ্রহণ এবং ক্ষমতায়নের জন্য অনুপ্রাণিত করা। বিআইজিএফ সরকারের সাথে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নীতি পরিবর্তনসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিভিন্ন সংলাপ, আলোচনা সভা আয়োজন করে ডিজিটাল বাংলাদেশের কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করার জন্য সরকারের সাথে কাজ করছে।
কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন- এম এইচ মাসুম, ফেলো, এশিয়া প্যাসিফিক রিজিওনাল ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরাম (এপিআরআইজিএফ) এপিআইজিএ ও মার্কেটিং প্রমোশন কোঅর্ডিনেটর ফাইবার এট হোম লিমিটেড, বিএনএনআরসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও মিডিয়া ইন দ্য ফোর্থ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভোলিউশন এর পলিসি রিসার্চ ফেলো এ এইচ এম বজলুর রহমান, বাংলাভিশন এর সিনিয়র নিউজ এডিটর আবু রুশদ মোঃ রুহুল আমিন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ এর সহকারি অধ্যাপক মিনহাজ উদ্দিন।
অনলাইনে কর্মরত সাংবাদিকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা বিশেষ করে আধুনিক ফ্যাক্ট চেকিংয়ের মাধ্যমে নির্ভরযোগ্য প্রতিবেদন তৈরি করা এবং ইন্টারনেট গভর্নেন্স, ডিজিটাল নিরাপত্তা এবং কিভাবে ডিজিটাল হুমকি থেকে সাংবাদিকদের রক্ষা করা যায় সেগুলো নিয়ে আলোচনা করা এবং দক্ষতা অর্জনের জন্য উৎসাহিত করাই ছিল কর্মশালার উদ্দেশ্য। ৮ বিভাগের মোট ২৪ জন সাংবাদিক এই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকারীদের সার্টিফিকেট বিতরণের মধ্যদিয়ে প্রশিক্ষণ শেষ হয়। উদ্বোধনী ও সমাপনী অধিবেশন পরিচালনা করেন জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মোঃ আব্দুস সালাম এবং মোঃ সোহেল পারভেজ।
মন্তব্য করুন
বিটিভি ও দৈনিক সমকাল পত্রিকার শেরপুর জেলা প্রতিনিধি দেবাশীষ ভট্রাচার্যকে সভাপতি ও বাংলা ইনসাইডারের স্টাফ রিপোর্টার প্রতিনিধি মোঃ মেরাজ উদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক করে শেরপুর প্রেসক্লাবের ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি নির্বাচন করা হয়েছে।
এর আগে ক্লাবের বিপুল সংখ্যক সদস্যসহ জেলার প্রায় পৌনে দুইশ সাংবাদিকের উপস্থিতিতে ইতিপূর্বে সম্পূর্ন অনিয়মতান্ত্রিকভাবে গঠিত শেরপুর প্রেসক্লাবের কমিটি ক্লাবের স্বার্থ পরিপন্থী কার্যক্রম ও ব্যর্থতার অভিযোগে ক্লাবের সদস্যদের দাবীর মুখে শেরপুর প্রেসক্লাবের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করা হয়। এতে ক্লাবের দুই তৃতীয়াংশ সদস্য সর্বসম্মত সমর্থন প্রদান করেন।
এর আগে বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে শেরপুরের প্রবীন সাংবাদিক ও বীর মুক্তিযুদ্ধা আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভায় ভার্চুয়ালী যোগ দিয়ে বক্তব্য রাখেন সংসদ উপ নেতা ও শেরপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেরপুর-১ সদর আসনের এমপি ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব ছানুয়ার হোসেন, শেরপুর-৩ আসনের এমপি এডিএম শহিদুল ইসলাম, শেরপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর রুমান, শেরপুর পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া লিটন, শেরপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ রফিকুল ইসলাম, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামসুন্নাহার কামাল, জেলা জাসদের সভাপতি শেরপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মনিরুল ইসলাম লিটন, শেরপুর সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাবিহা জামান শাপলা, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান বায়েযীদ হাসানসহ আরো অনেকে।
এসময় বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান সরকার সাংবাদিকদের কল্যাণে নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। স্বাধীনভাবে খবর প্রচার করে আসছে। আমরা শেরপুরের সাংবাদিকদের কল্যাণে সব ধরনের সহযোগিতা করবো। আমি নতুন নেতৃত্বকে ধন্যবাদ জানাই।’
আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সদস্যরা উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করে। পরে সর্বসম্মতিক্রমে উপদেষ্টা পরিষদের কাছে দায়িত্ব অর্পন করা হয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মনোনীত করার জন্য। উপদেষ্টা পরিষদ সভাপতি হিসেবে বিটিভি ও দৈনিক সমকালের শেরপুর জেলা প্রতিনিধি দেবাশীষ ভট্রাচার্যকে সভাপতি ও ইনডিপেনডেন্ট টিভির স্টাফ রিপোর্টার মেরাজ উদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচন করার জন্য প্রস্তাব করলে তা সর্বসম্মতিক্রমে নির্বাচিত করা হয়।
মন্তব্য করুন
প্রথম আলো স্কয়ার গ্রুপ মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ একাত্তর টিভি মিডিয়া স্টার লিমিটেড
মন্তব্য করুন
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেনে, সাংবাদিকদের
দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আবেদনের বাইরে থাকা অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো বন্ধ করে
দেওয়া হবে।
শনিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানীতে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি আয়োজিত ‘মিট
দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, ‘প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমের ২১৩টি অনলাইন
নিউজ পোর্টাল আছে। এর বাইরে শুধু অনলাইন নিউজ পোর্টালের নিবন্ধন আছে ২১৩টির। এই ৪২৬টির
পাশাপাশি আরও কতগুলো নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে, ছাড়পত্রও হয়েছে। সেগুলোর একটি তালিকা
আছে। এর বাইরে আরও কতগুলো আছে, যেগুলো আবেদন করেছে, প্রক্রিয়াধীন আছে, তবে ছাড়পত্র
হয়নি। সব কটির তালিকা করতে বলা হয়েছে। এগুলো বিটিআরসিতে পাঠাতে বলা হয়েছে। এর বাইরে
যতগুলো অনলাইন নিউজ পোর্টাল আছে, যেগুলো অনিবন্ধিত, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়ার দাবি ছিল
সাংবাদিকদের। অনলাইন গণমাধ্যমের কমিটি, প্রেসক্লাবসহ অন্যান্য সাংবাদিক সংগঠনও একই
দাবি করেছে। সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে’।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘তারপর নতুন করে যারা আবেদন করবে,
তখন তা চালু হবে। আবেদন না করলে চালু হবে না। আবেদন করলে নিবন্ধন পাওয়ার আগপর্যন্ত
চালু থাকবে। কারণ, তাকে চলতে হবে, দেখতে হবে যে কেমন হচ্ছে। তারপর যদি ছাড়পত্র না হয়,
তখন আবার বন্ধ। কিন্তু আবেদন করল না, কোনো প্রক্রিয়ায় যায়নি, সেগুলো যদি চলে, সেখানে
যদি অসত্য ও অপতথ্যের মাধ্যমের চকটদার খবর দেওয়া হয়, তাহলে সেই ধরনের সাংবাদিকতা পেশাদারির
সঙ্গে যারা সাংবাদিকতা করছেন, তাদের ক্ষতিগ্রস্ত করে। তাই সাংবাদিকদের সুরক্ষার স্বার্থে,
সাংবাদিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে’।
এছাড়াও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জায়গাটি সমুন্নত রেখে অপতথ্য রোধ
করতে চান বলে জানান মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকতার জন্য চমৎকার পরিবেশ
তৈরি করতে চাই। তথ্যপ্রবাহকে অবারিত করতে চাই।’
গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের মতামত নিয়ে প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইন
দ্রুত সময়ের মধ্যে পাস করার প্রত্যাশার কথা জানান তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সৈয়দ
শুকুর আলী ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান।
অনলাইন নিউজ পোর্টাল তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
প্রথম আলো কর্ণফুলী গ্রুপ ট্রান্সকম গ্রুপ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মিডিয়া স্টার লিমিটেডের মালিকানাধীন প্রথম আলো বিক্রির জন্য মালিকপক্ষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তারা প্রথম আলো বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন শিল্প গ্রুপের সাথে কথাবার্তা বলছেন। প্রথম আলোর সম্পাদক ও প্রকাশক মতিউর রহমান নিজেই দু একটি শিল্প গ্রুপের সাথে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন বলে নিশ্চিত তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়াও মালিকপক্ষের অন্যরা সিমিন রহমান শাজরেহ হক দুজনই প্রথম আলো বিক্রির জন্য বিভিন্ন শিল্প গ্রুপের নীতি নির্ধারকদের সঙ্গে আলাপ করছেন বলে জানা গেছে।
প্রথম আলো বিক্রির গুঞ্জন সত্য হিসেবে পল্লবিত হতে শুরু করেছে। প্রথম আলো বিক্রির জন্য দু’টি প্রতিষ্ঠানের মালিকপক্ষ অনানুষ্ঠানিকভাবে আলাপ-আলোচনা শুরু করেছেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বাংলা ইনসাইডারকে নিশ্চিত করেছে। ট্রান্সকম গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ‘মিডিয়া স্টার লিমিটেড’ বিক্রির বিষয়টি নিয়ে পর্দার আড়ালে আলাপ-আলোচনা এবং দর কষাকষি শুরু হয়েছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।
ট্রান্সকম গ্রুপের পারিবারিক বিরোধের কারণে প্রথম আলো বিক্রি হয়ে যাচ্ছে—এমন গুঞ্জন এখন মিডিয়া পাড়ায়। বিভিন্ন সূত্র দাবি করেছে যে, মামলার সমঝোতা করতে গিয়ে দুই বোন একটি আপস ফর্মুলা আসার চেষ্টা করছে এবং সেই আপস ফর্মুলা অংশ হিসেবে তারা কিছু প্রতিষ্ঠান বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছেন। এই পরিকল্পনা যদি শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত হয় তাহলে প্রথম আলো বিক্রি হয়ে যাবে।