নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৩১ পিএম, ১৭ জুন, ২০১৯
৩২২ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমেই শুরুতে উইকেট হারালো বাংলাদেশ। ভাল শুরু করেও আবারোও বড় ইনিংস গড়তে ব্যর্থ সৌম্য সরকার। ক্যারিবীয় পেসারদের গতি আর বাউন্সের সামনে ইনিংসের প্রথম থেকেই নড়বড়ে ছিল টাইগার ওপেনাররা।
সাবধানে ইনিংস শুরু করতে গিয়ে প্রথমে একটু চাপে থাকলেও সৌম্যর স্বভাবজাত ব্যাটিংয়ে রানের চাকা সচল ছিল বাংলাদেশের। তবে রাসেলের করা নবম ওভারে পুল করতে গিয়ে থার্ডম্যানে গেইলের হাতে ক্যাচ তুলে দেন সৌম্য। তামিম ইকবাল রয়েছেন ১৬ রানে অপরাজিত।
স্কোরবোর্ড
বাংলাদেশ ৫৬/১
ওভার ৯
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৩২১/৮ ওভার ৫০
এর আগে......
জিততে হলে গড়তে হবে রেকর্ড
শেষ বলে উইকেট পেলেন সাইফ উদ্দিন। ১৯ রানে আউট হয়ে গেলেন ব্রাভো, ওয়েস্ট ইন্ডিজ থামল ৩২১ রানে। একটা সময় মনে হচ্ছিল ৩৫০ রান পর্যন্ত যাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, সেখান থেকে ৩২১ রানে হয়তো বাংলাদেশ কিছুটা স্বস্তি পেতে পারে। শেষ ১০ ওভারে ৭৮ রান নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, এই সময় হারিয়েছে ৩ উইকেট। বিশ্বকাপে ঠিক ৩২২ রান তাড়া করে জেতার কীর্তি আছে বাংলাদেশের। এই বিশ্বকাপে অবশ্য এখনও ৩০০ রানের বেশি তাড়া করে জিততে পারেনি কেউ। বাংলাদেশ কি পারবে?
টন্টনে বাংলাদেশের লক্ষ্য ৩২২
টন্টনে বাংলাদেশের লক্ষ্য ৩২২। লুইস,হোপ আর হেটমায়ারের ব্যাটিং তাণ্ডবে উইন্ডিজরা স্কোরবোর্ডে তোলে ৫০ ওভারে ৩২১ রান। টাইগারদের হয়ে তিন উইকেট করে নিয়েছে সাইফুদ্দিন এবং মুস্তাফিজ। সাকিব আল হাসান পেয়েছেন ক্যারিবীয়দের বাকি দুই উইকেট।
অতিরিক্ত খাত থেকে রান এসেছে ২২! যা ক্যারিবীয়দের ইনিংসের পঞ্চম সর্বোচ্চ রান। রান খরচের দিকে এগিয়ে সাইফুদ্দিন। ১০ ওভারে দিয়েছেন ৭২ রান।
অবশেষে বিদায় হোপের
অবশেষে বিদায় শাই হোপের। সেঞ্চুরির দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়েও সেঞ্চুরি হল না হোপের। মুস্তাফিজ পেয়েছেন তার তৃতীয় উইকেট। উইন্ডিজদের রানের বন্যায় আপাতত কিছুটা হলেও লাগাম আসবে।
ক্যারিবীয় অধিনায়ককে ফেরালেন সাইফুদ্দিন
নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়লেই ক্যারিবীয় ঝড় থামছে না। সাইফুদ্দিনের বলে এবার উইকেট পড়লো ক্যারিবীয় অধিনায়ক জেসন হোল্ডারের। ১৫ বলে ৩৩ রান করে আউট হয়েছেন হোল্ডার।
হেটমায়ার ঝড়ের পর জোড়া আঘাত কাটার মাস্টারের
এই টুর্নামেন্টের সবথেকে বর ছয়টা মারলেন সবথেকে ছোট মাঠে। তুলে নিলেন ঝড় হাফ সেঞ্চুরি। তবে কাটার মাস্টারের বোলিং জাদু এবং তামিমের দুর্দান্ত ক্যাচে ঝড় শুরু করেই ফিরতে হল সাজঘরে।
এই ওভারেই আরেক বিপদজনক খেলোয়াড় রাসেলকেও দেখালেন সাজঘরের পথ। রানের খাতা খোলার আগেই আউট হন এই ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার। মুস্তার জোড়া উইকেটে ম্যাচে ফিরলো বাংলাদেশ।
হোপে আশা ফিরে পাচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশের বিপক্ষে বরাবরই ভাল খেলে শাই হোপ। আজকেও যেন সেই পুনরাবৃত্তি। সাইফউদ্দিনের দুই ছয়ে ১৭ রান নিয়ে ভাল সংগ্রহের দিকে নিয়ে যাচ্ছে উইন্ডিজকে।
রানের চাকাটা দ্রুত ঘুরতে শুরু করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের, হোপও খেলছেন হাত খুলে। মোস্তাফিজের বলে পর পর দুই চার মারলেন, তবে সেই ওভারেই একটি সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। শর্ট থার্ডম্যান থেকে সাইফ উদ্দিন থ্রোটা লাগাতে পারলেই রান আউট হয়ে যেতেন হেটমেয়ার, কিন্তু একটুর জন্য মিস করলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ এখান থেকে অন্তত ৩২০ করতেই চাইবে
সাকিবের দ্বিতীয় আঘাতে সাজঘরে পুরান
নিকোলাস পুরানকে আউটকে করে ক্যারিবীয় শিবিরে তৃতীয় আঘাত সাকিবের। ৩০ বলে ২৫ রান করে আউট হন পুরান। সাকিবের এই ইনিংসে দ্বিতীয় উইকেট।
সাকিব আছে না?
লুইস হয়ে উঠছিল বিপদজনক হয়ে। দলের চাপ কাটিয়ে করে ফেলেছিল ৭০ রান! লুইস যখন খোলস থেকে বের হতে যাচ্ছিলো, সাকিব তখন তাঁকে পাঠিয়ে দিলেন সাজঘরের ভিতরে।
সবার তুলনায় একটু বেশিই রান দিচ্ছিল সাকিব। আউট হওয়ার আগে সাকিবের ওভার থেকে লুইস নিয়েছেন এক ছয় এবং এক ডাবল। এর পরের বলেই লং অনে সাব্বিরের হাতে ক্যাচ তুলে দেন এভিন লুইস। বিপদের সময় সাকিবের ত্রাণকর্তা হয়ে ওঠা এ আর নতুন কি?
লুইস-হোপে চাপ কাটিয়ে উঠছে ক্যারিবীয়রা
গেইলের উইকেট হারিয়ে চাপে পড়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই চাপ কাটিয়ে উঠছে এভিন লুইস-শাই হোপ জুটিতে।
দু-একটা মিসফিল্ডিং বাদে টাইগারদের ফিল্ডিং এখন পর্যন্ত হয়েছে দুর্দান্ত। যদিও শাই হোপ আর লুইস এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ক্যারিবীয় ইনিংসকে।
পাওয়ারপ্লেতে পাওয়ার নেই উইন্ডিজের
ক্যারিবীয়দের স্বাভাব যেখানে চার-ছয় খেলা,সেখানে টন্টনে টাইগারদের সামনে দেখা গেছে অন্য এক ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। মাশরাফিদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে প্রথম পাওয়ারপ্লেতে উইন্ডিজরা নিতে পেরেছে মাত্র ৩২ রান।
টন্টনের উইকেটে হাইস্কোরিং ম্যাচের সম্ভাবনার কথা সবারই জানা। তবে আগের দুই দিন বৃষ্টি থাকায় উইকেটে রয়েছে কিছুটা সবুজাভ ভাব। টসে জিতে সে সুবিধাটাই নিয়েছে টাইগার দলপতি। নিয়ন্ত্রিত বোলিং আর সুইংয়ে উইন্ডিজরা ভড়কেছে বারংবার।
শূন্য হাতে গেইলকে ফিরালো সাইফুদ্দিন
মাশরাফি বিন মর্তুজার টসে জিতে আগে বোলিং নেয়ার সিদ্ধান্ত যে কতটা উপযোগী ছিল তাঁর ফলাফল ইনিংসের চতুর্থ ওভারে। ক্যারিবীয় শিবিরে প্রথম আঘাত সাইফুদ্দিনের।
রানের খাতা খোলার আগেই ১৩ বলে শূন্য রানে সাজঘরে ফিরেছে দানবীয় ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইল। ব্যাটের কোণায় লেগে ক্যাচ উঠেছে মুশফিকুর রহিমের হাতে।
এর আগে টস জিতে প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টাইগার একাদশে এসেছে এক পরিবর্তন। মোহাম্মদ মিঠুনের জায়গায় ঢুকেছেন লিটন দাস।
বাংলা ইনসাইডার/এসএম
মন্তব্য করুন
আইপিএল কলকাতা নাইট রাইডার্স পাঞ্জাব
মন্তব্য করুন
বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার আইন অনুযায়ী, কোনো দেশের ফুটবল ফেডারেশনে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ অবৈধ। যদি এমন কোন ঘটনা ঘটে তবে সেই দেশকে নিষিদ্ধ করে ফিফা। তেমনই এক নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়তে পারে স্পেন ফুটবলের কার্যক্রম।
দেশটির ফুটবল ফেডারেশনকে (আরএফইএফ) পরিচালনার জন্য বিশেষ কমিটি ঘোষণা করে স্পেনের সরকার। মূলত এ কারণেই ফিফা থেকে নিষেধাজ্ঞা পেতে পারে তারা।
নতুন নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত ‘ফুটবল ফেডারেশন চলমান সংকট ও স্পেনের স্বার্থ রক্ষায় দেশটির সরকার এই বিশেষ কমিটি গঠন করেছে বলে জানিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (সিএসডি)। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বিশেষ কমিটি গঠনের ঘোষণা দেয় স্পেনের সরকারি সংস্থা সিএসডি।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আরএফইএফ যে গুরুতর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তা ঠিক করতে এবং সংস্থাটির পুনর্জাগরণ ঘটাতে স্পেন সরকার একটি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফেডারেশনের তত্ত্বাবধান, স্বাভাবিকীকরণ ও প্রতিনিধিত্বের জন্য এ কমিশনের নেতৃত্বে থাকবেন স্বীকৃত মর্যাদাবান স্বতন্ত্র ব্যক্তিরা।’
স্বাভাবিকভাবে এ বিশেষ কমিটি গঠনের প্রক্রিয়াকে ভালোভাবে নেয়নি ফিফা ও উয়েফা। এক যৌথ বিবৃতিতে দুই সংস্থা জানিয়েছে, ‘সিএসডির তথাকথিত তত্ত্বাবধান, স্বাভাবিকীকরণ ও প্রতিনিধিত্ব কমিশন আরএফইএফের স্বাধীনভাবে ও সরকারি হস্তক্ষেপ ছাড়াই কার্যাবলি পরিচালনার বাধ্যবাধকতাকে প্রভাবিত করতে পারে। ফিফা এবং উয়েফা পরিস্থিতি মূল্যায়ন করতে অতিরিক্ত তথ্য চাইবে।’
গত বছর নারী ফুটবল বিশ্বকাপের শিরোপা জেতে স্পেন। সেবার শিরোপা বিতরণের মঞ্চে চুমু-কাণ্ডে ফেডারেশনের প্রধানের পদ হারান লুইস রুবিয়ালেস। আর দুর্নীতির অভিযোগে আটক হন তিনি। এরপর থেকেই অস্থিরতা চলছে স্প্যানিশ ফুটবলে।
আগামী জুনে জামার্নিতে বসবে ইউরো কাপ। এর আগে নিষেধাজ্ঞা পেলে ইউরোপীয় ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে বিপাকে পড়তে হতে পারে সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।
মন্তব্য করুন
এবারের নারী এশিয়া কাপে প্রথমবারের মতো আম্পায়ারিং করতে যাচ্ছেন বাংলাদেশি আম্পায়ার সাথিরা জাকির জেসি। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) জেসিকে বিষয়টি ইতোমধ্যেই মৌখিকভাবে অবগত করেছে।
এ বিষয়ে জেসি বলেন, ‘চলতি বছরের জুলাইতে এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করবো। বিষয়টি মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে।’
জেসির ঝুলিতে এর আগেও ইমার্জিং এশিয়া কাপে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। গত বছরের জুনে এটি অনুষ্ঠিত হয়েছে হংকংয়ে। এছাড়া চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত এসিসি প্রিমিয়ার কাপে আম্পায়ারিংয়ের দায়িত্ব পালন করেন জেসি।
চলতি বছরের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কায় হবে এবারের নারী এশিয়া কাপ। গত এশিয়া কাপ বাংলাদেশের মাটিতে অনুষ্ঠিত হলেও দেশি কোনো আম্পায়ার ছিল না।
বাংলাদেশ দলের হয়ে তিনটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা জেসির পুরো মনোযোগ এখন আম্পায়ারিংয়ে। এখন পর্যন্ত ৮টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। সামনেই ঘরের মাঠে আছে বিশ্বকাপ। জেসি এখন নিজেকে প্রস্তুতি করছেন বৈশ্বিক মঞ্চে দায়িত্ব পালনের জন্য।
তিনি বলেন, ‘আমি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট করছি নিয়মিত। ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ, তো অবশ্যই স্বপ্ন দেখি। আমি প্রস্তুত বিশ্বকাপে দায়িত্ব পালনের জন্য।’
নারী ক্রিকেট এশিয়া কাপ বাংলাদেশ আম্পায়ারিং সাথিরা জাকির জেসি
মন্তব্য করুন
বিশ্ব ফুটবলে উঠতি তারকাদের আইডলদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শোনা যায় লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কথা। এই যেমন- কিলিয়ান এমবাপ্পের রোনালদো, লামিনে ইয়ামালের লিও মেসি। বিশ্ব ফুটবলে এত তারকা, কিংবদন্তি থাকতে এদেরকেই সবচেয়ে বেশি আইডল মানার কারণটাও অবশ্য সকলেরই জানা। প্রায় দুই দশক ধরে ফুটবল বিশ্বকে যেন নিজেদের খেলা দিয়ে মোহে আটকে রেখেছেন তারাই।
বর্তমানে উঠতি তারকা যারা রয়েছেন তাদের মধ্যে খেলার ধরনে লিওনেল মেসির সঙ্গে কিছুটা মিল আছে জামাল মুসিয়ালার। জার্মানীর এই তরুণ এখনও আছেন ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে। তবে হাঁটছেন মেসির পথ ধরেই। সেই ধারাবাহিকতায় এবার নিজের সবচেয়ে পছন্দের ফুটবলার বলে কথা জানালেন মুসিয়ালা। তিনি জানান, মেসিকে দেখেই নাকি ফুটবলকে ভালোবাসার শুরু তার। তাই সর্বকালের সেরাও মানেন এই আর্জেন্টাইনকে।
সময়ের অন্যতম সেরা দুই ফুটবলার মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। এতে সবাই একমত। তবে দ্বন্দ্ব হয় কে সেরা তা নিয়ে! এই প্রশ্নের উত্তর গত দেড় দশক ধরে দিয়ে আসছেন সাবেক ও বর্তমান ফুটবলাররা।
সম্প্রতি বায়ার্ন টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মেসিকে সেরা বলেছেন মুসিয়ালা। বায়ার্নের এই ফুটবলার বলেন, 'দুজনই ভালো ফুটবলার, তবে আমার চোখে সবসময়ই মেসি সর্বকালের সেরা ফুটবলার।'
জার্মান দলেও মুসিয়ালা এখন নিয়মিত। পরেন ‘আইকনিক’ ১০ নম্বর জার্সি। যা আবার লিওনেল মেসিরও জার্সি নম্বর। যাকে দেখে বড় হওয়া তার জার্সি নম্বর গায়ে জড়ানোকে স্বপ্ন পূরণ বলছেন এই ২১ বছর বয়সী ফুটবলার।
তিনি বলেন, 'ছোট থেকেই ১০ নম্বর জার্সি পরাটা ছিল স্বপ্নের মতো। তখনই দেখেছি মেসির মতো বড় ফুটবলাররা এই নম্বরটাই পরে। তবে আমি মাঠে কখনোই এগুলো মাথায় আসতে দেই না। এগুলো বাড়তি চাপ তৈরি করে।'
লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনা ইন্টার মায়ামি
মন্তব্য করুন
শিরোপার দিক থেকে ধরতে গেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের রাজা ধরা হয় অস্ট্রেলিয়াকে। আর অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম সফল অধিনায়ক হচ্ছেন রিকি পন্টিং। কারণ তার নেতৃত্বেই দুইবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতেছে অজিরা। তবে পন্টিং তার বর্ণাঢ্য এই ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন এক যুগ আগেই।
ক্রিকেটার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ারকে বিদায় বললেও ছেড়ে যাননি এই প্রাঙ্গণ। এখনও নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন ক্রিকেটের মধ্যেই। বর্তমানে আইপিএলের দিল্লি ক্যাপিটালসের প্রধান কোচ তিনি। সম্প্রতি দলটির এক সাক্ষাৎকারে নিজের সংগ্রহে থাকা ১ হাজার ব্যাটের বিষয়টি জানিয়েছেন এই অজি কিংবদন্তি।
রিকি পন্টিং বলেন, ‘বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, আমি প্রথম যে ব্যাট দিয়ে খেলেছি এখনো বাড়িতে সেটি সংগ্রহে আছে। এমনকি ব্যাটের গায়ে থাকা স্টিকারসহ প্রতিটি জিনিসই আছে অক্ষত অবস্থায়। এভাবে সবমিলিয়ে এক হাজার ব্যাট আছে আমার কাছে, কিছু কিছু ব্যাট একটা আরেকটার চেয়ে বেশি স্পেশাল।’
২০০৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। সৌরভ গাঙ্গুলির দলের বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন একাই চুরমার করে দেন পন্টিং। সেই ম্যাচে ১৪০ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছিলেন ডানহাতি এ ব্যাটার।
সেই ব্যাট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ অবশ্যই (সংগ্রহে আছে)। তবে এটি এমন নয় যে, বাসায় প্রদর্শনের জন্য রেখে দিয়েছি এসব, সব গ্যারেজে রাখা আছে।’
রিকি পন্টিং অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট
মন্তব্য করুন
বিশ্ব ফুটবলে উঠতি তারকাদের আইডলদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শোনা যায় লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কথা। এই যেমন- কিলিয়ান এমবাপ্পের রোনালদো, লামিনে ইয়ামালের লিও মেসি। বিশ্ব ফুটবলে এত তারকা, কিংবদন্তি থাকতে এদেরকেই সবচেয়ে বেশি আইডল মানার কারণটাও অবশ্য সকলেরই জানা। প্রায় দুই দশক ধরে ফুটবল বিশ্বকে যেন নিজেদের খেলা দিয়ে মোহে আটকে রেখেছেন তারাই।