টেক ইনসাইড

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করলো অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার ‘এমসিসফট’

প্রকাশ: ০৩:৩১ পিএম, ০৪ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করলো অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার ‘এমসিসফট’

নিউজিল্যান্ড ভিত্তিক অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার সফটওয়্যার ‘এমসিসফট’ বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে। শনিবার (৪ মার্চ) এমসিসফটের বাংলাদেশি পরিবেশক ব্লুডট টেকনোলোজি লিমিটেড এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হোম, বিজনেস ও এন্টারপ্রাইজ ক্যাটাগরিতে অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার বাজারে এনেছে ‘এমসিসফট’। বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু উপলক্ষে হোম ক্যাটাগরিতে ১২ মাসের জন্য ২৮৫০ টাকার অফিসিয়াল অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার ৫৫৫ টাকায় পাওয়া যাবে। অ্যান্টি-ভাইরাস শব্দটির সঙ্গে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারকারীরা পরিচিত হলেও পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী ম্যালওয়্যার বা র‍্যানসমওয়্যার হামলার পর থেকে অ্যান্টি-ভাইরাসের কার্যক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। যে কোনো ধরনের ভাইরাস, ম্যালওয়্যার এবং র‍্যানসমওয়্যার থেকে রক্ষা করতেই মূলত অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার সফটওয়্যার তৈরি করে এমসিসফট।  

বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরুর বিষয়ে ব্লুডট টেকনোলোজির নির্বাহী পরিচালক ইসমাইল হোসেন বলেন, পৃথিবীজুড়ে সাইবার প্রটেকশন সার্ভিস দেয় যেসব কোম্পানি তাদের মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছে এমসিসফট অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার। সবচেয়ে কম সময়ে, সবচেয়ে কম র‌্যাম ও সিপিইউ ব্যবহার করে এমসিসফট অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার ডিভাইসের সিকিউরিটি স্ক্যান করে। যার ফলে ডিভাইসের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রসেসের উপর এর প্রভাব পড়ে না এবং পিসি স্লো হয় না। কম্পিউটার এবং মোবাইল উভয় ডিভাইসেই এই অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার ব্যবহার করা যায় এবং দূর থেকেও বাসা বা অফিসের ডিভাইস মনিটর (ভাইরাস বা ম্যালিশিয়াস প্রোগ্রামের অ্যাক্টিভিটি) করা যায় বলেও তিনি উল্লেখ করেন। 

এমসিসফটের ওয়েব কনসোল একাউন্টের মাধ্যমে অনলাইনেই যেকোনো জায়গা থেকে ব্যবহারকারী তার ডিভাইসের সিকিউরিটি স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন এবং সকল ইনসিডেন্ট মনিটরিং করতে পারবেন। এটি এক মিনিটেরও কম সময়ে কম্পিউটার স্ক্যান করতে পারে এবং সকল ম্যালওয়্যার ও ভাইরাসসমূহ রিমুভ করতে পারে। এটি আপাতদৃষ্টিতে ক্ষতিকর ফাইলগুলোকে কোয়ারান্টাইন করে রাখে যাতে এসব ক্ষতিকর ফাইল দ্বারা কম্পিউটার ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। 

এটি একই সাথে এন্টিভাইরাস, ইন্টারনেট সিকিউরিটি, ওয়েব সিকিউরিটি, ফায়ারওয়াল হিসাবেও কাজ করে থাকে। এমসিসফট অ্যান্টি-ম্যালওয়্যারে আছে চার স্তরের প্রটেকশন লেয়ার যা যেকোনো ধরনের অনলাইন থ্রেটকে ব্লক করতে সক্ষম। 

‘ওয়েব প্রোটেকশন অ্যান্ড ব্রাউজার সিকিউরিটি (অ্যান্টি-ফিশিং)’ ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সময় ভুল করে কোনো ক্ষতিকারক ওয়েবসাইটে ঢুকলে তাৎক্ষণিক কানেকশন ব্লক করে আপনাকে সম্ভাব্য ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাবে। ‘রিয়েল-টাইম ফাইল গার্ড’ কম্পিউটারে থাকা সকল ফাইল ডুয়েল ইঞ্জিন (এমসিসফট ও বিটডিফেন্ডার) স্ক্যানার দিয়ে স্ক্যান করবে এবং এআই সমর্থিত ম্যালওয়্যার সনাক্তকরণ সিস্টেমের মাধ্যমে কম্পিউটারে থাকা সকল ফাইল মনিটর করবে, যাতে কোন ম্যালওয়্যার ফাইল পরিবর্তন করতে না পারে। 

‘বিহেভিয়ার ব্লক’ কম্পিউটার ব্যবহারের সময় ডিভাইস ধারাবাহিকভাবে মনিটরিং করবে এবং যদি কোনো সন্দেহজনক অ্যাক্টিভিটি ডিটেক্ট করে তাহলে সঙ্গে সঙ্গে অ্যালার্ট সেন্ড করবে এবং যে অ্যাপ্লিকেশন বা সফটওয়্যার এর জন্য দায়ী তাকে ব্লক করবে। 

‘অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার’ কোনো র‌্যানসমওয়্যার কম্পিউটারের ফাইলকে এনক্রিপ্ট করার আগেই এমসিসফটের অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার মনিটরিং সিস্টেম এটিকে থামিয়ে দিবে।


বাংলাদেশ   অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার   এমসিসফট  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

একদশকের মধ্যে বিলুপ্ত হবে স্মার্টফোন, দাবি মেটার বিজ্ঞানীর

প্রকাশ: ০৯:২৬ এএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

বর্তমানে মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে স্মার্টফোন। কিন্তু আগামী ১০/১৫ বছরের মধ্যেই নাকি বিলুপ্ত হয়ে যাবে স্মার্টফোন। তখন এটি আর মানুষের হাতে হাতে দেখা যাবে না। সম্প্রতি এমনটাই দাবি করেছেন মেটার শীর্ষ এআই বিজ্ঞানী ইয়ান লেকুন। 

তিনি বলেন, শেষপর্যন্ত আমরা যেটা চাই, সেটা হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন অ্যাসিস্ট্যান্ট। যেগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সাহায্য করবে। আর সেই কারণেই আমাদের পকেটে থাকে স্মার্টফোন। কিন্তু আজ থেকে দশ বা পনেরো বছরের মধ্যেই আমাদের আর স্মার্টফোনের প্রয়োজন পড়বে না। তখন এসে যাবে অগমেন্টেড রিয়েলিটি গ্লাসেস।

লেকুনের দাবি, ওই বিশেষ ধরনের চশমা আর ব্রেসলেটই সব কাজ করে দেবে। ফলে স্মার্টফোনের প্রয়োজন শেষ হয়ে যাবে।

স্মার্টফোন নিয়ে এমন ভবিষ্যদ্বাণী লেকুনেরই প্রথম নয়। এর আগে নোকিয়ার প্রধান নির্বাহী (সিইও) পেক্কা লান্ডমার্ক ২০২২ সালে বলেছিলেন, ২০৩০ সালের মধ্যেই স্মার্টফোন আর প্রাসঙ্গিক থাকবে না। বরং শরীরেই বসানো থাকবে নানা যন্ত্র! 

প্রসঙ্গত, বছরের শুরুতেই ‘অসাধ্য সাধন’ করেছে ধনকুবের ইলন মাস্কের সংস্থা নিউরোলিঙ্ক। মানব মস্তিষ্কে বসানো হয়েছে একটি ‘ব্রেইন ইন্টারফেস’ অর্থাৎ চিপ। যা মানব মস্তিষ্কের সঙ্গে কম্পিউটারের সরাসরি যোগাযোগ গড়ে তুলতে পারে। সেই ব্যক্তি তার মস্তিষ্ককে ব্যবহার করে অর্থাৎ ‘টেলিপ্যাথি’র মাধ্যমে ভিডিও গেম বা অনলাইন দাবা খেলতে পারছেন! এটি নিত্যনতুন উদ্ভাবনে আগের সবকিছুকেই টেক্কা দিচ্ছে। ফলে স্মার্টফোনের অবলুপ্তি সংক্রান্ত এমন ভবিষ্যদ্বাণীকে উড়িয়ে দিতে পারছে না কেউ।



মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

ভারতে পরিষেবা বন্ধের দাবি হোয়াটসঅ্যাপের, কারণ কী?

প্রকাশ: ০৭:০৯ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। বার্তা আদান প্রদানের জন্য বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি। সারাবিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই হোয়াটসঅ্যাপ। তবে সম্প্রতি ভারত থেকে পরিষেবা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে মেটার জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। দিল্লি হাইকোর্টে একটি মামলার শুনানিতে এমনটাই দাবি করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
 
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আদালতে হোয়াটসঅ্যাপের আইনজীবী বলেছেন, সাধারণ মানুষ গোপনীয়তার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। ব্যবহারকারীদের সকল বার্তা এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্ট করা হয়। এই এনক্রিপশন ভাঙলে তা ব্যবহারকারীদের সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গের সামিল হবে।
 
ভারতের ২০২১ সালের তথ্য প্রযুক্তি আইনে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায়কে কোন তথ্য দিচ্ছে তা চিহ্নিত করতে হবে। অর্থাৎ কোনো তথ্যের মূল উৎস কিংবা কোন মেসেজ কোথা থেকে শুরু হয়েছে সেটা খুঁজে বের করার জায়গা রাখতে হবে। কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দিলে মেসেজের তথ্য চিহ্নিত করার সুযোগ রাখতে হবে। এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করেছিল হোয়াটসঅ্যাপ। যার শুনানির দিন ধার্য হয় আগামী ১৪ আগস্ট। তার আগেই হোয়াটসঅ্যাপ দিল্লি হাইকোর্টকে তাদের অবস্থান জানিয়ে দিলো।
 
হোয়াটসঅ্যাপের দাবি, এই ধারা মানতে গেলে বিপুল সংখ্যক মেসেজ নির্দিষ্ট কিছু বছরের জন্য স্টোর করে রাখতে হবে হোয়াটসঅ্যাপকে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি দিল্লি হাইকোর্টকে জানিয়েছে, এর জন্য মেসেজের কমপ্লিট চেন রাখতে হবে কারণ কখন কোন মেসেজ নিয়ে জানতে চাওয়া হবে তার ঠিক নেই। এমন পদ্ধতি বিশ্বের কোথাও নেই।
 
এদিকে, ভারতের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বলছে, হোয়াটসঅ্যাপ ভারতে ব্যবহারকারীদের মৌলিক অধিকারকে লঙ্ঘন করছে। মন্ত্রণালয়টির দাবি, যদি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১ বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জন্য ভুয়া তথ্যের উৎস খোঁজার কাজ কঠিন হয়ে পড়বে।
 
উল্লেখ্য, মোদি সরকার ২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১-এর গাইডলাইন প্রকাশ করেছে। সেখানে টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকে নিয়ম মেনে চলার কথা বলা হয়।


হোয়াটসঅ্যাপ   ভারত   মেটা  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আজ দিবাগত রাতে এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট সেবা

প্রকাশ: ০৮:৪৬ এএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট পরিষেবা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে।

গতকাল বুধবার (১৭ এপ্রিল) ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্‌লস (বিএসসিপিএলসি)-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিএসসিপিএলসির সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানো যাচ্ছে, কুয়াকাটায় দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌ল রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। এ কারণে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এই কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে।

বিএসসিপিএলসি জানিয়েছে, এতে গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটে ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে অন্য সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে।


ইন্টারনেট   বিএসসিপিএলসি  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

১ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট

প্রকাশ: ০৭:১৪ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৫)। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ফলে ইন্টারনেট ধীরগতির কারণে ভোগান্তিতে পড়বেন গ্রাহকরা। 

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসির (বিএসসিপিএলসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মির্জা কামাল আহম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মির্জা কামাল আহম্মদ বলেন, সাবমেরিন ক্যাবলের (সি-মি-উই-৫) রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। 

তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে (সি-মি-উই-৪) সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে বলে জানিয়েছে বিএসসিপিএলসি।

ইন্টারনেট সেবা   সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আবারও হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রামে বিভ্রাট

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ০৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আবারও মেটার মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রাম বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। ফলে বিশ্বজুড়ে থমকে গেছে এই দুই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিষেবা। বার্তা আদান-প্রদানে সমস্যার মুখে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা।

তবে কী কারণে এই বিভ্রাট, তা নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো বিবৃতি দেয়নি মেটা। এক মাসের মধ্যেই দু’বার মেটার বিভিন্ন পরিষেবা বিভ্রাটের সম্মুখীন হলো।

বুধবার (৩ এপ্রিল) রাত পৌনে ১২টা নাগাদ সমস্যার শুরু হয়। অনেক ব্যবহারকারী লক্ষ করেন তারা হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব সংস্করণে লগইন করতে পারছেন না। মোবাইল অ্যাপ থেকে মেসেজ পাঠানোর চেষ্টা করলেও তা ব্যর্থ হন তারা।

এ ছাড়া সমস্যা দেখা দেয় ইনস্টাগ্রামেও। ব্যবহারকারীরা বার বার তাদের ফিড রিফ্রেশ করলেও নতুন কোনো পোস্ট দেখতে পারছিলেন না। তবে ফেসবুকের পরিষেবা ঠিকই ছিল। সেখানেই অনেকে জানান, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা বিভ্রাট সংক্রান্ত সমস্যার কথা।


হোয়াটসঅ্যাপ   ইনস্টাগ্রাম   মেটা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন