ইউটিউব বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হলেও ব্যবহারকারীদের জন্য ভিন্ন অভিজ্ঞতা দিতে বিকল্প কিছু ভিডিও ওয়েবসাইট রয়েছে। এ সকল সাইটও হতে পারে আপনার জন্য চমৎকার বিনোদনের মাধ্যম।
সম্প্রতি ইউটিউব প্রিমিয়াম বাজারে আসার পর ফ্রি সংস্করণে বিজ্ঞাপনের অত্যাচার অতি মাত্রায় বেড়ে গেছে। কিছু বিজ্ঞাপন আগের মতো স্কিপও করা যায় না। এ লেখায় ইউটিউবের ১০ বিকল্প সাইট নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
১। ভিমিও (Vimeo)
ভিমিও সবচেয়ে প্রথম হাই-ডেফিনিশন ভিডিও নিয়ে আসে। ব্যবহারকারীরা চাইলে তাদের নিজস্ব ভিডিওগুলো এখানে আপলোড করতে পারেন। তবে ভিমিও এখনও হাই-ডেফিনিশন কন্টেন্টের উপরই বেশি জোর দিয়ে থাকে।
ভিমিও প্ল্যাটফর্মে ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও আপলোড সুবিধার পাশাপাশি দেখার জন্যে কিছু টেলিভিশন সিরিজও পাওয়া যায়।
লিংক: https://vimeo.com/
২। ডেইলিমোশন (Dailymotion)
ইউটিউব চালুর মাত্র এক মাস পরেই ডেইলিমোশন অনলাইনে আসে। সিএসআই ম্যাগাজিনের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ইউটিউবের সবচেয়ে কাছের প্রতিযোগী হচ্ছে ডেইলিমোশন।
ডেইলিমোশনে আপলোড করা লাখো ভিডিও রয়েছে, যা বিনামূল্যে উপভোগ করা যায়৷ এই ভিডিও সাইটের ইন্টারফেস ও ব্যবহারের অভিজ্ঞতা অনেকটা ইউটিউবের মতোই।
লিংক: https://www.dailymotion.com/
৩। প্লেইয়ার (Playeur)
অনলাইন ভিডিও প্ল্যাটফর্মের জগতে প্লেইয়ার অপেক্ষাকৃত নতুন একটি সাইট। আগে এর নাম ছিল ইউট্রিওন, যা ২০১৯ সালের শেষের দিকে প্রতিষ্ঠিত হয়।
অন্যান্য ভিডিও সাইটের তুলনায় এটি কিছুটা আলাদা, কারণ এই প্ল্যাটফর্মে ভিডিও আপলোডের নীতিমালা তুলনামূলকভাবে শিথিল। বিশেষত, ইউটিউবের তুলনায় এর বিধিনিষেধ অনেক কম। তবে তার অর্থ এই নয় যে যা খুশী তাই আপলোড করতে পারবেন!
আপনি চাইলে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওগুলো আপনার প্লেইয়ার প্রোফাইলে ইমপোর্ট করে নিয়ে আসতে পারবেন; আবার নতুন করে আপলোডের প্রয়োজন ছাড়াই। এটি ইউটিউবের একটি এক্সটেনশনের মতো কাজ করে।
লিংক: https://playeur.com/
৪। দ্য ইন্টারনেট আর্কাইভ (The Internet Archive)
দ্য ইন্টারনেট আর্কাইভ একটি ওয়েব ভিত্তিক লাইব্রেরি৷ যেখানে আপনি বই, মিউজিক, সফটওয়্যার ও সিনেমা থেকে শুরু করে সব ধরণের কনটেন্ট বিনামূল্যে পাবেন।
ইন্টারনেট আর্কাইভে আপনি প্রচুর ঐতিহাসিক ভিডিও কন্টেন্ট পাবেন। যদিও এখানে নতুন কনটেন্টও পাওয়া যায়, কিন্তু এর সবচেয়ে সেরা দিক হলো পুরানো ভিডিওগুলো।
যেগুলোর মধ্যে আপনি বিভিন্ন ঐতিহাসিক সংবাদ প্রতিবেদন, টিভি সিরিজ ও চলচ্চিত্রও খুঁজে পাবেন। যা সাধারণত অন্যান্য সাইটগুলোয় খুঁজে পাওয়া কঠিন।
লিংক: https://archive.org/
৫। টুইচ (Twitch)
বর্তমানে অনলাইনের অন্যতম সেরা লাইভ-স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে টুইচ। এখানে ১৪ কোটিরও বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে। সঙ্গে রয়েছে লাখো ভিডিও স্ট্রীমার। টুইচ প্ল্যাটফর্মে প্রায় যেকোনো বিষয়ের উপরই আপনি লাইভ স্ট্রিমিং করতে পারবেন।
শুরুতে মূলত গেমাররা এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করলেও এখন প্রায় সব ধরনের বিষয়ের ওপরই লাইভ স্ট্রিম কনটেন্ট পাওয়া যায় টুইচে।
লিংক: https://m.twitch.tv/
৬। দ্য ওপেন ভিডিও প্রজেক্ট
দ্য ওপেন ভিডিও প্রজেক্ট মূলত গবেষকদের জন্যে তৈরী। বিশেষ করে যারা মাল্টিমিডিয়া ও ডিজিটাল লাইব্রেরি নিয়ে কাজ করেন তাদের কথা মাথায় রেখে এটি চালু করা হয়।
যার ফলে দ্য ওপেন ভিডিও প্রজেক্টের বেশিরভাগ ভিডিওই শিক্ষামূলক। এখানে এমনকি, নাসার আর্কাইভ থেকেও অনেক ভিডিও এবং ৫০ এর দশকের ক্লাসিক টিভি বিজ্ঞাপন ও শিক্ষামূলক চলচ্চিত্রের সংগ্রহও রয়েছে। আপনি যদি ঐতিহাসিক ভিডিও কনটেন্ট নিয়ে গবেষণা করতে চান, তাহলে দ্য ওপেন ভিডিও প্রজেক্ট আপনার কাজে আসবে।
লিংক: https://open-video.org/
৭। ৯গ্যাগ (9GAG)
মজাদার সব কন্টেন্টের বিশাল এক সংগ্রহ নিয়ে তৈরি নাইনগ্যাগ বা ৯গ্যাগ। যেখানে বিভিন্ন হাসির ভিডিও, মিম, অ্যানিমে, পপ কালচারের মত বিষয়গুলোর উপরে বিভিন্ন বিনোদনমূলক কনটেন্ট রয়েছে। আপনি যদি মজার কিছু ভিডিও কনটেন্ট দেখে সময় পার করতে চান তাহলে ৯গ্যাগ হতে পারে একটি ভালো জায়গা।
তবে টিভি সিরিজ বা মুভির স্পয়লার প্রচার নিয়ে দুর্নাম রয়েছে এই সাইটের। এ বিষয়টি মাথায় রেখেই ৯গ্যাগ ব্যবহার করা উচিৎ।
লিংক: https://9gag.com/
৮। টেড টকস (TED)
টেড টকস কে প্রথাগত ভিডিও সাইট বলা যায় না। তবে এতে প্রযুক্তি, বাণিজ্য, স্থাপথ্য, বিজ্ঞান ও বৈশ্বিক সমস্যার মতো বিভিন্ন বিষয়ে ৩ হাজার ৫০০ টিরও বেশি আলোচনা এবং বক্তৃতা পাবেন। এছাড়া টেড টকস প্রতি সপ্তাহেই পাঁচ থেকে সাতটি নতুন আলোচনা আপলোড করে। আপনার দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন সমস্যা থেকে শুরু করে বিচিত্র এবং বিবিধ বিষয়ে আলোচনা এখানে পাবেন। যার বেশিরভাগই বেশ শিক্ষামূলক।
লিংক: https://www.ted.com/talks
৯। ডিটিউব (DTube)
ডিটিউব-এর পূর্ণরূপ হচ্ছে ডিসেন্ট্রালাইজড টিউব। এটি ইউটিউবের মতোই একটি ভিডিও সাইট। তবে এর ভিডিওগুলো কোনো একটি নির্দিষ্ট কেন্দ্রীয় সার্ভার থেকে হোস্ট করা হয়না। পরিবর্তে পুরো সাইটটি ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে কাজ করে। ব্যবহারকারীরা এখানে ভিডিও পোস্টের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সি উপার্জন করতে পারেন।
তবে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেনের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
লিংক: https://d.tube/
১০। ফেসবুক ওয়াচ (Facebook Watch)
ইউটিউবের মতোই ফেসবুক ওয়াচেও আপনি এখন আপনার পছন্দের সব ভিডিও দেখতে পারেন। ফেসবুক ওয়াচে টিভি সিরিজের পাশাপাশি নানা বিষয়ের ওপর হাজারো ভিডিও ক্লিপস দেখতে পাবেন। তবে ইউটিউবের তুলনায় এখানে কনটেন্ট খুঁজে পাওয়া একটু কঠিন। ছোট দৈর্ঘ্যের ভিডিওর জন্য সাম্প্রতিক সময়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে ফেসবুক রিলস।
এতে কোন সন্দেহ নেই যে, ভিডিওর জন্যে ইউটিউব একটি চমৎকার প্ল্যাটফর্ম। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, অনলাইনে ভিডিও দেখার জন্যে ইউটিউবই আপনার জন্যে একমাত্র জায়গা। তাই আপনার ভিডিও দেখার অবসরে নতুন ধরনের ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতা যুক্ত করতে উপরের বিকল্পগুলোও ঘুরে দেখতে পারেন। কারণ বৈচিত্র বেশিরভাগ সময়ই মজার অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে।
লিংক: https://www.facebook.com/watch/
ইউটিউব টেক বিশ্ব মিডিয়া মাধ্যম ভিডিও
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। বার্তা আদান প্রদানের জন্য বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি। সারাবিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই হোয়াটসঅ্যাপ। তবে সম্প্রতি ভারত থেকে পরিষেবা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে মেটার জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। দিল্লি হাইকোর্টে একটি মামলার শুনানিতে এমনটাই দাবি করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আদালতে হোয়াটসঅ্যাপের আইনজীবী বলেছেন, সাধারণ মানুষ গোপনীয়তার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। ব্যবহারকারীদের সকল বার্তা এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্ট করা হয়। এই এনক্রিপশন ভাঙলে তা ব্যবহারকারীদের সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গের সামিল হবে।
ভারতের ২০২১ সালের তথ্য প্রযুক্তি আইনে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায়কে কোন তথ্য দিচ্ছে তা চিহ্নিত করতে হবে। অর্থাৎ কোনো তথ্যের মূল উৎস কিংবা কোন মেসেজ কোথা থেকে শুরু হয়েছে সেটা খুঁজে বের করার জায়গা রাখতে হবে। কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দিলে মেসেজের তথ্য চিহ্নিত করার সুযোগ রাখতে হবে। এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করেছিল হোয়াটসঅ্যাপ। যার শুনানির দিন ধার্য হয় আগামী ১৪ আগস্ট। তার আগেই হোয়াটসঅ্যাপ দিল্লি হাইকোর্টকে তাদের অবস্থান জানিয়ে দিলো।
হোয়াটসঅ্যাপের দাবি, এই ধারা মানতে গেলে বিপুল সংখ্যক মেসেজ নির্দিষ্ট কিছু বছরের জন্য স্টোর করে রাখতে হবে হোয়াটসঅ্যাপকে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি দিল্লি হাইকোর্টকে জানিয়েছে, এর জন্য মেসেজের কমপ্লিট চেন রাখতে হবে কারণ কখন কোন মেসেজ নিয়ে জানতে চাওয়া হবে তার ঠিক নেই। এমন পদ্ধতি বিশ্বের কোথাও নেই।
এদিকে, ভারতের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বলছে, হোয়াটসঅ্যাপ ভারতে ব্যবহারকারীদের মৌলিক অধিকারকে লঙ্ঘন করছে। মন্ত্রণালয়টির দাবি, যদি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১ বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জন্য ভুয়া তথ্যের উৎস খোঁজার কাজ কঠিন হয়ে পড়বে।
উল্লেখ্য, মোদি সরকার ২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১-এর গাইডলাইন প্রকাশ করেছে। সেখানে টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকে নিয়ম মেনে চলার কথা বলা হয়।
মন্তব্য করুন
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্লের মাধ্যমে
ইন্টারনেট পরিষেবা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে।
গতকাল বুধবার (১৭ এপ্রিল) ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ সাবমেরিন
কেব্লস (বিএসসিপিএলসি)-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিএসসিপিএলসির সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানো
যাচ্ছে, কুয়াকাটায় দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্ল রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। এ কারণে বৃহস্পতিবার
দিবাগত রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এই কেব্লের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা
বন্ধ থাকবে।
বিএসসিপিএলসি জানিয়েছে, এতে গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটে ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে অন্য সাবমেরিন কেব্লের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে।
মন্তব্য করুন
ইন্টারনেট সেবা সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড
মন্তব্য করুন
আবারও মেটার মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রাম বিভ্রাট দেখা
দিয়েছে। ফলে বিশ্বজুড়ে থমকে গেছে এই দুই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিষেবা। বার্তা
আদান-প্রদানে সমস্যার মুখে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা।
তবে কী কারণে এই বিভ্রাট, তা নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো বিবৃতি দেয়নি
মেটা। এক মাসের মধ্যেই দু’বার মেটার বিভিন্ন পরিষেবা বিভ্রাটের সম্মুখীন হলো।
বুধবার (৩ এপ্রিল) রাত পৌনে ১২টা নাগাদ সমস্যার শুরু হয়। অনেক ব্যবহারকারী
লক্ষ করেন তারা হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব সংস্করণে লগইন করতে পারছেন না। মোবাইল অ্যাপ থেকে
মেসেজ পাঠানোর চেষ্টা করলেও তা ব্যর্থ হন তারা।
এ ছাড়া সমস্যা দেখা দেয় ইনস্টাগ্রামেও। ব্যবহারকারীরা বার বার তাদের
ফিড রিফ্রেশ করলেও নতুন কোনো পোস্ট দেখতে পারছিলেন না। তবে ফেসবুকের পরিষেবা ঠিকই ছিল।
সেখানেই অনেকে জানান, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা বিভ্রাট সংক্রান্ত সমস্যার
কথা।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। বার্তা আদান প্রদানের জন্য বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি। সারাবিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই হোয়াটসঅ্যাপ। তবে সম্প্রতি ভারত থেকে পরিষেবা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে মেটার জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। দিল্লি হাইকোর্টে একটি মামলার শুনানিতে এমনটাই দাবি করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।