নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:৫৫ পিএম, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮
সময় কাটছে না, হাতে তেমন কাজ নেই বা খুব কাজের চাপের সময়ে হাতে যদি একটি মোটামুটিমানের স্মার্টফোন থাকে তবে আপনি কি করেন? নিশ্চয়ই গেম নিয়ে বসে যান। হ্যাঁ, ঠিক তাই। এই গেম খেলা রীতিমত একটি নেশায় দাঁড়িয়ে গেছে সব বয়সীদের কাছে। এজন্য স্মার্টফোন কোম্পানিগুলোও যেন প্রতিযোগিতায় নেমে যায় ভালোমানের গেম খেলার উপযোগী ফোন নির্মাণে। আর বিভিন্ন গেম তৈরির স্বত্ত্বাধিকারীরা হুড়োহুড়ি করে সেরা গেমটি সবার সামনে নিয়ে আসার জন্যও পিছিয়ে থাকে না। আজ আমরা বিদায়ী বছরের বিশ্বসেরা ১০টি গেম নিয়ে আলোচনা করবো-
পোকেমন গো
পোকেমন মূলত একটি ভার্চ্যুয়াল প্রাণী। জনপ্রিয় কার্টুন চরিত্র হিসেবে আমরা বুদ্ধি হওয়ার পর থেকেই পোকেমনকে দেখে আসছি। আর এই গেমটিও পোকেমনের মতো করে বানানো। এই গেমে গেমারকে বিভিন্ন স্থান ঘুরে বা হেঁটে পোকেমন খুঁজে বেড়াতে হয়। আবার এটিকে প্রশিক্ষণ দিয়ে অন্যান্য পোকেমন ধরা বা অন্য গেমারদের পোকেমনের সঙ্গে যুদ্ধে অংশ নিতে ব্যবহার করতে হবে। সবচেয়ে মজার কথা হলো, ২০১৬ সালে বাজারে আসার মাত্র ১৩ ঘণ্টার মধ্যেই এটি জনপ্রিয় হয়ে যায়। সেটি এখনো জনপ্রিয়তার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। গেমটি এখনো সেরাদের মধ্যে জায়গা ধরে রেখেছে।
পাবজি মোবাইল
স্মার্টফোনের জন্য প্লেয়ার আননোওন ব্যাটল গ্রাউন্ড বা পাবজি অন্যতম একটি জনপ্রিয় গেম। এটি বিনামূল্যের, টিকে থাকার একটি শুটিং গেম। নিয়মটা এরকম যে- একজন গেমারকে আরও ৯৯জন সহ বেঁচে থাকার সরঞ্জামাদি ছাড়াই অচেনা এক দ্বীপে ছেড়ে দেওয়া হলো। সেখানে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য যা যা করা দরকার তার সবই কিন্তু আপনাকে করতে হবে। স্বভাবতই গেমটি বেশ মজার। তাই পছন্দের শীর্ষতালিকায় এই গেমটিও রয়েছে এই বছরে। পাবজি পিসি এবং স্মার্টফোন গেমের দুটি সংস্করণই সমান জনপ্রিয়।
ফোর্টনাইট
এই গেমটি আপনি দলবদ্ধভাবে খেলতে পারবেন। সেভাবে খেলে শেষ পর্যন্ত কে টিকে থাকতে পারে, সেটিই হলো মজা। ফোর্টনাইট এ বছরের অন্যতম আলোচিত একটি গেম। এই গেমের লবিতে ম্যাচ শুরুর আগে সবাইকে একটি দ্বীপে একসঙ্গে রাখা হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে ফোর্টনাইটের মূল দ্বীপে নিয়ে যাওয়া হবে উড়ন্ত বাসে করে। এরপর শুরু হবে একে অপরকে দমনের পালা। ফোর্টনাইট দ্বীপে রক্ষিত বাড়িঘর ও অপরিচিত জায়গা থেকে বিভিন্ন অস্ত্র খুঁজে নিতে হবে আপনাকে। এভাবেই চলবে ম্যাচ আর কমবে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী। ভাবলেই বোঝা যাচ্ছে গেমটা যথেষ্ট মজার।
মাইনক্র্যাফট
এই মাইনক্র্যাফট গেমটি এই বছর সারাবিশ্বে সব বয়সীদের কাছে জনপ্রিয় ছিল। এই খেলার মধ্যে ঢুকলে আপনি পাবেন বিশাল একটি খনি। সেখানে আপনাকে নতুন করে আরও অনেককিছু বানাতে হবে, খারাপ চরিত্রগুলোকে মারতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো যে, এখানে যা খুশি তাই আপনি করতে পারবেন। এখানে রয়েছে বেঁচে থাকার সারভাইভাল মোড। এখানে আপনার সৃষ্টিশীলতাকে কাজে লাগিয়ে আপনার গোপনীয় জিনিসপত্র, খাবার ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক সম্পদ লুকিয়ে রাখতে হবে আপনাকে। তাই এখনো যদি না খেলে থাকেন, আজই একবার চেষ্টা করে দেখুন।
ক্র্যাশল্যান্ড
ক্র্যাশল্যান্ড মুক্তি পেয়েছিল ২০১৬ সালে। সেই থেকে এখনো ক্র্যাশল্যান্ড গেমটি জনপ্রিয় অ্যান্ড্রয়েড গেমগুলোর মধ্যে একটি। এতে পরস্পরবিশিষ্ট ট্র্যাকার রয়েছে। এই ট্র্যাকারটি এলিয়েনদের গ্রহে বিচ্ছিন্নভাবে ক্র্যাশ করে। একজন গেমার হিসেবে আপনার কাজ হলো কী ঘটছে তা খুঁজে বের করা। এছাড়া সেখানে নিজের বিভিন্ন ভিত্তি তৈরি করতে হয়, বিভিন্ন আইটেম বা নমুনা সংগ্রহ করা হয়। আবার দুর্বৃত্তদের চক্রান্ত থেকে অবশ্যই রক্ষা করতে হয় পৃথিবীটাকে।
ইভোল্যান্ড
ইভোল্যান্ড সিরিজের ১ ও ২ সংস্করণের গেম দু’টি বিশ্বজুড়ে অ্যান্ড্রয়েড গেমগুলোর মধ্যে অন্যতম দুটি গেম। তারা তাদের ভিন্ন ধরনের গেম মেকানিজমের জন্য সবার চেয়ে কিছুটা আলাদা স্থান দখল করে আছে। এই গেমে আপনি পাবেন বিভিন্ন পাজল বা ধাঁধা, টপ ডাউন শুটার, ক্লাসিক যোদ্ধা, ট্রেডিং কার্ড আর প্ল্যাটফরমার মেকানিক্স। এই মেকানিক্সের প্রতিটি সুইচ খেলার অংশকে আরও ভালোভাবে সাজানো যায়। এজন্য এর গ্রাফিকসেও আপনি চাইলে মনের মতো করে পরিবর্তন করে নিতে পারবেন।
হোলডাউন
গ্রহ-নক্ষত্র নিয়ে আমাদের আগ্রহের তো কোনো শেষ নেই। কিন্তু আমরা চাইলে তো আর সেখানে চলে যেতে পারিনা। কিন্তু অন্যভাবে তো যাওয়া সম্ভব। এই ধরুন কোনো গেমের ভার্চুয়াল জগতের মাধ্যমে। এর জন্য আপনার আছে বছরসেরা হোলডাউন গেমটি। এতে রয়েছে শুটিং বল ও ভাঙা ব্লক। এগুলো দিয়ে ভূগর্ভস্থ খনন কিংবা গ্রহ থেকে গ্রহে ঘুরেফিরে বেড়ানো যায়। এই গেমের প্রতিটি রাউন্ডই সীমিত। এখানের কিছু ব্লক আবার শক্তপোক্তভাবে প্রাচীরের সঙ্গে সংযুক্ত। আপনাকে অনেক কৌশল খাটিয়েই লক্ষ্যের দিকে এগোতে হবে। পর্যাপ্ত স্ফটিক সংগ্রহ করে পৃষ্ঠের নিচে গভীরতা কমাতে হবে একজন গেমারকে।
অ্যাল্টোস অ্যাডভেঞ্চার
গেমের মাধ্যমে আপনি চাইলেই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মধ্যে ঘুরে আসতে পারেন। এজন্য সেরা ছিল এই বছরের অন্যতম শীর্ষস্থানে থাকা অ্যাল্টোস অ্যাডভেঞ্চার গেমটি। অপরূপ সুন্দর পাহাড়ের দৃশ্য, চোখের সামনে অদ্ভূতভাবে দিন থেকে রাত নেমে আসা। এরই মধ্যে আবার অপূর্ব সুরে স্নোবোর্ডিং করতে পারবেন। হাতের মুঠোর মোবাইলে আপনি এতো কাজ করতে পারছেন, বিষয়টাই তো মজার। এজন্য আপনার চাই অ্যাল্টোস অ্যাডভেঞ্চার গেমটি। এই গেমটি খেলাও খুব সহজ। ছোটবড় সবার কাছেই গেমটি সমান জনপ্রিয়।
হেলিক্স জাম্প
নাম শুনেই বোঝাই যাচ্ছে এতে যথেষ্ট দৌড়ঝাপ আর লাফালাফি করতে হবে আপনাকে। হেলিক্স জাম্প গেমটি বেশ মজার আর্কেড গেম। এটি খেলতে হলে আপনাকে হেলিক্স মেজের নিচের দিকে নেমে যেতে হবে। আর সেজন্য একটি পতনশীল বলকে ঘুরিয়ে–ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আপনার মূল কাজটা হলো হেলিক্স মেজের ঘূর্ণন নিয়ন্ত্রণ করা। এজন্য আপনার বলটার ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণও করতে হবে।
ব্যাডল্যান্ড ব্রাউল
এই গেমটাও অন্য গেমগুলোর তুলনায় কিছুটা ভিন্ন গেম। এই গেমের মাধ্যমে পুরোপুরি ভিন্ন অভিজ্ঞতা পাবেন আপনি। এতে ক্লাস রোয়েল, জনপ্রিয় ক্লাশ অব ক্ল্যান্সের মতো ট্রেডিং মেকানিক্স ও প্ল্যাটফর্ম মেকানিক্স ব্যবহার করা হয়েছে। ক্লাশ অব ক্ল্যান্সের ভিন্নধর্মী দারুণ আর্টওয়ার্ক ব্যাডল্যান্ড ব্রাউল গেমেও রাখা রয়েছে। আপনার গেমে থাকা ক্লোন এবং বিভিন্ন অক্ষরগুলোকে অন্যরকম রঙিন অবয়বে বদলে দিতে হবে। ফ্রগমাইন্ড কর্তৃপক্ষের এই রোমাঞ্চকর গেমটি একবার খেললে বার বার খেলতে ইচ্ছে হবে।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ/এমআর
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। বার্তা আদান প্রদানের জন্য বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি। সারাবিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই হোয়াটসঅ্যাপ। তবে সম্প্রতি ভারত থেকে পরিষেবা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে মেটার জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। দিল্লি হাইকোর্টে একটি মামলার শুনানিতে এমনটাই দাবি করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আদালতে হোয়াটসঅ্যাপের আইনজীবী বলেছেন, সাধারণ মানুষ গোপনীয়তার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। ব্যবহারকারীদের সকল বার্তা এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্ট করা হয়। এই এনক্রিপশন ভাঙলে তা ব্যবহারকারীদের সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গের সামিল হবে।
ভারতের ২০২১ সালের তথ্য প্রযুক্তি আইনে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায়কে কোন তথ্য দিচ্ছে তা চিহ্নিত করতে হবে। অর্থাৎ কোনো তথ্যের মূল উৎস কিংবা কোন মেসেজ কোথা থেকে শুরু হয়েছে সেটা খুঁজে বের করার জায়গা রাখতে হবে। কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দিলে মেসেজের তথ্য চিহ্নিত করার সুযোগ রাখতে হবে। এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করেছিল হোয়াটসঅ্যাপ। যার শুনানির দিন ধার্য হয় আগামী ১৪ আগস্ট। তার আগেই হোয়াটসঅ্যাপ দিল্লি হাইকোর্টকে তাদের অবস্থান জানিয়ে দিলো।
হোয়াটসঅ্যাপের দাবি, এই ধারা মানতে গেলে বিপুল সংখ্যক মেসেজ নির্দিষ্ট কিছু বছরের জন্য স্টোর করে রাখতে হবে হোয়াটসঅ্যাপকে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি দিল্লি হাইকোর্টকে জানিয়েছে, এর জন্য মেসেজের কমপ্লিট চেন রাখতে হবে কারণ কখন কোন মেসেজ নিয়ে জানতে চাওয়া হবে তার ঠিক নেই। এমন পদ্ধতি বিশ্বের কোথাও নেই।
এদিকে, ভারতের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বলছে, হোয়াটসঅ্যাপ ভারতে ব্যবহারকারীদের মৌলিক অধিকারকে লঙ্ঘন করছে। মন্ত্রণালয়টির দাবি, যদি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১ বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জন্য ভুয়া তথ্যের উৎস খোঁজার কাজ কঠিন হয়ে পড়বে।
উল্লেখ্য, মোদি সরকার ২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১-এর গাইডলাইন প্রকাশ করেছে। সেখানে টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকে নিয়ম মেনে চলার কথা বলা হয়।
মন্তব্য করুন
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্লের মাধ্যমে
ইন্টারনেট পরিষেবা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে।
গতকাল বুধবার (১৭ এপ্রিল) ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ সাবমেরিন
কেব্লস (বিএসসিপিএলসি)-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিএসসিপিএলসির সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানো
যাচ্ছে, কুয়াকাটায় দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্ল রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। এ কারণে বৃহস্পতিবার
দিবাগত রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এই কেব্লের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা
বন্ধ থাকবে।
বিএসসিপিএলসি জানিয়েছে, এতে গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটে ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে অন্য সাবমেরিন কেব্লের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে।
মন্তব্য করুন
ইন্টারনেট সেবা সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড
মন্তব্য করুন
আবারও মেটার মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রাম বিভ্রাট দেখা
দিয়েছে। ফলে বিশ্বজুড়ে থমকে গেছে এই দুই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিষেবা। বার্তা
আদান-প্রদানে সমস্যার মুখে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা।
তবে কী কারণে এই বিভ্রাট, তা নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো বিবৃতি দেয়নি
মেটা। এক মাসের মধ্যেই দু’বার মেটার বিভিন্ন পরিষেবা বিভ্রাটের সম্মুখীন হলো।
বুধবার (৩ এপ্রিল) রাত পৌনে ১২টা নাগাদ সমস্যার শুরু হয়। অনেক ব্যবহারকারী
লক্ষ করেন তারা হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব সংস্করণে লগইন করতে পারছেন না। মোবাইল অ্যাপ থেকে
মেসেজ পাঠানোর চেষ্টা করলেও তা ব্যর্থ হন তারা।
এ ছাড়া সমস্যা দেখা দেয় ইনস্টাগ্রামেও। ব্যবহারকারীরা বার বার তাদের
ফিড রিফ্রেশ করলেও নতুন কোনো পোস্ট দেখতে পারছিলেন না। তবে ফেসবুকের পরিষেবা ঠিকই ছিল।
সেখানেই অনেকে জানান, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা বিভ্রাট সংক্রান্ত সমস্যার
কথা।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। বার্তা আদান প্রদানের জন্য বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি। সারাবিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই হোয়াটসঅ্যাপ। তবে সম্প্রতি ভারত থেকে পরিষেবা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে মেটার জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। দিল্লি হাইকোর্টে একটি মামলার শুনানিতে এমনটাই দাবি করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।