টেক ইনসাইড

প্রযুক্তির উৎকর্ষতা, লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যাওয়া যাবে দেড় ঘন্টায়

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:৪০ এএম, ১৮ অক্টোবর, ২০২১


Thumbnail

আকাশ ভ্রমণে মানুষের স্বপ্ন দিনকে দিন যেনো বড়ই হচ্ছে। মানুষ যেখানে ভ্রমণ করতে মহাকাশে পাড়ি জমাচ্ছে সেখানে সাধারণ বিমান সেবায় যদি দ্রুত গতি না আসে তবে সেটি সত্যিই বেমানান। একসময় যাত্রীবাহী বিমান পরিসেবার সবচেয়ে বড় নাম ছিলো কনকর্ড, ব্রিটেইন ও ফ্রান্সের যৌথ উদ্যোগে তৈরি এই ফ্ল্যাগ শিপ দ্রুত গতির উড়োজাহাজে চড়ে নিউইয়র্ক থেকে লন্ডন পাড়ি দিতে সময় লাগতো তিন ঘণ্টা। কিন্তু এয়ারলাইনসগুলো তাতে সন্তুষ্ট নয়। তারা চাইছে হাইপারসনিক গতির উড়োজাহাজ। এ ধরনের একটি উড়োজাহাজে নিউইয়র্ক থেকে লন্ডন পাড়ি দিতে দেড় ঘণ্টা লাগতে পারে। এই দুই শহরের দূরত্ব ৩ হাজার ৪৭০ মাইল। 

হাইপারসনিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে উড়োজাহাজের গতি দাঁড়ায় ম্যাক ৫। লন্ডন নিউইয়র্ক এর এই পথ পাড়ি দিতে সেখানে সাধারণ যাত্রীবাহী জেট বিমানে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা সময় লাগে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, হাইপারসনিক এই উড়োজাহাজ কি তৈরি করা করা যাবে এবং তাতে ভ্রমণ করা কি সম্ভব?

মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টাভিত্তিক উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান বা স্টার্টআপ হার্মিউসের লক্ষ্য হচ্ছে হাইপারসনিক উড়োজাহাজ তৈরি করা। তারা মনে করছে, শব্দের চেয়ে পাঁচ গুণ দ্রুতগতিতে ছুটতে পারে, এমন উড়োজাহাজ তৈরি করা সম্ভব। তারা নতুন ধরনের ইঞ্জিন নিয়ে ইতিমধ্যে পরীক্ষা–নিরীক্ষা চালিয়েছে। এই ইঞ্জিনের ম্যাক ৫ (ঘণ্টায় তিন হাজার কিলোমিটারের বেশি) পর্যন্ত পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে। এই ইঞ্জিনের নকশা করা হয়েছে ছোট ও মনুষ্যবিহীন উড়োজাহাজের জন্য।

হার্মিউস বর্তমানে মার্কিন বিমানবাহিনীর জন্য এ ধরনের ইঞ্জিন তৈরির কাজ করছে। তাদের দাবি, ইঞ্জিনের আকার বড় করা হলেই তা যাত্রীবাহী বিমান চালাতে সক্ষম হবে।

সিএনএন বলছে, এ ধরনের হাইপারসনিক যাত্রীবাহী উড়োজাহাজের নাগাল পেতে এখনো অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। তবে হার্মিউস আশা করছে, এই দশক শেষ হওয়ার আগেই তারা হাইপারসনিক উড়োজাহাজের পরীক্ষা শুরু করতে পারবে। তার জন্য ২০২৯ সাল পর্যন্ত লেগে যেতে পারে। ওই সময়ের মধ্যে প্রযুক্তি পুরোপুরি প্রস্তুত হয়ে যাবে। হার্মিউস বাণিজ্যিকভাবে উড়োজাহাজ তৈরির পরিকল্পনা ঠিক করে রেখেছে।

শুরুতে বর্তমান এয়ারলাইনসগুলোকে ব্যবহৃত উড়োজাহাজের চেয়ে অনেক ছোট হবে হার্মিউসের উড়োজাহাজ। এমনকি তা ১০০ যাত্রী পরিবহনে সক্ষম কনকর্ডের চেয়ে আকারে ছোট হবে। হার্মিউসের প্রধান নির্বাহী এ জে পিপলিকা বলেন, ‘উড়োজাহাজের আকার নির্ধারণ করার জন্য আমরা মূলত একটি বিমান সংস্থার জন্য ব্যবসায়িক মডেল তৈরি করেছি। আমরা ব্যবসায়ী শ্রেণি এবং প্রথম শ্রেণির ভ্রমণকারীদের ওপর গুরুত্ব দিয়েছি। এরপর আমরা গতি ও পরিচালনা ব্যয়ের বিষয়গুলোর মতো কিছু পরিমিতি নির্ধারণ করেছি। তা থেকে আমরা বুঝতে পেরেছি, এমন একটি উড়োজাহাজ প্রয়োজন, যাতে ২০ যাত্রীর একটি কেবিন থাকে।’

অর্থাৎ একটি উড়োজাহাজে কেবল একটি শ্রেণি থাকবে। পিপলিকা বলেন, ‘আমরা আশা করি, এটি আজকের ব্যবসায়িক শ্রেণির দামে লাভজনক হবে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, পাঁচ গুণ দ্রুতগতিতে ওড়ার জন্য মানুষ কত টাকা দিতে প্রস্তুত হবে, তার হিসাব করা কঠিন।’

সিএনএন বলছে, প্লেনের পরিসীমা হবে প্রায় চার হাজার নটিক্যাল মাইল। এটি নিউইয়র্ক থেকে প্যারিসের মতো ট্রান্স অ্যাটলান্টিক পথের জন্য যথেষ্ট হবে। কিন্তু লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে টোকিওর মতো ট্রান্স প্যাসিফিক পথের জন্য এটি যথেষ্ট নয়। এ পথে বিরতির প্রয়োজন পড়বে।

যাত্রীবাহী ম্যাক ৫ উড়োজাহাজের গতি কেমন হবে, তা বুঝতে উড়োজাহাজের গতির রেকর্ডের দিকে নজর দেওয়া যায়। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে দ্রুতগতির উড়োজাহাজের ইঞ্জিনের গতি উঠেছিল ম্যাক ৯ দশমিক ৬ (ঘণ্টায় প্রায় ৬ হাজার ৮০০ মাইল)। নাসার এক্স-৪৩এ নামের একটি মনুষ্যহীন উড়োজাহাজে ওই গতি ওঠে। এ উড়োজাহাজের দৈর্ঘ্য ছিল ১২ ফুট।

তবে ওই ফ্লাইটের স্থায়িত্ব ছিল মাত্র কয়েক সেকেন্ড। তবে ম্যাক ৫ গতি সবচেয়ে বেশিক্ষণ ধরে রেখেছিল বোয়িং এক্স-৫১ নামের একটি মনুষ্যবিহীন পরীক্ষামূলক উড়োজাহাজ। ২০১৩ সালে ওই উড়োজাহাজটি ম্যাক ৫ দশমিক ১ (ঘণ্টায় প্রায় ৩ হাজার ৪০০ মাইল) গতিতে তিন মিনিট উড়েছিল। দুটি উড়োজাহাজকেই বি-৫২ বোম্বার নামের একটি উড়োজাহাজ থেকে নির্দিষ্ট উচ্চতা থেকে ছাড়া হয়েছিল।

যাত্রীবাহী উড়োজাহাজের ক্ষেত্রে গতির রেকর্ড হচ্ছে ম্যাক ৬ দশমিক ৭ (ঘণ্টায় ৪ হাজার ৫২০ মাইল)। এক্স-১৫ নামের একটি উড়োজাহাজ এই গতি তুলতে সক্ষম হয়। এটি ছিল মূলত একট রকেট, যার সঙ্গে আসন বসানো ছিল। রকেট ছাড়া জেট ইঞ্জিনচালিত উড়োজাহাজের ক্ষেত্রে গতির রেকর্ড সর্বোচ্চ ম্যাক ৩ দশমিক ৩, যা ১৯৭৬ সালে একটি সামরিক গোয়েন্দা বিমান এসআর-৭১ ব্ল্যাকবার্ড তুলতে সক্ষম হয়েছিল।

কনকর্ডের ক্ষেত্রে দুটি যাত্রীবাহী সুপারসনিক উড়োজাহাজের একটি বাণিজ্যিকভাবে ওড়ার সময় ম্যাক ২ দশমিক ০৪ (ঘণ্টায় ১ হাজার ৩৫০ মাইল) গতি তুলতে সক্ষম হয়।

হার্মিউসের প্রস্তাবিত উড়োজাহাজ প্রকল্প সফল হলে তা কনকর্ডের গতি সহজেই পেরিয়ে যাবে। এটি শব্দের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি গতিতে উড়তে সক্ষম হবে।

তাই হার্মিউসের নির্মাতারা এখন ইঞ্জিনের ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। নতুন ধরনের ইঞ্জিন নিয়ে পরীক্ষা শুরু হয়েছে গত বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে। জেনারেল ইলেকট্রিকের তৈরি ফাইটার উড়োজাহাজের মডেলের ওপর ভিত্তি করে এ ইঞ্জিন তৈরির কাজ চলছে। এটি হবে প্রচলিত দুই ধরনের প্রযুক্তির হাইব্রিড মডেল। একটি হচ্ছে প্রচলিত এয়ারলাইনসগুলোর ব্যবহৃত টার্বোজেট ও সুপারসনিক গতির জন্য ব্যবহৃত র‌্যামজেট প্রযুক্তি। শুরুতে মার্কিন বিমানবাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে ছয় কোটি মার্কিন ডলারের হাইপারসনিক ড্রোন কোয়ার্টারহাউসে এটি ব্যবহৃত হবে।



মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

১০ মিলিয়নের বেশি বাংলাদেশির তথ্য হ্যাকারদের দখলে

প্রকাশ: ০৯:৫২ এএম, ২৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভিস সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান এবং পুলিশের তথ্যভান্ডার থেকে বাংলাদেশের কমপক্ষে ১০ মিলিয়ন (১ কোটি) নাগরিকের ব্যক্তিগত সংবেদনশীল তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার দাবি করেছে ‘ডাটাভেঞ্চার’ পরিচয় দেওয়া একটি হ্যাকার গোষ্ঠী। তারা জানিয়েছে, তাদের কাছে বাংলাদেশি নাগরিকদের নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) কেন্দ্রিক তথ্য, মোবাইল নম্বর, ঠিকানা, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর, ইমেইল ঠিকানাসহ আরও কিছু তথ্য রয়েছে।

তারা দাবি করছে এগুলো ১২ হাজার ডলারে বিক্রির জন্য হ্যাকারদের একটি প্ল্যাটফর্মে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে নেওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, তথ্য হাতিয়ে নেওয়া বাংলাদেশি নাগরিকের প্রকৃত সংখ্যা কয়েক কোটি হতে পারে। এ ধারণা সঠিক হলে এটিই বাংলাদেশ থেকে তথ্য ফাঁসের সর্ববৃহৎ ঘটনা।

জানা গেছে, ‘ব্ল্যাক হ্যাট’ নামে পরিচিত ক্ষতিকারক হ্যাকারদের একটি প্ল্যাটফর্ম ‘ব্রিচ ফোরাম’। এরা কোন দেশ থেকে পরিচালিত হয় অথবা এর সদস্যদের পরিচয় এখনো অজানা। গত ২৬ মার্চ এই প্ল্যাটফর্মের ওয়েবসাইটে বাংলাদেশের নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য বিক্রির ঘোষণা দেওয়া হয়। ‘ডাটাভেঞ্চার’ পরিচয় দেওয়া হ্যাকারের দাবি, তার কাছে বাংলাদেশের কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠান এবং পুলিশের তথ্যভান্ডার থেকে সংগৃহীত তথ্য রয়েছে। কুরিয়ার সার্ভিসগুলোর মধ্যে ‘এসএ পরিবহন’, ‘রেডেক্স’ এবং ‘সুন্দরবন’-এর নাম উল্লেখ করে ‘অন্যান্য’ প্রতিষ্ঠানের কথা বলা হয়েছে। পুলিশ সম্পর্কিত তথ্য থাকার বিষয়ে হ্যাকারের দাবি, ‘পুলিশ ডাটা, যেখানে সব পুলিশের তথ্য রয়েছে।’

হ্যাকারের দাবি, ১০ মিলিয়নের (১ কোটি) বেশি বাংলাদেশি নাগরিকদের এনআইডি সংশ্লিষ্ট তথ্য রয়েছে তার কাছে। যার মধ্যে আছে নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ এবং এনআইডি নম্বর। এ ছাড়া নাগরিকদের মোবাইল নম্বর ও ইমেইল ঠিকানা, ব্যাংক একাউন্ট নম্বর ও শাখার নামসহ আরও বেশকিছু তথ্য রয়েছে বলেও দাবি তার। পুলিশের তথ্যসহ নাগরিকদের এসব তথ্য বিক্রির জন্য ১০ হাজার মার্কিন ডলার চেয়েছে হ্যাকার। পাশাপাশি এনআইডির তথ্য চাইলে দিতে হবে আরও ২ হাজার ডলার। সব মিলিয়ে এসব তথ্য ১২ হাজার ডলারে বিক্রির ঘোষণা দিয়ে ‘ব্রিচ ফোরাম’-এর ওয়েবসাইটে পোস্ট করেছে ‘ডাটাভেঞ্চার’।

বিপুল পরিমাণ তথ্য ফাঁসের এ ঘোষণা ইতোমধ্যেই দেশীয় হ্যাকার কমিউনিটি এবং সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। তবে এই প্রতিবেদক যোগাযোগ করার আগে পর্যন্ত এ বিষয়ে কিছুই জানতে পারেনি সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের কম্পিউটার ইন্সিডেন্ট রেসপন্স টিম (সার্ট)।

যোগাযোগ করা হলে নিরাপত্তা এজেন্সির মহাপরিচালক আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান এবং সার্টের প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী সাইফুল আলম খান কালবেলাকে পৃথকভাবে জানান, এখনো তারা এ বিষয়ে কিছু জানেন না।

তবে একাধিক সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ এবং এথিক্যাল হ্যাকার কালবেলাকে তথ্য ফাঁসের ঘটনা নিশ্চিত করেছে।

পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক এক এথিক্যাল হ্যাকার বলেন, বিক্রির জন্য উত্থাপিত তথ্যের কিছু নমুনা বিশ্লেষণে দেখা যায়, প্রায় ৬ কোটি নাগরিকের তথ্য হ্যাকারের দখলে রয়েছে। এসব নমুনার কিছু তথ্য যাচাই করে সেগুলো সঠিক পেয়েছি। নমুনার সূত্র ধরে কুমিল্লার এক ব্যক্তির মোবাইল ফোনে কল দিলে তার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জন্মতারিখ এবং ঠিকানা নিশ্চিত হয়েছি। অর্থাৎ তথ্যগুলো সঠিক।’

বিষয়টি আরও যাচাই করতে সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ আবদুল্লাহ আল জাবের দেশের এক গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্রিচ ফোরাম হ্যাকারদের একটি গোষ্ঠী, যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানের হ্যাকাররা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে। এখানে কেউ কারও সঠিক পরিচয় জানে না। কারও কাছে এ ধরনের তথ্য এলে বেচাকেনার জন্য এখানে যোগাযোগ করেন তারা। কোনো ভুয়া তথ্য দিয়ে এখানে পোস্ট করা কঠিন। ৬ কোটি নাগরিকের তথ্য ফাঁস হয়ে থাকলে এটা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় তথ্য ফাঁসের ঘটনা।’

এ ধরনের তথ্য ফাঁসের ভয়াবহতা কী জানতে চাইলে জাবের বলেন, ‘একজন ব্যক্তির নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ, মোবাইল নম্বর, ব্যাংক হিসাবের নম্বর এসব তথ্য অন্য কারও হাতে থাকা মানে ওই ব্যক্তির সবকিছুই হ্যাকারের দখলে। খেয়াল করলে দেখবেন, সম্প্রতি আপনার আমার মোবাইল ফোনে কল দিয়ে ইংরেজিতে কথা বলে চাকরির প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে। এটা মূলত চায়নিজ হ্যাকারদের কাজ। তারা আমাদের নম্বর, নাম এবং অন্যান্য তথ্য কীভাবে পায়? এভাবেই কারও বিক্রি করা বা ফাঁস করা থেকে পায়। এ ধরনের তথ্য গড়ে ১৫ থেকে ২০ হাজার ডলারে বেচাকেনা হয়ে থাকে ভার্চুয়াল জগতে।’

তবে এক কোটির বেশি মানুষের তথ্য বিক্রির বিজ্ঞাপনকে প্রতারণার উদ্দেশ্যে পাতা ফাঁদ উল্লেখ করে পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র ইনামুল হক সাগর বলেন, ‘এ ধরনের তথ্য তাদের কাছে আছে বলে প্রতারণার ফাঁদ পাতা হয়। মানুষকে বিভ্রান্ত করতে এটা করে তারা। এটা তেমনি একটা জিনিস। আমাদের কোনো ধরনের তথ্য ডার্ক ওয়েবে বিক্রির কথা কেউ যদি বলে থাকে তাহলে সেটা মিথ্যা বলছে। ওরা প্রতারণার উদ্দেশ্যে এটা করছে।’

উল্লেখ্য, গত বছরের জুনের শেষ দিকে বাংলাদেশের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের তথ্যভান্ডার থেকে বড় পরিসরে নাগরিকদের তথ্য উন্মুক্ত থাকার খবরে দেশজুড়ে আলোড়ন তৈরি হয়। ভিক্টর মার্কোপোলস নামে একজন সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ, রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের কারিগরি দুর্বলতা তুলে ধরে সেসব তথ্য খুব সহজেই উন্মুক্ত অবস্থায় পেয়েছিলেন বলে জানান।


হ্যাকার   বাংলাদেশি   ডাটাভেঞ্চার  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

গুগল হোমপেজের বিশেষ ডুডলে মহান স্বাধীনতা দিবস

প্রকাশ: ১০:৪১ এএম, ২৬ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বাঙালি জাতির জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। আজ ২৬ মার্চ,  সেই মহান স্বাধীনতা দিবস। এ উপলক্ষে হোমপেজে বিশেষ ডুডল দিয়েছে বিশ্বের জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল। ছবিতে গুগলের নামের মধ্যে শোভা পাচ্ছে বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকা।

কোনো কিছু খোঁজার জন্য আজ সারাদিন গুগলে প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে বাংলাদেশের পতাকা সংবলিত দৃষ্টিনন্দন এ ডুডল। এতে কার্সর ধরলে বা ট্যাপ করলে উঠছে ‘বাংলাদেশ ইন্ডিপেন্ডেন্স ডে ২০২৪’। আর তাতে ক্লিক করলেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাস এবং এ সম্পর্কিত ওয়েবসাইটগুলো দেখাবে গুগল।

বিশেষ কোনো দিন, বিশেষ কোনো ব্যক্তি কিংবা আবিষ্কার নিয়ে সার্চ বক্সের ওপরে নিজেদের লোগোর পরিবর্তে এর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নকশার যে লোগো তৈরি করে গুগল, তাকেই বলা হয় ডুডল। তারই ধারাবাহিকতায় আজ বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবসে দৃষ্টিনন্দন ডুডল প্রকাশ করেছে জনপ্রিয় এ সার্চ ইঞ্জিন।


গুগল   ডুডল   স্বাধীনতা দিবস  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

সারা দেশে আজ বিঘ্নিত হবে ইন্টারনেট সেবা

প্রকাশ: ০৮:০৬ এএম, ০২ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সাবমেরিন ক্যাবলের রক্ষণাবেক্ষণের কারণে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। আজ শনিবার (২ মার্চ) সাবমেরিন ক্যাবল (সি-এমই-ডব্লিউই-৪) সিস্টেমের সিঙ্গাপুর প্রান্তে রক্ষণাবেক্ষণ কাজ চলবে। যার কারণে সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে।

গত বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিষয়টি বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল)-এর পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাবমেরিন ক্যাবল (সি-এমই-ডব্লিউই-৪) সিস্টেমের সিঙ্গাপুর প্রান্তে কনসোর্টিয়াম কর্তৃক গৃহীত রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করার জন্য ২ মার্চ সকাল ৭টা হতে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত প্রায় ১২ ঘণ্টা এই ক্যাবলের মাধ্যমে সংযুক্ত সার্কিটগুলো আংশিক বন্ধ থাকবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, কুয়াকাটায় স্থাপিত দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন (সি-এমই-ডব্লিউই-৫) ক্যাবলের মাধ্যমে সংযুক্ত সার্কিটগুলো যথারীতি চালু থাকবে।

এ বিষয়ে গ্রাহকদের আগাম তথ্য জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে এবং মুঠোফোনে খুদে বার্তা পাঠিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছে অপারেটর কোম্পানিগুলো। এসব বার্তায় বলা হয়েছে, শনিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত সারাদেশে ইন্টারনেট সার্ভিস ব্যবহারে অসুবিধা হতে পারে।


ইন্টারনেট   সি-এমই-ডব্লিউই-  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

স্মার্ট বাংলাদেশ: শিগগিরই প্রণয়ন হচ্ছে এআই পলিসি

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

স্মার্ট বাংলাদেশ বলতে স্বাভাবিকভাবে বোঝায় প্রযুক্তিনির্ভর নির্মল ও স্বচ্ছ তথা নাগরিক হয়রানিবিহীন একটি রাষ্ট্র বিনির্মাণ প্রক্রিয়া, যেখানে ভোগান্তি ছাড়া প্রত্যেক নাগরিক পাবে অধিকারের নিশ্চয়তা এবং কর্তব্য পালনের সুবর্ণ এক সুযোগ। সেই স্মার্ট বাংলাদেশের রূপরেখাকে চার ভাগে ভাগ করে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার।

স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকনোমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট ও স্মার্ট সোসাইটি-এ শব্দগুলোর সঠিক বাস্তবায়নের মাধ্যমেই স্মার্ট বাংলাদেশ থিওরিকে বাস্তবে রূপায়ণ করা সম্ভব, যার মূল সারমর্ম হলো-দেশের প্রত্যেক নাগরিক প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ হবে, উইথ স্মার্ট ইকনোমি; অর্থাৎ অর্থনীতির সব কার্যক্রমে প্রযুক্তি ব্যবহার করে পরিচালনা করা। আর এ বিবেচনা থেকেই খুব শিগগিরই বাংলাদেশে এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) পলিসি প্রণয়ন হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। সম্প্রতি বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউনেস্কো বাংলাদেশের প্রধান ড. সুজান ভাইজের সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, ১৮-২৫ বছর বয়সী ছাত্র-ছাত্রীদের সাংবাদিকতা বিষয়ে প্রশিক্ষণের জন্য এটুআই এবং ইউনেস্কো একসঙ্গে কাজ করবে। শেখ রাসেল ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাবের মাধ্যমে এআই শিক্ষাকে বিভিন্ন বয়সী ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মুখে তুলে ধরার জন্য শিক্ষকদের সচেতন হিসেবে গড়ে তোলার ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। আইসিটি বিভাগ, ও ইউনেস্কো একসঙ্গে সচেতনতা এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করবে। 

তিনি বলেন, স্মার্ট লিডারশিপ একাডেমি, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের এজ প্রকল্পের সঙ্গে এআই লিটারেসি এবং এআই সচেতনতা তৈরির জন্য আমরা পলিটিক্যাল লিডারশিপ, ব্যুরোক্রেটিক লিডারশিপ, একাডেমিয়া এবং ইন্ডাস্ট্রি এই চারটি প্রধান স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে চারটি সেশন আয়োজন করা হবে। ২০৪১ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার এবং স্মার্ট সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য আইসিটি বিভাগ এবং ইউনেস্কো একসঙ্গে কাজ করবে। আমাদের ৫ কোটি ছাত্র-ছাত্রীদেরকে স্মার্ট দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এবং সরকারের সেবাগুলোকে পেপারলেস ও প্রযুক্তির আওতায় আনতে আমরা ইউনেস্কোর সঙ্গে কাজ করতে চাই।

এছাড়া, সাইবার সিকিউরিটি, প্রয়োজনীয় আইন ও নীতিমালা সম্পর্কে সচেতন করার জন্য আইসিটি বিভাগ এবং ইউনেস্কো একসঙ্গে সচেতনতা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

স্মার্ট বাংলাদেশ   এআই পলিসি   কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

টেলিভিশন অ্যাড বা বিজ্ঞাপনের রহস্য

প্রকাশ: ১০:৫৯ এএম, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

টেলিভিশনে কোন গুরুত্বপূর্ণ খবর বা ছবি, ক্রিকেট ম্যাচ বা কোন অনুষ্ঠান দেখার সময় হঠাৎ নিত্যপ্রয়োজনীয় বা প্রমোশনাল কোন বিজ্ঞাপন যদি ভেসে উঠে সেটাকে সবাই অ্যাড নামেই চিনে। সাধারণত টেলিভিশন বিজ্ঞাপনের একটি দৃশ্যমান বা শ্রবণমান প্রদান করার জন্য তৈরি করা হয় বিজ্ঞাপন যা প্রচারিত হয় টেলিভিশনে।

এই বিজ্ঞাপনগুলোতে কোন প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য, সেবা, বা ইভেন্টগুলি প্রমোট বা প্রচার করতে ব্যবহার করে। মূলত দুইটি মাধ্যমে প্রচারিত হতে পারে এই বিজ্ঞাপন। একটি হল দৃশ্যমান বিজ্ঞাপন, যা কোন চলচ্চিত্র, সিরিজ, বা কোন স্পেশাল কার্যক্রম প্রচাকালে ব্যবহৃত হয়। আর অন্যটি শ্রবণমান বিজ্ঞাপন, যা কোন অনুষ্ঠান, রেডিও বা দৃশ্যমান নয় সেখানেই প্রচারিত হয়ে থাকে।

দেখা যায়, টেলিভিশনে মাঝে মাঝে এই অ্যাড বা বিজ্ঞাপন খুব বিরক্তিকর বলে মনে হলেও, কখনো কি মনে হয়েছে আচ্ছা এই বিজ্ঞাপনের রহস্য কি? কবেই বা শুরু হয়েছিল এই বিজ্ঞাপন? অথবা এই বুদ্ধিটা কোথা থেকে বা কীভাবে এলো? কেই-বা প্রথম শুরু করল অ্যাড বা বিজ্ঞাপন বানানো?

মূলত, টেলিভিশন বা অন্যান্য মাধ্যমে ব্যবসায়িক বিক্রির উদ্দেশ্যে কোনো পণ্য বা সেবা সাধারণ মানুষের কাছে প্রচারের মাধ্যম হল বিজ্ঞাপন। সর্বপ্রথম বিজ্ঞাপনের শুরুটা হয় সূচের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রায় খৃষ্টপূর্ব সাত শত বছর আগে চীনের ইনান শহর থেকে। প্রথম বিজ্ঞাপনটি প্রচারিত হয়লিউ ফ্যমিলি নিডেলশপ ব্রোঞ্জের প্লেটে খোদাই করে। তখনকার সময়ের বিজ্ঞাপনে বর্তমান সময়ের বিজ্ঞাপনের তুলনায় কোনো ভাষাগত পরিবর্তন ছিল না। বর্তমান সময়ের ভাষার সঙ্গে যথেষ্ট মিল ছিল।

পরবর্তীতে ছাপাখানার আবিষ্কারের পর যখন ১৭ শতকের দিকে পত্রিকার জনপ্রিয়তা বাড়তে শুরু করল,পত্রিকাকেই তখন বিজ্ঞাপনের প্রচারের প্রধান মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা শুরু হলো। (Bofton news letter) পত্রিকায় জমি বিক্রির জন্য বিজ্ঞাপন ছাপানো হয়। এবং এটিই পত্রিকা ইতিহাসে সর্বপ্রথম বিজ্ঞাপন প্রচার। ১৪৭৬-৭৭ সালের দিকে সর্বপ্রথম ইংরেজি ভাষায় (Caxton Press) বই বিপণনের জন্যে লন্ডনের চার্চ গুলোর দেয়ালে, ফটকে বিজ্ঞাপন দেন।

তারপর ১৮৩০ সালে বিজ্ঞাপনের নতুন এক মাধ্যম হিসেবে আবিভার্ব ঘটল বিলবোর্ডর।জারেড বেল’ নামক আমেরিকান পেইন্টার ইলাস্ট্রেটর একটি ৫০ স্কয়ার ফিটের বিলবোর্ড আঁকেন যেটি ছিল প্রথম বিজ্ঞাপনী বিলবোর্ড। বিলবোর্ডটি ছিল একটি সার্কাসের। এরপর শুরু হলো টেলিভিশনে বিজ্ঞাপনের যাত্রা। টিভিতে বিজ্ঞাপনের সূচনা সর্বপ্রথম হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৪১ সালে, মাত্র ২০ সেকেন্ডের একটি ফুটবল ম্যাচের সময় সূচি প্রচারের মাধ্যমে। যেটি প্রচার করতে খরচ হয়েছিল ডলারের মতো।

বাংলায় বিজ্ঞাপনের আবিভার্বে দেখা যায়, ৭০৭ ডিটারজেন্ট সোপের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ১৯৬৭ সালে বাংলাদেশে টিভিতে প্রথম বিজ্ঞাপনটি প্রচারিত হয়। বাংলা শব্দে প্রথম বিজ্ঞাপন ছাপা হয় ১৭৭৮ সালে 'ক্যালকাটা ক্রনিকল' নামক একটি ইংরেজি পত্রিকায়। একটি বাংলা ব্যাকরণবিষয়ক বইয়ের প্রচারণা ছিল সেটি।

১৮৫০ সালে যখন ব্রিটিশ সরকার চায়ের চাষ শুরু করল তখন সেটিকে প্রচার করে তুলতে পোস্টার ছাপানো শুরু করে। যুগের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিজ্ঞপনের মাধ্যমেও ঘটেছে ব্যাপক পরিবর্তন। বিস্তার ঘটেছে দেশের সবর্ত্র। হয়েছে বর্তমান যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ইন্টারনেটভিত্তিকও।

ডিজিটালযুগে বিজ্ঞাপনের সবচেয়ে নতুন মাধ্যম হলো ইন্টারনেট। সবচেয়ে আধুনিক মাধ্যম এই ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনকে সবার পকেট অবধি পৌঁছে দিয়েছে।

যদিও ১৯৯৪ সালকে ইন্টারনেট জগতে বিজ্ঞাপন প্রচারের সূত্রপাত ধরা হয়। (hotwire.com) প্রথম (ad banner) এর মধ্যদিয়ে বিজ্ঞাপনের সূচনা করে। বিজ্ঞাপন প্রচারে ইতিহাসের সর্বশেষ সংযোজন হল সোশ্যাল মিডিয়া সাইট গুলোতে বিজ্ঞাপনের বিস্তার। এখন প্রায় সব ওয়েব সাইটেই কিছুটা জায়গা বরাদ্দ থাকে বিজ্ঞাপনের জন্য, আপনি যখন আর্টিক্যালটি পড়ছেন তখনও হয়তো লিখাটির আশেপাশে বিজ্ঞাপন রয়েছে।

উল্লেখ্য, শুধু পত্রিকার বিজ্ঞাপন ছাড়া বিজ্ঞাপনের অন্যকোন মাধ্যম আজ আর সংরক্ষিত নেই, তবে বিজ্ঞাপনী ভাষায় দিনকে দিন পরিবর্তন এসেছে।


টেলিভিশন   অ্যাড   বিজ্ঞাপন   ইভেন্ট  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন