ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

কয়েক বছর স্থায়ী হতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ: ন্যাটো

প্রকাশ: ১০:৫৯ এএম, ১৯ জুন, ২০২২


Thumbnail কয়েক বছর স্থায়ী হতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ: ন্যাটো

রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ কয়েক বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন ন্যাটোর মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ। 

শনিবার (১৮ জুন) গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে তিনি আরো বলেন, ইউক্রেনীয় সেনাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র সরবরাহ করা হলে তা রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণ থেকে ডনবাস অঞ্চলকে মুক্ত করার সুযোগ বাড়িয়ে দেবে। সূত্র: রয়টার্স

বার্লিন থেকে প্রকাশিত জার্মানির সবচেয়ে বেশি বিক্রিত সাপ্তাহিক বিল্ড অ্যাম সোনট্যাগকে জেনস স্টলটেনবার্গ বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই প্রস্তুত থাকতে হবে যে, এটি (ইউক্রেন যুদ্ধ) কয়েক বছর স্থায়ী হতে পারে। আমাদের ইউক্রেনকে সমর্থন বন্ধ করা উচিত নয়।’

‘এমনকি এই সহায়তা করতে যদি খরচ বেশিও হয়, তবুও না। কারণ শুধুমাত্র সামরিক সহায়তার জন্য নয়, জ্বালানি ও খাদ্যের দাম বৃদ্ধির কারণেও খরচ বাড়ছে।’

চলতি সপ্তাহের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর এই মহাসচিব বলেছিলেন, এই মাসের শেষের দিকে স্পেনের মাদ্রিদে ন্যাটোর একটি শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে ইউক্রেনের জন্য সংস্থাটি একটি সহায়তা প্যাকেজে সম্মত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আর সেটি হলে ইউক্রেনকে পুরনো সোভিয়েত-যুগের অস্ত্র থেকে ন্যাটোর আধুনিক মানের অস্ত্র সহায়তায় নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

রয়টার্স বলছে, চলমান এই যুদ্ধে শনিবার (১৮ জুন) মস্কোর বিরুদ্ধে জয়ী হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ইউক্রেন। বর্তমানে উভয়পক্ষ পূর্ব ইউক্রেনের প্রধান একটি শহরের কাছে লড়াই করেছে এবং ওই শহরটি ছাড়াও ডনবাস অঞ্চলের আরও একাধিক জায়গা রাশিয়ার গোলাবর্ষণ ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার আওতায় এসেছে।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ভোরে ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়ান সৈন্যরা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে ইউক্রেনে এই হামলা শুরু করে। 

তবে রাশিয়া ইউক্রেনে প্রায় তিনমাস ধরে সামরিক অভিযান চালালেও মূল মনোযোগ দেয় ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় ডনবাস এলাকায়। মূলত তখন থেকে এই অঞ্চলে ব্যাপক গোলাবর্ষণ করে যাচ্ছে রুশ সেনারা। 

মূলত, রুশ-ভাষী মানুষকে রক্ষা এবং রাশিয়াপন্থি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের রক্ষার কথা বলে দোনেতস্ক ও লুহানস্ক অঞ্চল নিয়ে গঠিত ডনবাস ভূখণ্ড দখলের চেষ্টা করছে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী। আর এতেই রুশ সেনাদের ব্যাপক গোলাবর্ষণে বিধ্বস্ত হচ্ছে ইউক্রেনের এই শিল্প এলাকা।

ইউক্রেন   যুদ্ধ   ন্যাটো  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজায় নিহতদের ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু: জাতিসংঘ

প্রকাশ: ১০:৩৯ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে অবিরাম হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। টানা সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে চালানো এই হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন প্রায় ৩৫ হাজার ফিলিস্তিনি। বর্বর এই আগ্রাসনে নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এবার জাতিসংঘও এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। 

সংস্থাটি বলছে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত ফিলিস্তিনিদের অন্তত ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু। বুধবার (১৫ মে) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

জাতিসংঘ বলছে, গাজা যুদ্ধে নিহত হাজার হাজার মানুষের মধ্যে অন্তত ৫৬ শতাংশ নারী ও শিশু। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চলা ইসরায়েলের নিরলস আগ্রাসনে অন্তত ৩৫ হাজার ১৭৩ জন নিহত হয়েছেন।

মূলত গাজা কর্তৃপক্ষ ক্রমাগত বলেছে, উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু। 

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, গত ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত গাজায় নিহতদের মধ্যে প্রায় ২৫ হাজার জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ৪০ শতাংশ পুরুষ, ২০ শতাংশ নারী এবং ৩২ শতাংশ শিশু এবং ৮ শতাংশ বয়স্ক মানুষ রয়েছেন।

মঙ্গলবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মুখপাত্র ক্রিশ্চিয়ান লিন্ডমেয়ার বলেছেন, নতুন এই পরিসংখ্যাটি এখন পর্যন্ত সরবরাহ করা তথ্যগুলোর মধ্যে ‘সবচেয়ে ব্যাপক’। 

তিনি জেনেভায় সাংবাদিকদের বলেন, অজ্ঞাত পরিচয়ের ক্ষেত্রে একই অনুপাত প্রয়োগ করলে এবং নিহত বয়স্ক নাগরিকদের অর্ধেক নারী হলে এটা আশা করা যেতেই পারে যে, নিহত ৩৫ হাজারেরও বেশি মানুষের মধ্যে অন্তত ‘৫৬ শতাংশ নারী ও শিশু’ রয়েছে।


জাতিসংঘ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

সুইজারল্যান্ডে ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও পুলিশ

প্রকাশ: ১০:২৬ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিযান চালিয়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৪ মে) স্থানীয় সময় ভোর ৫টায় ক্যাম্পাসে ঢুকে শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হওয়ার এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশের অভিযানে সপ্তাহব্যাপী চলা বিক্ষোভের আপাতত ইতি ঘটল। সুইস দৈনিক লে টেম্পসের বরাতে আনাদোলু এজেন্সি এ খবর জানিয়েছে।

শিক্ষার্থীরা জানান, অন্তত ২৫ জন পুলিশ সদস্য অতর্কিতভাবে বিক্ষোভস্থলে প্রবেশ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ভবনে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করছিলেন।

পুলিশের অভিযানের সময় অনেক শিক্ষার্থী ঘুমিয়ে ছিলেন। তারা আন্দোলনকারীদের স্থাপন করা ক্যাম্প ভেঙে দেয়। শিক্ষার্থীদের অপরাধীর মতো চেপে ধরে পিছমোড়া করে হাতকড়া পরানো হয়।

এরপর তাদের জড়ো করার পর ভূগর্ভস্থ পার্কিংয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে পুলিশের গাড়িতে তোলার আগ পর্যন্ত বিক্ষোভকারীরা ফিলিস্তিনপন্থি স্লোগান দিতে থাকেন। বর্তমানে ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতার কাজ চলছে। শক্ত অবস্থানে আছে পুলিশ।

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বিক্ষোভ শুরু হয়। তারা যুদ্ধ বন্ধ এবং ইসরায়েলের সঙ্গে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্ক ছিন্নের দাবি জানান।


সুইজারল্যান্ড   ফিলিস্তিন   পুলিশ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইসরায়েলকে আরও অস্ত্র দিতে বাইডেনের মরিয়া চেষ্টা

প্রকাশ: ০৯:১১ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

বোমা সরবরাহ স্থগিত রাখলেও ইসরায়েলকে আরও ১০০ কোটি ডলার মূল্যের অস্ত্র দিতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ইতোমধ্যে এ ব্যাপারে তিনি কংগ্রেসের অনুমোদন চেয়েছেন।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই সহায়তার আওতায় ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্র যেসব অস্ত্র দিতে চাচ্ছে তার মধ্যে ট্যাংক খাতে রয়েছে ৭০০ মিলিয়ন ডলার, আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলার রয়েছে কৌশলগত যানবাহনে এবং ৬০ মিলিয়ন ডলার রয়েছে মর্টার শেলে। 

গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে শেষ হয়ে আসা ইসরায়েলি অস্ত্রভাণ্ডার পূর্ণ করতে এসব অস্ত্র দেওয়া হচ্ছে। অবশ্য, সবকিছু ইসরায়েলে পৌঁছাতে কয়েক বছর লেগে যাবে।

সম্প্রতি ইসরায়েলে বড় আকারের বোমা সরবরাহ স্থগিত রেখেছে বাইডেন প্রশাসন। গাজার রাফায় এসব বোমা ব্যবহৃত হতে পারে এমন আশঙ্কায় ওইসব তা সরবরাহ স্থগিত রেখেছে আমেরিকা।


ইসরায়েল   বাইডেন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

মারা গেছেন সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী এলিস মুনরো

প্রকাশ: ০৮:৫৭ এএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী কানাডার লেখক এলিস মুনরো আর নেই। সোমবার (১৩ মে) কানাডার অন্টারিওর পোর্ট হোপে একটি সেবা কেন্দ্রে তার মৃত্যু হয়। এই নোবেল বিজয়ী লেখকের মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৯২ বছর।

এলিস মুনরো ৬০ বছরের বেশি সময় ধরে ছোট গল্প লিখেছেন। কানাডার গ্রামীণ জীবনকে উপজীব্য করেই তার বেশির ভাগ লেখা। এলিস মুনরোর গল্পে যে অন্তর্দৃষ্টি ও সমবেদনা ফুটে উঠত, সেজন্য তাকে প্রায়ই রাশিয়ার লেখক আন্তন চেখভের সঙ্গে তুলনা করা হত।

২০১৩ সালে এলিস মুনরো সাহিত্যে নোবেল পান। সে সময় পুরস্কারের ঘোষণায় মুনরোকে ‘সমকালীন ছোটগল্পের মাস্টার’ অভিহিত করে নোবেল কমিটি বলেছিল, ‘তিনি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে গল্প বলতে পারেন। তার গল্পের বিষয়বস্তু সুস্পষ্ট ও বাস্তববাদী।’

মুনরোর জন্ম ১৯৩১ সালের ১০ জুলাই, কানাডার অন্টারিও প্রদেশের উইংহ্যাম এলাকায়। সেখানকার গ্রাম্য ও শান্ত পরিবেশেই তাঁর বেড়ে ওঠা। বাবা ছিলেন খামার মালিক, মা স্কুলশিক্ষক।

মাত্র ১১ বছর বয়সেই মুনরো ঠিক করে ফেলেন, বড় হয়ে একজন লেখকই হবেন। সে মতোই এগিয়েছে সবকিছু। নিজের পেশা নিয়ে পরবর্তী সময়ে আর কখনো তিনি দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগেননি।

মুনরোর প্রথম গল্প দ্য ডাইমেনশন অব আ শ্যাডো। প্রকাশিত হয় ১৯৫০ সালে। তখন তিনি ওয়েস্টার্ন অন্টারিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। সেখানেই পরিচয় হয় স্বামী জেমস মুনরোর সঙ্গে। তাঁরা বিয়ে করেন ১৯৫১ সালে।

রপর সংসার করার পাশাপাশি লেখালেখি চালিয়ে গেছেন এলিস মুনরো। জেমসের সঙ্গে তাঁর দুই দশকের সংসার ভেঙে যায় ১৯৭২ সালে। এর আগে তিন কন্যাসন্তানের মা হন তিনি। চার বছর পর আবার বিয়ে করেন জেরাল্ড ফ্রেমলিনকে।

তখন থেকে গড়ে প্রায় চার বছরে তাঁর একটি করে বই বেরিয়েছে। তার বেশির ভাগ গল্পে উঠে এসেছে কানাডার গ্রামাঞ্চলের পরিবেশ। অন্য বড় লেখকদের মতো তিনি বিশ্বভ্রমণে বের হননি। স্বাভাবিকভাবেই নিজের চারপাশের গণ্ডির বাইরের বিষয় নিয়ে তাঁর লেখালেখিও কম।

মুনরো গভর্নর জেনালের অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনবার। ১৯৬৮ সালে প্রকাশিত ড্যান্স অব দ্য হ্যাপি শেডস, ১৯৭৮ সালে হু ডু ইউ থিংক ইউ আর এবং ১৯৮৬ সালে দ্য প্রোগ্রেস অব লাভ বইয়ের জন্য। তিনি কানাডার সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কারও পেয়েছেন। আর সাহিত্যে নোবেলের পর সর্বোচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন ম্যান বুকার পুরস্কার পেয়েছেন ২০০৯ সালে। দ্য বেয়ার কাম ওভার দ্য মাউন্টেন বইয়ের জন্য তিনি ওই পুরস্কার পান। তাঁর এই বই অবলম্বনে পরিচালক সারাহ পলি তৈরি করেন সিনেমা অ্যাওয়ে ফ্রম হার।

মুনরোর প্রকাশিত অন্যান্য ছোটগল্পের সংকলনের মধ্যে আছে লাইভস অব গার্লস অ্যান্ড উইম্যান-১৯৭১, সামথিং আই হ্যাভ বিন মিনিং টু টেল ইউ-১৯৭৪, দ্য মুনস অব জুপিটার-১৯৮২, ফ্রেন্ড অব মাই ইয়োথ-১৯৯০, ওপেন সিক্রেটস-১৯৯৪, দ্য লাভ অব আ গুড উইম্যান-১৯৯৮, হেটশিপ ফ্রেন্সশিপ কোর্টশিপ লাভশিপ ম্যারিজ-২০০১, রানঅ্যাওয়ে-২০০৪, টু মাচ হ্যাপিনেস-২০০৯ এবং ডিয়ার লাইফ-২০১২।


সাহিত্য   নোবেল বিজয়ী   এলিস মুনরো  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

নিজের কোনো বাড়ি-গাড়ি নেই মোদির

প্রকাশ: ১০:০৭ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নিজের কোনো বাড়ি-গাড়ি নেই। তবে তাঁর তিন কোটি রুপির বেশি সম্পত্তি রয়েছে। আজ মঙ্গলবার বারানসির বিজেপি প্রার্থী হিসেবে মনোয়নপত্র জমা দেন মোদি। সেখানে দেওয়া হলফনামা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। 

হলফনামার বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, নরেন্দ্র মোদির গাড়ি, বাড়ি কিছুই নেই। তবে বিজেপির অধিকাংশ প্রার্থীর মতো তিনিও কোটিপতি। মোদির মোট সম্পদের পরিমাণ ৩ কোটি ২ লাখ রুপি।  মোদির হাতে নগদ অর্থ আছে ৫২ হাজার ৯২০ রুপি। গান্ধীনগর ও বারানসির দুটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে তাঁর জমা রয়েছে ৮০ হাজার ৩০৪ রুপি। এর পাশাপাশি ২ কোটি ৮৬ লাখ রুপি ফিক্সড ডিপোজিট হিসেবে জমা রয়েছে স্টেট ব্যাঙ্কে। এছাড়া অস্থাবর সম্পত্তির তালিকায় ৯ লাখ ১২ হাজার রুপি একটি বিনিয়োগ রয়েছে তাঁর। এর পাশাপাশি ৪ টি সোনার আংটি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। যার বাজার মূল্য ২ লাখ ৬৮ হাজার রুপি।

উল্লেখ্য, আগামী ১ জুন বারাণসিতে লোকসভার ভোটগ্রহণ হবে। ধারণা করা হচ্ছে এবারের নির্বাচনের মাধ্যমে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তিনি।

নরেন্দ্র মোদি   লোকসভা নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন