ভারতের
প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের সভাপতি পদে নির্বাচন শুরু হয়েছে আজ। রাজধানী নয়াদিল্লিসহ দেশের সবকটি কংগ্রেস দপ্তরে আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল
চারটা পর্যন্ত।
এদিকে, কংগ্রেসের
অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতি সোনিয়া গান্ধী আজ বেলা ১১টায় দিল্লির ২৪ আকবর রোডে দলের সদর
দপ্তরে এসে ভোট দেন। একই সঙ্গে ভোট দেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। সাবেক
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংসহ মোট ৭৫ জন প্রতিনিধি এই কেন্দ্রে ভোট দেবেন।
৯
হাজারের কিছু বেশি প্রতিনিধি গোপন ব্যালটে দলের সভাপতি হিসেবে তাঁরা কাকে
বেছে নেবেন ঠিক করবেন। লড়াই ৮০ বছর বয়সী মল্লিকার্জুন খাড়গের সঙ্গে ৬৬ বছরের শশী থারুরের। দীর্ঘ ২৪ বছর পর নেহরু-গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ কংগ্রেসের দায়িত্বভারে আসবেন।
রাহুল
গান্ধীসহ যেসব কংগ্রেস প্রতিনিধি এখন ভারত জোড়ো যাত্রায় অংশ নিয়ে কর্ণাটকে রয়েছেন,
তাঁরা আজই ভোট দেবেন। রাহুলসহ অন্তত ৪০ জন পদযাত্রীর ভোটদানের জন্য কর্ণাটকের বেলারি
জেলায় বিশেষ ভোটকেন্দ্র খুলেছে কংগ্রেস। নির্বাচন উপলক্ষে আজ ভারত জোড়ো যাত্রা স্থগিত
রাখা হয়েছে।
আজ
ভোট শেষ হওয়ার পর সব ভোটবাক্স ‘সিল’ করে দেওয়া হবে। কাল মঙ্গলবার দেশের বিভিন্ন রাজ্য
ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে ভোট বাক্সগুলো দিল্লিতে আনা হবে।
২৪
আকবর রোডে কংগ্রেস সদর দপ্তরে ভোট গণনা শুরু হবে বুধবার। তার আগে সব ভোট বাক্স থেকে
ব্যালট বের করে মিশিয়ে দেওয়া হবে, যাতে কে কাকে ভোট দিয়েছেন, তা গোপন থাকে।
কংগ্রেসের
কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি জানিয়েছে, দেশজুড়ে মোট ৩৬টি ভোটকেন্দ্রে ৬৭টি বুথ খোলা হয়েছে।
প্রতিটি বুথে ২০০ জন ভোট দিতে পারবেন।
এই
প্রথম প্রত্যেক ভোটদাতাকে কিউআর কোডসহ পরিচয়পত্র দেওয়া হয়েছে। এই পরিচয়পত্র ছাড়া কেউ
ভোট দিতে পারবেন না। নির্বাচন কমিটির দাবি, এতে ভোটদানে স্বচ্ছতা থাকবে।
এবারের
প্রাক ভোটপর্ব ছিল নাটকীয়তায় ভরা। রাহুল গান্ধী প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার প্রশ্নে অনড়
থাকায় লড়াই অনিবার্য হয়ে ওঠে। রাহুল জানিয়ে দেন, শুধু নিজেই নন, গান্ধী পরিবারের কেউ
সভাপতি পদে দাঁড়াবেন না।
কেরালার
থারুর শুরু থেকেই উৎসাহী ছিলেন। সোনিয়া ও রাহুল চেয়েছিলেন, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী
অশোক গেহলট দায়িত্ব নিন। এতে দুটি বিষয়ের সমাধান হতে পারত। গেহলটকে দলের কান্ডারি করে
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রিত্ব তুলে দেওয়া যেত নবীন নেতা শচীন পাইলটের হাতে। শেষ মুহূর্তে
বেঁকে বসেন গেহলট।
তখন
ভাবা হয়, মধ্যপ্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী দিগ্বিজয় সিংহের নাম। তিনি মনোনয়নপত্রও সংগ্রহ
করেন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে পছন্দের প্রার্থী হয়ে ওঠেন কর্ণাটকের দলিত নেতা খাড়গে।
খাড়গেই
‘গান্ধী পরিবারের’ অঘোষিত প্রার্থী। খাড়গে জিতলে দীর্ঘ ৫২ বছর পর তিনি হবেন কংগ্রেসের
আরেক দলিত সভাপতি। ১৯৭০-৭১ সালে কংগ্রেস সভাপতি হয়েছিলেন বিহারের দলিত নেতা জগজীবন
রাম।
গান্ধী
পরিবারের সমর্থন যে খাড়গের প্রতি, তাতে সন্দেহ নেই। বেশির ভাগ প্রতিনিধির সমর্থনও যে
তিনিই পেতে চলেছেন, স্বয়ং থারুর সে বিষয়ে নিশ্চিত। তিনি বারবার সে কথা জানিয়েছেন।
সে
কথা জানিয়ে গতকাল রোববার লখনউয়ে প্রচারের সময় থারুর ক্রিকেটের পরিভাষায় বলেন, ‘এমন
একটা পিচে আমি ব্যাট হাতে নেমেছি, যা অসমান। বল পড়ে একই উচ্চতায় আসছে না। কিন্তু এই
পিচেই আমাকে ব্যাট করতে হবে।’
দুই
প্রার্থীর জন্য একই রকমের ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ তৈরি করা হয়নি। অর্থাৎ দুজনে একই ধরনের
সুবিধা পাচ্ছেন না—এই অভিযোগ থারুর প্রচারপর্ব শুরুর পর থেকেই বলে আসছেন।
মধ্য
প্রদেশের ভোপালে গিয়ে থারুর বলেছিলেন, ‘একমাত্র এখানেই দেখলাম, প্রদেশ সভাপতি আমাকে
অভ্যর্থনা জানালেন। অন্যত্র দেখছি, প্রদেশ নেতৃত্ব আমাকে এড়িয়ে যাচ্ছেন।’
কংগ্রেসে
সভাপতি পদে শেষবার ভোট হয়েছিল ২০০০ সালে। ৯৭ শতাংশ ভোট পেয়ে উত্তর প্রদেশের রাজীব-ঘনিষ্ঠ
নেতা জিতেন্দ্র প্রসাদকে হারিয়েছিলেন সোনিয়া। জিতেন্দ্র পেয়েছিলেন মাত্র ৬৭টি ভোট।
এর আগে ভোট হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। জিতেছিলেন কংগ্রেসের কোষাধ্যক্ষ সীতারাম কেশরী। হারিয়েছিলেন
মহারাষ্ট্রের শরদ পাওয়ার ও রাজস্থানের রাজেশ পাইলটকে।
বিশ্ব ভারত কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন সোনিয়া গান্ধী
মন্তব্য করুন
অরবিন্দ কেজরিওয়াল লোকসভা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
ভারতের
নির্বাচনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলেছে রাশিয়া। তবে
মস্কোর সেই অভিযোগকে উড়িয়ে দিল ওয়াশিংটন।
মার্কিন
পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার নিয়মিত প্রেস কনফারেন্সে সাংবাদিকদের প্রশ্নের
জবাবে বলেন, আমরা ভারতীয় নির্বাচনে কোনো হস্তক্ষেপ করছি না। এমনকি আমরা পৃথিবীর কোনো
নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না।
এর
আগে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিযোগ করে, ভারতে অনুষ্ঠিত লোকসভা নির্বাচনকে অস্থিতিশীল
করার চেষ্টা করছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন ফেডারেল কমিশনের রিপোর্টে ধর্মীয় স্বাধীনতা
লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে ভারতের সমালোচনা করার পর ওয়াশিংটেনের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করে
মস্কো।
রাশিয়ার
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা মার্কিন অভিযোগকে দেশ ও রাষ্ট্র
হিসেবে ভারতের প্রতি ‘অসম্মানজনক’ বলে অভিহিত করেছেন।
ভারতীয় নির্বাচন মার্কিন রাশিয়া
মন্তব্য করুন
রাশিয়ার
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মিখাইল মিশুস্তিনের নাম প্রস্তাব করেছেন
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শুক্রবার (১০ মে) প্রধানমন্ত্রী
হিসেবে পুতিন তার নাম প্রস্তাব
করেছেন বলে জানিয়েছে দেশটির
সংসদের নিম্নকক্ষের স্পিকার। খবর রয়টার্সের।
মিখাইল মিশুস্তিন এর আগেও পুতিনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ২০২০ সাল থেকে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এবার নতুনভাবে ক্ষমতায় এসে এই মিশুস্তিনকেই সরকার প্রধানের দায়িত্ব দিতে চলেছেন পুতিন।
এর আগে মিশুস্তিন রাশিয়ার কর বিভাগের প্রধান হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেছেন। ৫৮ বছর বয়সী মিশুস্তিন ১৯৯৯ সাল থেকে আমলা হিসেবে দায়িত্বরত আছেন। তিনি ২০১০ সাল থেকে ফেডারেল ট্যাক্স সার্ভিসের প্রধানের দায়িত্ব পালন করেছেন।
তার
আগে গত মঙ্গলবার পঞ্চমবারের
মতো রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন
পুতিন। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় দুপুর দেড়টার
দিকে মস্কোর গ্র্যান্ড ক্রেমলিন প্যালেসের সুসজ্জিত সেইন্ট অ্যান্ড্রিউ হলে শপথ নেন
তিনি। রাশিয়ার সরকারি-বেসরকারি সকল টেলিভিশন চ্যানেল
সরাসরি এই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান
সম্প্রচার করা হয়। গত
মার্চে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ৮৭ শতাংশ ভোট
পেয়ে জয়ী হয়েছিলেন পুতিন।
মঙ্গলবারের শপথ গ্রহণের মধ্যে
দিয়ে টানা পঞ্চমবারের মতো
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন তিনি।
রাশিয়া প্রধানমন্ত্রী মিখাইল মিশুস্তিন
মন্তব্য করুন
গাজার রাফাহয় সেনা অভিযান চালালে ইসরায়েলকে অস্ত্র দেবে না যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন এমন ঘোষণা দেয়ার পর আরও বেঁকে বসেছেন ইসরায়েলি
প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। এবার নেতানিয়াহু ঘোষণা দিয়েছেন, ইসরায়েল একাই
লড়বে।
এই ইসরায়েলি কট্টরপন্থী নেতা বলেছেন, ‘যদি আমাদের দরকার পড়ে...
আমরা একাই লড়বো। আমি বলছি যদি প্রয়োজন হয় আমরা আমাদের হাতের আঙুলের (অস্ত্রের বদলে)
নখ দিয়েই লড়াই
করবো।’
এরইমধ্যে ইসরায়েলকে বোমা সরবরাহ করা বন্ধ রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে
নেতানিয়াহু ১৯৪৮ সালের প্রসঙ্গ টেনে মার্কিন চোখ রাঙানি গায়েই মাখেননি।
তিনি বলেছেন, ‘৭৬ বছর আগের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমরা ছিলাম কয়েকজন,
বিপক্ষে ছিলো অনেকেই।’ ‘আমাদের অস্ত্র ছিলো না। ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা ছিলো।
তবে আমাদের মধ্যে চরম উদ্যম, নায়কত্ব ও একতা ছিলো। আমরা জয়ী হয়েছিলাম।’
তিনি আরও বলেছেন, মার্কিন অস্ত্রের চেয়েও বেশি কিছু করার ক্ষমতা
ইসরায়েলিদের নখের আছে!
যুক্তরাষ্ট্র নেতানিয়াহু ইসরায়ল গাজা
মন্তব্য করুন
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে চলছে ইসরায়েলি আগ্রাসন। সেই আগ্রাসন বন্ধে যুদ্ধবিরতির আলোচনা কোনও ধরনের চুক্তি ছাড়াই শেষ হয়েছে। অন্যদিকে ইসরায়েলি বাহিনী রাফা অঞ্চলে নতুন করে বোমাবর্ষণ শুরু করেছে।
চুক্তি
ছাড়াই যুদ্ধবিরতি আলোচনা শেষ হওয়ায় ইসরায়েল
রাফাতে হামলা চালিয়ে যাওয়ার কথাও জানিয়েছে। শুক্রবার
(১০ মে) এক প্রতিবেদনে
এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা
রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী বৃহস্পতিবার রাফা অঞ্চলে বোমাবর্ষণ করেছে বলে ফিলিস্তিনি বাসিন্দারা জানিয়েছেন। অন্যদিকে রাফাতে হামলা করলে ইসরায়েলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করার যে হুমকি প্রেসিডেন্ট বাইডেন দিয়েছেন তা প্রত্যাখ্যান করেছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।
নেতানিয়াহু এক ভিডিও বিবৃতিতে বলেছেন, ‘যদি আমাদের প্রয়োজন হয়, আমরা আমাদের নখ দিয়ে লড়াই করব। কিন্তু আমাদের নখের চেয়ে অনেক বেশি আছে।’ অন্যদিকে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস এবং ইসলামিক জিহাদ বলেছে, তাদের যোদ্ধারা শহরের পূর্ব উপকণ্ঠে ইসরায়েলি ট্যাংকগুলোতে ট্যাংক-বিধ্বংসী রকেট এবং মর্টার নিক্ষেপ করেছে।
গাজার
সবচেয়ে বড় শহুরে এলাকা
রাফা। রাফা শহরের সাবরা
এলাকায় দুটি বাড়িতে ইসরায়েলি
বিমান হামলায় নারী ও শিশুসহ
অন্তত ১২ জন নিহত
হয়েছেন।
ইসরায়েল বলেছে, হামাস যোদ্ধারা রাফাতে লুকিয়ে আছে। মূলত ইসরায়েলের আগ্রাসনের কারণে লাখ লাখ গাজাবাসী বর্তমানে রাফাতে আশ্রয় নিয়েছেন। গত সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা আগ্রাসনে গাজা ভূখণ্ডের বেশিরভাগ অংশই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইসরায়েল রাফাতে পূর্ণাঙ্গ অভিযান চালাবে না বলে তারা আশা করে। এই ধরনের কোনও অভিযান হামাসকে পরাজিত করার বিষয়ে ইসরায়েলের লক্ষ্য পূরণের জন্য ভালো হবে বলেও তারা বিশ্বাস করে না।
মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, ‘(প্রেসিডেন্ট বাইডেনের) দৃষ্টিতে রাফাতে কোনও ধরনের আঘাত করা ইসরায়েলের সেই উদ্দেশ্যকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে না।
কিরবি
বলেন, ইসরায়েলের মাধ্যমে হামাসকে উল্লেখযোগ্যভাবে চাপ দেওয়া হয়েছে
এবং বেসামরিক নাগরিকদের জন্য উল্লেখযোগ্য ঝুঁকি
থাকায় সেখানে অভিযান চালানোর চেয়ে গোষ্ঠীর নেতৃত্বের অবশিষ্টাংশ খুঁজে বের করার জন্য
আরও ভালো বিকল্প পন্থা
রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি এই আক্রমণের ফলে গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে প্রায় ৩৫ হাজার লোক নিহত এবং আরও প্রায় ৮০ হাজার মানুষ আহত হয়েছেন।
এছাড়া আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে ইসরায়েল গণহত্যার দায়ে অভিযুক্ত হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে এই আদালতের অন্তর্বর্তীকালীন এক রায়ে বলা হয়েছে, ইসরায়েল গাজায় গণহত্যা করছে। সেসময় ওই রায়ে ইসরায়েলকে এই ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে এবং গাজার বেসামরিক নাগরিকদের মানবিক সহায়তা প্রদানের নিশ্চয়তা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
মন্তব্য করুন