সম্প্রতি রাশিয়া ফেডারেশনের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ এর ‘পিতৃভূমি রক্ষার এক বছর’ -শীর্ষক একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার ‘জাতীয় প্রতিরক্ষা’ ম্যাগাজিনে এই নিবন্ধটি প্রকাশিত হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাংলাদেশে অবস্থিত রাশিয়ান অ্যম্বাসি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রাশিয়ান অ্যাম্বাসি জানায়, দিমিত্রি মেদভেদেভ তাঁর ‘পিতৃভূমি রক্ষার এক বছর’ - শীর্ষক নিবন্ধে উদ্ধৃতি করেছেন, ‘ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটে। আবারও আমরা একবার প্রায় সাম্রাজ্য সমান একাধিক শত্রুর মুখোমুখি হয়েছি; নব্য-ফ্যাসিস্ট ইউক্রেনীয়, ইউরোপীয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য অ্যাংলো-স্যাক্সন এবং তাদের দালালদের দ্বারা (প্রায় ৫০টি দেশ) গঠিত শত্রুদের মুখোমুখি হয়েছি আমরা। তাদের উদ্দেশ্য পৃথিবীর বুক থেকে আমাদের দেশের নাম মুছে ফেলা। তবে তা সম্ভব হবে না। এটি নিশ্চিত যে আমরা তাদের চেয়ে শক্তিশালী। কুখ্যাত ‘পশ্চিমা বিশ্ব’-বিশ্বের জনসংখ্যার মাত্র ১৫ শতাংশ নিয়ে গঠিত বিশ্ব সম্প্রদায়ের একটি ছোট অংশ। তারা গত বছর আমাদেরকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। রাশিয়ার জনসাধারণ শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে একত্রিত হয়েছে। তারা জানে তাদের উদ্দেশ্য কী? অবশেষে আমরা ‘গণতান্ত্রিক’ পশ্চিমাদের বিভ্রম থেকে মুক্ত হয়েছি। এদের ভণ্ডামি ও রুশফোবিয়া কল্পনাতীত। যাহোক, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ জয়ের ক্ষমতার উপর দৃঢ় আস্থা অর্জন করেছি।’
মেদভেদেভ লিখেছেন, ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের বার্ষিকী পশ্চিমে ঐতিহাসিক প্রোপাগাণ্ডার ঢেউ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রতিরক্ষাহীনতার গল্পগুলো আমরা দেখতে পাই। আমরা দেখতে পাই ন্যাটোর ট্যাঙ্ক, যুদ্ধবিমান এবং অন্যান্য অস্ত্র ও সরঞ্জামের কী ভীষণ প্রয়োজন এখন দেশটির! - এটি যে কোনো যুক্তিবাদী মানুষের কাছে একটি মিথ্যা বিষয়। রাশিয়ার বিশেষ অভিযানের অনেক আগেই কিয়েভ সরকারের কাছে যথেষ্ট পরিমাণে পশ্চিমা সামরিক সরবরাহ পৌঁছেছিল।’
তিনি লিখেছেনন, ‘অবশ্যই সে একটা কুকুরের বাচ্চা, তবে তিনি আমাদের কুকুরের বাচ্চা’- বাইডেনের এই উক্তিতেই প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির প্রতি তাঁর মনোভাব পরিষ্কার হয়ে ফুটে ওঠে। আমাদের প্রতিপক্ষের প্রতি আমেরিকান সামরিক সহায়তার মোট পরিমাণ শীঘ্রই ৫০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে- এবং এই ‘লক্ষ্যযুক্ত প্যাকেজ’ইউরোপীয় ‘স্থানান্তর’-এর মধ্যে বিবেচিত হয় না। বিশেষ অপারেশনের সময় এর সিংহভাগ বিতরণ করা হয়েছিল, তবে এই প্রক্রিয়াটি ২০২১ এর আগস্ট এর প্রথম দিকেই শুরু হয়েছিল।
দিমিত্রি মেদভেদেভ পিতৃভূমি রক্ষার এক বছর নিবন্ধ প্রকাশ
মন্তব্য করুন
ইরান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলি বাঘেরি কানি
মন্তব্য করুন
ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ানকে নিয়ে বিধ্বস্ত হওয়া হেলিকপ্টারটি যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি।
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম বলছে, হেলিকপ্টারটি ছিল বেল ২১২ মডেলের।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, হেলিকপ্টারটির বয়স কত ছিল তা স্পষ্ট নয়। তবে ১৯৬০-এর দশকে এই মডেলটি কানাডিয়ান সামরিক বাহিনীর জন্য তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৭৯ সালের ইরানি বিপ্লবের পর তেহরানের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার দশক শুরু হয়েছিল। ওই সময়ের পর ইরানের কাছে কোনও সামরিক অস্ত্র বিক্রি করেনি যুক্তরাষ্ট্র।
হেলিকপ্টারটি তৈরি করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের হেলিকপ্টার প্রস্তুতকারক কোম্পানি বেল। মার্কিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, থাইল্যান্ডের জাতীয় পুলিশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকারি- বেসরকারি অনেক সংস্থা ব্যাপকভাবে এই হেলিকপ্টার ব্যবহার করে।
ফ্লাইট গ্লোবালের ২০২৪ সালের ওয়ার্ল্ড এয়ার ফোর্সেস ডিরেক্টরি অনুযায়ী, ইরানের নৌ ও বিমানবাহিনীর বহরে বেল ২১২ মডেলের মোট ১০টি হেলিকপ্টার রয়েছে। তবে ইরানের সরকার এসব হেলিকপ্টারের মধ্যে কতটি পরিচালনা করে আসছে তা পরিষ্কার নয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি এই হেলিকপ্টার যেকোনও ধরনের উদ্দেশে ব্যবহার করা যায়। মানুষ ও মালামাল পরিবহনের পাশাপাশি যুদ্ধের সময় অস্ত্র সরঞ্জাম বহন এবং ব্যবহারও করা যায়।
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা আইআরএনএ বলেছে, প্রেসিডেন্টকে বহনকারী এই হেলিকপ্টার ছয়জন যাত্রী ও দুজন ক্রুকে পরিবহন করতে পারে।
বিমান দুর্ঘটনার তথ্য সংগ্রহকারী অলাভজনক সংস্থা ফ্লাইট সেইফটি ফাউন্ডেশন বলছে, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে বেল ২১২ মডেলের একটি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। ওই সময় সংযুক্ত আরব আমিরাতের উপকূলীয় এলাকায় বেসরকারিভাবে পরিচালিত বেল ২১২ মডেলের একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়।
ইরান প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ান হেলিকপ্টার যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ান। পরে দুর্ঘটনাস্থল থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
আর এর মাধ্যমে অনুসন্ধান অভিযানও সমাপ্ত করা হয়েছে। সোমবার (২০ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।
সোমবার ইরানের রেড ক্রিসেন্ট বলেছে, হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ান এবং অন্যদের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আর এর মাধ্যমে অনুসন্ধান অভিযানও শেষ হয়েছে।
রেড ক্রিসেন্ট প্রধান পীর হোসেইন কুলিভান্দ রাষ্ট্রীয় টিভিকে বলেন, 'আমরা শহীদদের মরদেহ ইরানের উত্তর-পশ্চিমে তাবরিজে স্থানান্তর করার প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছি। তল্লাশি অভিযান শেষ হয়েছে।'
প্রসঙ্গত, রোববার উত্তর-পশ্চিম ইরানে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আব্দুল্লাহিয়ান এবং আরও কয়েকজন নিহত হয়েছেন বলে দেশটির রাষ্ট্রীয় টিভি জানায়।
এর আগে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার কবলে পড়ার বেশ লম্বা সময় পর অবশেষে উদ্ধারকারীরা রাইসির হেলিকপ্টার খুঁজে পান। তবে ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরআইএনএন এবং আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা মেহর নিউজ জানিয়েছিল, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির দুর্ঘটনাস্থলে 'কোনও জীবিত ব্যক্তি' পাওয়া যায়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইরানের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, 'প্রেসিডেন্ট রাইসি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং হেলিকপ্টারে থাকা সকল যাত্রী দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন'।
পরে ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহসেন মনসুরি এবং রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া এক বিবৃতিতে রাইসির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
ইরান প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ান
মন্তব্য করুন
দুর্ঘটনার প্রায় ১৬ ঘণ্টা পর সন্ধান মিলল ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের। তবে প্রেসিডেন্ট রাইসি, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আব্দুল্লাহিয়ান ও পূর্ব আজারবাইজানের গভর্নর মালেক রহমতি কেউই আর বেঁচে নেই।
সোমবার (২০ মে) এই তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন। রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষের ছবি-ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে বিভিন্ন গণমাধ্যমে।
ইরানের রাষ্ট্রিয় টেলিভিশন চ্যানেল প্রেস টিভি একাধিক ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করেছে।
এর আগে ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরআইএনএন এবং আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা মেহর নিউজ জানিয়েছে, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটির দুর্ঘটনাস্থলে 'কোনও জীবিত ব্যক্তি' পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত রোববার (১৯ মে) একটি বাঁধ উদ্বোধন করে ইরানি প্রদেশ পূর্ব আজারবাইজানের তারবিজে যাচ্ছিলেন প্রেসিডেন্ট রাইসি। এই সময় তার সঙ্গে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা ছিলেন। তারবিজে ফেরার পথেই হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়।
মন্তব্য করুন
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আবদোল্লাহিয়ানের নিহতের ঘটনায় পাঁচ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে ইরান। সোমবার (২০ মে) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এদিকে এমন পরিস্থিতিতে ইরানের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেশটির বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মোখবেরের নাম অনুমোদন করেছেন দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আল খামেনি। তিনি দুই মাস এ দায়িত্ব পালন করবেন।
ইরানের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ গার্ডিয়ান কাউন্সিল সোমবার (২০ এপ্রিল) জানিয়েছে, মোখবার দেশের নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করার ৫০ দিনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা হবে।
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আলি খামেনি জানিয়েছেন, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ মোখবারকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে পাঁচ দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেন তিনি।
আলি খামেনির বরাত দিয়ে ইরানের সরকারি সংবাদমাধ্যম ইরনা জানায়, মোখবার দেশের নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করবেন এবং ৫০ দিনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করবেন।
উল্লেখ, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষের সন্ধান মিলেছে দুর্ঘটনার প্রায় ১৬ ঘণ্টা পর। তবে প্রেসিডেন্ট রাইসি, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আবদোল্লাহিয়ান ও পূর্ব আজারবাইজানের গভর্নর মালেক রহমাতিসহ ৯ জন নিহত হয়।
ইব্রাহিম রাইসি ইরান হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা রাষ্ট্রীয় শোক
মন্তব্য করুন
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ান। পরে দুর্ঘটনাস্থল থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আর এর মাধ্যমে অনুসন্ধান অভিযানও সমাপ্ত করা হয়েছে। সোমবার (২০ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি। সোমবার ইরানের রেড ক্রিসেন্ট বলেছে, হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ান এবং অন্যদের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আর এর মাধ্যমে অনুসন্ধান অভিযানও শেষ হয়েছে।
দুর্ঘটনার প্রায় ১৬ ঘণ্টা পর সন্ধান মিলল ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের। তবে প্রেসিডেন্ট রাইসি, দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আব্দুল্লাহিয়ান ও পূর্ব আজারবাইজানের গভর্নর মালেক রহমতি কেউই আর বেঁচে নেই। সোমবার (২০ মে) এই তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন। রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষের ছবি-ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে বিভিন্ন গণমাধ্যমে।