এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে পৃথিবীতে অনেক যুদ্ধ, কূটনৈতিক বিবাদ আর নানা দেশের জোট বাঁধার ঘটনা ঘটেছে একটি কারণে – তেল। কিন্তু এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুটো অর্থনৈতিক শক্তির মধ্যে লড়াই জমে উঠেছে আরেকটি বহুমূল্য সম্পদের জন্য। সেটি হচ্ছে সেমিকণ্ডাকটর বা মাইক্রোচিপ, যা আমাদের প্রতিদিনের জীবনে ব্যবহার্য নানা জিনিসে শক্তি যোগায়।
এই সেই মাইক্রোচিপ
তৈরির অন্যতম প্রধান দুই উপাদান রফতানিতে
নানা বিধি-নিষেধ জারি
করতে শুরু করেছে চীন।
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে চলমান চিপ
যুদ্ধ আরো তাতিয়ে তুলতেই
চীন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে
বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
নতুন
নিয়ম অনুযায়ী সেমিকন্ডাক্টর তৈরির অন্যতম দুই উপাদান গ্যালিয়াম
ও জার্মেনিয়াম রফতানিতে লাগবে বিশেষ লাইসেন্স (নিবন্ধন)।
সামরিক
ক্ষেত্রে ব্যবহৃত চিপ উৎপাদনে এই
দুই উপাদান ব্যবহার করা হয়।
মাইক্রোপ্রসেসর
প্রযুক্তিতে চীনের প্রবেশাধিকার সীমিত করার মার্কিন চেষ্টার
পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে বেইজিং এই পথে হাঁটছে।
বিশ্ববাজারে
গ্যালিয়াম ও জার্মেনিয়ামের বড়
সরবরাহকারী চীন। বিশ্বের মোট
গ্যালিয়ামের ৮০ শতাংশ উৎপাদন
করে চীন। আর ৬০
শতাংশ জার্মেনিয়ামের উৎপাদকও চীন।
সম্প্রতি
যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও নেদারল্যান্ডস চীনে
চিপ প্রযুক্তিগত পণ্য রফতানিতে বিধি-নিষেধ আরোপ করেছে।
বিশেষজ্ঞরা
বলছেন, এখানে চীনের নীতি বেশ সোজাসাপ্টা।
‘তুমি আমোকে চিপ দেবে না
তো আমি তোমাকে চিপ
তৈরির কাচামাল দেবো না।’
তারা
মনে করছেন, চীনের এই সিদ্ধান্তে ভালোই
বিপাকে পড়বে পশ্চিমা দেশগুলো।
মাইক্রোচিপ যুদ্ধ চীন যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি
মন্তব্য করুন
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত ইরানের প্রেসিডেন্ট
মন্তব্য করুন
সৌদি আরব বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল-সৌদ
মন্তব্য করুন