চাঁদের বুকে তো কিছুদিন আগেই
সফলভাবে অবতরণ করেছে ভারতের চন্দ্রযান-৩। এবার আরও এক ধাপ এগিয়ে সূর্যের কাছে চলে
যাচ্ছে ভারত। আজ শনিবার সূর্যের উদ্দেশে মহাকাশযান পাঠাবে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা
সংস্থা ইসরো। চাদেঁর দক্ষিণ মেরুতে প্রথমবারের মতো চন্দ্রযান পাঠানোর কয়েক দিন পরই
সূর্যের দিকে নজর দিয়েছে ভারত। খবর বিবিসি।
আদিত্য-এল ১ নামের মহাকাশযানটি আজ
ভারতীয় সময় বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে শ্রীহরিকোটার লঞ্চ প্যাড থেকে উৎক্ষেপণ করা হবে। এরপর এটিকে পৃথিবী ও সূর্যের মধ্যবর্তী এল-১ পয়েন্টে একটি কক্ষপথে স্থাপন করা হবে। এই পয়েন্টের দূরত্ব পৃথিবী থেকে ১৫ লাখ কিলোমিটার, যা পৃথিবী ও সূর্যের দূরত্বের এক ভাগ। আর এই দূরত্ব
অতিক্রম করতে মহাকাশযানটির চার মাস সময় লাগবে।
ইসরো জানিয়েছে, একবার মহাকাশযানটি উড্ডয়ন করলে এল-১ পয়েন্টের দিকে উৎক্ষেপণের আগে বেশ কয়েকবার পৃথিবীর চারপাশে প্রদিক্ষণ করবে।
সংস্থাটি বলছে, এই কক্ষপথের সুবিধা হলো, সেখান
থেকে কোনো প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই সব সময় সূর্যের বিভিন্ন কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করা
যাবে। এ ছাড়া মহাকাশের পরিবেশের ওপর সূর্যের প্রভাব সম্পর্কেও জানতে পারবে মানুষ।
তবে এবারের সূর্য অভিযানে কত টাকা
খরচ হচ্ছে সে সম্পর্কে কিছু জানায়নি ভারতীয় মহাকাশ সংস্থা। তবে দেশটির গণমাধ্যমের
খবরে বলা হচ্ছে, এবারের মিশনে ৪ কোটি ৬০
লাখ মার্কিন ডলার খরচ হবে।
উল্লেখ্য, গত ২৩ আগস্ট সন্ধ্যা ৬টা ৪ মিনিটে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে মাটিতে সফলভাবে অবতরণ করে ভারতের চন্দ্রযান-৩। এর আগে এ অঞ্চলের বিষয়ে অজানা ছিল মানুষের। তবে এটি সেখানে সফলভাবে অবতরণ করায় গবেষণায় নতুন দ্বার খুলবে বলে আশা ভারতীয় বিজ্ঞানীদের।
এর আগে রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মহাকাশযান চাঁদের মাটি স্পর্শ
করেছে। গত মাসে এ তালিকায় চতুর্থ দেশ হিসেবে নিজেদের নাম যোগ করেছে ভারত। আর এবার
আদিত্য-এল ১ অভিযান সফল হলে সূর্যে মহাকাশযান পাঠানো জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে নিজেদের নাম যুক্ত করতে পারবে
ভারত।
ভারত সূর্য মহাকাশযান আদিত্য-এল ১ ইসরো
মন্তব্য করুন
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলেছেন এক নারী। নিজেকে রাজভবনের অস্থায়ী কর্মচারী বলে দাবি করেন।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ওই নারী হেয়ার স্ট্রিট থানায় অভিযোগ জানান। যদিও এ নিয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে সরকারি ভাবে কিছু জানানো হয়নি।
তবে নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন রাজ্যপাল। তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানিয়েছেন, এগুলো আমার বিরুদ্ধে চক্রান্ত।
এদিকে এই মুহূর্তে কলকতায় অবস্থান করছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বৃহস্পতিবার রাত তিনি রাজভবনেই কাটিয়েছেন। মোদী কলকাতায় আসার আগেই রাজ্যপালের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করেন ওই নারী।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগকারী হেয়ার স্ট্রিট থানায় এসেছে। লালবাজারের উচ্চপদস্থ কর্তারাও রয়েছেন থানায়। রয়েছেন ডিসি (সেন্ট্রাল) ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
এ প্রসঙ্গে ত্রিপুরার সাবেক রাজ্যপাল তথাগত রায় বলেন, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৬১ অনুসারে, রাষ্ট্রপতি ও রাজ্যপালদের বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি পদক্ষেপ নেওয়া যায় না। সাংবিধানিক রক্ষাকবচ রয়েছে রাজ্যপালের। তবে জমিজমা সংক্রান্ত কোনো দেওয়ানি মামলা করা যেতেই পারে।
তথাগত আরও বলেন, এই ধরনের অভিযোগ অতীতে উঠেছে বলে আমার মনে পড়ছে না। ফলে আদালতে বিষয়টি গেলে কী হবে, তা আমার জানা নেই। সুপ্রিম কোর্ট একে কী ভাবে ব্যাখ্যা করবে, তা তো বোঝা সম্ভব নয়।
ওই নারীর অভিযোগ নিয়ে শোরগোল শুরু হতেই বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছে রাজ্যের শাসকদল। তৃণমূলের রাজ্যসভার সদস্য সাগরিকা ঘোষ এরই মধ্যে এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে বিষয়টি নিয়ে পোস্ট করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, বাংলার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি ভয়াবহ! প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কলকাতায় যাচ্ছেন। রাজভবনে তার রাত্রিবাস করার কথা।
তবে গোটা ঘটনার নেপথ্যে চক্রান্ত থাকতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তথাগত। তিনি বলেন, আমি আনন্দ বোসকে অনেক দিন ধরে চিনি। দক্ষ আইএএস অফিসার ছিলেন। তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগের পিছনে কোনো চক্রান্ত আছে বলেই মনে হয়। বিভিন্ন দুর্নীতি ও সন্দেশখালিকাণ্ড থেকে দৃষ্টি ঘোরাতেও এ রকম অভিযোগ তোলা হয়ে থাকতে পারে।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যপাল যৌন হয়রানি
মন্তব্য করুন
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশ উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ শীর্ষক
রেজ্যুলেশনটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। ১১২টি দেশ এই রেজ্যুলেশনটিতে কো-স্পন্সর
করেছে।
বৃহস্পতিবার (২ মে) নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের
স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত বাংলাদেশের পক্ষে রেজ্যুলেশনটি
উত্থাপন করেন।
স্থায়ী মিশন বলছে, এ বছর আলোচ্য রেজ্যুলেশনটি একটি বিশেষ তাৎপর্য
বহন করে। কেননা এ বছরে শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা এবং এ বিষয়ক কর্মসূচি ২৫তম বর্ষে পদার্পণ
করেছে । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম মেয়াদে সরকার পরিচালনার সময় ১৯৯৯ সালে প্রথমবারের
মতো জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা এবং এ বিষয়ক কর্মসূচি গৃহীত হয়।
এরপর থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশনটি জাতিসংঘ
সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করে আসছে, যা শান্তি ও অহিংসার সংস্কৃতিকে উন্নীত করার জন্য
৮টি বিশেষ ক্ষেত্রকে চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী কার্যক্রম গ্রহণের জন্য সকলকে আহ্বান জানিয়েছে।
এছাড়া সাধারণ পরিষদের সভাপতির নেতৃত্বে ২০১২ সাল থেকে ‘শান্তির
সংস্কৃতি’ বিষয়ে বাংলাদেশ জাতিসংঘে একটি উচ্চ পর্যায়ের ফোরামের আয়োজন করে আসছে।
প্রস্তাবটি উপস্থাপনের সময় রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত বিভিন্ন
বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের প্রেক্ষাপটে শান্তির সংস্কৃতির অব্যাহত প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, আজ বিশ্ব ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্ব এবং মানবিক মর্যাদা অবজ্ঞার মুখোমুখি। এই
ক্রমবর্ধমান সংঘাত ও সহিংসতা উত্তরণে মানবমনে সম্প্রীতি ও সহমর্মিতার ভাবকে পুনরুজ্জীবিত
করতে হবে, সমতা ও সব মানুষের সমমর্যাদার চেতনাকে সমুন্নত করতে হবে এবং সর্বোপরি যুদ্ধের
চেয়ে শান্তিকে অনেক বেশি লাভজনক করে তুলতে হবে।
এবারের রেজ্যুলেশনটিতে শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা এবং এ বিষয়ক কর্মসূচির
২৫তম বার্ষিকী যথাযথভাবে পালন ও উদযাপনের জন্য সাধারণ পরিষদের সভাপতিকে দিনব্যাপী একটি
উচ্চ পর্যায়ের ফোরাম আহ্বান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এছাড়া এ রেজ্যুলেশনে সাধারণ পরিষদের সদস্য রাষ্ট্র, জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক
ও আঞ্চলিক সংস্থা, নাগরিক সমাজ, বেসরকারি খাত, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং মিডিয়াসহ
অন্যান্য অংশীজনদের শিক্ষা ও জনসচেতনতা সম্প্রসারণসহ অন্যান্য আয়োজনের মাধ্যমে যথাযথভাবে
এই বার্ষিকীটি পালনের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
যুদ্ধ ও ধ্বংসযজ্ঞে বাংলাদেশের নিজস্ব অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে
রাষ্ট্রদূত মুহিত বলেন, জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতির ধারণা প্রবর্তনের বাংলাদেশের উদ্যোগটি
আমাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকে অনুপ্রাণিত।
তিনি আরও বলেন, বৈষম্য, বর্ণগত অসহিষ্ণুতা এবং পরাধীনতা আমাদের
একটি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করে। এ কারণেই আমরা শান্তির প্রসারকে আমাদের
পররাষ্ট্রনীতির একটি মৌলিক নীতিতে পরিণত করেছি।
রেজ্যুলেশনটির বিবেচনার পূর্বে শান্তির সংস্কৃতির উপর সাধারণ পরিষদে
একটি সাধারণ বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। এতে বহুসংখ্যক সদস্য রাষ্ট্র বক্তব্য প্রদান করে ।
এ সময় তারা শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা এবং এ বিষয়ক কর্মসূচি বাস্তবায়নে তাদের প্রতিশ্রুতির
কথা পুনর্ব্যক্ত করে। প্রতিনিধি দলগুলো জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতির ধারণাকে সুপ্রতিষ্ঠিত
করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান।
১১২টি দেশ এ বছর বাংলাদেশের এই রেজুল্যুশনটিকে কো-স্পন্সর করেছে,
যা ‘শান্তির সংস্কৃতি’ শীর্ষক রেজ্যুলেশনটির প্রতি জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অব্যাহত
সমর্থনের সাক্ষ্য বহন করে।
জাতিসংঘ ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজ্যুলেশন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সৌদি আরবের দাহরানের কিং ফাহাদ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবল বৃষ্টিতে একটি মসজিদের ছাদ ভেঙে পড়েছে। সৌদির বিভিন্ন অঞ্চলে গত দুইদিন ধরে প্রচণ্ড বৃষ্টিপাত হচ্ছে।
বুধবার (১ মে) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। তবে মসজিদের ছাদ ভেঙে কেউ আহত হননি। কারণ ওই সময় সেখানে কেউ ছিলেন না।
নেটিজেনরা জানিয়েছেন, মসজিদটির বাইরের অংশের ছাদটি ধসে পড়েছে। মসজিদ সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে মূল ভবনের বাইরে স্টিলের এই ছাদটি স্থাপন করা হয়েছিল।
স্টিলের ছাদটির ওপর এতই পানি জমা হয়েছিল যে এটি আর ভার বহন করতে পারেনি। এরপর একটি পর্যায়ে এটি ভেতরের দিকে ধসে পড়ে। তখন মসজিদের ভেতর বৃষ্টির পানি প্রবেশ করে এবং মসজিদে যেসব কার্পেট ছিল সেগুলো পানিতে ভিজে যায়।
কেউ একজন মসজিদের মূল ভবনের ভেতর থেকে ছাদ ভেঙে পড়ার মুহূর্তটি নিজের মোবাইল ফোনে ধারণ করেন।
বৃষ্টিপাতের কারণে দেশটিতে সাধারণ মানুষকে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সরাসরি ক্যাম্পাসে আসার বদলে অনলাইনে পাঠদান কর্মসূচি চলছে।
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া লস অ্যাঞ্জেলেসে (ইউসিএলএ) ফিলিস্তিনপন্থী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের কারণে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেছে মার্কিন পুলিশ। ইতিমধ্যে তারা সেখানে ব্যাপক ধরপাকড় শুরু করেছেন এবং অনেকককে গ্রেপ্তার করেছেন। এমনকি বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ করে তাঁবু সরাতে রাবার বুলেট পর্যন্ত ব্যবহার করেছে মার্কিন পুলিশ।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার(২ মে) ভোরে ইউসিএলএ ক্যাম্পাসের বাইরে রাখা ব্যারিকেড সরিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে পুলিশ। ভেতরে প্রবেশ করে সেখানে আগে থেকে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের তাঁবু ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেয় পুলিশ। নির্দেশনা না মানলে গ্রেপ্তার, এমনকি আহত হতে পারেন বলেও জানায় তারা। তবে পুলিশের সতর্কবার্তা আমলে না নিয়ে ক্যাম্পাসের ভেতরে অবস্থান করেন শিক্ষার্থীরা। তাই অনেক শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ছোড়া হয়েছে রাবার বুলেট। সিএনএন এর প্রতিবেদন
বিবিসি জানিয়েছে, মূল আন্দোলনস্থল ডিকসন কোর্টে প্রবেশ করেছে পুলিশ। পুলিশ দেখে অনেক শিক্ষার্থী বিক্ষোভস্থল ত্যাগ করলেও এখানো সেখানে অনেকে অবস্থান করছেন। তবে তাদের ঘিরে রেখেছে পুলিশ সদস্যরা।
পুলিশ এখন তাঁবু সরিয়ে দিচ্ছে। ডিকসন কোর্টে এখন অনেকটা পুলিশে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে বিক্ষোভকারীরা ক্যাম্পাসের অন্য কোথাও তাঁবু স্থাপন করেছে কিনা তা স্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছে বিবিসি।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে এই ক্যাম্পাসে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিপন্থী শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। তবে এই সময় পুলিশ দেরিতে সাড়া দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এ জন্য পুলিশের সমালোচনাও করেছে অঙ্গরাজ্যের গভর্নরের কার্যালয়।
যুক্তরাষ্ট্র ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া পুলিশ ইউসিএলএ লস অ্যাঞ্জেলেস
মন্তব্য করুন
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশ উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ শীর্ষক রেজ্যুলেশনটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। ১১২টি দেশ এই রেজ্যুলেশনটিতে কো-স্পন্সর করেছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত বাংলাদেশের পক্ষে রেজ্যুলেশনটি উত্থাপন করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া লস অ্যাঞ্জেলেসে (ইউসিএলএ) ফিলিস্তিনপন্থী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের কারণে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেছে মার্কিন পুলিশ। ইতিমধ্যে তারা সেখানে ব্যাপক ধরপাকড় শুরু করেছেন এবং অনেকককে গ্রেপ্তার করেছেন। এমনকি বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ করে তাঁবু সরাতে রাবার বুলেট পর্যন্ত ব্যবহার করেছে মার্কিন পুলিশ।