ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর কঠিন : বাইডেন

প্রকাশ: ১১:০০ এএম, ০৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র রমজান মাস শুরুর আগে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর কঠিন হবে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। শুক্রবার (৮ মার্চ) ফিলাডেলফিয়ায় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এ কথা বলেন তিনি। খবর আলজাজিরার।

আগামীকাল রোববার (১০ মার্চ) চাঁদ দেখা সাপেক্ষে চলতি বছরের রমজান শুরু হতে পারে। পবিত্র এই মাসে বিশ্বের কোটি কোটি ধর্মপ্রাণ মুসলমান রোজা রাখেন।

রমজান শুরুর আগে গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হতে পারে কি না, এমন প্রশ্নে বাইডেন বলেন, ‘এটি কঠিন মনে হচ্ছে।’

গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে প্রবেশ করে নজিরবিহীন হামলা চালিয়ে ১২০০ ইসরায়েলিকে হত্যার পাশাপাশি প্রায় ২৫০ ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিককে গাজায় বন্দি করে নিয়ে আসে হামাস। একই দিন হামাসকে নির্মূল এবং বন্দিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী এই সংগঠনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ইসরায়েল। গত নভেম্বরে সাত দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিনিময়ে ১১০ ইসরায়েলি বন্দিকে হামাস মুক্তি দিলেও এখনো তাদের হাতে ১৩০ জনের মতো বন্দি আছেন।

বর্তমানে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে নতুন আরেকটি চুক্তি সম্পাদনে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস আলোচনা চলছে। এতে মধ্যস্থতা করছে কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্র। এবারের আলোচনার মূল লক্ষ্য গাজায় যুদ্ধবিরত এবং হামাসের হাতে বন্দি ইসরায়েলিদের মুক্তি নিশ্চিত করা। এ ছাড়া এই চুক্তির আওতায় ইসরায়েলের কারাগারে আটক ফিলিস্তিনি বন্দিদেরও মুক্তি দেওয়া হবে।


জো বাইডেন   গাজা   যুদ্ধবিরতি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

লেবার পার্টির কাউন্সিলর হলেন 'কাল মার্কস'

প্রকাশ: ০৫:৪৯ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

স্টকপোর্টের আসনে লেবার পার্টির কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন 'কাল মার্কস'। এই রাজনীতিবীদের পুরো নাম কার্ল পিটার মার্ক্স ওয়ার্ডলো। 

বৃহস্পতিবার (০২ মে) যুক্তরাজ্যের স্থানীয় নির্বাচনে ব্রিনিংটন ও স্টকপোর্ট অঞ্চলের প্রতিনিধি নির্বাচিত হন তিনি। শুক্রবার (০৩ মে দ্য টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ব্রিটিশ এ রাজনীতিবীদের সঙ্গে জার্মান দার্শনিক কাল মার্কসের নামের মিল রয়েছে। তিনি একাধারে জার্মান দার্শনিক, অর্থনীতিবিদ, ইতিহাসবেত্তা, সমাজ বিজ্ঞানী, রাজনৈতিক তাত্ত্বিক, সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবী। সমগ্র মানব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের একজন হলেন কাল মার্কস। তার নামের সঙ্গে মিল থাকা এ রাজনীতিবীদ নির্বাচনে ভূমিধস জয় পেয়েছেন। মোট ভোটের ৬১ শতাংশই অর্জন করেছেন তিনি।

যুক্তরাজ্যের স্থানীয় নির্বাচনে সাফল্য পেয়েছেন লেবার পার্টির কয়েক ডজন প্রার্থী। এ তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন মার্কস। যদিও স্টকপোর্টের কাউন্সিলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ কারও হাতে নেই। কেননা এ জায়গাটিতে লিবারেল ডেমোক্রেটরা সমচেয়ে বেশি আসন পেয়েছেন।

কাল মার্কস আগে গ্রিন পার্টির সদস্য ছিলেন। তবে লেবার পার্টির হয়ে তার সাফল্য ধরা দিয়েছে। ২০১৯ সালে লেবার পার্টির হয়ে কাউন্সিলর নির্বাচনে অংশ নিয়ে মাত্র ১৩ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন। ওই সময়ে তিনি লেবার পার্টির তৎকালীন প্রার্থী কেরি ওয়াটার্সের কাছে হেরে যান।


লেবার পার্টি   কাউন্সিলর  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

তুরস্ক বাণিজ্য বন্ধ করায় বিপাকে ইসরায়েল

প্রকাশ: ০৪:৪৭ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

গাজা যুদ্ধের জের ধরে ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিলো তুরস্ক। ২ মে থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করে দেশটি। যতদিন পর্যন্ত গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধ না হবে ততদিন এই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে বলে জানিয়েছে তুর্কি কর্তৃপক্ষ।

তুরস্কের এই সিদ্ধান্তে চরম বিপাকে পড়তে যাচ্ছে ইসরায়েল। তুরস্ক বাণিজ্য বন্ধের সিদ্ধান্তের ৩ দিন পর এমন আভাস দিলো ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ক্যালকালিস্ট। 

ক্যালকালিস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্কের এই বাণিজ্য বয়কটের প্রভাব আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই ভুগতে শুরু করবে ইসরায়েল। 

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, তুরস্কের এই সিদ্ধান্তের কারণে ইসরায়েলে মৌলিক পণ্য, খাদ্য পণ্য এবং বাড়িঘরের দাম বেড়ে যাবে।

সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, তুরস্ক বাণিজ্য সম্পর্ক ছিন্ন করার পর ইসরায়েলি সরকার বেশ অবাক হয়েছে। কারণ তারা ভেবেছিল তুরস্ক বাণিজ্য বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দিলেও; এটি কখনও কার্যকর করবে না। কিন্তু তাদের অবাক করে দিয়ে তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নেন।

সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্কের বিকল্প বের করতে লম্বা সময় প্রয়োজন হবে। সঙ্গে নতুন করে চুক্তিও করতে হবে। এমনকি বিকল্প কোনও দেশের সঙ্গে চুক্তি করলেও পণ্যের দাম বেশিই থাকবে।

পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির এই ভার সাধারণ ইসরায়েলিদেরই বহন করতে হবে। যারা যুদ্ধের কারণে ইতোমধ্যে আগের তুলনায় বেশি দাম দিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনছেন।

তুরস্কের বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়বে ইসরায়েলি নির্মাণ শিল্পের ওপর। সঙ্গে অটোমোবাইল খাতেও এটির প্রভাব পড়বে।


তুরস্ক   বন্ধ   ইসরায়েল   বাণিজ্য  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইসরায়েলের সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার গোপন সম্পর্ক ফাঁস

প্রকাশ: ০৪:১৩ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

অধিকাংশ মুসলিম দেশের মতো ইন্দোনেশিয়ারও ইসরায়েলের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক কোনো সম্পর্ক নেই। তবে একটি আন্তর্জাতিক তদন্তে ওঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। গোপনে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করেছে ইন্দোনেশিয়া। ওই তদন্ত অনুযায়ী, ইসরায়েলের অন্তত ৪টি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে স্পাইওয়্যার ও সাইবার নজরদারি প্রযুক্তি কিনেছে জনসংখ্যার দিক থেকে বৃহত্তম এই মুসলিম দেশটি। শুক্রবার (০৩ মে) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি ল্যাবের এক তদন্তে ইসরায়েলের সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার সম্পর্কের তথ্য বেরিয়ে এসেছে। তারা বলছে, ৪টি ইসরায়েলি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এন-এস-ও, কান-দিরু, উইন-টেগো ও ইন্টে-লেক্সারের সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার সরকারি অফিস ও সংস্থার যোগসূত্র পাওয়া গেছে। এ ছাড়া জার্মান প্রতিষ্ঠান ফিন-ফিশারের কাছ থেকেও নজরদারি প্রযুক্তি কিনেছে দ্বীপ দেশটি। এর আগে বিরোধীদের ওপর নজরদারি করতে বাহরাইন ও তুরস্ক ফিন-ফিশারের প্রযুক্তি ব্যবহার করেছিল।

অ্যামনেস্টি জানিয়েছে, ২০১৭ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন সরকারি অফিসে এ ধরনের অসংখ্য স্পাইওয়্যার আমদানি বা স্থাপন করা হয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার পুলিশ এবং জাতীয় সাইবার ও ক্রিপ্টো এজেন্সির মতো প্রতিষ্ঠানের জন্য এসব নজরদারি স্পাইওয়্যার কেনা হয়েছে। অত্যন্ত আধুনিক প্রযুক্তির এসব স্পাইওয়্যার দিয়ে কারও ওপর নজরদারি করলে সেটা যেমন ধরা যায় না, আবারও কোনো প্রমাণ পাওয়াও প্রায় অসম্ভব।

তদন্তে দেখা গেছে, ইন্দোনেশিয়ার হয়ে এসব নজরদারি প্রযুক্তি কিনে দিয়েছে সিঙ্গাপুরের কয়েকটি মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান। ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে আগেও ইন্দোনেশিয়া সরকারের জন্য নজরদারি প্রযুক্তি কেনার নজির রয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার নিউজ ম্যাগাজিন টে-ম্পো, ইসরায়েলি সংবাদপত্র হারেতজ এবং গ্রিস ও সুইজারল্যান্ডভিত্তিক সংবাদ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় কয়েক মাস ধরে এই তদন্ত চালানো হয়।

ইন্দোনেশিয়ার ইসরায়েলি স্পাইওয়্যার কেনার নজির এটাই প্রথম নয়। গেল বছর টে-ম্পো এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, ইন্দোনেশিয়ার সরকার আলোচিত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এন-এস-ও’র পেগাসাস স্পাইওয়্যার ব্যবহার করেছে। ২০২১ সালে ইন্দোনেশিয়ার বেশ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ সরকারি ও সামরিক কর্মকর্তার ওপর পেগাসাস ব্যবহার করে নজরদারি চালানো হয়েছিল বলে খবর প্রকাশিত হয়েছিল।

সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইনসহ কয়েকটি আরব দেশ ২০২০ সালে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের পর তখন ইন্দোনেশিয়ার নামও শোনা গিয়েছিল। এরপর মাঝে বেশি কিছু শোনা না গেলেও সম্প্রতি ইসরায়েলের একজন কর্মকর্তা টাইমস অব ইসরায়েলকে জানান, ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে আলোচনা চলমান আছে। আবার দুই দেশের মধ্যে প্রতি বছর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৫০ কোটি ডলারের বাণিজ্য হয়ে থাকে জানিয়েছেন ইসরায়েল-এশিয়া সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক রেবেকা জেফেরত।


ইসরায়েল   ইন্দোনেশিয়া   গোপন   সম্পর্ক   ফাঁস  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

হোয়াইট হাউসের সামনে চালক নিহত

প্রকাশ: ০৪:০৮ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

হোয়াইট হাউসের গেটে গাড়ি বিধ্বস্ত হয়ে চালকের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় সময় শনিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।

আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মারাত্মক সংঘর্ষটি ‘কেবল একটি সড়ক দুর্ঘটনা হিসেবে’ তদন্ত করা হচ্ছে এবং এটি প্রেসিডেন্টের বাসভবনের জন্য কোনো হুমকি ছিল না।

মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস এক বিবৃতিতে বলেছে, পুরুষ চালককে স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার কিছু আগে দুর্ঘটনার পর গাড়িতে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। হোয়াইট হাউস কমপ্লেক্সের বাইরের একটি গেটে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত চালককে তাৎক্ষণিকভাবে চিহ্নিত করা যায়নি।

ওয়াশিংটন মেট্রোপলিটন পুলিশ বিভাগ (এমপিডি) জানিয়েছে, গাড়িটি দুটি রাস্তার সংযোগস্থলে একটি নিরাপত্তা বাধার মধ্যে বিধ্বস্ত হয়। তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা এক বিবৃতিতে বলেছে, এই সময়ে এমপিডির মেজর ক্র্যাশ ইনভেস্টিগেশন ইউনিট ঘটনাটিকে শুধু একটি সড়ক দুর্ঘটনা হিসেবে তদন্ত করছে।

এ ছাড়া নিরাপত্তা প্রোটোকল বাস্তবায়িত হলেও হোয়াইট হাউসের জন্য কোনো হুমকি ছিল না বলে সিক্রেট সার্ভিস জানিয়েছে।

তবে সিক্রেট সার্ভিস বিষয়টির তদন্ত চালিয়ে যাবে। পাশাপাশি মেট্রো পুলিশও কাজ করবে বলে সংস্থাটি জানিয়েছে।


হোয়াইট হাউস   চালক   নিহত  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

যুক্তরাজ্যের স্থানীয় সরকার নির্বাচন: বড় বিপর্যয়ের মুখে ঋষি সুনাকের দল

প্রকাশ: ০৪:০৩ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাজ্যে অনুষ্ঠিত হচ্ছে স্থানীয় সরকার নির্বাচনসহ ১টি সংসদীয় আসনের উপনির্বাচন। ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের ১০৭টি কাউন্সিলের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে সেখানে। সবার চোখ লন্ডন শহরের মেয়র পদের ফলাফলের দিকেও। তবে এই নির্বাচনে বড় জয় পেয়েছে দেশটির প্রধান বিরোধী দল কিয়ার স্টারমারের লেবার পার্টি। অপরদিকে গত চার দশকে নির্বাচনের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের কনজারভেটিভ পার্টি। খবর বিবিসি।

এমনকি লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিও ফলাফলের বিশ্লেষণে হারিয়ে দিয়েছে কনজারভেটিভ পার্টিকে। শনিবার (৪ মে) স্থানীয় সময় বেলা ২টা পর্যন্ত ১০৭টি কাউন্সিলের মধ্যে ১০৩টি কাউন্সিলের ফলাফল প্রকাশিত হয়। সবশেষ ফলাফলে দেখা যায়, লেবার পার্টি ১ হাজার ৬১টি কাউন্সিলর পদে জয় লাভ করেছে। ৫০৮টি কাউন্সিলর পদে জয় পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি। অপরদিকে ৫০৪টি কাউন্সিলর পদ নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টি।

লন্ডনের মেয়র পদের দিকেও রয়েছে সবার চোখ। এখানে টানা দুবার নির্বাচিত পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত সাদিক খান পুনরায় বিজয়ী হলে তিনি হবেন লন্ডন শহরের মেয়র পদে হ্যাটট্রিক করা প্রথম কোনো মেয়র। অপরদিকে কনজারভেটিভ পার্টির সোসান নির্বাচিত হলে তিনি হবেন লন্ডন শহরের প্রথম নারী মেয়র।

নির্বাচনে ভরাডুবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক গণমাধ্যমে বলেছেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে লেবার পার্টি বড় জয় পেলেও আগামী জাতীয় নির্বাচনে জনগণ কনজারভেটিভ পার্টিকেই ভোট দেবে। কারণ, কনজারভেটিভ পার্টি আলোকিত ব্রিটেন গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে। অপরদিকে স্থানীয় নির্বাচনে ভালো করা লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের ঠিক আগমুহূর্তে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে জনগণ জানিয়ে দিয়েছেন তারা পরিবর্তন চান।

উল্লেখ্য, স্থানীয় নির্বাচনে ভালো ফলাফল করায় ঋষি সুনাককে উদ্দেশ্য করে আগাম জাতীয় নির্বাচনের আহ্বান জানিয়েছে দেশটির প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টি।


যুক্তরাজ্য   স্থানীয় সরকার নির্বাচন   বিপর্যয়   ঋষি সুনাক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন