ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইউক্রেনের বিদ্যুৎ-গ্যাস অবকাঠামোতে হামলা রাশিয়ার

প্রকাশ: ১১:১৮ এএম, ০১ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ইউক্রেনের অভ্যন্তরীণ সমরাস্ত্র উৎপাদন বাধাগ্রস্ত করতে দেশটির বিদ্যুৎ ও গ্যাস অবকাঠামোগুলোতে বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে রুশ বিমান বাহিনী। হামলায় দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র এবং বিস্ফোরকভর্তি ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

‘দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোন ব্যবহারের মাধ্যমে ইউক্রেনের বিদ্যুৎ ও গ্যাস খাতের বেশ কিছু স্থাপনা ধ্বংস করেছে রুশ বিমান বাহিনী। আঘাতকৃত স্থাপনাগুলো ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ছিল এবং এসব স্থাপনায় অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সামরিক সরঞ্চাম প্রস্তুত ও মেরামত করা হতো। যে লক্ষ্যে হামলা চালানো হয়েছিল, তা সম্পূর্ণ সফল হয়েছে। টার্গেট করা প্রতিটি স্থাপনায় আঘাত হানা হয়েছে,’ রোববারের বিবৃতিতে বলেছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

এদিকে রোববার যেদিন রুশ বাহিনী এই হামলা চালালো, সেদিনই ইউক্রেনকে কয়েক শ’ পুরোনো সাঁজোয়া যান এবং বেশ কিছু নতুন সারফেস টু এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছেন ফ্রান্সের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেবাস্টিয়ান লেকোর্নু।

রোববার ফ্রান্সের দৈনিক লা ট্রিবিউন দিমানশেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে লেকোর্নু বলেন, ‘সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গে বৈঠক হয়েছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির। বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ফ্রান্সের কাছে সামরিক সহায়তার অনুরোধ জানান। সেই অনুরোধের জবাবে আমাদের প্রেসিডেন্ট ইউক্রেনীয় বাহিনীকে কয়েকশ’ ভেহিকুলে দ্য ল’ভান্ত ব্লাইন্ডে (ভিএবি) সাঁজোয়া যান এবং সারফেস টু এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র দিতে রাজি হয়েছেন। ভিএবি সাঁজোয়া যানগুলো পুরোনো হলেও এখনও সচল এবং কার্যকর।’

‘যুদ্ধের বর্তমান যে গতিপ্রকৃতি, তাতে এটা স্পষ্ট যে ইউক্রেনীয় বাহিনীকে আরও অনেক দিন লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। যে সহায়তা তাদের প্রদান করা হচ্ছে, তা তারা কাজে লাগাতে পারবেন বলে ফ্রান্স আশা করছে।’

২০১৫ সালে স্বাক্ষরিত মিনস্ক চুক্তির প্রধান শর্ত অনুযায়ী কৃষ্ণ সাগরের উপদ্বীপ ক্রিমিয়াকে রুশ ভূখণ্ড হিসেবে স্বীকৃতি দিতে কিয়েভ প্রতিশ্রুতি দিলেও পরে তা না মানা এবং যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামারিক জোট ন্যাটোর সদস্যপদের জন্য কিয়েভের তদ্বিরের জেরে কয়েক বছর টানাপোড়েন চলার পর ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ইউক্রেনে সামারিক অভিযান শুরু করে রুশ বাহিনী। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এই অভিযানের নির্দেশ দিয়েছিলেন।

গত দুই বছর ধরে চলমান এই অভিযানে ইতোমধ্যে নিহত হয়েছেন হাজার হাজার রুশ এবং ইউক্রেনীয় সেনা।




ইউক্রেন   রাশিয়া   হামলা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

কেনিয়ায় বন্যা, প্রাণহানি বেড়ে ২২৮

প্রকাশ: ০৬:৫০ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

পূর্ব আফ্রিকার দেশ কেনিয়ায় টানা কয়েকদিনের বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে ২২৮ জনে পৌঁছেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে গত কয়েকদিনে প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটেছে বলে রোববার দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কয়েক সপ্তাহের ভারী বৃষ্টিপাতে কেনিয়াজুড়ে ব্যাপক বন্যা ও ভূমিধসের ঘটনা ঘটছে। দেশটিতে মে মাসে আরও খারাপ আবহাওয়া পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

এক বিবৃতিতে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, বন্যায় আরও নিচু, নদী তীরবর্তী এলাকা ও শহরাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এ সময় খাড়া ঢালু, উঁচু পাহাড় ও গিরিখাত এলাকায় ভূমিধস অথবা কাদা ধস ঘটতে পারে।

বন্যায় পূর্ব আফ্রিকার বৃহত্তম অর্থনীতির এই দেশটিতে অনেক বাড়িঘর, রাস্তাঘাট, সেতু এবং অন্যান্য অবকাঠামো ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বৈরী আবহাওয়ায় আরও কমপক্ষে ১৬৪ জন আহত ও ২ লাখ ১৩ হাজার ৬৩০ জন বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।


কেনিয়া   বন্যা   প্রাণহানি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইউক্রেনের কয়েক অঞ্চলে রাশিয়ার হামলা

প্রকাশ: ০৬:৩৪ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইউক্রেনের খারকিভ ও দিনপ্রো ও ওডিশায় ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এ হামলা দুইজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন এবং একটি খাদ্য কারখানায় আগুন ধরে যায়। তাছাড়া বেশ কিছু বাণিজ্যিক ও আবাসিক ভবনের পাশাপাশি অন্যান্য অবকাঠামো ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, হামলায় বিভিন্ন ধরনের আটটি ক্ষেপণাস্ত্র ও প্রায় ৭০টি গাইডেড এরিয়াল বোম ব্যবহার করা হয়েছে।

এর আগে ইউক্রেনের এয়ার ফোর্স খারকিভ ও দিনপ্রো লক্ষ্য করে ছোড়া ১৩টি শাহেদ ড্রোন ভূপাতিত করে।

সম্প্রতি ইউক্রেনের জন্য সহায়তা বিল পাস হয়েছে মার্কিন সিনেটে। এরপরই কিয়েভের বিভিন্ন অঞ্চলে হামলা জোরদার করেছে রাশিয়া।


ইউক্রেন   রাশিয়া   হামলা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

নিউইয়র্কে বাংলাদেশি হত্যার ভিডিও প্রকাশ

প্রকাশ: ০৬:২০ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

নিউইয়র্কে নিজ বাড়ির রান্নাঘরে বাংলাদেশি উইন রোজারিও (১৯) নামের বাংলাদেশি তরুণকে দুই পুলিশ গুলি করে হত্যা করার ৩৬ দিন পর ৩ মে পুলিশের বডি ক্যামেরার ফুটেজ প্রকাশ করেছেন নিউইয়র্ক স্টেটের অ্যাটর্নি জেনারেল (এজি) লেটিশা জেমস। 

সেই ভিডিও ফুটেজ দেখার পর ডুকরে কাঁদতে কাঁদতে উইনের মা নট্যান আভা কোস্টা, বাবা ফ্রান্সিস রোজারিও এবং ছোটভাই উৎস রোজারিও বলেছেন, ‘প্রতিটি দিনক্ষণ আমরা উইনের অনুপস্থিতি গভীর বেদনার সঙ্গে অনুভব করছি। এমন নিদারুন কষ্ট থেকে পরিত্রাণ পাচ্ছি না। এ অবস্থায় আমরা আশা করছি সেই ফুটেজ জনসমক্ষে প্রকাশের কোনো প্রয়োজন নেই। ফুটেজ স্পষ্ট করেছে যে, উইনের বেঁচে থাকা উচিত ছিল। কিন্তু পুলিশ এসে তাকে হত্যা করেছে। আমাদের এবং উইনের সুরক্ষার পরিবর্তে পুলিশ অফিসাররা উইনকে অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় গুলি করার মতো পরিস্থিতি তৈরি করেছিলেন। তাই আমরা চাচ্ছি সেই দুই পুলিশ অফিসারকে বরখাস্ত করে যত দ্রুত সম্ভব তাদের বিচারে সোপর্দ করা হোক।’  

উল্লেখ্য, উইন রোজারিও ছিল মানসিক রোগী। গত ২৭ মার্চ দুপুরে নিউইয়র্ক সিটির ওজোনপার্কে তার মা এবং ভাইয়ের সঙ্গে কিছুটা অস্বাভাবিক আচরণ করলে ৯১১-এ ফোন করে পুলিশের সহায়তা চাওয়া হয়। নিউইয়র্ক পুলিশের দুই অফিসার বাসায় এসে উইনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টার একপর্যায়ে টেজার (এক ধরনের অস্ত্র, যা বিদ্ধ করে উত্তেজিত/অবাধ্য লোকদের নিস্তেজ করা যায়) ছোঁড়া হয়। সে সময়ে উইনের মা উইনকে জড়িয়ে ধরে পুলিশের প্রতি আকুতি জানাচ্ছিলেন গুলি না করার জন্য। তবুও পুলিশ সাড়া দেওয়ার পরিবর্তে উপর্যুপরি টেজার ছোড়ার আতঙ্কে মানসিক বিকারগ্রস্ত উইন চেয়ারের ওপরে রাখা মাছ/মাংস কাটার কেঁচি হাতে নিয়ে পুলিশের প্রতি ধেয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেই উভয় অফিসার কয়েক রাউন্ড গুলিতে উইনকে ধরাশায়ী করেন। ফুটেজে তা স্পষ্ট হয়েছে। 

ফুটেজ দেখে সুস্থ মস্তিষ্কের অনেকেই বলছেন যে, টেজার ছোড়ার পর উইনকে গুলি করার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু পুলিশ অফিসারদ্বয় সে চেষ্টা করেননি। উইন হত্যাকান্ডের পর থেকেই পরিবার এবং কমিউনিটির পক্ষ থেকে দাবি জানানো হচ্ছিল বডি ক্যামেরার ফুটেজ প্রকাশের জন্য। কিন্তু নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্ট তা আমলে না নেওয়ায় স্টেটের অ্যাটর্নি জেনারেল তা প্রকাশ করল। 

নিউইয়র্ক   বাংলাদেশি হত্যা   উইন রোজারিও  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

লেবার পার্টির কাউন্সিলর হলেন 'কাল মার্কস'

প্রকাশ: ০৫:৪৯ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

স্টকপোর্টের আসনে লেবার পার্টির কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন 'কাল মার্কস'। এই রাজনীতিবীদের পুরো নাম কার্ল পিটার মার্ক্স ওয়ার্ডলো। 

বৃহস্পতিবার (০২ মে) যুক্তরাজ্যের স্থানীয় নির্বাচনে ব্রিনিংটন ও স্টকপোর্ট অঞ্চলের প্রতিনিধি নির্বাচিত হন তিনি। শুক্রবার (০৩ মে দ্য টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ব্রিটিশ এ রাজনীতিবীদের সঙ্গে জার্মান দার্শনিক কাল মার্কসের নামের মিল রয়েছে। তিনি একাধারে জার্মান দার্শনিক, অর্থনীতিবিদ, ইতিহাসবেত্তা, সমাজ বিজ্ঞানী, রাজনৈতিক তাত্ত্বিক, সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবী। সমগ্র মানব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের একজন হলেন কাল মার্কস। তার নামের সঙ্গে মিল থাকা এ রাজনীতিবীদ নির্বাচনে ভূমিধস জয় পেয়েছেন। মোট ভোটের ৬১ শতাংশই অর্জন করেছেন তিনি।

যুক্তরাজ্যের স্থানীয় নির্বাচনে সাফল্য পেয়েছেন লেবার পার্টির কয়েক ডজন প্রার্থী। এ তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন মার্কস। যদিও স্টকপোর্টের কাউন্সিলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ কারও হাতে নেই। কেননা এ জায়গাটিতে লিবারেল ডেমোক্রেটরা সমচেয়ে বেশি আসন পেয়েছেন।

কাল মার্কস আগে গ্রিন পার্টির সদস্য ছিলেন। তবে লেবার পার্টির হয়ে তার সাফল্য ধরা দিয়েছে। ২০১৯ সালে লেবার পার্টির হয়ে কাউন্সিলর নির্বাচনে অংশ নিয়ে মাত্র ১৩ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন। ওই সময়ে তিনি লেবার পার্টির তৎকালীন প্রার্থী কেরি ওয়াটার্সের কাছে হেরে যান।


লেবার পার্টি   কাউন্সিলর  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

তুরস্ক বাণিজ্য বন্ধ করায় বিপাকে ইসরায়েল

প্রকাশ: ০৪:৪৭ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

গাজা যুদ্ধের জের ধরে ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিলো তুরস্ক। ২ মে থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করে দেশটি। যতদিন পর্যন্ত গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধ না হবে ততদিন এই সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে বলে জানিয়েছে তুর্কি কর্তৃপক্ষ।

তুরস্কের এই সিদ্ধান্তে চরম বিপাকে পড়তে যাচ্ছে ইসরায়েল। তুরস্ক বাণিজ্য বন্ধের সিদ্ধান্তের ৩ দিন পর এমন আভাস দিলো ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ক্যালকালিস্ট। 

ক্যালকালিস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্কের এই বাণিজ্য বয়কটের প্রভাব আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই ভুগতে শুরু করবে ইসরায়েল। 

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, তুরস্কের এই সিদ্ধান্তের কারণে ইসরায়েলে মৌলিক পণ্য, খাদ্য পণ্য এবং বাড়িঘরের দাম বেড়ে যাবে।

সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, তুরস্ক বাণিজ্য সম্পর্ক ছিন্ন করার পর ইসরায়েলি সরকার বেশ অবাক হয়েছে। কারণ তারা ভেবেছিল তুরস্ক বাণিজ্য বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দিলেও; এটি কখনও কার্যকর করবে না। কিন্তু তাদের অবাক করে দিয়ে তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নেন।

সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্কের বিকল্প বের করতে লম্বা সময় প্রয়োজন হবে। সঙ্গে নতুন করে চুক্তিও করতে হবে। এমনকি বিকল্প কোনও দেশের সঙ্গে চুক্তি করলেও পণ্যের দাম বেশিই থাকবে।

পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির এই ভার সাধারণ ইসরায়েলিদেরই বহন করতে হবে। যারা যুদ্ধের কারণে ইতোমধ্যে আগের তুলনায় বেশি দাম দিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনছেন।

তুরস্কের বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়বে ইসরায়েলি নির্মাণ শিল্পের ওপর। সঙ্গে অটোমোবাইল খাতেও এটির প্রভাব পড়বে।


তুরস্ক   বন্ধ   ইসরায়েল   বাণিজ্য  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন