ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

কংগ্রেসের সময় বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা এসে বোমা হামলা করতো: অমিত

প্রকাশ: ০৭:৩৫ পিএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

কেন্দ্রে ১০ বছর ধরে মমতা ব্যানার্জীর সহযোগিতায় কংগ্ৰেসের সরকার চলেছিল। সেসময় প্রত্যেক দিন বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা এসে বোমা বিস্ফোরণ ঘটাতো বলে জানিয়েছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। 

মঙ্গলবার (৭ মে) পশ্চিমবঙ্গে তৃতীয় দফার নির্বাচন। এরই মধ্যে এ দফার প্রচারনা পর্ব শেষ হয়েছে। ১৩ মে চতুর্থ দফায় বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান-দুর্গাপুর, আসানসোল, বোলপুর, বীরভূম আসনে ভোট। 

চতুর্থ দফার নির্বাচনে প্রচারনায় বর্ধমান-দুর্গাপুরের বিজেপির প্রার্থী দীলিপ ঘোষের সমর্থনে সোমবার (৬ মে) তিলক ময়দানে জনসভা করেন অমিত শাহ। সেই জনসভা থেকে এমন মন্তব্য করেন তিনি।

এদিনের জনসভা থেকে কড়া ভাষায় কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেসকে আক্রমণ করেন অমিত শাহ। বক্তব্যের শুরুতেই জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি ও বিরোধীদলীয় জোট 'ইন্ডিয়া'র সভাপতি মল্লিকা অর্জুন খাড়গেকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন,কাশ্মীর আমাদের না অন্য কারোও? মল্লিকা অর্জুন খাড়গে বলেন, রাজস্থান ও পশ্চিমবঙ্গের নাগরিকদের কাশ্মীরের সঙ্গে কী সম্পর্ক আছে।

'আমি বলছি, খাড়গে বাবু, আপনার বয়স ৮০ বছর হয়ে গেছে। কিন্তু আপনি এখনো বাংলাকে জানতে পারেননি, চিনতে পারেননি। বাংলা ও দুর্গাপুরের সবাই কাশ্মীরের জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করতে পারে। বামফ্রন্ট, তৃণমূল কংগ্রেস, কংগ্রেস- এরা সবাই ৭০ বছর ধরে ধারা ৩৭০ সামলে রেখেছে। তাদের জন্যই কাশ্মীর থেকে পুরো দেশে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে।'

তিনি আরও বলেন, দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হয়ে নরেন্দ্র মোদী ৩৭০ ধারা বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। লোকসভায় যখন ৩৭০ ধারা বাতিলের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল, তখন রাহুল গান্ধী দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, এই ধারা বাতিল করা যাবে না। আমরা যখন বললাম, কেন যাবে না? রাহুল গান্ধী উত্তরে বললেন, ধারা ৩৭০ উঠিয়ে দিলে, কাশ্মিরে রক্তের নদী বয়ে যাবে। পাঁচ বছর হয়ে গেলো, রক্তের নদী তো দূরের কথা; একটা নুড়িপাথরও নড়লো না। নরেন্দ্র মোদী দেশ থেকে সন্ত্রাসবাদ খতম করেছেন।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীকে আক্রমণ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ১০ বছর ধরে দিদির সহযোগিতায় কংগ্ৰেসের সরকার চলেছিল। সেসময় প্রত্যেক দিন বাইরে থেকে সন্ত্রাসী ঢুকে বোমা বিস্ফোরণ ঘটাতো। কিন্তু তারা নিজেদের ভোটব্যাংকের কারণে কিছু বলতো না। উরি ও পুলবামায় যে হামলা হয়েছিল, তার প্রতিক্রিয়ায় ১০ দিনের মধ্যে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও এয়ার স্ট্রাইকের নির্দেশ দেন মোদী। আমাদের সেনারা পাকিস্তানের ঘরে ঘরে প্রবেশ করে সন্ত্রাসীদের খতম করেছে।


ইসরায়েল   অস্ত্র   স্থগিত   যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী ফিৎসোর অবস্থা এখনো গুরুতর

প্রকাশ: ১১:২৭ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

এখনো গুরুতর শারীরিক অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী বরার্ট ফিৎসোর। তার এখনো বড় জটিলতায় পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। তবে তার শারীরিক অবস্থা আগের তুলনায় কিছুটা স্থিতিশীল। শনিবার দেশটির কর্মকর্তারা এসব তথ্য জানিয়েছেন।

গত বুধবার স্লোভাকিয়ার হ্যান্ডলোভা শহরে রবার্ট ফিৎসোকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। তাকে খুব কাছ থেকে পাঁচটি গুলি করা হয়। এ ঘটনায় পুরো ইউরোপ স্তম্ভিত। প্রধানমন্ত্রীকে হত্যাচেষ্টার এই ঘটনাকে দেশটিতে রাজনৈতিক বিভক্তি বাড়ার ইঙ্গিত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

রবার্ট ফিৎসো বানস্কা বিসত্রিচা শহরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ফিৎসোর সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে শনিবার সেই হাসপাতালের সামনে স্লোভাকিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রী রবার্ট কালিনাক বলেন, 'এটা বলা গুরুত্বপূর্ণ যে আমরা এখনো জয়ী হইনি।' 

শুক্রবার দুই ঘণ্টার একটি অস্ত্রোপচারের পর রবার্ট ফিৎসোর শারীরিক অবস্থার উন্নতির সম্ভাবনা তৈরি হয়। রবার্ট কালিনাক বলেন, আমরা ধীরে ধীরে একটা ইতিবাচক অবস্থার দিকে যাচ্ছি। তবে প্রথমদিকে তাঁর অবস্থা ছিল খু্বই খারাপ। পেটে গুলে লাগলে তা প্রাণঘাতী। চিকিৎসকেরা সেই আশঙ্কা কাটিয়ে ওঠা ও শারীরিক অবস্থা আরও স্থিতিশীল করে তুলতে পেরেছেন। তবে ফিৎসো এখনো বড় ধরনের জটিলতায় পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন। গুলি লাগার ক্ষত সবসময় গুরুতর। এতে অনেক ঝুঁকি তৈরি হয় যা ৪ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়ে থাকে।

উন্নত চিকিৎসার জন্য ফিৎসোকে আগামী কয়েকদিনের মধ্যে স্লোভাকিয়ার রাজধানী ব্রাতিস্লাভায় নেওয়ার দরকার নেই বলেও জানান কালিনাক। উপপ্রধানমন্ত্রী আরও জানান, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কিছুটা যোগাযোগ করা যাচ্ছে। আপাতত তার দায়িত্ব হস্তান্তর করার প্রয়োজন নেই।


স্লোভাকিয়া   প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

কিরগিজস্তানে নিরাপত্তাহীনতায় ৮০০ বাংলাদেশী শিক্ষার্থী

প্রকাশ: ১১:২৩ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

মধ্য এশিয়ার দেশ কিরগিজস্তানে কয়েকজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষের জেরে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা শুরু হয়েছে। এতে দেশটির রাজধানী বিশকেকে পড়তে যাওয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরাও হামলার শিকার হচ্ছেন। যার ফলে সেখানে নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটছে বাংলাদেশের অন্তত ৮০০ মেডিকেল শিক্ষার্থীর।

কিরগিজস্তানে বাংলাদেশের কোনো দূতাবাস নেই। তবে প্রতিবেশী দেশ উজবেকিস্তানে থাকা দূতাবাস কিরগিজস্তানের দায়িত্ব পালন করে থাকে। ঘটনার পর দেশটিতে থাকা বাংলাদেশিদের সঙ্গে দূতাবাসটি সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে। ছাড়া পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গেও সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রয়েছে তাদের।

এমন পরিস্থিতিতে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব কিরগিজস্তানের বাংলাদেশি শিক্ষার্থী মোহাম্মদ তানভীর মেহরাব বাংলাদেশি এক সংবাদ মাধ্যমকে জানান, এখানকার বর্তমান পরিস্থিতি ভালো না। আমরা এখানে নিরাপদে নেই।

তিনি বলেন, গতকাল হোস্টেলে স্থানীয়রা আক্রমণ করেছিল। আজকে আক্রমণ করা হচ্ছে আমরা যারা হোস্টেলের বাইরে বিভিন্ন বাসা ভাড়া নিয়ে থাকি তাদের ওপর। বাসায় এসে দরজাতে নক করা হচ্ছে। আমরা খাবার কিনতে নিচে যেতে পারছি না।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত সোমবার সন্ধ্যায় কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে স্থানীয়দের সঙ্গে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত মিসরীয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। তবে ঠিক কী কারণে সংঘর্ষের সূত্রপাত, তা এখনো জানা যায়নি। এর পরই দেশটিতে থাকা বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান মিসরের শিক্ষার্থীদের ছাত্রাবাসগুলোতে হামলা চালাচ্ছে স্থানীয়রা। শহরে বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিদেশিদের মারধর ভাঙচুর করা হয়েছে। এমনকি মেডিকেল কলেজগুলোর হোস্টেলে তারা ঢুকে পড়ছে। ছাত্রীদের হেনস্তা নির্যাতন করা হচ্ছে। শহরজুড়ে পুলিশ মোতায়েন থাকলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হয়েছে তারা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের খবরে বলা হয়েছে, হামলায় তিন পাকিস্তানি শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। তবে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সংঘর্ষের পর বাংলাদেশ, ভারত পাকিস্তান সে দেশে তাদের নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে।

গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃবিতে জানায়, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের যেকোনো পরিস্থিতিতে দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য জরুরি নম্বর (+৯৯৮৯৩০০০৯৭৮০) চালু করা হয়েছে।

দূতবাস জানিয়েছে, দেশটিতে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে দূতাবাস। সরকারি তথ্যমতে, সেখানকার পরিস্থিতি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তারা দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছে।


কিরগিজস্তান   বাংলাদেশী   শিক্ষার্থী  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ব্রিটেনে শিশুপুত্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় নাম 'মোহাম্মদ'

প্রকাশ: ১০:৩২ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

মুসলিম বিশ্বের পাশাপাশি এখন ব্রিটেনেও  সবচেয়ে জনপ্রিয় নামের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে মোহাম্মদ। মোহাম্মদ নামটি যেন মনে প্রশান্তি নিয়ে আসে।

শনিবার (১৮ মে) সরকারি তথ্য ঘেঁটে এমন সংবাদ প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, দেশটির নতুন রাজা চার্লসের নাম মাঝখানে ছেলে শিশুদের জনপ্রিয় ১০০ নামের তালিকায় স্থান করে নিয়েছিল। কিন্তু এখন, আর আগের অবস্থানে নেই এই নামটি। ব্রিটেনে ইউরোপীয় স্টাইলের নামের পাশাপাশি ধর্মীয় নাম রাখার প্রবণতাও বাড়ছে। 

ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে শিশুদের সবচেয়ে জনপ্রিয় নামের তালিকায় এখনো শীর্ষে রয়েছে অলিভিয়া ও নোয়া। এ ছাড়া ফ্রেঞ্চ নাম ওটিলিয়ে ও এলোডিয়ে, গ্রিক অফেলিয়া ও আইরিশ মেইভের মতো নাম মেয়ে শিশুদের ক্ষেত্রে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ২০২২ সালে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে জনপ্রিয় নামের তালিকা ঘেঁটে এমন চমকপ্রদ তথ্য পাওয়া গেছে।

২০২৩ সালের মে মাসে নতুন রাজার অভিষেক হওয়ার পর চার্লস নামটির জনপ্রিয়তা বেশ বেড়ে যায়। তবে তা ছিল সাময়িক। ইংল্যান্ডে এবং ওয়েলসে মেয়ে শিশুদের পছন্দনীয় ১০টি নাম হচ্ছে- অলিভিয়া, আমেলিয়া, ইসলা, আভা, লিলি, আইভি, ফ্রেইয়া, ফ্লোরেন্স, ইসাবেলা ও মিয়া। আর ছেলে শিশুদের শীর্ষ ১০ নাম হচ্ছে- নোয়া, মুহাম্মদ, জর্জ, অলিভার, লিও, আর্থার, অস্কার, থিওডোর, থিও ও ফ্রেডি।


ব্রিটেন   শিশুপুত্র   মোহাম্মদ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

মঙ্গল অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত

প্রকাশ: ১০:১৯ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

চন্দ্রাভিযানে ইতিহাস গড়ার পর এবার মঙ্গল যাত্রায় মন দিয়েছে ভারতের মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। মঙ্গল যাত্রার জন্য তৈরি হচ্ছে ইসরো। আর এতেই লাল গ্রহে অবতরণকারী তৃতীয় দেশ হতে যাচ্ছে ভারত।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, মঙ্গলযানের প্রথম অভিযান আগে থেকেই ঠিক করা হয়েছিল। তবে দ্বিতীয় অভিযান অনেকটাই আলাদা হবে। ভারতের মহাকাশ গবেষণাকারী সংস্থা ইসরো এবার অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য নেবে। সম্প্রতি ন্যাশনাল টেকনোলজি ডে- দিন এই বিষয়ে একটি প্রোজেক্ট প্রেজেন্টেশন করে ইসরো। সেখানেই প্রকাশ পেয়েছে পরিকল্পনাটি।

জানা গেছে, মঙ্গলযানের জন্য স্কাই ক্রেন, সুপারসনিক প্যারাসুট, হেলিকপ্টার রোভারের ব্যবস্থা করবে ইসরো। এর আগে মঙ্গলে অবতরণ করতে এই পদ্ধতি বা প্রযুক্তির অবলম্বন করেছিল আমেরিকা চীন। এবার আমেরিকা চীনের মতোই প্রযুক্তি ব্যবহার করবে ভারত।


মঙ্গল যাত্রা   ভারত   ইসরো  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

লোকসভা ভোটে যে কারণে প্রার্থী হননি প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

প্রকাশ: ১০:০০ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

এবারের লোকসভা ভোটে প্রার্থী হননি প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। তবে দাদা রাহুল গান্ধী লড়ছেন নির্বাচনে। গণমাধ্যমকে তিনি নিজেই জানিয়েছেন, দলের হয়ে প্রচার চালানোর জন্যই তিনি প্রার্থী হননি। প্রিয়াঙ্কা এবং রাহুল গান্ধী দুজনেই ভোটে প্রার্থী হলে সেটা বিজেপির জন্য সুবিধাজনক হয়ে যেতো বলে মনে করেন তিনি।

প্রিয়াঙ্কা জানান, নির্বাচন উপলক্ষ্যে গত ১৫ দিন ধরে রায়বেরিলিতে প্রচারণা চালাচ্ছেন তিনি। গান্ধী পরিবারের সঙ্গে রায়বেরিলির সম্পর্ক অনেক দিনের। তাই এখানকার জনগণ আশা করে, আমরা এখানে আসব। তাদের সঙ্গে দেখা করব। ভালোমন্দের খবর নেবো। আমরা এখানে রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে জিততে পারি না।

গান্ধী পরিবারের ঘাঁটি উত্তর প্রদেশের রায়বেরিলি থেকে ভোটে লড়ছেন রাহুল। এর আগে আসনে প্রার্থী হতেন তার মা, সোনিয়া গান্ধী। চলতি বছরের শুরুতে সোনিয়া রাজ্যসভায় চলে যান। মায়ের ছেড়ে আসা আসনেই লড়ছেন রাহুল।

প্রিয়াঙ্কা বলেন, দুই ভাইবোন ভোটে লড়লে, দুজনকেই নিজেদের কেন্দ্রে অন্তত ১৫ দিন থাকতে হত। তাই আমরা ঠিক করি, একজন পুরো দেশে প্রচার চালাবে। সেটা দলের জন্য খুব ইতিবাচক হবে। দলীয় স্তরে আলোচনা করেই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

ভবিষ্যতে ভোটে লড়বেন কী না জানতে চাইলে কৌশলে তা এড়িয়ে যান প্রিয়াঙ্কা। তিনি বলেন, আমি কখনই সংসদীয় রাজনীতি করা কিংবা ভোটে লড়ার কথা ভাবিনি। দল আমাকে যা দায়িত্ব দেবে, সেটাই নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করবো। যদি মানুষ চায় তাহলে আমি অবশ্যই ভোটে লড়ব।


লোকসভা   ভোট   প্রিয়াঙ্কা গান্ধী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন