ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ঈদে তারা ও বাড়ি ফেরে

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৫:৫৪ পিএম, ১৫ জুন, ২০১৮


Thumbnail

বিশ্বে মোট জনসংখ্যার প্রায় ২৩ ভাগ মুসলিম । বাংলাদেশের মতো বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম দেশগুলো ও ব্যাপক উৎসাহ ও ঐতিহ্যের মধ্য দিয়ে ঈদ-উল-ফিতর পালন করে থাকে। এর মধ্যে একটি বিশেষ ঐতিহ্য হলো ঈদে বাড়ি ফেরা। আসুন জেনে নেই বাংলাদেশ ছাড়া ও অন্য যে সব দেশে এই ঐতিহ্য পালিত হচ্ছে।

মালয়েশিয়া: বিভিন্ন ধর্মের মানুষের ধর্মীয় আচার পালনের অনুমতি থাকলেও মালয়েশিয়ার আনুষ্ঠানিক ধর্ম ইসলাম। ঈদের ছুটিতে তাঁরা পিতা-মাতা ও পরিবার পরিজনদের সাথে মিলে মিশে ঈদ পালন করে, সেজন্য আগে থেকেই বাড়ি ফেরার তাড়া থাকে তাদের । আর ঈদের দিন বিচিত্র রকম খাবারের পরিবেশনা, অনুষ্ঠান উদযাপন, ঈদের সালামি দেয়াসহ প্রভৃতি ঐতিহ্য পালনেও আমাদের সঙ্গে মিল রয়েছে এদের। আর কেনাকাটার জন্যে তো মালয়েশিয়া বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষনীয় জায়গা, বিশ্বের সেরা দশটি শপিং মলের মধ্যে মালয়েশিয়াতেই রয়েছে ৩ টি।

সিঙ্গাপুর: পর্যটন শিল্পে অন্যতম দেশ সিঙ্গাপুরের মোট জনসংখ্যার প্রায় শতকরা ১৫ ভাগ মানুষ মুসলিম । তাই আমাদের দেশের মতো এ দেশে ও ঈদ-উল-ফিতর অনুষ্ঠিত হয় পরিবার পরিজন নিয়ে ব্যাপক আনন্দের সঙ্গে। এদের সংস্কৃতি অনেকটা পশ্চিম ঘরানার হলেও এখানকার মুসলমানরা ঈদ পালন করেন বাংলাদেশের ঐতিহ্যের ধারা অনুযায়ী। ঈদ উপলক্ষে এখানকার বিনোদন কেন্দ্র গুলোতে দেখা যায় উপচে পড়া ভিড়। সিঙ্গাপুরের প্রবাসীরা ও মিলেমিশে একসাথে ঈদ উদযাপন করে। হাজার ও বাংলাদেশী মিলে একসাথে আদায় করেন ঈদের জামাত।

ইন্দোনেশিয়া: ইন্দোনেশিয়ার বেশির ভাগ মুসলিমই পরিবার ও বন্ধু বান্ধব নিয়ে ঈদ পালন করতে শহর ছেড়ে গ্রামে পাড়ি জমায়। সেজন্য ঈদের সময় শহর এলাকাগুলো ফাঁকা হয়ে পড়ে। সে সময় শহরের বাড়িগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তা দিতে মোতায়েন করা হয় বিশেষ পুলিশ ও সেনা বাহিনীর সদস্যদের।

চীন: বিশ্বে জনসংখ্যায় শীর্ষ দেশ চীনে মুসলমানের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি। এদেশের মুসলমানরা ছোট ছোট ভাগে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করলেও তাঁদের প্রধান ধর্মীয় উৎসবটি পালিত হয় আমাদের মতো করেই। সকলের সাথে একসাথে ঈদ উদযাপনের লক্ষ্যে রয়েছে বাড়ি ফেরার প্রচলন ও।

দক্ষিণ আফ্রিকা: পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়, একসাথে ঈদের নামায আদায়সহ প্রভৃতি মুসলিম সংস্কৃতি পালন করতে দেখা যায় মিশ্র সংস্কৃতির দেশ দক্ষিণ আফ্রিকাতে ও। ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে লাখো মুসলিমদের একসাথে ঈদের জামাত আদায় করতে দেখা যায় এদেশে। দেশটির অধিবাসীরা একসাথে ঈদ উদযাপনের লক্ষ্যে শহর ছেড়ে পাড়ি জমান গ্রামগুলোতে।

ঈদ সারাবিশ্বের মুসল্লিদের প্রিয় ধর্মীয় উৎসব, ১৮০ কোটির ও বেশি মুসলিম ঈদ-উল-ফিতর পালন করে আসছে। এই ঈদকে ঘিরে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের থাকে নানা পরিকল্পনা ও উদ্যোগ।

শুভ হোক, সুন্দর হোক সবার ঈদ। ঈদ মুবারক!


বাংলা ইনসাইডার 



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে শিকাগোতে ৬৮ জন গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ০১:৩৮ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ধরপাকড় অব্যাহত রেখেছে মার্কিন প্রশাসন। এবার ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো শহরের 'শিকাগো আর্ট ইনস্টিটিউট' এর বিক্ষোভ থেকে ৬৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। 

গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, কলাম্বিয়া কলেজ এবং শিকাগোর স্কুল অব আর্ট ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের স্থাপন করা ক্যাম্পে হানা দেয় স্থানীয় পুলিশ। বিক্ষোভকারীদের স্থাপন করা তাঁবু গুড়িয়ে দিয়ে সেখান থেকে অন্তত ৬৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এবিসি৭ টেলিভিশন জানিয়েছে, ছয় দিন ধরে এই আন্দোলন অব্যাহত রেখেছিল শিক্ষার্থীরা। তবে এই প্রথম ফিলিস্তিনিপন্থী ওই শিবিরে পুলিশ এভাবে চড়াও হল।


ইসরায়েল   বিক্ষোভ   শিকাগো   গ্রেপ্তার  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ঘুমিয়ে ছিলেন স্টেশন মাস্টার! সিগন্যালের অপেক্ষায় ট্রেন

প্রকাশ: ১২:১২ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

অনেক সময় চালকের ঘুমের কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এবার ঘটেছে এক ভিন্ন ঘটনা। ডিউটির মধ্যেই ঘুমিয়ে গেছেন স্টেশন মাস্টার! এর ফলে প্রায় আধা ঘণ্টা সিগন্যালের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকে ট্রেন। এ ঘটনা ভারতের উত্তরপ্রদেশের। 

একটি স্টেশনে কর্তব্যরত অবস্থায় ঘুমিয়ে পড়েছিলেন স্টেশন মাস্টার। এর ফলে প্রায় আধা ঘণ্টা সিগন্যালের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকে পাটনা-কোটা এক্সপ্রেস। 

গত ৩ মে (শুক্রবার) এরকম একটি ঘটনা ঘটেছে ইটাওয়াহর কাছে উড়ি মোর রোড স্টেশনে। পরে অভিযুক্ত স্টেশন মাস্টারকে শোকজ করেছে রেল কতৃপক্ষ। 

জানা গেছে, পাটনা-কোটা এক্সপ্রেসের চালক বারবার হর্ন দিয়েও ঘুম ভাঙাতে পারছিলেন না স্টেশন মাস্টারের। শেষ পর্যন্ত ট্রেনটি প্রায় ৩০ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকার পর স্টেশন মাস্টারের ঘুম ভাঙে এবং সেটি সবুজ সিগন্যাল পায়। 

ইতোমধ্যে দোষ স্বীকার করে ওই ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন অভিযুক্ত। তিনি যুক্তি দেন, ঘটনার সময় পয়েন্টম্যান লাইন পর্যবেক্ষণে গিয়েছিলেন। ঘুম ভাঙাতে পাশে কেউ ছিলেন না। তার ফলেই বিপত্তি ঘটে।

আগ্রা রেলওয়ে ডিভিশন পি আর ও প্রশান্ত শ্রীবাস্তব বলেন, গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে বিষয়টিকে। ইতোমধ্যে স্টেশন মাস্টারের বিরুদ্ধে চার্জশিট তৈরি করা হয়েছে। দোষ প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


স্টেশন মাস্টার   ট্রেন   সিগন্যাল  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজায় দেড় লাখের বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী পানিশূন্যতায় ভুগছেন

প্রকাশ: ১১:২০ এএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

গাজায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর হত্যাযজ্ঞ অব্যাহত রয়েছে। সেখানে সংঘাত বন্ধের কোনো লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। প্রতিদিনই নিরীহ ফিলিস্তিনিরা ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় প্রাণ হারাচ্ছে। খাবার এবং আশ্রয়ের অভাবে দিন কাটছে লাখ লাখ ফিলিস্তিনির। এ ধ্বংসযজ্ঞ যখন পুরো বিশ্বে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তখন সামনে এলো গাজার অন্তঃসত্ত্বা নারীদের করুণ চিত্র।

ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের ত্রাণবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, গাজা উপত্যকায় দিন দিন পানির সংকট তীব্র হচ্ছে। এতে দেড় লাখেরও বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। ইসরায়েলি আগ্রাসনের মুখে গাজায় লাখ লাখ অন্তঃসত্ত্বা বা স্তন্যপান করানো নারী প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাচ্ছেন না। তারা স্যানিটেশন সমস্যায়ও ভুগছেন। প্রায় ১ লাখ ৫৫ হাজার নারী খুবই কঠিন সময় পার করছেন। তাদের বেশির ভাগই পানিশূন্যতায় ভুগছেন বলে জানানো হয়েছে।

ইউএনআরডব্লিউ-এর তথ্যানুযায়ী, গাজায় গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১০ হাজারের বেশি নারীর প্রাণহানি হয়েছে। ১৯ হাজার ফিলিস্তিনি নারী আহত হয়েছেন। যেসব নারী মারা যাচ্ছেন তাদের অনেকেই সন্তানের মা। ফলে গড়ে প্রতিদিন মা হারাচ্ছে অন্তত ৩৭ ফিলিস্তিনি শিশু।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই গাজায় পালটা অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। অভিযানের নামে সেখানে ছয় মাসের বেশি সময় ধরে নিরীহ ফিলিস্তিনিদের হত্যা করছে ইসরায়েলি বাহিনী। বিশ্ব জুড়েই গাজা সংঘাত বন্ধের জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে। কিন্তু ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে ইতিবাচক কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। বরং রাফা এবং অন্যান্য শহরে হামলার তীব্রতা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে।

গাজার হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সেখানে প্রায় সাত মাস ধরে চলা সংঘাতে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। এছাড়া গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে ৭৭ হাজার ৮৬৭ ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে। হতাহতের শিকার এই বিপুল সংখ্যক মানুষের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু।


গাজা   অন্তঃসত্ত্বা   নারী   পানিশূন্যতা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ: ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রেফতার ২৫

প্রকাশ: ১১:০৩ এএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়া এই বিক্ষোভ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বাইডেন প্রশাসন। চলছে ধরপাকড়।

সর্বশেষ শার্লটসভিলের ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শিবির ভেঙে দিয়েছে মার্কিন পুলিশ। বিক্ষোভকারীদের তাদের ওপর পিপার (মরিচ) স্প্রে ব্যবহার করা হয়েছে। সেখান থেকে অন্তত ২৫ জন বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

ভার্জিনিয়া ইউনিভার্সিটির প্রেসিডেন্ট জিম রায়ান বলেন, বিক্ষোভকারীরা ক্যাম্পাসে তাঁবু স্থাপন করে আন্দোলন করতে থাকে। তারা অবস্থান থেকে সরে যেতে অস্বীকার করার পর তাদের ছত্রভঙ্গ করতে স্থানীয় পুলিশ বাহিনীকে ডাকা হয়।

তিনি বলেন, পরিস্থিতি শান্ত করতে তাদেরকে সরে যেতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তারা সংঘর্ষ বাঁধানো ও হামলার চেষ্টা করে। ফলে পুলিশ ওই সমাবেশকে অবৈধ ঘোষণা করে এবং যারা সেখান থেকে সরে যেতে অস্বীকার করে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

এদিকে, গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ক্যাম্পাসভিত্তিক এই আন্দোলন থেকে ইতোমধ্যে দুই হাজার চার শতাধিক বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করেছে মার্কিন প্রশাসন। তবে তারপরও দমে যাননি শিক্ষার্থীরা। তারা অবিলম্বে ইসরায়েলের সঙ্গে ওই সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্ক ছিন্ন ও গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন।  


ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ   ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যাল   গ্রেফতার ২৫  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

মেক্সিকোতে তাঁবু গেড়ে অবস্থান শিক্ষার্থীদের ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ

প্রকাশ: ১১:০১ এএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

গাজায় চলমান ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের ছাত্র আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের অন্যান্য দেশেও। মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, কানাডাসহ বিশ্বের আরও অন্যান্য দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয়। লন্ডন, প্যারিস ও রোম থেকে সিডনি, টোকিও, বৈরুতসহ বিশ্বের বিভিন্ন শহরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবি একটাই- ‘গণহত্যা বন্ধ হোক’। পাশাপাশি ইসরায়েল ও গাজা যুদ্ধকে সমর্থন করে, এমন সব কোম্পানির সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সব ধরনের সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি তোলা হচ্ছে। সম্প্রতি ব্রিটেনের নিউক্যাসল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ভবনের বাইরে তাঁবু গেড়ে অবস্থান নেয় শত শত শিক্ষার্থী। ফিলিস্তিনের সহমর্মিতায় বিক্ষোভ হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কানাডার মন্ট্রিলের ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়েও। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ক্যাম্পাস থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভ-কারীদের হটাতে যে দমনপীড়ন চালানো হচ্ছে, সেটাও তাদের প্রতিবাদে শামিলে উৎসাহিত করছে বলে জানিয়েছে বিক্ষোভকারীরা। ইউরোপ, এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েও ছড়িয়ে পড়েছে এই আন্দোলন।

এদিকে, মেক্সিকোর বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিদাদ ন্যাসিওনাল অটোনোমা ডি মেক্সিকোতে তাঁবু খাটিয়ে বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা। গত বৃহস্পতিবার থেকে কমপক্ষে ৪০টি তাঁবু খাটানো হয়েছে। শিক্ষার্থীরা ‘গাজায় সাম্রাজ্যবাদী গণহত্যা’ বন্ধ করার দাবিতে বিক্ষোভ করছেন বলে জানান। এসব বিক্ষোভে আরবের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইহুদি শিক্ষার্থীরাও অংশ নিচ্ছেন। ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও মেক্সিকোর সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।


ইসরায়েলবিরোধী   বিক্ষোভ   মেক্সিকো  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন