ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

জাতিসংঘে ‘গণহত্যা দিবস’ পালিত

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:০৩ পিএম, ২৬ মার্চ, ২০১৭


Thumbnail

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের ইতিহাসের সবচেয়ে বর্বরোচিত, নিষ্ঠুর ও নিকৃষ্টতম গণহত্যার স্মরণে প্রথমবারের মতো ‘গণহত্যা দিবস’ পালন করেছে জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন।

রোববার ঢাকায় প্রাপ্ত জাতিসংঘ স্থায়ী মিশনের এক সংবাদ বিঞ্জপ্তিতে জানানো হয়, গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় বেলা ৩টায় মিশনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে ২৫ মার্চ কালরাতের শহীদসহ মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদদের স্মরণে দোয়া ও এক মিনিট নিরবতা পালনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের শুরু হয়। এরপর ২৫ মার্চের গণহত্যার উপর একটি প্রামাণ্য ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে ‘অপারেশন সার্চ লাইট’ এর নামে নিরস্ত্র, ঘুমন্ত, নিরপরাধ বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর হিংস্র আক্রমণ ও নির্মম গণহত্যার কথা তুলে ধরে বলেন, “পরিসংখ্যানের বিচারে বিশ্বের অন্যান্য গণহত্যার তালিকায় এই গণহত্যা একেবারে প্রথম দিকে অবস্থান করছে। আমাদের দুর্ভাগ্য আমাদের গণহত্যার যথাযথ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি মেলেনি। বরং দীর্ঘদিন স্বাধীনতা বিরোধী চক্র আমাদের এ গণহত্যার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে এটিকে বিস্মৃতির দিকে ঠেলে দিয়েছিল। আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার দিনটিকে ‘গণহত্যা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা দেয়ার মাধ্যমে সেই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির পথ উন্মোচিত হয়েছে।”

একাত্তরের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য বর্তমান সরকার গৃহীত পদক্ষেপ সর্বশক্তি দিয়ে বাস্তবায়ন করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করে রাষ্ট্রদূত বলেন, “ইতোমধ্যে আমরা জাতিসংঘের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছি। গণহত্যা প্রতিরোধ বিষয়ক জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ উপদেষ্টার সাথে দেখা করে সরকারের এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত এবং এটি জাতিসংঘে উত্থাপনে বাংলাদেশের উদ্যোগের বিষয়টি অবহিত করেছি। এছাড়াও জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের নেতৃবৃন্দের কাছে বিষয়টি উত্থাপন করেছি।”

তিনি আরো বলেন, “আন্তর্জাতিকীকরণের অংশ হিসেবে এ বিষয়ে অন্যান্য দেশের অভিজ্ঞতা নিয়ে আমাদের সম্ভাব্য সবধরণের কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।”

গণহত্যার বিষয়ে সমমনা বন্ধু রাষ্ট্র, মুক্তিযুদ্ধে সহায়তাকারী দেশ ও গণহত্যা কবলিত দেশসমূহকে নিয়ে জাতিসংঘে ও অন্যান্য বৈশ্বিক প্লাটফর্মে ২৫ মার্চের গণহত্যার পক্ষে একযোগে কাজ করার উপর গুরুত্বরোপ করেন স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন।

তিনি এক্ষেত্রে প্রবাসী বাঙালি, এনজিও, সুশীল সমাজ, মিডিয়া, সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিক্ষাবিদ ও গবেষকসহ সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল শামীম আহসান ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড বিশ্বমানবতাকে পরাজিত করেছিল উল্লেখ করে প্রবাসী বাঙালিদের উদ্দেশ্যে বলেন, “আপনারা অনেকেই এদেশের নাগরিক। আপনাদের সুযোগ রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের জনপ্রতিনিধি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে এই গণহত্যার কথা তুলে ধরা।”

প্রবাসে গণহত্যা দিবস পালনের মাধ্যমে সারা পৃথিবী ১৯৭১ সালের পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর চালানো বিশ্বের ইতিহাসের বর্বরতম গণহত্যার প্রকৃত ঘটনা জানতে পারবে বলে তিনি মত প্রকাশ করেন।

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, “আসুন দলমত নির্বিশেষে মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল সপক্ষ শক্তি ২৫ মার্চকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতির জন্য একযোগে কাজ করি।”

মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন ড. মহসিন আলী ও মুক্তিযোদ্ধা আবুল মনসুর খান। অন্যান্যদের মাঝে আরও বক্তব্য রাখেন- জেনোসাইড-৭১ ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট ড. প্রদীপ রঞ্জন কর, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের ভাইস প্রেসিডেন্ট বসারত আলী, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব বেলাল বেগ, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ডা: মাসুদুল হাসান, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুখ আহমেদ ও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইরিন পারভীন।

একাত্তরের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের মাধ্যমে এ হত্যার অভিযুক্তদের বিচারের আওতায় আনার বিষয়ে বক্তাগণ তাদের অভিমত ব্যক্ত করেন।

বাংলা ইনসাইডার/এসআই




মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

পিছু হটছে ইসরায়েলি সেনারা!

প্রকাশ: ০৪:৫৪ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

৬ মাসের ও বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় অভিযান চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। যুদ্ধের শুরু থেকেই ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামীদের সংগঠন হাসামকে পুরোপুরি নির্মূলের বার্তা দিয়ে আসছে ইসরায়েল। কিন্তু দীর্ঘ সময় যুদ্ধের পরেও নিজেদের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে না পেরে হতাশ হয়ে পড়েছেন ইসরায়েলি সেনারা।

সম্প্রতি আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, ইসরায়েলের ৩০ সেনা নিজেদের দায়িত্ব পালনে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। প্যারাট্রুপার ইউনিটের সেনারা বলছেন, রাফাহ সীমান্তে অভিযানের জন্য ডাকা হলে তারা এতে সাড়া দেবেন না।

বর্তমানে গাজার সর্বশেষ নিরাপদ আশ্রয়স্থল হচ্ছে মিসরের রাফাহ সীমান্ত। এলাকাটিতে ইসরায়েল অভিযানের পরিকল্পনা করছে। এমন সময় দেশটির সেনারা এ মনোভাব জানিয়েছেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব রিজার্ভ সেনাদের দায়িত্বে ফেরাতে জোর করবেন না কমান্ডাররা। দীর্ঘ এ যুদ্ধে সেনারা কতটা ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে এই বার্তায়।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামীদের সংগঠন হামাস ইসরায়েলের অভ্যন্তরে হামলা করে। এতে ১ হাজার ২০০ এর বেশি নিহত হয়। হামাস যোদ্ধারা ধরে নিয়ে যায় কয়েকশ ইসরায়েলিকে। এরপর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় নৃশংস আক্রমণ শুরু করে। সর্বাত্মক সামরিক অভিযানে তেলআবিব কোনো মানবিক নিয়ম মানছে না। নির্বিচারে নারী ও শিশুসহ বেসামরিক ফিলিস্তিনি নিহত হচ্ছে।


ইসরায়েলি   সেনা   ফিলিস্তিন   যুদ্ধ  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশ: ১২:১৭ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ওয়াশিংটন ডিসির জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে ফিলিস্তিনি পতাকা হাতে নাড়ছেন এক ব্যক্তি।  ব্যারিকেডের চারপাশে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। 

গাজায় যুদ্ধবিরতি ও ইসরায়েলকে সামরিক সহায়তা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করছে যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষার্থীরা। যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে তাঁবু তৈরি করে অবস্থান কর্মসূচিও চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোয় কয়েক সপ্তাহ ধরে ফিলিস্তিনপন্থীদের টানা বিক্ষোভ চলছে। আটক করা হয়েছে কয়েকশ বিক্ষোভকারীকে। এতেও তাঁদের দমানো যায়নি। এমন পরিস্থিতিতে গত রোববার হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ক্যাম্পাসগুলোয় চলমান বিক্ষোভ অবশ্যই শান্তিপূর্ণ হতে হবে।

১৯৬০–এর দশকে ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও নাগরিক অধিকার আন্দোলনের পর যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ইসরায়েলবিরোধী এই আন্দোলন। ভিয়েতনাম যুদ্ধের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সেই বিক্ষোভে ব্যাপক ধরপাকড় করা হয়েছিল, যার পরিপ্রেক্ষিতে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচি সহিংসতায় রূপ নিয়েছিল।

বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা বলে আসছেন, তাঁদের এই বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণ। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ বিক্ষোভকে তাদের কার্যক্রমে ব্যাঘাত বলে মনে করছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে ব্যবহার করা হচ্ছে। পুলিশের হাতে শিক্ষার্থীদের ধরপাকড়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে। 

সর্বশেষ গত শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বিদ্যাপীঠ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে ফিলিস্তিনি পতাকা নিয়ে শিক্ষার্থীরা গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন।

এদিকে, গত সপ্তাহে নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভের অভিযোগে ১০০ শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তারের পর এই বিক্ষোভ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়তে থাকে।

নিউইয়র্কের ওয়াশিংটন স্কয়ার পার্কের ওপরে নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগের বিশেষ বাহিনী স্ট্র্যাটেজিক রেসপন্স গ্রুপকে (এসআরজি) ড্রোন নিয়ে সতর্ক টহল দিতে দেখা যায়। 

নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ‘ইসরায়েলের বোমা, অর্থ দিচ্ছে এনওয়াইইউ, আজ কত শিশু হত্যা করেছ’, এমন প্রচারপত্র বিলির সময় ১২০ শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করা হয়।

সেন্ট লুইসে ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৮০ জনকে গ্রেপ্তারের ঘটনাও ঘটেছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ৯০০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।


শিক্ষার্থী   বিক্ষোভ   যুক্তরাষ্ট্র   জর্জ ওয়াশিংটন   ফিলিস্তিন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভ, শিক্ষার্থীদের চাপে পিছু হটল কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

প্রকাশ: ১১:৩৪ এএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে অবস্থিত কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে টাবু টাঙিয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ করে আসছিল। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের এ বিক্ষোভ বন্ধে আল্টিমেটাম জারি করে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা আল্টিমেটাম প্রত্যাখান করায় শেষ পর্যন্ত পিছু হটেছে প্রশাসন।

স্থানীয় সময় সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ২টা পর্যন্ত তাদের বিক্ষোভে থেকে সড়ে আসার আল্টিমেটাম দেয় প্রশাসন। এতে বলা হয়েছিল নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে বিক্ষোভ থেকে সরে না আসলে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

তবে সময়সীমা শেষ হলেও শিক্ষার্থীরা ফিলিস্তিনিদের পক্ষে তাদের আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, বিক্ষোভকারীরা তাদের নির্দেশনা উপেক্ষা করে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, বিক্ষোভকারীরা মাস্ক এবং উজ্জল টপস পরিধান করে মানব প্রাচীর তৈরি করেছে। যাতে পুলিশ তাদের তাবু ভেঙে দিতে না পারে।

কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়সহ যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধে শিক্ষার্থীরা ব্যাপক বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘ ছয় মাস ধরে গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এ হামলায় ৩৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছে লাখ লাখ মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে এ অঞ্চলটি এখন দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে।

এদিকে অস্টিনে অবস্থিত টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভ করায় বহু শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।


ফিলিস্তিন   বিক্ষোভ   শিক্ষার্থী   কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়   প্রশাসন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

মার্কিন রণতরীতে হুথি বিদ্রোহীদের হামলা

প্রকাশ: ১১:৩১ এএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দুটি মার্কিন রণতরী এবং আরও দুটি জাহাজে হামলার দাবি করেছে ইমেয়েনে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথি। 

সোমবার(২৯ এপ্রিল) লোহিত সাগর এবং ভারত মহাসাগরে এসব হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছেন হুথির মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারিয়া। 

তিনি জানান, তারা যে দুটি জাহাজে হামলা করেছেন, সেগুলো হল- সাইক্ল্যাডেস এবং এমএসসি ওরিয়ন।

ভারত মহাসাগরে এমএসসি ওরিয়ন কন্টেইনারটির ওপর ড্রোন দিয়ে হামলা চালানো হয়। পর্তুগালের পতাকাবাহী এই জাহাজটি পুর্তগাল ও ওমানের মধ্যে চলাচল করছিল। এর মালিক জোডিয়াক ম্যারিটাইম। এর আংশিক অংশীদার ইসরায়েলি ব্যবসায়ী ফায়াল ওফার। এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিক কোনও মন্তব্য করেনি কোম্পানিটি।

ব্রিটিশ ম্যারিটাইম সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান আমব্রে সোমবার জানায়, মাল্টার পতাকাধারী কন্টেইনার সাইক্ল্যাডেস-এর ওপর হামলা চালানোর কারণ হল ইসরায়েলের সাথে এর বাণিজ্যিক সম্পর্ক থাকা। এটি জিবুতি থেকে সৌদি আরবের জেদ্দা যাচ্ছিল।


মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র   রণতরী   হুথি   বিদ্রোহী   হামলা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

কলম্বিয়ায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, ৯ সৈন্য নিহত

প্রকাশ: ১১:১৯ এএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দক্ষিণ আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে দেশটির ৯ সৈন্য নিহত হয়েছেন। সোমবার (২৯ এপ্রিল) দেশটির উত্তরাঞ্চলে সেনা সদস্যদের বহনকারী এই হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কলম্বিয়ার নয়জন সেনা সোমবার উত্তর বলিভার বিভাগে তাদের হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে মারা গেছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। মূলত দেশের এই অঞ্চলেই বৃহত্তম কোকেন কার্টেলের বিরুদ্ধে লড়াই করছে দক্ষিণ আমেরিকার এই দেশটির সামরিক বাহিনী।

প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেট্রো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে বলেছেন, গালফ ক্ল্যান গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযানের জন্য নতুন সৈন্যদের সরবরাহ করার সময় হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনার মুখে পড়ে।

বিধ্বস্ত এই হেলিকপ্টারটি ছিল রাশিয়ার তৈরি এমআই-১৭ মডেলের। অবশ্য প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেট্রো বা দেশটির সামরিক বাহিনীর কেউই রাশিয়ার তৈরি এই হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ সম্পর্কে কিছু বলেনি।


কলম্বিয়া   হেলিকপ্টার   বিধ্বস্ত   সৈন্য   নিহত  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন